OrdinaryITPostAd

কলা খাওয়ার ২০ উপকারিতা - কলা খাওয়ার ০৫ অপকারিতা

খেজুর খাওয়ার ২০ টি উপকারিতা ও অপকারিতাকলা খাওয়ার উপকারিতা না জেনেই আমরা খেয়ে থাকি। যেহেতু কলা আমরা নিয়মিত খাই তাই এটাই খাওয়ার আগে অবশ্যই আমাদেরকে কলা খাওয়ার অপকারিতা সহজ জেনে নিতে হবে। এটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

কলা-খাওয়ার-উপকারিতা

আপনি যদি কলা খেতে অতিরিক্ত পছন্দ করে থাকেন তাহলে নিয়মিত কলা খাওয়ার আগে কলা খাওয়ার উপকারিতা এবং কলা খাওয়ার অপকারিতা গুলো ভালোভাবে জেনে নেবেন। চলুন বিষয়গুলো বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

পেজ সূচিপত্রঃ কলা খাওয়ার যে সকল উপকারিতা এবং অপকারিতা আছে জেনে নিন

কলা খাওয়ার উপকারিতা

কলা খাওয়ার উপকারিতা না জেনেই আমরা খেয়ে থাকি। যেহেতু কলা আমাদের কাছে খুবই কমন একটি খাবার এবং খুব সহজে পাওয়া যায় তাই আগে থেকেই আমাদের কলা খাওয়ার পরে কোন ধরনের উপকারিতা গুলো পাওয়া যাবে এই বিষয়ে একটা ধারণা নিয়ে নেওয়া উচিত। আপনাদের সুবিধার্থে কলা খাওয়ার উপকারিতা গুলো বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

আরো পড়ুনঃ কিসমিসের ৩০ টি উপকারিতা ও অপকারিতা

  • হজম শক্তি বৃদ্ধি
  • কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে
  • ওজন কম করাতে
  • ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে
  • রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে
  • হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে
  • কিডনি ভালো রাখতে
  • শরীরের শক্তি যোগাতে
  • চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি

হজম শক্তি বৃদ্ধিঃ যাদের হজমে সমস্যা রয়েছে সাধারণত তারা যদি নিয়মিত কলা খেতে পারে তাহলে তাদের হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখবে।

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতেঃ যদি আমাদের হজমের সমস্যাগুলো দূর হয়ে যায় তাহলে খুব সহজে আমরা কোষ্ঠকাঠিন্যর সমস্যা সমাধান পাব।

ওজন কম করাতেঃ যদি আপনার ওজন হঠাৎ করে বেড়ে যায় তাহলে আপনাকে নিয়মিত কলা খেতে হবে। কলা খেলে ক্ষুধা দূর হয় এবং ওজন বাড়ার সম্ভাবনা কমে যায়।

ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতেঃ কলার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান সাধারণত এগুলো আমাদের ত্বকের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেঃ কলার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি এ ছাড়া আরো অন্যান্য পুষ্টি উপাদান যেগুলো আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতেঃ আপনি যদি একজন উচ্চ রক্তচাপের রোগী হয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে নিয়মিত কলা খেতে হবে। কারণ এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম যার রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।

হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতেঃ কলার মধ্যে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম এবং পটাশিয়াম এ ছাড়া আর অন্যান্য পুষ্টি উপাদান যা আমাদের হৃদরোগের ঝুঁকি অনেকটা কমিয়ে দেয়।

কিডনি ভালো রাখতেঃ যদি আপনার কিডনি জনিত কোন সমস্যা থাকে তাহলে আপনি নিয়মিত কলা খেতে পারেন। কারণ এটি কিডনি জনিত সমস্যা দূর করে এবং কিডনি সুস্থ রাখে।

শরীরের শক্তি যোগাতেঃ যদি আপনার শরীর অনেক বেশি দুর্বল মনে হয় তাহলে তাড়াতাড়ি শরীরের শক্তি বাড়াতে পারেন কলা খেয়ে।

চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধিঃ এটি ত্বকের জন্য যেমন উপকারী ঠিক তেমন আমাদের চুলের জন্য উপকারী। চুল সুন্দর করতে নিয়মিত কলা খেতে পারেন।

সকালে কলা খাওয়ার উপকারিতা

সকালে কলা খাওয়ার উপকারিতা আমরা অনেকেই জানিনা। অন্যান্য সময় কলা খেয়ে যত না উপকার হয় তার থেকে বেশি উপকার পাবেন আপনি যদি সকালে নিয়মিত কলা খেতে পারেন। শুধু কলা না সকালে যে কোন ফল খেলেই অনেক বেশি উপকার পাওয়া যায়। তাই যদি ফল খাওয়ার ইচ্ছা হয় এবং এর উপকারিতা গুলো পেতে চান তাহলে সকালে বেশি করে ফল খাবেন।

যদি আপনি একজন শারীরিক পরিশ্রম করা মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে অবশ্যই সকালে কলা খেতে হবে। কারণ সকালে কলা খেলে এটি আমাদের কাজ করার শক্তি জোগাতে সাহায্য করে। এর সঙ্গে পেট পরিষ্কার রাখতে সহযোগিতা করে থাকে। তবে একটি বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে একেবারে খালি পেটে কলা খাবেন না এটি খাওয়ার আগে অবশ্যই অন্য কোন খাবার খাবেন।

যদি আপনি খালি পেটে কয়েকটি কলা একই সাথে খেয়ে ফেলেন তাহলে এর মধ্যে থাকা অতিরিক্ত পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম আপনার পেট খারাপ এর কারণ হয়ে দাঁড়াবে। করার মধ্যে রয়েছে পটাশিয়াম ম্যাগনেসিয়াম ফাইবার এবং ভিটামিন বি সহ আয়রন। এগুলো আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং পেশি গঠনে কার্যকরী ভূমিকা রাখে।

যদি আপনি আপনার ওজন কমাতে চান তাহলে সকালে উঠে বিভিন্ন খাবারের সাথে কলা খাবেন। যদি দীর্ঘদিন সকালে উঠে কলা খেতে পারেন তাহলে এটি আপনার শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমাতে কার্যকরী ভূমিকা রাখবে। এছাড়া ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি খাবার হল কলা। তবে অতিরিক্ত কলা খাওয়া একেবারে উচিত নয়।

রাতে কলা খাওয়ার উপকারিতা

রাতে কলা খাওয়ার উপকারিতার চাইতে অপকারিতা বেশি অনেকে বলে থাকে। তবে এই বিষয়টি কতটুকু সত্য তা আমরা কেউ জানিনা। অনেক সময় সকালে সময় না পাওয়ার কারণে রাতের বেলা আমরা কলা খেয়ে থাকি। যেহেতু কথায় আছে রাতে কলা খাওয়া উচিত নয়। কথাটি কতটুকু সত্য চলুন জেনে নেওয়া যাক।

কলার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান। আপনি যদি রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে একটি করে কলা খেতে পারেন তাহলে এটি আপনার ঘুম ভালো হতে সাহায্য করবে। তবে রাতে অতিরিক্ত পরিমাণে কলা খাওয়া উচিত নয়। এছাড়া কলার মধ্যে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম এবং পটাশিয়াম যেগুলো আমাদের পেশির টান সমস্যা দূর করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে।

যদি আপনি রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে একটি করে কলা খেতে পারেন তাহলে এটি আপনার রক্ত থাকা শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করবে। এছাড়া কলার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট সাধারণত এটি রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে খাওয়া উচিত নয়। তবে করাতে প্রাকৃতিক শর্করা থাকার কারণে রাতে রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।

পাকা কলা খাওয়ার পুষ্টিকর দিক

পাকা কলা খাওয়ার পুষ্টিকর দিক জেনে নেওয়া যাক। সাধারণত আমরা এমনি যে সকল কলা খেয়ে থাকি সেগুলো পাকা হয়ে থাকে। কাঁচা কলা কেউ এমনি খায় না। আমরা ইতিমধ্যেই নিয়মিত কলা খেলে কোন ধরনের উপকারিতা গুলো পাওয়া যাবে সে বিষয়গুলো উল্লেখ করেছি। যেহেতু কলার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান তাই নিঃসন্দেহে বলা যায় এটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।

পাকা-কলা-খাওয়ার-পুষ্টিকর-দিক

  • যদি নিয়মিত সকালে ঘুম থেকে উঠে পাকা কলা খেতে পারেন সকালের নাস্তার সাথে তাহলে এটি আপনার স্বাস্থ্যের জন্য অনেক বেশি উপকারী হবে। বিশেষ করে আপনার যদি হজমের সমস্যা থাকে তাহলে এটি হজমের সমস্যা দূর করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখবে।
  • যদি হজম সমস্যা দূর করে দেয় তাহলে আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে সেটি দূর করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখবে। তাই এই সমস্যাগুলো দূর করতে হলে আপনাকে নিয়মিত সকালে উঠে কলা খাওয়ার অভ্যাস করে তুলতে হবে।
  • আপনার শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যদি অনেক কম থাকে এবং অল্পতেই আপনি অসুস্থ হয়ে পড়েন তাহলে কলা আপনার জন্য একটি ভালো উপাদান। যদি নিয়মিত খেতে পারেন তাহলে এটি আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখবে।
  • কলার মধ্যে থাকা পুষ্টি উপাদান গুলো হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখবে। এছাড়া যাদের অতিরিক্ত পরিমাণে ডায়াবেটিসের সমস্যা রয়েছে তারা যদি নিয়মিত কলা খেতে পারে তাহলে ডায়াবেটিসের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

রাতে কলা খাওয়ার ক্ষতিকর দিক

রাতে কলা খাওয়ার ক্ষতিকর দিক আমরা অনেকেই জানিনা। সাধারণত এই বিষয়গুলো না জানার কারণে আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হয়। যদি আপনি নিয়মিত রাতে কলা খেয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে অবশ্যই এ বিষয়গুলো আগে জেনে নেওয়া উচিত। যদিও রাতে কলা খাওয়ার অনেক উপকারের দিক রয়েছে তবে বেশ কিছু ক্ষতিকর দিক রয়েছে।

যদি আপনি প্রতিনিয়ত রাতে কলা খান এবং সেটি অতিরিক্ত পরিমাণে হয় তাহলে এটি আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াবে। যদি একটি করে খেয়ে থাকেন তাহলে তেমন কোন ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা নেই। প্রতিদিন রাতে যদি অতিরিক্ত কলা খান তাহলে এটা আপনার হজম শক্তি ব্যাহত করবে।

এছাড়া প্রতিরাতে কলা খাওয়ার ক্ষতিকর দিকগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ঠান্ডা লাগার সমস্যা। যাদের একটুতেই ঠান্ডা লাগার সমস্যা আছে সাধারণত তাদের রাতে অতিরিক্ত পরিমাণে কলা খাওয়া উচিত নয়। কারণ রাতে কলা খাওয়ার ফলে ঠান্ডা জনিত সমস্যাগুলো বেশি হয়ে থাকে। এছাড়া অতিরিক্ত কলা খেলে যে সকল সমস্যা হয় এগুলোই হতে পারে।

কলা খাওয়ার অপকারিতা

কলা খাওয়ার অপকারিতা গুলো নিয়ে এখন আলোচনা করা হবে। কলা আমাদের কাছে খুবই পরিচিত একটি ফল। একটু ক্ষুধা লাগলেই দ্রুত ক্ষুধা মেটাতে আমরা যে খাবারগুলো খেয়ে থাকি এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো কলা। তবে কলা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হলেও এর বেশ কিছু অপকারিতা রয়েছে। ইতিমধ্যে আমরা এই অপকারিতা সম্পর্কে বেশ কিছু তথ্য জেনেছি।

  • যাদের রাতে ঘুম জনিত সমস্যা রয়েছে সাধারণত তাদের রাতের বেলায় কলা খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। দিনের বেলায় অতিরিক্ত কলা খাওয়া যাবেনা।
  • যদি ঠান্ডা জড়িত সমস্যা থাকে অথবা ঠান্ডা লেগে থাকে তাহলে কলা খাওয়া ঠিক হবে না। এই সময় কলা খেলে ঠান্ডা জনিত সমস্যা বেড়ে যেতে পারে। আর অতিরিক্ত কলা খেলে ঠান্ডা লাগার পরিমাণ আরো বেড়ে যেতে পারে।
  • যদি আপনি ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাহলে অতিরিক্ত পরিমাণে কলা খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। অতিরিক্ত কলা খাওয়ার ফলে ওজন আরো বেড়ে যেতে পারে।
  • ডায়াবেটিস রোগীদের কলা খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। কারণ কলার মধ্যে রয়েছে সুগার এবং কার্বোহাইড্রেট যার ফলে দাঁতের সমস্যা এবং ডায়াবেটিস রোগীদের ডায়াবেটিস বেড়ে যেতে পারে।

দুধ কলা খাওয়ার উপকারিতা

দুধ কলা খাওয়ার উপকারিতা আমাদের কারো তেমনভাবে জানা নেই। কিন্তু আমরা একবার হলেও দুধ কলা খেয়েছি। বিশেষ করে ছোট বাচ্চাদের এ খাবারটি অনেক জনপ্রিয়। দুধ কলা এবং মুড়ি অথবা রুটি দিয়ে খেয়ে থাকি। আমরা জানি যে কলার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রয়োজনীয়।

এছাড়া দুধের মধ্যে ও রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান যেগুলো আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এখন আপনি যদি দুধ এবং কলা একই সাথে খেতে পারেন তাহলে এই পুষ্টি উপাদান গুলো আমাদের শরীরে প্রবেশ করবে এবং এটি আমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে কার্যকরী ভূমিকা রাখবে। বিশেষ করে আমাদের শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখবে।

এছাড়া যাদের কোষ্ঠকাঠিন্য এবং হজমজনিত সমস্যা রয়েছে সাধারণত তাদের এই সমস্যাগুলো সমাধানের কার্যকরী ভূমিকা রাখবে। হার্টের সমস্যা দূর করবে এবং উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে কার্যকরী ভূমিকা রাখবে। তাই দুধ কলা খাওয়া আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী তবে প্রতি রাতে এই খাবারটি খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে আর খেলেও অতিরিক্ত খাওয়া যাবে না।

কলার মধ্যে থাকা পুষ্টিগুণ

কলার মধ্যে থাকা পুষ্টিগুণ কোনগুলো আছে চলুন জেনে নেওয়া যাক। যেহেতু কলার মধ্যে সম্পূর্ণ পুষ্টি উপাদানের ভরপুর তাই এটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেকটা উপকারী। কণার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, কপার, ফাইবার, প্রোটিন এবং ফ্যাট। এ ছাড়া ভিটামিনের আরো অনেক উপাদান রয়েছে করার মধ্যে।

কলা খাওয়ার নিয়ম

কলা খাওয়ার নিয়ম আমরা অনেকেই জানিনা। আপনি যদি কলা খাওয়ার পরে এর উপকারিতা গুলো সঠিকভাবে পেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই সঠিক ভাবে কলা খাওয়ার নিয়ম জেনে নিতে হবে। আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং উপকারী একটি ফল। সঠিকভাবে এবং সঠিক উপায়ে কলা খাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

কলা-খাওয়ার-নিয়ম

আরো পড়ুনঃ পেয়ারা খাওয়ার ২৫ টি উপকারিতা ও অপকারিতা

আমাদের মধ্যে অনেকে আছে যারা সকাল বেলায় কলা খেতে বেশি পছন্দ করে থাকে। কিন্তু প্রতিদিন সকাল বেলায় কলা খাওয়া উচিত নয় এই অভ্যাস বাদ দিতে হবে। আবার অনেকেই আছে যারা রাতের বেলায় অতিরিক্ত পরিমাণে কলা খেতে পছন্দ করে। এই অভ্যাস ও বাদ দিতে হবে। কারণ রাতের বেলায় যদি অতিরিক্ত পরিমাণে কলা খাওয়া যায় তাহলে এটি স্বাস্থ্যের জন্য অনেক ক্ষতিকারক হবে।

আমাদের শেষ কথা

কলা খাওয়ার উপকারিতা এবং অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি নিয়মিত কলা খেয়ে থাকেন এবং অতিরিক্ত পরিমাণে কলা খেতে পছন্দ করেন তাহলে আপনাকে অবশ্যই শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। আশা করি এখান থেকে কলা খাওয়ার বিষয় বিস্তারিত জানতে পারবেন।

এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। যদি আপনি নিয়মিত এই ধরনের আর্টিকেল আর বিভিন্ন ফল এর বিষয়ে জানতে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে থাকুন। কারণ আমরা নিয়মিত এই ধরনের স্বাস্থ্যমূলক আর্টিকেল প্রকাশ করে থাকি। আপনার এবং আপনার পরিবারের সুস্থতা কামনা করে আজকের মত এখানেই শেষ করছি ধন্যবাদ। 25427

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url