আপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেস থেকে পেমেন্ট নেওয়ার নিয়ম
আপওয়ার্কে ফ্রিল্যান্সারের বেতন কতআপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেস থেকে পেমেন্ট নেওয়ার নিয়ম বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। সাধারণত আমরা যারা প্রথম অবস্থায় মার্কেটপ্লেসে কাজ শুরু করি তারা অনেকেই জানিনা যে মার্কেটপ্লেসে যে টাকা আসে সে টাকা কিভাবে উত্তোলন করা হয়?
মার্কেটপ্লেসের কাজ শুরু করার আগে অথবা পরে যে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো জেনে নিতে হবে এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো আপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেস থেকে পেমেন্ট নেওয়ার নিয়ম। আপওয়ার্ক নিয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হবে।
সূচিপত্রঃ আপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেস থেকে পেমেন্ট নেওয়ার নিয়ম
- আপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেস থেকে পেমেন্ট নেওয়ার নিয়ম
- আপওয়ার্ক থেকে কি বাংলাদেশে কীভাবে পেমেন্ট পাওয়া সম্ভব
- আপওয়ার্কে কেন ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবেন
- আপওয়ার্কে কোন কাজের চাহিদা বেশি
- আপওয়ার্কে কিভাবে ক্যারিয়ার করা যায়
- আপওয়ার্কে অ্যাকাউন্ট তৈরি করার নিয়ম
- আপওয়ার্কে ফ্রিল্যান্সারের বেতন কত
- আপওয়ার্কে কাজ পাওয়ার সহজ উপায়
- আপওয়ার্কে কোন কাজ গুলো পাওয়া যায়
- আপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেস কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়
- লেখকের শেষ মন্তব্য
আপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেস থেকে পেমেন্ট নেওয়ার নিয়ম
আপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেস থেকে পেমেন্ট নেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জেনে নিন। কারণ আপনি যখন আপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেসে কাজ করবেন তখন অবশ্যই কিছু পেমেন্ট পাবেন কিন্তু এই পেমেন্টটি আপনি কিভাবে নিবেন সে বিষয়ে জানা জরুরী। যারা অনলাইনে আপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেসে কাজ করে থাকেন তারা এবং বিশেষ করে নতুনরা যারা এ কাজে যুক্ত হয়েছেন তারা কিভাবে আপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেস থেকে পেমেন্ট নিবেন সেই পদ্ধতি বা নিয়ম সম্পর্কে জানেন না। তাদের জন্য আমরা এ পদ্ধতি বা নিয়ম সম্পর্কে নিচে আলোচনা করব।
আরো পড়ুনঃ ফ্রিল্যান্সিং শেখার ৩০টি সহজ উপায় - ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো
পেনিয়ার -- স্ক্রিলের মত পেনিয়ার ও একটি অনলাইন মাধ্যম। তবে অনলাইন মাধ্যমের একটি বিশেষত রয়েছে। পেনিয়ার একাউন্টের সাথে ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার কার্ড পাবেন। এটি দিয়ে বাংলাদেশের যেকোনো এটিএম বুথ থেকে আপনি টাকা তুলতে পারবেনএ কার্ড ব্যবহার করে আপনি অনলাইনে যে কোন কেনাকাটা করার সুবিধা পাবেন। চাইলে আপনি স্ক্রিলের মত পেনিয়ার বিক্রয় করে নগদ অর্থ পেতে পারেন। ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার কার্ড এর জন্য আপনাকে বছরভিত্তিক একটি ফ্রি দিতে হবে $29.95। ATM থেকে টাকা তুলতে প্রতিবার $3.15 করে ফি দিতে হবে।
আপনি যদি রেফেরাল লিঙ্ক দিয়ে পেয়নিয়ার অ্যাকাউন্ট রেজিস্টার তাহলে আপনি $25 বোনাস পাবেন। (প্রথমবার কার্ডে $100 তোলার পর) আর আপওয়ার্ক থেকে পেয়নিয়ার এ টাকা তুলতে $2 ফি দিতে হবে। এ পদ্ধতি করার পর আপনি আপনার কার্ডে ৪৮ ঘন্টার মধ্যে টাকা জমা পাবেন। এছাড়াও $2.5 এর মতো অতিরিক্ত ফি দিলে আপনার কার্ডে সাথে সাথে টাকা চলে আসবে। রেজিস্টার এর সময় সঠিক ভাবে আপনার নাম, জন্ম তারিখ এবং সকল তথ্য গুলো আপনার ন্যাশনাল আইডি কার্ড ও পাসপোর্ট অনুযায়ী করবেন।
আপওয়ার্ক থেকে কি বাংলাদেশে কীভাবে পেমেন্ট পাওয়া সম্ভব
আপওয়ার্ক থেকে কি বাংলাদেশে কীভাবে পেমেন্ট পাওয়া সম্ভব? যারা মার্কেটপ্লেসের কাজ করে সাধারণত তাদের এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো জানা উচিত। বর্তমান সময়ে জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো আপওয়ার্ক। আপনি যদি বাংলাদেশে বসে এই মার্কেটপ্লেসে কাজ করে থাকেন তাহলে বাংলাদেশের বিভিন্ন ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যমে টাকা নিতে পারবেন। কিভাবে ব্যাংক একাউন্টে টাকা নিবেন তা নিচে বিস্তারিত উল্লেখ করা হলো।
ব্যাংক ট্রান্সফার -- আপনার যদি কোন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থাকে তাহলে সেটি আপওয়ার্ক থেকে খুব সহজেই ব্যাংক থেকে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন। তবে অবশ্যই আপনার আপওয়ার্ক অ্যাকাউন্ট নাম এবং ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নামের মিল থাকতে হবে পাশাপাশি অন্যান্য তথ্য বা বিষয়গুলোর এবং সঠিক থাকা চায়। যদি আপওয়ার্ক থেকে টাকা তুলতে চান তাহলে আপনাকে $4.99 ফি প্রদান করতে হবে। এরপর ৩ থেকে ৫ দিনের মধ্যে আপনার টাকা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট চলে আসবে।
এভাবে আপনি যে কোন ব্যাংক একাউন্ট থেকে টাকা তুলতে পারবেন তবে অবশ্যই অ্যাকাউন্ট নাম্বার এবং তথ্যগুলো সঠিক হতে হবে এবং যেকোন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট এড করতে আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নাম এবং আপওয়ার্ক অ্যাকাউন্ট মিল থাকা লাগবে। আপনি যদি ডাচ বাংলা মোবাইল ব্যাংকিং থেকে টাকা তুলতে চান তাহলে সেক্ষেত্রে আপনার বেশি খরচ পড়বে।
ডাচ বাংলা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে ব্যাংক সুইফট কোড DBBLBDDH এবং ব্রাক বাংলা সুইফট কোড BRAKBDDH, এর প্রয়োজন রয়েছে। আপনার ব্যাংক এর সুইফট কোড কোড কি হবে সেটা ব্যাংক থেকে অথবা google এ সার্চ করে জেনে নিতে পারেন। অনলাইনে বিভিন্ন অ্যাকাউন্ট মাধ্যম রয়েছে তার মধ্যে স্ক্রিল একটি। আপনি আপওয়ার্ক থেকে আপনার $ তুলে স্ক্রিল অ্যাকাউন্ট এ $ হিসেবে রাখতে পারবেন।
পরবর্তীতে আপনি ইচ্ছা করলেই সেখান থেকে ব্যাংকে টাকা ট্রান্সফার করতে পারবেন। চাইলে অনলাইন স্ক্রিল দিয়েও কেনাকাটা করতে পারেন। এছাড়াও আপনি আপনার স্ক্রিল বিক্রি করে নগদ টাকা আয় করতে পারেন। স্ক্রিল অ্যাকাউন্ট সম্পন্ন ফ্রি। আপনি যদি অন্য স্ক্রিলে ট্রান্সফার করতে চান সে ক্ষেত্রে আপনাকে এক পারসেন্ট ফি দিতে হবে। আপওয়ার্ক থেকে স্ক্রিল এ টাকা তুলতে আপনাকে প্রতিবার $1 ফি দিতে হবে।
আপনার যদি স্ক্রিল অ্যাকাউন্ট না থেকে থাকে সেক্ষেত্রে অ্যাকাউন্ট ওপেন করতে Skrill এখানে ক্লিক করতে হবে। আপনাদের একটা বিষয় অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে USD কারেন্সিতে কখনোই রেজিস্টার করবেন কেননা আপওয়ার্ক থেকে আপনার স্ক্রিল এ USD হিসেবে এমনিতেই আসবে। অন্য কারেন্সি হলে খরচ বেশি হবে।বর্তমানে স্ক্রিল ডলার ব্যাংক এর মাধ্যমে উত্তোলন করা ব্যয়বাহুল তাই আপনি এটিকে সরাসরি বিক্রি করে দিলে নগদ অর্থ পাবেন।
আপওয়ার্কে কেন ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবেন
আপওয়ার্কে কেন ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবেন সে বিষয়ে জেনে নিন। বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং এমনই একটি অনলাইন মাধ্যম যা সবার কাছে খুবই জনপ্রিয়। খুব সহজেই আপনি এখান থেকে আয় করে আপনার জীবিকা নির্বাহ করতে পারবেন। অনেকে আপওয়ার্কে ফ্রিল্যান্সিং এ কাজ করে নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তুলছেন। বর্তমান সময়ে বিভিন্ন কাজগুলো অনেক অনলাইন ভিত্তিক হয়ে যাচ্ছে।
অনেক শিক্ষিত বেকার চাকরির অভাবে ছুটে বেড়াচ্ছেন। এ সময় যারা ফ্রিল্যান্সিং আপওয়ার্ক কাজ করতে চাই তাহলে তাদের জন্য সেটি হবে আদর্শ একটি কাজ। কারণ এ কাজে আপনি যদি দক্ষতা দেখাতে পারেন তাহলে খুব সহজেই আপনি নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারবেন। তবে এই কাজ শুরু করার আগে অবশ্যই আপনাকে কিছু ধাপ অবলম্বন করতে হবে।
পরিকল্পনা -- ফ্রিল্যান্সিং কাজ শুরু করার আগে অবশ্যই আপনাকে কিছু পরিকল্পনা করে নিতে হবে ফ্রিল্যান্সিংএর বিভিন্ন সেক্টর রয়েছে কোন কাজ আপনি ভাল করেন বা কোনটাই আপনি দক্ষতা দেখাতে পারবেন সেটি বাছাই করে নিতে হবে। বুদ্ধিমান এবং দক্ষ লোকের উচিত কোন কাজ করার আগে সেটি পরিকল্পনা করা। অনলাইনে বিভিন্ন কাজ রয়েছে। ফ্রিল্যান্সিং এর মধ্যে কঠিন এবং সহজ দুই ধরনের কাজ থাকে।
কোন কাজ এক ঘন্টায় সম্পূর্ণ করা সম্ভব এবং কোন কাজ সম্পন্ন করতে প্রায় ১০ থেকে ১৫ দিন সময় লেগে যায়। অনলাইনে কাজ করার ক্ষেত্রে আপনাকে এমন কাজ বাছাই করে নিতে হবে যে কাজ গুলো অন্তত ১৫ থেকে ২০ বছর স্থায়ী থাকবে। এর মাঝে আপনি আপনার ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারবেন। অনেক কাজ রয়েছে যে কাজগুলোর আপনি শিখার পরে কিছুদিন পর বন্ধ হয়ে যাবে। আগে ভাবেই আপনাকে কাজ নির্বাচনের জন্য পরিকল্পনা করা জরুরী।
কাজ শেখার আউটলাইন তৈরি -- আপনার পছন্দের কাজগুলো বাছাই করতে আপনাকে একটু কর্মঠ্য হতে হবে। বিভিন্ন সেক্টরে কাজ রয়েছে সে সেক্টরের কাজ হল আপনাকে বাছাই করতে হবে। যে কাজগুলো আপনাকে সহজ মনে হবে সেটি বাছাই করুন। লোভে পড়ে এমন কোন ক্যারিয়ার বাছাই করবেন না যেটি আপনার কাজের আগ্রহ কমিয়ে ফেলে।
সঠিক কাজ বাছাই করুন যে কাজটি করতে আপনার আগ্রহ অনেকটাই বেশি থাকে। কারণ আগ্রহ ও দক্ষতার সাথে কাজ করলে আপনার ক্যারিয়ার এমনিতেই গড়ে উঠবে।তাই কাজ শেখার জন্য আপনাকে প্রথমে আউটলাইন তৈরি করে সে অনুযায়ী কাজ শিখতে হবে। আপনি দ্রুত কাজ শিখতে পারবেন এবং আপনার কাজে আগ্রহ আসবে।
প্রোজেক্ট তৈরি -- আউটলাইন তৈরি করার পর আপনার বিভিন্ন কাজের ধারণা এসেছে এবার আপনি কিছু সময় নিয়ে কিছু প্রজেক্ট তৈরি করতে পারেন। আপনি যে বিষয়টির ওপরে শ্রম ও সময় দিয়েছেন নির্ভর করে কিছু প্রজেক্ট তৈরি করুন। এর প্রজেক্ট গুলো আপনার স্কিল তৈরিতে সাহায্য করবে। পাশাপাশি আপনাকে ভেতর থেকে আত্মনির্ভর করে তুলবে। প্রজেক্ট তৈরি করার জন্য আপনি গুগল থেকেও সাহায্য নিতে পারেন। চেষ্টা করবেন কঠিন কোন প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করার।
কাজের গতি বৃদ্ধি করার জন্য ফেসবুক থেকে আপনার শেখা বিষয়ের উপর দক্ষ এমন ব্যক্তির সাথে যোগাযোগ রাখার চেষ্টা করুন। কাজের আগ্রহ বাড়বে এবং দক্ষতা অনুযায়ী আপনি আপনার কাজের সফলতা অর্জন করতে পারবেন কোন ভুলভ্রান্তি হলে আপনার সে দক্ষ ব্যক্তির সাথে পরামর্শ নিন। এ সময় সমস্যা সমাধানের জন্য একজন দক্ষ মানুষের অভিজ্ঞতা থাকা জরুরী।
মার্কেটপ্লেসে অ্যাকাউন্ট তৈরি -- উপরোক্ত সকল বিষয়ে এবং তথ্য সম্পর্কে জ্ঞান থাকতে হবে। আপনি এখন মার্কেটপ্লেসে অ্যাকাউন্ট তৈরির জন্য সম্পূর্ণভাবে তৈরি করতে পারেন। প্রথমেই কাজ পাওয়ার জন্য ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস যেমন ফাইভার বা আপওয়ার্কে অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে। এবং লিংকডইন সহ অন্যান্য জনপ্রিয় ওয়েবসাইটে নিজের প্রোফাইল তৈরি করে অভিজ্ঞতা ও ব্যক্তিগত সম্পর্কে কিছু ভালো মন্তব্য শেয়ার করতে হবে। লাইনে মার্কেট প্লেসে কাজ করতে হলে অবশ্যই আপনাকে সব সময় কাজের জন্য আগ্রহ দেখাতে হবে এবং প্রমাণ করতে হবে আপনি সবার থেকে অ্যাক্টিভ।
আপওয়ার্কে কোন কাজের চাহিদা বেশি
আপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেস থেকে পেমেন্ট নেওয়ার নিয়ম জানার পাশাপাশি আপওয়ার্কে কোন কাজের চাহিদা বেশি এই বিষয়গুলো জানার পরে জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস গুলোতে কাজ করতে হবে। আপনি যদি ফিন্যান্সিং আপওয়ার্ক এ যুক্ত হতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে আপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেসে কোন কাজে চাহিদা বেশি? বিষয়ে জেনে নিন। তাহলে আপনি দ্রুত আপনার কাজের সফলতা পেতে পারেন।
গ্রাফিক ডিজাইন -- অনলাইনের জনপ্রিয় একটি মাধ্যম বা মার্কেটপ্লেস হিসেবে গ্রাফিক ডিজাইন খুবই পরিচিত। বর্তমান অনলাইনে আপনি যে সেক্টরেই যাবেন সেই সেক্টরেই আপনি ডিজাইনের কাজ দেখতে পাবেন। আমাদের দৈনন্দিন বিভিন্ন জিনিসের মধ্যে গ্রাফিক্স ডিজাইন এর ছোঁয়া রয়েছে। অনলাইন এবং অফলাইন আপনি ২ সেক্টরে গ্রাফিক্স ডিজাইনের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।
ডিজিটাল মার্কেটিং -- এমন সময়ে ডিজিটাল মার্কেটিং ব্যাপকভাবে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ডিজিটাল টেকনোলজি ব্যবহারের মাধ্যমে অনলাইনে বিভিন্ন পণ্য ক্রয় বা বিক্রয় করা। ডিজিটাল মার্কেটিং হল অনলাইনে আপনার প্রোডাক্টগুলোর বিজ্ঞাপন করা। বহু কাল থেকেই ডিজিটাল মার্কেটিং ব্যবহার হয়ে আসছে।
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট -- এটির কাজ হল একটি ওয়েবসাইটের ভেতরের অংশের মাধ্যমে বাহিরের অংশ তৈরীর জন্য ওয়েবসাইটের এ্যাডমিন প্যানেলকে সোনাল ফাংশনালের কাজ হচ্ছে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর চাহিদা বর্তমান সময়ে অধিক বেশি। যদি একজন দক্ষ অভিজ্ঞ ওয়েব ডেভেলপমেন্ট হতে পারেন তাহলে আপনি এ কাজে নিজের ক্যারিয়ার খুব ভালো হবে তৈরি করতে পারবেন।
অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট -- অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট হল সফটওয়্যার অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করার প্রক্রিয়া। মোবাইল ডিভাইসের মাধ্যমে ও টাবের মাধ্যমে চলে। বর্তমান বাজারে এ কাজটি প্রায় অধিকাংশ জায়গা জুড়ে রয়েছে। এর বেশিরভাগ কাজ আউটসোর্সিং এর অন্তর্ভুক্ত। আমরা যে অ্যাপগুলো দেখে থাকি তা কিন্তু এরই এক অংশ।
আপওয়ার্কে কিভাবে ক্যারিয়ার করা যায়
আপওয়ার্কে কিভাবে ক্যারিয়ার করা যায়? আপনাদের জানানো হবে। ফ্রিল্যান্সিং এর যত মার্কেটপ্লেস আছে তাদের মধ্যে র্যাঙ্কিং এ সবার প্রথমে আছে এই আপওয়ার্কে। তবে আপনাকে এখানে দক্ষতার সাথে কাজ করতে হবে আপনি আপনার ক্যারিয়ার সঠিক ভাবে গড়ে তুলতে পারবেন এবং কিছু নিয়ম অবলম্বন করে চলতে হবে। তাই আপওয়ার্কে কাজ করতে হলে কিভাবে ভবিষ্যৎ এখানে ভালো করা যাবে এবং নিজের ভালো ক্যারিয়ার করা যাবে এ বিষয় গুলো বিস্তারিত জেনে নিন।
অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশন -- ফ্রিল্যান্সিং এর ক্যারিয়ার গড়ার জন্য আপনি এখানে সকল ধরনের প্রোডাক্ট সম্পর্কে পরিচিত হতে পারবেন। আপনি যদি upwork কাজ করতে চান প্রথমে জব পোস্টের জন্য অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে। এই অ্যাকাউন্টের মাঝে আপনি কাজ খোঁজা, কাজ করা এবং পেমেন্ট নিয়ন্ত্রণের কাজ করতে পারবেন। এছাড়াও আপনি যে প্রোফাইলটা ইউজ করবেন তার ওপর নির্ভর করে আপনি কাজের জন্য বিভিন্ন সহযোগিতা পাবেন
জব পোস্টিং সিস্টেম -- এই সেক্টরে তিন ধরনের জব পোস্ট করার নিয়ম রয়েছে। শুরুতে এখানে ফিক্সড এবং ঘন্টা ভিত্তিক কাজ করা হতো এবং বর্তমানে আপনি এখানে গিগ ভিত্তিক কাজ করতে পারবেন। ফিক্সড কাজের জন্য একটি নির্দিষ্ট সময় কাজের বর্ণনা দেওয়া থাকে। এখানে যে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করে অফার গুলো গ্রহণ করে কাজ শেষ করে এবং বায়ারের সামনে উপস্থাপন করে।
বায়ারের যদি এই কাজ গুলো পছন্দ হয়ে থাকে তাহলে বায়ার ডেলিভারি গ্রহণ করে থাকে। আপওয়ার্ক সেই জবের জন্য বায়ারের কাছে পেমেন্ট উক্ত ফ্রিল্যান্সারের অ্যাকাউন্টে দিয়ে থাকে। এরপর ঘন্টা ভিত্তিক কাজের জন্য আপনাকে এখানে জব দেওয়া হয় আপনি যত ঘন্টা এ কাজের সময় দিবেন সে সময় অনুযায়ী আপনাকে প্রেমেন্ট করা হবে। এই সেক্টরে আপনি গিগ ভিত্তিক কাজ করতে পারেন। গিগ দিয়ে শুধু ফাইবারে কাজ করা যায় তা না এটি আপওয়ার্কের ও রয়েছে। একই জিনিস আপওয়ার্ক এ Project Catalog নামে পরিচিত।
এখানে আপনি যে বিষয়ে দক্ষ ও অভিজ্ঞ সেই বিষয়ে তথ্য দিয়ে একটি গিগ বা ক্যাটালগ তৈরি করতে হবে। আপওয়ার্ক আপনার এই ক্যাটালগ তাদের ওয়েবসাইটে থাকা বায়ারকে দেখিয়ে আকর্ষিত করতে হবে। বায়ার আপনার সার্ভিস নিতে আগ্রহ দেখালে সেখান থেকে অর্ডার করতে পারবে। আপওয়ার্ক একটি জনপ্রিয় ফ্লেক্সিবল মার্কেটপ্লেস। আপনি যদি সত্যিকার দক্ষ ফ্রিল্যান্সার হিসেবে নিজেকে প্রেজেন্ট করতে পারেন তাহলে আপনি এই সেক্টর থেকে আপনার ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারবেন।
আপওয়ার্কে অ্যাকাউন্ট তৈরি করার নিয়ম
আপওয়ার্কে অ্যাকাউন্ট তৈরি করার নিয়ম সম্পর্কে জেনে রাখুন। আপনি যদি এই সেক্টরে কাজ করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই একটি নির্ভুল অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে। আর একাউন্ট তৈরি করার জন্য কিছু পদক্ষেপ অবলম্বন করতে হবে।
যোগ্যতা -- একটি আপওয়ার্কে অ্যাকাউন্ট তৈরি করার জন্য আপনাকে অবশ্যই প্রাপ্তবয়স্ক হতে হবে। আপনার বয়স ১৮ হওয়া জরুরি। এটি প্রাপ্তবয়স্কদের কাজের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।
তথ্য প্রদান -- আপওয়ার্ক অ্যাকাউন্ট খোলার সময় আপনাকে সঠিক তথ্য গুলো দিয়ে এ একাউন্ট তৈরি করতে হবে। এতে করে মার্কেটপ্লেস কর্তৃপক্ষ আপনাকে শনাক্ত করতে পারবে খুব সহজে। একাউন্ট তৈরির জন্য আপনাকে অবশ্যই আপনার আসল নাম, ঠিকানা, যোগাযোগ, পেমেন্ট মেথড সহ সকল তথ্যাদি সঠিকভাবে দিতে হবে। আপনি যদি আপনার এ তথ্যগুলো ভুল দিয়ে থাকেন তাহলে আপনার একাউন্টটি ব্যান হয়ে যাবে। আপনাকে অ্যাকাউন্ট খোলার সময় এই জিনিস গুলো সঠিকভাবে অবশ্যই যুক্ত করতে হবে।
পরিচয় যাচাই -- আপওয়ার্ক কর্তৃপক্ষ জাতীয় পরিচয়পত্র বা পাসপোর্ট এর মাধ্যমে আপনাকে সনাক্ত করতে পারে। বিশেষ করে লেনদেনের ক্ষেত্রে এই বিষয়টি বিশেষ ভাবে প্রয়োজন।
চুক্তিতে সম্মতি -- আপওয়ার্ক এর পরিষেবার জন্য কিছু শর্তাবলি রয়েছে। যখন একজন ব্যবসায়ী অ্যাকাউন্ট তৈরি করবেন এবং এর মার্কেটপ্লেস এ কাজ করতে চাইবেন তখন অবশ্যই তাকে সে শর্তাবলী গুলো পড়ে সে অনুযায়ী সম্মতি প্রদান করবে। তারপর মার্কেটপ্লেসে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে।
সঠিক অ্যাকাউন্ট নির্বাচন -- আপওয়ার্ক সহ বিভিন্ন অনলাইন মার্কেটপ্লেসে অনেক ধরনের অ্যাকাউন্ট অফার করে "ক্লায়েন্ট" এবং "ফ্রিল্যান্সার" আপনার যে ধরনের প্রয়োজন সেভাবে আপনি ক্লায়েন্ট বা ফ্রিল্যান্সার অ্যাকাউন্ট এ সুইচ করতে পারেন।
আপওয়ার্কে ফ্রিল্যান্সারের বেতন কত
আপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেস থেকে পেমেন্ট নেওয়ার নিয়ম আলোচনা করা হয়েছে। আপওয়ার্কে ফ্রিল্যান্সারের বেতন কত? সাধারণত এই বিষয়টি সম্পর্কে অনেকেই জানতে চাই। যারা আপওয়ার্কে কাজ করবেন ভাবছেন এবং নিজেকে একজন দক্ষ ফ্রিল্যান্সার হিসেবে তুলে ধরতে চাইছেন তারা অবশ্যই এই সেক্টরে কাজ করতে পারেন। তবে এই সেক্টরে কাজ করার মাধ্যমে আপনার বেতন কত হতে পারে এবং আপনি কত টাকা ইনকাম করতে পারেন অবশ্যই আপনার এ বিষয়গুলো জেনে রাখতে হবে।
বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর বিভিন্ন সেক্টর রয়েছে তার মধ্যে জনপ্রিয় এবং টপে রয়েছে আপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেস। যার বর্তমান ১.৫ বিলিয়ন ডলারের ও বেশি মার্কেট রেকর্ড রয়েছে। ৫২ সপ্তাহে আপওয়ার্ক এর শেয়ারমূল্য সর্বোচ্চ $২৩.৫০ ডলার ও সর্বনিম্ন $৯.৫০ ছুয়েছিল। এ পরিসংখ্যান থেকে বোঝা যায় বাজারে আপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেস ভ্যালু কতটা উচ্চমানের। আপনি এই সেক্টরে কাজ করে মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করতে পারেন সেটি নির্ভর করবে আপনার কাজের দক্ষতার উপর।
আপওয়ার্কে কাজ পাওয়ার সহজ উপায়
আপওয়ার্কে কাজ পাওয়ার সহজ উপায় চলুন জেনে নেওয়া যাক। আপনি যদি ভবিষ্যতে ফ্রিল্যান্সিং এ কাজ করতে চান তাহলে খুব সহজেই কাজ করতে পারবেন তবে আপনাকে আপওয়ার্কে কাজে যুক্ত হওয়ার আগে কিছু সহজ উপায় গুলো মেনে চলতে হবে। আপওয়ার্কে কাজ পাওয়ার খুব একটা সহজ নই তবে আমাদের উপায় গুলো যদি আপনি অবলম্বন করে থাকেন তাহলে খুব সহজে আপনি আপওয়ার্কে কাজ পেতে পারেন।
আকর্ষণীয় প্রোফাইল তৈরি -- একটি দুর্দান্ত সুন্দর ও আকর্ষণীয় ভাবে প্রোফাইল তৈরি করার চেষ্টা করুন। যেকোনো ক্লাইন্ট কাজ দেওয়ার আগে অবশ্যই আপনার প্রোফাইলটি ভালোভাবে বিশ্লেষণ করবে। প্রোফাইলে নিজের বাস্তব ছবি আকর্ষণীয় শিরোনাম, অভিজ্ঞতা যুক্ত করুন। কোন কাজ আদান-প্রদানের আগে আপনার ক্লায়েন্ট অবশ্যই আপনার প্রোফাইলে আগে আকর্ষিত হবেন তারপরে আপনাকে কাজ দিবেন।
নিয়মিত সক্রিয় থাকুন -- আপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেস থেকে সহজেই যদি আপনি ভাল ভাল কাজ পেতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে আপনার প্রোফাইলে নিয়মিত সংক্রিয় থাকতে হবে নতুন নতুন কাজের সন্ধান করতে হবে। এবং যখন আপনার অভিজ্ঞতা স্বরূপ কোন কাজ হাতে পাবেন তখন সাথে সাথেই নিজের কানেকশন ব্যবহার করে তাদের কাজের প্রস্তাব জমা দিবেন।
প্রোফাইল অপটিমাইজ করুন -- আপওয়ার্ক মাধ্যমে ক্লাইন্টরা ফ্রিল্যান্সারদের খুঁজে পাওয়ার জন্য বিভিন্ন কিওয়ার্ড দিয়ে সার্চ করেন। আপনার ক্লাইন্টরা বিভিন্ন কাজের জন্য কিওয়ার্ড সার্চ দেন।এর ওপর ভিত্তি করে আপনাকে আপওয়ার্ক প্রোফাইলকে ভালোভাবে অপটিমাইজ করতে হবে।কিওয়ার্ড গুলো দিয়ে অপটিমাইজ করতে পারলে। আপনার প্রোফাইলটি অনেক কিওয়ার্ড রিলেটেড সার্চ রেজাল্ট এ শো হতে সাহায্য করবে। এর মাধ্যমে অনেক ক্লায়েন্ট আপনার প্রোফাইলটি খুঁজে পাবে।
আকর্ষণীয় অফার তৈরি করুন -- বিভিন্ন প্রজেক্ট এর জন্য প্রস্তাব তৈরি করার ক্ষেত্রে আপনাকে সরাসরি ক্লায়েন্ট এর কথা চিন্তা করে প্রস্তাব গুলো সাজাতে হবে।আপনি কীভাবে আপনার ক্লায়েন্টকে সাহায্য সহযোগিতা করবেন, আপনার দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা দিয়ে কীভাবে তাকে সাহায্য করতে পারবে, এ বিষয়ে একটি প্রস্তাব তৈরি করুন। প্রস্তাবটি যত সীমিত সময়ের হবে ক্লাইন্ট মনোযোগ সহকারে দেখবে। ছোট প্রস্তাবটির মধ্যে আপনি আপনার মেইন বিষয়গুলো তুলে ধরার চেষ্টা করুন।
আপওয়ার্কে কোন কাজ গুলো পাওয়া যায়
আপওয়ার্কে কোন কাজ গুলো পাওয়া যায় সে বিষয়ে জেনে নিন। আপওয়ার্কে আপনি যদি কাজ করতে চান তাহলে এখানে বিভিন্ন অনলাইন কাজে যুক্ত হতে পারেন। আপনার মন মত যেকোনো কাজ শিখে এগিয়ে যেতে পারেন। কি কি ধরনের কাজ এই মার্কেটেপ্লেসে পাওয়া যায় জেনে তারপরে কাজ শুরু করুন।
আরো পড়ুনঃ ফ্রিল্যান্সিং এ যে ২০টি কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি
- গ্রাফিক্স ডিজাইন এবং মাল্টিমিডিয়া
- ডিজিটাল মার্কেটিং
- রাইটিং এবং কনটেন্ট ক্রিয়েশন
- ওয়েব এবং মোবাইল ডেভেলপমেন্ট
- অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সাপোর্ট
- আইটি এবং নেটওয়ার্কিং
- সেলস এবং মার্কেটিং
- ট্রান্সলেশন এবং লোক্যালিজটিও
- এডুকেশন এবং ট্রেনিং
- আর্ট এবং ডিজাইন
- ডেটা সায়েন্স এবং এনালিটিক্স
- লিগাল এবং প্যারালিগাল সার্ভিসেস
- ইঞ্জিনিয়ারিং এবং আর্কিটেকচার
- ফিনান্স এবং একাউন্টিং
আপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেস কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়
আপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেস কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়? চলুন জেনে নিন। বর্তমান সময়ে অনলাইন নিয়ে যারা ছোটখাটো কাজ করে থাকেন তারাও আপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেস এর সাথে পরিচিত। কিন্তু এটি কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয় সে বিষয়ে অনেকেই জানেন না। বর্তমান অনলাইন কাজের জন্য আপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেস ফ্রিল্যান্সিং জগতের খুবই জনপ্রিয় একটি মার্কেটপ্লেস। এখানে প্রায় ১৮ মিলিয়নের বেশি অভিজ্ঞ সম্পন্ন ফ্রিল্যান্সার এই মার্কেটপ্লেসে যুক্ত রয়েছেন। পাশাপাশি ১৮০ টি দেশের প্রায় ৫ মিলিয়নের উপরে ক্লায়েন্ট এই মার্কেটপ্লেসের সাথে সংযুক্ত আছে। ২০০৩ সালে ওডেস্ক প্রতিষ্ঠা করেছিলেন গ্রিসের ব্যবসায়িক ঠিকাদার অডিসিয়াস সাতালস এবং স্ত্রাতিস কারামানলাকিস। আপওয়ার্ক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার ক্যাম্পবেলে প্রতিষ্ঠিত হয়। আপওয়ার্ক একটি আমেরিকান ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস।
লেখকের শেষ মন্তব্য
আপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেস থেকে পেমেন্ট নেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা শুরু করে আপওয়ার্ক সম্পর্কে যে সকল গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ছিল প্রায় সবগুলোই বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি আপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেসে কাজ করতে চান তাহলে আপনার উচিত আমাদের আর্টিকেল মনোযোগ সহকারে পড়ে সকল ধরনের তথ্য জেনে তারপরে কাজ শুরু করা। কারণ কোন ধরনের তথ্য না জেনে কাজ করলে মার্কেটপ্লেসে ভালো কিছু করা সম্ভব নয়।
আশা করছি আমাদের আর্টিকেল থেকে বিস্তারিত ভাবে আপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। এতক্ষণ আমাদের আর্টিকেলের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক বিষয় নিয়মিত জানতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে থাকুন। 20791
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url