ফাইবার একাউন্ট খোলার নিয়ম - গিগ তৈরির গুরুত্বপূর্ণ বিষয়
ফাইভারে গিগ কতটা গুরুত্বপূর্ণফাইবার একাউন্ট খোলার নিয়ম নিয়ে আমাদের আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল। যারা ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ করে সাধারণত তারা খুব ভালোভাবেই জানি যে ফাইভার হল বর্তমান সময়ে জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস। তাই নতুনরা এখানে অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে চাই।
এখন বিষয় হচ্ছে যে অনেকেই ফাইভার অ্যাকাউন্ট করার নিয়ম সম্পর্কে জানেনা। মার্কেট প্লেসে ক্যারিয়ার করতে হলে অবশ্যই ফাইভারের মতো মার্কেটপ্লেসে একাউন্ট তৈরি করতে হবে এর জন্য ফাইবার একাউন্ট খোলার নিয়ম জানতে হবে।
পেজ সূচিপত্রঃ ফাইবার একাউন্ট খোলার নিয়ম
- ফাইবার একাউন্ট খোলার নিয়ম
- ফাইভার কোন ধরনের কাজ করে
- ফাইভারে অ্যাকাউন্ট খুলতে কি কি প্রয়োজন হয়
- বাংলাদেশের সেরা ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস কি ফাইভার
- ফাইভার কোন ধরনের মার্কেটপ্লেস
- ফাইভারে গিগ কতটা গুরুত্বপূর্ণ
- গিগ তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সমূহ
- ফাইভার গিগ টাইটেল কেমন হলে ভালো হয়
- ফাইভার গিগ কি
- আমাদের শেষ কথা
ফাইবার একাউন্ট খোলার নিয়ম
ফাইবার একাউন্ট খোলার নিয়ম যারা জানতে চেয়েছে সাধারণত তাদের জন্য অনেক সাহায্যকারী আজকের এই আর্টিকেল। আমরা যারা ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে জানি সাধারণত তাদের মধ্যে এই মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে ভালো ধারণা রয়েছে। অন্যান্য মার্কেটপ্লেসের তুলনায় এই মার্কেট প্লেসে তাড়াতাড়ি এবং ভালো কাজ পাওয়া যায় এরকম একটা কথা প্রচলিত রয়েছে। তাই নতুন ফ্রিল্যান্সাররা সবার আগে ফাইভার মার্কেটপ্লেসে অ্যাকাউন্ট করতে চাই।
আরো পড়ুনঃ ২০টি সেরা উপায় ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে লাখ টাকা আয় করার
১। প্রথমে গুগলে চলে যেতে হবে এরপর সেখানে গিয়ে Fiverr.com লিখে সার্চ করতে হবে। প্রথমেই যেই ওয়েবসাইটে আসবে তার ভেতরে প্রবেশ করে জয়েন বাটনের উপরে ক্লিক করতে হবে।
২। জয়েন বাটনে ক্লিক করার পরে আপনার সামনে একটি ড্যাশবোর্ড চলে আসবে যদি ইমেইলের মাধ্যমে একাউন্ট খুলতে চান তাহলে আপনার ইমেইল সিলেক্ট করে Continue with email বাটনে ক্লিক করুন।
৩। ফাইভারে আপনি দুই ধরনের অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারবেন। একটি অ্যাকাউন্ট হলো সেলার হিসেবে অর্থাৎ অন্যের কাজ নিজে করে দেবেন এবং অন্যটি বায়ার হিসেবে। অর্থাৎ অন্যায়ের দ্বারা কাজ করিয়ে নেওয়ার জন্য। আপনি যেই অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন না কেন নিজের এই তথ্যগুলো সাথে রাখতে হবে।
- প্রফেশনাল ইমেইল
- প্রফেশনাল ফটো
- ব্যাংক একাউন্ট
- ড্রিবলি একাউন্ট
- লিংক দিন একাউন্ট
- মোবাইল নম্বর
৪। Continue with email এই অপশনটিতে প্রবেশ করার পরে আপনার ইমেইল এবং পাসওয়ার্ড দেওয়ার একটি অপশন চলে আসবে। এক্ষেত্রে যেটা আপনার প্রফেশনাল ইমেইল সেটি দিতে হবে এর সাথে একটা ভালো আট ক্যারেক্টারের পাসওয়ার্ড সেট করতে হবে।
৫। পাসওয়ার্ড দেওয়ার পরে আপনার সামনে আরো একটি ইন্টারফেস আসবে। এখন আপনার কাজ হল একটা ভালো মানের ইউজারনেম ব্যবহার করা। এক্ষেত্রে আপনার নিকনেম অথবা আপনার নামের ছোট অংশ ব্যবহার করতে পারেন। এরপরে ক্রিয়েট মাই একাউন্ট এর উপরে ক্লিক করলেই একাউন্ট হয়ে যাবে।
ফাইভার কোন ধরনের কাজ করে
ফাইভার কোন ধরনের কাজ করে? কমবেশি আমাদের সকলের এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো সম্পর্কে জানা আছে। আমরা যারা ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে ধারণা রাখি সাধারণত তারা খুব ভালোভাবে জানি যে ফাইভার হল বর্তমান ফ্রিল্যান্সিং জগতের গুরুত্বপূর্ণ একটি মার্কেট প্লেস। এই মার্কেট প্লেসে কাজ করে অনেকে ভালো পরিমাণে অর্থ উপার্জন করতে পারছে। কিন্তু যাদের ফাইভার সম্পর্কে একেবারে ধারণা নেই সাধারণত তারা অনেকেই জানে না যে এখানে কোন ধরনের কাজ করা হয়ে থাকে।
আপনার যদি ফাইভারে কোন অ্যাকাউন্ট থাকে এবং আপনি যেকোনো ধরনের সার্ভিস সেল করার একাউন্ট তৈরি করে থাকেন তাহলে বায়ারদের কাছে বিভিন্ন ধরনের সার্ভিস বিক্রি করতে পারবেন। এখন বিষয় হচ্ছে এখানে ডিজিটাল মার্কেটিং, ওয়েব সাইট ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট, লোগো ডিজাইন, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ভিডিও এডিটিং, কনটেন্ট রাইটিং, সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট থেকে আরও বিভিন্ন ধরনের সহজ কাজ যেমন ডাটা এন্ট্রি করা সম্ভব।
ফাইভারে অ্যাকাউন্ট খুলতে কি কি প্রয়োজন হয়
ফাইভারে অ্যাকাউন্ট খুলতে কি কি প্রয়োজন হয়? একাউন্ট তৈরি করার সময় অবশ্যই আমাদেরকে এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো জানতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য সাধারণত আমরা মার্কেটপ্লেসে অ্যাকাউন্ট করে থাকি। কিন্তু যে কোন মার্কেটপ্লেসে একাউন্ট তৈরি করতে হলে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিতে হবে। এই তথ্যগুলো দেওয়ার জন্য অবশ্যই কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সাথে রাখতে হবে।
- ফাইভারে একাউন্ট খুলতে হলে অবশ্যই স্মার্টফোন অথবা ল্যাপটপ, কম্পিউটার সাথে রাখতে হবে। এই ডিভাইসের সাথে ইন্টারনেট সংযোগ থাকা লাগবে।
- ব্যক্তিগত সঠিক তথ্যগুলো দিতে হবে সাধারণত এর জন্য জাতীয় পরিচয় পত্র অথবা আমাদের গুরুত্বপূর্ণ সনদ যেমন সার্টিফিকেট সঙ্গে রাখতে হবে।
- অবশ্যই যে একাউন্ট খুলবে তার পাসপোর্ট সাইজের প্রফেশনাল ছবি সঙ্গে রাখতে হবে। ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে হাসিমুখের ছবি হতে হবে।
- একাউন্ট তৈরি করার জন্য আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো আমাদের মোবাইল নম্বর। তাছাড়া সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন ধরনের অ্যাকাউন্ট দিলে ফাইভার অ্যাকাউন্ট শক্তিশালী হবে।
বাংলাদেশের সেরা ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস কি ফাইভার
ফাইবার একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস রয়েছে। তবে আমরা যারা নতুন শুরু করতে চাই সাধারণত তারা অনেকেই জানেনা যে বাংলাদেশের মধ্যে সেরা ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস কোনটি? অনেকেই মনে করে থাকে যে ফাইভার বাংলাদেশের সেরা মার্কেটপ্লেস। আবার অনেকের কাছে এটা নাও হতে পারে। আপনার যদি মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে ধারণা থাকে তাহলে আপনি খুব ভালোভাবে জানেন যে বর্তমান বিশ্বে সেরা দুইটি মার্কেট প্লেস রয়েছে upwork এবং ফাইভার।
অসংখ্য মার্কেটপ্লেস রয়েছে এগুলোর মধ্যে নিজেদেরকে সেরা তালিকায় নিয়ে গেছে এই দুইটি মার্কেট প্লেস। এই দুইটি মার্কেটপ্লেসে হাজার হাজার ফ্রিল্যান্সার কাজ করে থাকে। প্রতি মাসে এই দুইটি মার্কেট প্লেসে কোটি কোটি টাকার লেনদেন হয়। বর্তমান সময়ে ফাইভারের জনপ্রিয়তা উচ্চ পর্যায়ে চলে গিয়েছে। সাধারণত ফাইভার মার্কেটপ্লেসের জনপ্রিয় হওয়ার অন্যতম প্রধান কারণ হলো এখানে ছোট ছোট বিভিন্ন ধরনের প্রজেক্ট পাওয়া যায়। একমাত্র এই কারণেই অনেকে ফাইভারকে বাংলাদেশের সেরা মার্কেটপ্লেস মনে করে থাকে।
ফাইভার কোন ধরনের মার্কেটপ্লেস
ফাইভার কোন ধরনের মার্কেটপ্লেস? ইতিমধ্যেই এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি জেনে যাওয়ার কথা। যারা ফ্রিল্যান্সিং করে ফাইভার হচ্ছে তাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মার্কেটপ্লেস। সাধারণত আমরা খুব ভালোভাবে জেনেছি যে ফাইভার হল একটি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস। ফ্রিল্যান্সিং জগতের বিভিন্ন ধরনের কাজ এই মার্কেটপ্লেস এর মাধ্যমে পাওয়া যায়। আপনি যদি ছোট প্রজেক্ট করতে চান তাহলেও করতে পারেন আর যদি বড় ধরনের কোন প্রজেক্ট করতে চান তাও এই মার্কেটপ্লেসের মাধ্যমে পেয়ে যাবেন। যেহেতু এখানে ফ্রিল্যান্সিং এর বিভিন্ন ধরনের কাজ পাওয়া যায় তাই এটিকে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস বলা হয়ে থাকে।
ফাইভারে গিগ কতটা গুরুত্বপূর্ণ
ফাইভারে গিগ কতটা গুরুত্বপূর্ণ? যারা ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে ধারণা রাখে সাধারণত তারা ফাইভারে গিগের গুরুত্ব সম্পর্কে জানে। সাধারণত আমরা যখন পড়াশোনা শেষ করি তখন আমাদের জীবন বৃত্তান্ন অর্থাৎ একটি সুন্দর সিভি তৈরি করে। যেটি আমাদের চাকরি পেতে অনেক কার্যকরী ভূমিকা রেখে থাকে। ঠিক এভাবে রকম ভাবে ফাইভারে যদি আমরা কাজ পেতে চাই তাহলে আমাদেরকে গিগ তৈরি করতে হয় যার মধ্যে আমাদের সকল ধরনের তথ্য দেওয়া থাকে।
বিশেষ করে আমরা যদি কোন সেলার হয় তাহলে কোন ধরনের সার্ভিস সেল করতে চাই এবং কতদিনের মধ্যে প্রজেক্ট জমা দিতে চাই? এর পাশাপাশি প্রজেক্ট এর খরচ কত হবে এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত লেখা থাকে। তাই ফাইভারে কাজ পাওয়ার জন্য আমরা যখন গিগ তৈরি করব তখন অবশ্যই সেটি আকর্ষণীয় হতে হবে। গিগ যদি আকর্ষণীয় না হয় তাহলে কখনোই কাজ পাওয়া সম্ভব নয়। গিগ তৈরি করার সময় বেশ কিছু বিষয়ে লক্ষ্য রাখতে হবে এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো দিকের মধ্যে ছবি এবং ভিডিও যুক্ত করা।
গিগ তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সমূহ
ফাইবার একাউন্ট খোলার নিয়ম জানার পাশাপাশি কাজ পাওয়ার জন্য গিগ তৈরিতে যে সকল গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে সে বিষয় গুলো জেনে রাখতে হবে। আমরা ইতিমধ্যেই জানতে পেরেছি যে একটি সুন্দর এবং আকর্ষণীয় গিগ আমাদের কাজ পেতে কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারে। গিগ তৈরি করার সময় বেশ কিছু বিষয় সম্পর্কে আমাদেরকে লক্ষ্য রাখতে হবে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন বিষয় গুলোকে গুরুত্ব দিয়ে গিগ তৈরি করতে হয়।
- গিগের আকর্ষণীয় টাইটেল
- গিগের ক্যাটাগরি
- গিগের মেটাডাটা
- গিগের ট্যাগ
- গিগ প্যাকেজ
- সুন্দর গিগ ডেসক্রিপশন
- গিগ রিকোয়ারমেন্টস
- গিগ ইমেজ/ভিডিও/পিডিএফ যুক্ত করা
ফাইভার গিগ টাইটেল কেমন হলে ভালো হয়
ফাইভার গিগ টাইটেল কেমন হলে ভালো হয়? যারা ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ করে সাধারণত তাদের এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনে রাখা উচিত। যে কোন মার্কেট প্লেসে কাজ পাওয়ার জন্য গিগ অনেক কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারে। অনেক বায়ার রয়েছে যারা আকর্ষণীয় গিগ দেখেই সেলারদের কাজ দিয়ে থাকে। এক্ষেত্রে ফাইভার গিগ তৈরি করার সময় আমাদেরকে বেশ কিছু বিষয় জেনে রাখতে হবে। গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো গিগ টাইটেল।
আরো পড়ুনঃ ফ্রিল্যান্সিং এ যে ২০টি কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি
আকর্ষণীয় টাইটেল -- গিগ তৈরি করার সময় গিগের টাইটেল অবশ্যই আকর্ষণীয় হতে হবে। বায়ার যে সার্ভিসগুলো খুজবে সাধারণত শেষ সার্ভিস গুলো যেন সে খুব সহজে পেয়ে যায় এরকমভাবে স্পষ্ট গিগ তৈরি করতে হবে। তাছাড়া গিগের মধ্যে বেশ কিছু আকর্ষণীয় শব্দ যুক্ত করতে হবে।
ইউনিক টাইটেল যুক্ত করা -- ফাইভারে গিগ তৈরি করার সময় যে বিষয়গুলো বিশেষভাবে লক্ষ্য রাখতে হবে এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ইউনিক টাইটেল। সবাই যে ধরনের টাইটেল দিয়েছে সেরকম না দিয়ে একটু ভিন্ন রকম করে টাইটেল যুক্ত করতে হবে। টাইটেল এর মধ্যে যদি কিওয়ার্ড যুক্ত করা যায় তাহলে আরো ভালো।
শব্দ/বর্ণ সংখ্যা -- গিগ গিগ টাইটেল কত ওয়ার্ডের হওয়া উচিত? এই প্রশ্ন অনেকের মনে। Fiverr এ সর্বনিম্ন ৪ ওয়ার্ডের গিগ টাইটেল আপনি লিখতে পারবেন। এক্ষেত্রে টাইটেলের ক্যারেক্টর বা বর্ণ সংখ্যা সর্বনিম্ন ১৫ থেকে সর্বোচ্চ ৮০ হতে পারবে।
ফাইভার গিগ কি
ফাইভার গিগ কি? চলুন গুরুত্বপূর্ণ এ বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক। সহজ ভাষায় বলতে গেলে গিগ হচ্ছে এক ধরনের সিভি। এ একজন ফ্রিল্যান্সার ফাইভারে তার সার্ভিস বিক্রি করার জন্য যে ধরনের সুবিধা প্রদান করবে এবং বায়ারের প্রজেক্ট কতদিনের মধ্যে সাবমিট করতে পারবে সাধারণত এই বিষয়গুলোকে বিস্তারিতভাবে গিগ বলা হয়ে থাকে। আপনি কোন ধরনের কাজ করতে চান সাধারণত তার ওপর নির্ভর করে আপনাকে একটি আকর্ষণীয় গিগ সাজাতে হবে। তবে আপনাকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে একটা ভালো গিগ আপনার ভাগ্য ঘুরিয়ে দিতে পারে। বেশি বেশি কাজ পাওয়ার ক্ষেত্রে গিগ অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তাই বেশি বেশি কাজ পাওয়ার জন্য আকর্ষণীয় গিগ তৈরি করতে সময় ব্যয় করতে হবে।
আমাদের শেষ কথা
ফাইবার একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা শুরু করে আজকের এই আর্টিকেলে আমরা ফাইভার সম্পর্কে যে সকল গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ছিল প্রায় সবগুলোই করার চেষ্টা করেছি। আপনি যদি ফাইভারে কাজ করতে চান এবং ভালো মানের একজন ফ্রিল্যান্সার হতে চান তাহলে আপনাকে আমাদের আর্টিকেল মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। কোন বিষয়গুলো অনুসরণ করলে ভালো কাজ পাওয়া যাবে এই বিষয়গুলো জানতে হবে।
এতক্ষণ আমাদের আর্টিকেলের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক বিষয় নিয়মিত জানতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে থাকুন। কারণ আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত এই ধরনের আর্টিকেল প্রকাশ করে থাকি। 25427
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url