OrdinaryITPostAd

বাংলাদেশ থেকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার সহজ ৫টি উপায়

 ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার সেরা উপায়বাংলাদেশ থেকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো তা সম্পর্কে অনেকেরই ধারণা নেই। তাই এই বিষয়ে যদি কাজ করতে চান তাহলে জেনে নিতে পারেন। কারণ এর ধারণা গুলো সময়ের সাথে অনেক আধুনিক হয়ে থাকে।

অ্যাফিলিয়েট- মার্কেটিং- কি

টাকা ইনকাম করার অন্যতম এক জনপ্রিয় মাধ্যম হলো এই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। সুন্দর ভাবে কাজটি করতে পারলে একটি স্মার্ট লাইফ উপভোগ করা সম্ভব হয়ে থাকে। তাই চলুন জেনে নিই বাংলাদেশ থেকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো তা সম্পর্কে।

পেজ সূচিপত্র : বাংলাদেশ থেকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো

বাংলাদেশ থেকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো

আয় করার জন্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হতে পারে এই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। তাই আপনি যদি অতিরিক্ত পরিমাণে আয় করতে চান তাহলে এটি হতে পারে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম আপনার জন্যে। ইন্টারনেট আমাদের জীবন যাত্রা কে অনেক দূর পর্যন্ত এগিয়ে নিয়ে গিয়েছে। আপনি যদি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে আগ্রহ প্রকাশ করে থাকেন তবে এই সম্পর্কে আপনার জেনে নেওয়া প্রয়োজন। তাহলে আশা করি একদম শুরু থেকেই কাজ করতে পারবেন। তাই চলুন জেনে নিই কিভাবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর কাজ শুরু করতে পারেন।

১. নিশ সিলেকশন করে নেওয়া
এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে যে নিশ কি। এটি হলো আপনাকে একটি নির্দয় বিষয় সিলেকশন করে নিতে হবে। অর্থাৎ আপনি কোন বিষয়ের উপর অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে সফল হতে চাচ্ছেন সে বিষয়টি সিলেক্ট করে নিতে হবে। প্রযুক্তি, ফ্যাশন, খাবার এমন অনেক সংখ্যক নিশ রয়েছে। এই গুলোর উপর আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারেন। তবে খেয়াল রাখবেন বিষয়টি নির্বাচন করার সময় যে, এই বিষয়ে আপনার অভিজ্ঞতা কেমন ও দক্ষতা কেমন রয়েছে।

যে বিষয়টির উপর আপনার ভালো অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা রয়েছে সেটি সিলেক্ট করার ফলে আপনি ভালো ভাবে কাজ করতে পারবেন।
ইনভলবড -অ্যাফিলিয়েট -মার্কেটিং -কি
উক্ত বিষয়ে দক্ষতা থাকার ফলে আপনি ভালো মানের কোয়ালিটি সম্পন্ন তৈরি করতে পারবেন। যার ফলে আপনার অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং আপনার অনুকূলে থাকবে তখন। তাই এই বিষয় গুলো ভালো ভাবে লক্ষ্য রাখবেন। অ্যাফিলিয়েট নিশ সিলেকশন করার আগে নিম্নোক্ত বিষয় গুলো সম্পর্কে জেনে নিন।
  • প্রথমত এমন একটি নিশ সিলেকশন করুন যে বিষয়ে আপনার আগ্রহ রয়েছে কিংবা দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা রয়েছে।
  • উক্ত নিশে আপনার কেমন লাভ হবে সেই বিষয়টিও ভালো ভাবে দেখে নিন।
  • আপনার টার্গেট অডিয়েন্স সম্পর্কে আপনার ধারণা রাখতে হবে।
  • আপনার সিলেকশন করা নিশে আরো কেমন প্রতিযোগি রয়েছে সে বিষয়েও ভালো ভাবে জেনে নিন।
  • ট্রেন্ডিংয়ে চলমান বিষয় গুলোর দিকে ভালো ভাবে নজর প্রদান করুন।
  • আপনার নির্বাচন করা নিশের প্রতি মানুষের কেমন আগ্রহ ও তারা এই প্রোডাক্ট গুলো কিনবে কি না তা নিয়েও যাচাই বাছাই করে নিন।
আপনি যে বিষয়টির উপরই কাজ করেন না কেন নিশ সিলেকশন করার উপর আপনাকে খুবই সিরিয়াস হতে হবে। এই কাজটি সকল ক্ষেত্রেই আপনাকে গুরুত্ব সহকারে করতে হবে। আপনার সিলেকশন করা নিশ যদি ভুল হয় তাহলে আপনি যে সামনে আগাবেন তার সব জায়গায় ব্যর্থ হবেন। তাই এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।

২. বিশ্বাস যোগ্য অ্যাফিলিয়েট প্ল্যাটফর্ম সিলেক্ট করে নেওয়া
আপনার দ্বিতীয় ধাপের কাজটি হলে আপনাকে বিশ্বস্ত মানের একটি অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম সিলেকশন করে নিতে হবে। আপনার নিশের সাথে মানানসই এমন একটি প্ল্যাটফর্ম খুঁজে বের করে নিবেন। বর্তমান সময়ে এমন কিছু বিশ্বাস যোগ্য অ্যাফিলিয়েট প্ল্যাটফর্ম হলো Amazon Associate, ClickBank, ShareASale ইত্যাদি। এই প্ল্যাটফর্ম গুলো অনেক বিশ্বস্ত ও ভালো ভাবেই তাদের সেবা সব সময় দিয়ে আসছে। তবে আপনাকে অ্যাফিলিয়েট প্ল্যাটফর্ম নির্বাচন করার আগে আরো কয়েকটি বিষয় নজর দিতে হবে। যেমন প্রত্যেকটা প্রোডাক্ট সেল করার বিনিময়ে আপনি কত পারসেন্ট কমিশন পাবেন। তারা কি সত্যিই পেমেন্ট করে কি না। তাদের সাথে অ্যাফিলিয়েট করে ভালো মানের একটা ক্যারিয়ার গঠণ করা সম্ভব হবে কি না। এই বিষয় গুলো ভালো ভাবে দেখে নিবেন।

৩. ওয়েবসাইট তৈরি করে নেওয়া ও ব্লগ পোস্ট করা
তৃতীয় ধাপে আপনাকে উক্ত বিষয়ের উপরে একটি ওয়েব সাইট তৈরি করে নিতে হবে। এই খানে আপনি নিয়মিত ভাবে আপনার কোয়ালিটি ফুল কন্টেন্ট গুলো পাবলিশ করতে থাকবেন। এই ওয়েব সাইট তৈরি করার সময় অবশ্যই আপনাকে আপনার টার্গেট করা দর্শকদের দিকে নজর দিতে হবে। তাদের পছন্দের দিক সমূহ, তাদের চাওয়া পাওয়া বিষয় গুলো ভালো ভাবে খেয়াল রাখতে হবে। এর ফলে তারা আপনার সাইট থেকে প্রোডাক্ট কেনার জন্যে অনেক আগ্রহ থাকবে। আপনার ওয়েব সাইটের ডিজাইন অনেক আকর্ষণীয় করবেন। আর ওয়েব সাইটটি কে মোবাইল ফ্রেন্ডলি করে নিবেন। যেন একজন ফোন ব্যবহারকারী আপনার সাইট ভালো ভাবে ও স্মোথলি ব্যবহার করতে পারে।

৪. অ্যাফিলিয়েট লিংক সেট আপ করে নেওয়া
আপনার সাইটের প্রাসঙ্গিক যে সেকশন গুলো রয়েছে সেখানে আপনাকে অ্যাফিলিয়েট লিংক গুলো খুবই সাবধানতার সাথে ব্যবহার করতে হবে। এই লিংক সেট আপ করার জন্যে যথেষ্ট সচ্ছতা বজায় রাখার চেষ্টা করুন। যার ফলে আপনার যে সকল ভিজিটর রয়েছে তারা খুব সহজেই বুঝতে পারবে যে আপনি অ্যাফিলিয়েট লিংক ব্যবহার করেছেন। আর ক্লিক করে কেনাকাটা করলে এখান থেকে, আপনি কমিশন পাবেন।

আপনি কখনো আপনার ভিজিটরদের উপর চাপ প্রয়োগ করবেন না, উক্ত লিংকে প্রবেশ করার জন্যে। কিংবা লোভনীয় কিছু অফার করা থেকে বিরত থাকুন যার কারণে তারা ঐ লিংকে ক্লিক করে। এমন কিছু করার ফলে আপনি আপনার ভিজিটরদের কাছে আপনার বিশ্বাস যোগ্যতা হারাবেন। যার কারনে আপনার সাইটে রিটার্নিং ভিজিটর এর সংখ্যা ব্যাপক হারে কমা শুরু করবে।

৫. ডিজিটাল মার্কেটিং করা
যখনি আপনি কোনো প্রতিষ্ঠানের সাথে যুক্ত হবেন তখন আপনাকে অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামের সাথে যুক্ত হতে হবে। তখনই আপনাকে আপনার কন্টেন্ট এর উপর মার্কেটিং করার প্রয়েজন পড়বে। এই মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনি যত বেশী সংখ্যক অডিয়ান্স কে টার্গেট করতে পারবেন, আপনার ইনকামের পরিমাণও তত বেশী পরিমাণে হয়ে থাকে। আপনার সেল এর পরিমাণ অনেক বেশী পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে। এই মার্কেটিং এর কাজটি আপনি মোট দুই উপায়ে করতে পারেন। যে গুলো হলো ফ্রি মার্কেটিং, পেইড মার্কেটিং। আপনি যদি কোনে ধরণের অর্থ ব্যবহার না করে মার্কেটিং করতে আগ্রহ হয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে এস ই ও করার প্রয়োজন পড়বে। এই এস ই ও করার মাধ্যমে আপনি কোনো রকম অর্থ খরচ ছাড়াই আপনার টার্গেট অডিয়েন্সদের কাছে পৌঁছাতে পারবেন।

আর যদি আপনি পেইড মার্কেটিং করে থাকেন তাহলে আপনাকে এই ক্ষেত্রে টাকা পয়সা খরচ করার প্রয়োজন পড়বে।
আপনি যেই ভাবেই মার্কেটিং করুন না কেন, আপনার কাজ আপনার টার্গেট অডিয়ান্সদের কাছে পৌঁছানো। আর তাদের কাছে পণ্য বিক্রি করা। সঠিক ভাবে যদি সকল কাজ গুলো করতে পারেন তবে আপনি লাভবান হবেন। আর যদি না পারেন তবে আপনার শ্রম ও সময় সব কিছুই বৃথা যাবে।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি

বাংলাদেশ থেকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো তা সম্পর্কে সকল কিছু জানতে পেরেছেন। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হলো এমন একটি ব্যসায়িক কৌশল, যার মাধ্যমে আপনি কোনো কোম্পানির সেবা বা পণ্য প্রচার করে তা বিক্রি করবেন এবং সেখান থেকে কমিশন পাবেন। পুরো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর কাজের প্রক্রিয়াটিই এই রকম হয়ে থাকে। আধুনিক জগতে মার্কেটিং করার এক জনপ্রিয় মাধ্যম হলো এই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। এর মাধ্যমে আপনি একজন থার্ড পার্টি হিসেবে থাকবেন।

এই ক্ষেত্রে আপনার একটি ই - কমার্স ওয়েবসাইট থাকার প্রয়োজন পড়ে। যারা এই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে থাকে তাদের কে বলা হয়ে থাকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার। একজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার পণ্য গুলে বিক্রি করার মাধ্যমে কমিশন পেয়ে থাকেন। সে যত বেশী পরিমাণে সেল করতে তার ইনকামও বা কমিশনের পরিমানও তত বেশী পরিমাণে হয়ে থাকে।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে কাজ করে

বর্তমান সময়ে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্যে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং একটি মাধ্যমে হতে পারে। কেননা চাকরির জগতে লক্ষ লক্ষ প্রতিযোগীর সাথে প্রতিযোগিতা করে একজন হওয়া খুবই কষ্টকর। তাই পাশাপাশি যদি এই ক্ষেত্রে নিজে কে গড়ে তুলা যায় তাহলে ব্যাপারটি খুবই ভালো। এই বিজনেস মডেল এখন বিশ্ব ব্যাপী জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। এই প্রক্রিয়ায় সাধারণত একজব অ্যাফিলিয়েটার পণ্য গুলো তার ওয়েবসাইটে সাজিয়ে রাখে ও তা দর্শকদের কাছে পৌঁছে দেয়। মানুষও তাদের পছন্দ মতো এখান থেকে যে কোনো পণ্য ক্রয় করতে পারে। ফলে এই ব্যাপারটি এখন অনেক সহজ হয়ে গিয়েছে। পণ্য বিক্রি করার ফলে একজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার এখান থেকে কমিশন পেয়ে থাকেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কেন করবেন

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার বিভিন্ন কারণ রয়েছে। এই কাজটি আপনি করতে পারেন অভিজ্ঞতা অর্জন করার জন্যে, ক্যারিয়ার তৈরি করার জন্যে কিংবা নিজের ইনকাম সোর্স হিসেবে। এই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুধু একটি ইনকাম করার পদ্ধতিই নয়, এটি সুন্দর একটি ক্যারিয়ার উপহার দিতে পারে। সুরক্ষিত একটি ক্যারিয়ার তৈরি করার জন্যে বেশ কার্যকরী একটি মাধ্যম হলো এটি।
এটি করার জন্যে আপনাকে বেশ কয়েকটি বিষয়ে অভিজ্ঞতা সম্পন্ন হতে হয়। যেমন এস ই ও, ওয়েবসাইট মেনটেন, মার্কেটিং, অর্থনীতি, কন্টেন্ট রাইটিং সহ অন্যান্য আরো সকল বিষয়ে। এই স্কিল গুলো দিয়ে আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ছাড়াও ফ্রিল্যান্সিং বা ফুল টাইম জব করতে পারেন। যা আপনার ক্যারিয়ার গড়ার জন্যে বেশ কার্যকরী।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর সুবিধা কি

বাংলাদেশ থেকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো তা সম্পর্কে জেনেছেন। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনার প্রধান সুবিধা হলো টাকা উপার্জন করা। আপনি প্রোডাক্ট বিক্রি করার মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারেন। মজার ব্যাপার হলো এই প্রোডাক্টের মালিক কিন্তু আপনি না। প্রোডাক্টি আপনার কাছে রাখতেও হয় না। আপনি শুধু ঐ প্রোডাক্ট ক্রয় করার জন্যে একজন ক্লায়েন্ট জোগাড় করে দিবেন উক্ত কেম্পানি কে। প্রোডাক্ট যদি আপনার মাধ্যমে বিক্রি হয় তাহলে আপনি কমিশন পাবেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর অসুবিধা কি

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার সুবিধা থাকলেও এর কিছু অসুবিধা রয়েছে। কেননা যদি আপনি প্রোডাক্ট বিক্রি করতে না পারেন তবে আপনার পুরো সময়টিই লস হয়ে যাবে। এর জন্যে আপনি কোনে টাকা পাবেন না। এই ক্ষেত্রে অনেক প্রতিযোগী রয়েছে। তাই খুব কম মানুষই সফল হতে পারে। এখানে আপনার কমিশন ভিত্তিক ইনকাম হবে। অর্থাৎ পণ্য বিক্রি করা হলে ইনকাম আসবে। এই কাজটি খুবই সময় সাপেক্ষ।

রিলেটেড অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি

রিলেটেড অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং মানে হলো সম্পর্ক যুক্ত একটি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। এর মাধ্যমে পণ্যের সাথে প্রচারকের সম্পর্ক থাকে। এই ক্ষেত্রে প্রচারক যে সকল বিষয় নিয়ে কাজ করে থাকেন তার পণ্য হয়ে থাকে সেই সম্পর্কিত।
রিলেটেড- অ্যাফিলিয়েট- মার্কেটিং- কি
যেমন একজন যদি কম্পিউটার নিয়ে কাজ করে থাকে, তাহলে তার মার্কেটিং এর বিষয় হতে পারে কম্পিউটারের বিভিন্ন পার্টস নিয়ে। এর মাধ্যমে একজন মার্কেটার নিজে ব্যবহার করা ছাড়াই পণ্য গুলোর প্রচারণা চালাতে পারে।

ইনভলবড অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি

বাংলাদেশ থেকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো তা সম্পর্কে জেনে নিন। ইনভলভ মানে হলো জড়িত থাকা। এই ধরণের মার্কেটিং এ মার্কেটার পণ্য বা সেবার সাথে জড়িত থাকে। মানে হলো তিনি এই পণ্যটি নিজে ব্যবহার করেছেন এবং তার প্রেক্ষিতে এটি প্রচার করছেন। এটি একটি নির্ভর যোগ্য মার্কেটিং তবে এখানে প্রচারকের উপর বড় একটা দায়িত্ব থাকে। এখানে যেহুতে প্রচারকের রিভিউ দেখে পণ্য ক্রয় করে থাকে তাই তার একটি দায়বদ্ধতা থাকে।

মোবাইল দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করা যায় কি

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনি নির্দিষ্ট কোনে পণ্য বিক্রি করে তার থেকে কমিশন পেয়ে আয় করতে পারেন।
এই কাজটি কম্পিউটার, ল্যাপটপ ও মোবাইল ফোন ব্যবহার করে করতে পারবেন। পণ্য গুলোর লিংক আপনি মোবাইলের সাহায্যেও শেয়ার করে সহজেই কাস্টমার জেনারেট করতে পারবেন। সবশেষে আপনি মোবাইল দিয়েই কাজটি করতে সক্ষম হবেন।

লেখকের শেষ মন্তব্য

প্রিয় পাঠকগণ, আজকের আর্টিকেল লেখা হয়েছে বাংলাদেশ থেকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো তা সম্পর্কে। আশা করি বিষয়টি সম্পর্কে সকল কিছু ভালো ভাবে বুঝতে পেরেছেন। কোনো জিজ্ঞাসা থাকলে তা জানাতে পারেন। আর যদি ভালো লাগে এটি আপনার বন্ধুদের সাথেও শেয়ার করতে পারেন। ধন্যবাদ। 250109

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url