OrdinaryITPostAd

গার্মেন্টস ই-কমার্স বিজনেসের শুরু করার ১০টি নিয়ম

 কোটি টাকা আয়ের উপায় জানুনগার্মেন্টস ই-কমার্স বিজনেসের শুরু করার নিয়ম সম্পর্কে অনেকেই ভালো করে জানেন না। ই- কমার্স বিজনেস বর্তমানে বিশ্ব ব্যাপী জনপ্রিয়। তাই এই বিষয়ে সকল কিছু জেনে নিন।

ই-কমার্স- এর- সুবিধা

বর্তমানে সকল ব্যবসা গুলো ই-কমার্সে পরিণত হয়েছে ও এটি বিশ্ব ব্যপী জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই আপনিও যদি ই- কমার্স শুরু করতে চান তাহলে করতে পারেন। তাই চলুন জেনে নিন গার্মেন্টস ই-কমার্স বিজনেসের শুরু করার নিয়ম সম্পর্কে।

পেজ সূচিপত্র : গার্মেন্টস ই-কমার্স বিজনেসের শুরু করার নিয়ম

গার্মেন্টস ই-কমার্স বিজনেসের শুরু করার নিয়ম

ই-কমার্স ব্যবসা বর্তমানে বিশ্বব্যাপী বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। এই ব্যবসায় আপনার তেমন কোনো অর্থ খরচ করার প্রয়োজন পড়ে না। আপনার কোনো দোকান এর প্রয়োজন হবে না এর জন্যে। অনলাইনে আপনি কিছু প্রোডাক্ট নিয়ে শুরু করে দিতে পারবেন ই- কমার্স ব্যবসা। ই-কমার্স ব্যবসা বেশ উত্তেজনা পূর্ণ হলেও, এখানে সফলতা নির্ভর করে আপনার দক্ষতার উপরে। আপনি যদি ই- কমার্স ব্যবসা শুরু করতে চান তাহলে তার জন্যে কিছু বিষয় উপস্থাপন করা হলো :

১. ব্যবসার পরিকল্পনা করা
আপনি যদি ব্যবসা শুরু করতে যান তাহলে আপনাকে পরিকল্পনা করে নিতে হবে যে আপনি আসলে কোন বিষয়ে ব্যবসা করতে চাচ্ছেন। ই- কমার্স ব্যবসা শুরু করার আগে আপনাকে এই পরিকল্পনা গুলো ভালো ভাবে করে নিতে হবে। আপনার প্লানে ব্যবসার উদ্দেশ্য কি, মার্কেটিং টার্গেট করা, প্রতিযোগিতা কেমন, আর্থিক বিষয়াবলি, বিপণন কৌশল প্রভৃতি বিষয় গুলো বুঝতে হবে।

২. ডোমেইন নাম ও হোস্টিং করা
আপনার ব্যবসা করার জন্যে একটি ওয়েব সাইট খুলতে হবে। আপনি যেহুতো গার্মেন্টস ই-কমার্স এর জন্যে ওয়েব সাইট খুলতে চান তাহলে আপনাকে তা সিলেকশন করে নিতে হবে। সহজে মনে রাখার জন্যে ওয়েব সাইটের একটি ডোমেইন নেম সিলেক্ট করে নিন। এর সাথে নির্ভর যোগ্য একটি হোস্টিং সার্ভিস ব্যবহার করেন যা আপনার বিশ্বস্ত এবং আপনার সাইটের সুরক্ষিত ও সেবা প্রদান করে থাকে।

৩. ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ও সেট আপ করে নেওয়া
ই-কমার্স ব্যবসা করার মূল ভিত্তি হলো একটি সুন্দর ওয়েব সাইট। এটি হতে হবে পেশাদার ও ইউজার ফ্রেন্ডলি। আপনার বেশীর ভাগ কাস্টমার হবে মোবাইল ইউজার। তাই আপনার ওয়েব সাইট কে মোবাইল ফ্রেন্ডলিও করে নিতে হবে। ওয়েব ডিজাইন করা, ইউজার এক্সপেরিয়েন্স ইত্যাদি ফাংশন গুলো এই বিষয়ে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ওয়েবসাইট এর লোডিং টাইম যেন অনেক কম হয় সে বিষয়টিও আপনাকে ভালো ভাবে খেয়াল রাখতে হবে।

৪. পেমেন্ট গেটওয়ে সেট আপ করা
আপনি যদি ই-কমার্স ব্যবসায় সফল হতে চান তাহলে আপনাকে সুরক্ষিত ও বহুমুখী পেমেন্ট গেট ওয়ে সেট আপ করে নিতে হবে। এই পেমেন্ট প্রক্রিয়া যেন সহজ হয় এবং দ্রুত করা যায়, সে ব্যবস্থা করতে হবে। তাহলে গ্রাহকরা এখানে দ্রুত ও সহজেই লেনদেন করতে পারবে।

৫. ইণভেন্টরি ম্যানেজমেন্ট
আপনার পণ্য সম্ভারের সরবারহ চেইন ও ইনভেন্টরি সঠিক ভাবে ম্যানেজ করতে হবে। এটি করে আপনি আপনার পণ্যের স্টক ট্র্যাক করুন ও প্রয়োজন অনুযায়ী সাপ্লাই নিশ্চিত করুন।

৬. বিপণন করা ও প্রচার করা
ই- কমার্স ব্যবসা প্রচার করার জন্যে একটি সক্রিয় বিপনন কৌশল তৈরি করুন। আপনার ব্যবসা গুলো কে বিভিন্ন মাধ্যমে প্রচারনা করুন। এই কাজ বিভিন্ন ভাবে করতে পারেন যেমন এস ই ও, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, ইমেইল মার্কেটিং, কন্টেন্ট মার্কেটিং ও পেইড অ্যাডভারটাইজিং এর মাধ্যমে।

৭. গ্রাহক সেবা ও বিশ্বস্ততা
আপনি আপনার সর্বোচ্চটা দিয়ে সেবা প্রদান করুন, যাতে কোনো গ্রাহক তা নিয়ে অভিযোগ করতে না পারে। আপনার কাজ যদি অনেক ভালো হয় তাহলে কাস্টমারের কাছে আপনি বিশ্বাস যোগ্যতা অর্জন করতে পারবেন।
ই- কমার্স- ব্যবসা -কি
আপনার বিশ্বাস যোগ্যতা যত বেশী পরিমাণে বাড়বে আপনি তত বেশী পরিমাণে প্রোডাক্ট সেল করতে সক্ষম হবেন। আপনার কাস্টমারের কাছে আপনার সততা প্রমাণ করুন।

৮. নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন
আপনার ব্যবসা করার জন্যে ও তা প্রসার করার জন্যে সেখানে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিতে হবে। বিভিন্ন সুরক্ষা মূলক ব্যবস্থা গুলো গ্রহণ করুন। ডাটা প্রকৌশল ও প্রাইভেসি পলিসি গুলো ভালো ভাবে মেনে চলুন। এস এস এল সার্টিফিকেট ব্যবহার করুন।

৯. শিপিং ও ডেলিভারি সিস্টেম
গ্রাহকদের থেকে সন্তুষ্টি অর্জন করার জন্যে একটি নির্ভর যোগ্য ও দ্রুত ডেলিভারি সিস্টেম এর ব্যবস্থা করুন। আপনার পণ্য গুলো দেশের বিভিন্ন জায়গায় সরবরাহ করার জন্যে নির্ভর যোগ্য শিপিং থাকা জরুরী।
আর তাই দেশের বিভিন্ন জায়গায় পাঠানোর জন্যে অনেক গুলো শিপিং এর সাথে চুক্তি করুন।

১০. প্রযুক্তিগত দক্ষতা
আপনার ই-কমার্স সাইট পরিচালনা করার জন্যে একটি টিম থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই টিমের মাধ্যমে আপনি আপনার ই-কমার্স সাইটের বিভিন্ন সমস্যা গুলো সমাধান করতে পারবেন। যে কোনো সমস্যা হলে টিম কে কাজে লাগিয়ে দিতে পারবেন। কিংবা ওয়েবসাইটে যদি কোনো আপডেট এর প্রয়োজন হয় তাহলেও এই টিম আপনাকে সাহায্য করবে।

ই- কমার্স ব্যবসা কি

গার্মেন্টস ই-কমার্স বিজনেসের শুরু করার নিয়ম সম্পর্কে জেনেছেন। ই-কমার্স অনলাইনে ব্যবসা করা। অনলাইনে মাধ্যম ব্যবহার করে যদি কোনো কোম্পানি বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান প্রোডাক্ট বিক্রি করে থাকে তাহলে তা হলো ই- কমার্স। এর মাধ্যমে একজন গ্রাহক ঘরে বসেই তার যা যা দরকার সবকিছু ক্রয় করে নিতে পারে। আপনি ঘরে বসে থাকবেন আর কোম্পানি আপনাকে আপনার অডার করা পণ্য ডেলিভারি করে যাবে। দিন যগ যাচ্ছে এই ব্যাপারটি তত বেশী জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। এই প্রক্রিয়ায় দাম দেখে জিনিস কেনা যায়, কোনো দামাদামি করার সুযোগ থাকে না। ক্যাশ অন ডেলিভারিতেও প্রডাক্ট দেওয়া হয়ে থাকে। অর্থাৎ আপনি প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে তা দেখে তারপর টাকা দিতে পারবেন। অনেক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরাই এই পদ্ধতিতে এখন তাদের ব্যবসা শুরু করছে।

ই- কমার্স ব্যবসা করার নিয়ম

আপনি যদি ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করতে চান তাহলে আপনাকে বেশ কিছু পদক্ষেপ অবলম্বন করতে হবে। আপনি যদি ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করতে চান তাহলে নিম্নোক্ত স্টেপ গুলো গ্রহণ করুন।
  • ই-কমার্স ব্যবসা করার জন্যে প্রথমেই আপনাকে একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট খুলে ফেলতে হবে। এই ওয়েব সাইটই হলো আপনার বিজনেস এর হাতিয়ার। আর তারা যাচ্ছেন অনলাইনে ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করার জন্যে তাদের উচিত হবে একটি ই-কমার্স ওয়েব সাইট খুলে ফেলা। এটি আপনাকে সফলতার পথে পৌঁছাতে সাহায্য করবে।
  • এরপর আপনি কোন ধরণের প্রোডাক্ট বিক্রি করতে চাচ্ছেন তা নির্ধারণ করে নিতে হবে। আপনি অনেক গুলো প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করতে পারবেন না। তাই যে কোন একটি প্রোডাক্ট সিলেকশন করে নিন ও সেটা নিয়ে কাজ করতে থাকুন। এর জন্যে আপনি একটু রিচার্জ করে নিতে পারেন। কোন প্রোডাক্ট গুলো দর্শক বেশী চাচ্ছে কিংবা কিসের চাহিদা বেশী তা নিয়ে জেনে তারপর আপনার প্রোডাক্টটি সিলেকশন করে নিবেন।
  • এরপর আপনাকে এই প্রোডাক্টে প্রতিযোগী কেমন তা বিচার বিশ্লেষণ করতে হবে। আপনি যদি বাজার বা এই বিষয়ে বিশ্লেষন না করে থাকেন তাহলে আপনার ক্ষতি হতে পারে। তাই এই প্রোডাক্টে প্রতিযোগিতা কেমন তা বিশ্লেষণ করে নিন।
  • এরপর আপনার পুঁজি বা বাজেট নির্ধারণ করে নিতে হবে। আপনার যা পুজি তা হিসাব করে খরচ করেন। এই গুলো অনিয়মিত ভাবে খরচ করার দরকার নেই।
  • আপনাকে প্রোডাক্ট এর খরচ গুলো ভালো ভাবে হিসাব করে নিতে হবে। আপনার চিন্তা ভাবনা রাখতে হবে কিভাবে কম খরচে ব্যবসা শুরু করা যায়, আপনার খরচের পরিমাণ কমিয়ে নিয়ে আসতে হবে। আপনি কম খরচে প্রোডাক্ট ক্রয় করে তা ক্রেতার কাছে কম দামে পৌঁছে দিতে পারেন তাহলে প্রতিযোগিতামূলক বাজারে আপনার টিকে থাকা সহজ হবে।
  • আপনার ব্যবসা কে সবার মাঝে জানানোর জন্যে প্রচার করতে হবে। তাহলে আপনার ব্যবসা বড় হতে থাকবে। যত প্রচার করবেন ব্যবসা তত বেশী পরিমাণে প্রসার লাভ করতে থাকবে।

ই-কমার্স এর সুবিধা

গার্মেন্টস ই-কমার্স বিজনেসের শুরু করার নিয়ম সম্পর্কে জেনেছেন। ই- কমার্স ব্যবসা বর্তমানে অনেক জনপ্রিয়। এটির অনেক সুবিধা রয়েছে। এই ব্যবসায় খরচ কম হয়ে থাকে। কোনো ধরণের দোকান বা প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজন পড়ে না। বিশ্ব ব্যাপী এটি বিস্তৃত হওয়ার কারনে কাস্টমার সুবিধাও অনেক বেশী। রাত দিন, যেকোন সময় প্রোডাক্ট বিক্রি করার সুবিধা রয়েছে। এই প্ল্যাটফর্ম গুলো থেকে পণ্য কেনার কাস্টমারদের অনেক সময় বেঁচে যায়। তারা ঘরে বসেই অল্প সময়ে তাদের পছন্দ মতো পণ্য পছন্দ করে থাকে।

ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মে বিজ্ঞাপন দেওয়ার মাধ্যমে পুরোনো কাস্টমারদের আকর্ষণীয় প্রোডাক্ট দেখিয়ে পুনরায় আবার বিক্রি করা যায়। এই প্ল্যাটফর্ম গুলো তে ক্রেতারা পণ্যের রিভিউ দিতে পারে। পণ্য যদি ভালো হয় তাহলে তারা ভালো রিভিউ দেন।
এটি দেখে আবার অন্য ক্রেতারা তা ক্রয় করতে উৎসাহিত হয়ে থাকেন। এক কথায় বলতে গেলে ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম গুলোর অনেক সুবিধা রয়েছে। আর আগামী বিশ্বে ফিজিক্যালি মার্কেট প্লেস থেকে এই ই- কমার্সে পণ্য কেনা বেচা বেশী হবে।

ই- কমার্স এর অসুবিধা

ই-কমার্স করার জন্যে যে ওয়েবসাইট ব্যবহার করা হয়ে থাকে এই গুলোর সার্বিক নিয়ন্ত্রক তারা নয়। আর তাই যদি কখনো ওয়েবসাইট ডাউন হয়ে যায় তখন কাস্টমার ও ব্যবসায়ী উভয়কেই বেশ ঝামেলার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। এখানে নিরাপত্তা জনিত একটা সমস্যা থাকে। অনলাইনে একজন ব্যবসায়ী যদি তার বিশ্বস্ততা হারায় তাহলে তার পক্ষে ব্যবসা করা কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। আবার এখানে অনেক প্রতিযোগিও থাকে। আবার ডেলিভারি সার্ভিসও তেমন সুবিধার না এবং চার্জও বেশী হয়ে থাকে।

ই- কমার্স শুরু করার আগে যা জানা দরকার

ই-কমার্স শুরু করার আগে কত গুলো বিষয় সম্পর্কে জেনে রাখা জরুরী। যেমন আপনি একটি প্রোডাক্ট সিলেকশন করে নিলেন যা দিয়ে আপনি ব্যবসা করবেন। তাহলে আপনাকে এই বিষয়ে সকল কিছু ভালো ভাবে রিসার্চ করে নিতে হবে। যেমন এই বাজারে কেমন প্রতিযোগিতা রয়েছে, আপনার ইনভেস্ট করার প্রক্রিয়া, পণ্যের কোয়ালিটি যাচাই করা, মার্কেটিং করা ও ক্রেতাদের কাছে বিশ্বাস যোগ্যতা অর্জন করা ইত্যাদি। এই বিষয় গুলো সম্পর্কে ভালো ভাবে জেনে পরেই ব্যবসা শুরু করবেন।

ই- কমার্স করে কেমন আয় হয়

গার্মেন্টস ই-কমার্স বিজনেসের শুরু করার নিয়ম জেনেছেন। আপনি কোনো প্রোডাক্ট নিয়ে ই-কমার্স এর ব্যবসা শুরু করেন। এই প্রোডাক্ট বিক্রি করার মাধ্যমে আয় করা সম্ভব হয়ে থাকে। অর্থাৎ আপনি যদি বেশী পরিমাণে প্রোডাক্ট বিক্রি করতে পারেন তাহলে আপনার বেশী পরিমাণে লাভ হবে।
গার্মেন্টস- ই-কমার্স- বিজনেসের- শুরু -করার -নিয়ম
আর আপনি যদি প্রোডাক্ট না বিক্রি করতে পারেন তাহলে ক্ষতি হবে। আর তাই বেশী বেশী মার্কেটিং করে বেশী পরিমাণে প্রোডাক্ট বিক্রি করার চেষ্টা করুন। তাহলে ভালো পরিমাণ টাকা আয় করতে পারবেন।

ই- কমার্সের গুরুত্ব

বর্তমান বিশ্বে এই ই-কমার্স ব্যাপক ভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। ঘরে বসেই এই ব্যবসা পরিচালনা করা যায়। এর কর্মী গুলোর জন্যে কোনো নির্দিষ্ট অফিস ব্যবহার করার প্রয়োজন নেই। অনলাইনে ব্যবসার প্রসার সারা বিশ্ব জুড়েই। দেশের যে কোন প্রান্ত থেকে মানুষ ঘরে বসেই নিজের পছন্দেট জিনিস অর্ডার করতে পারে। এতে করে মানুষের অনেক সময় বাঁচে।
একই ভাবে যারা অনলাইন ব্যবসায়ী রয়েছেন তাদের জন্যেও এটি অনেক সুবিধা জনক। তারা সহজেই অনেক কাস্টমার পেতে পারে৷ তাদের নির্দিষ্ট কোনে প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজন পড়ে না। ফলে অনেক অর্থ বেঁচে যায়। পাশাপাশি অনেক বেকারদের কর্মসংস্থান এর সুযোগ তৈরি হয়।

ই- কমার্সের সাইট সমূহ

আমাদের দেশে ই- কমার্স সাইট গুলো এখন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। প্রযুক্তির অগ্রগতি তে  ই- কমার্স আমাদের জীবন কে অনেক সহজ করে দিয়েছে। আমাদের দেশে অনেক গুলো ই-কমার্স সাইট রয়েছে যেমন দারাজ, ফুডপান্ডা, আজকের ডিল, রকমারি, চালডাল, বিডি স্টল, বিক্রয় ডট কম ইত্যাদি। আপনি এই সাইট গুলো থেকে পণ্য ক্রয় করতে পারবেন ঘরে বসেই।

লেখকের শেষ মন্তব্য

প্রিয় পাঠকগণ, আজকের আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে গার্মেন্টস ই-কমার্স বিজনেসের শুরু করার নিয়ম সম্পর্কে। আশা করি এই বিষয় সম্পর্কে সকল কিছু বুঝতে পেরেছেন। কোনো মন্তব্য থাকলে তা করতে পারেন। পাশাপাশি এটি আপনার বন্ধুদের সাথেও শেয়ার করতে পারেন। ধন্যবাদ। 250109

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url