OrdinaryITPostAd

বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় - বাচ্চাদের দাঁত ওঠার লক্ষণ

দাঁতের ফিলিং করার পর করণীয়বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় আমরা অনেকেই জানিনা। একটি নির্দিষ্ট বয়স আছে সাধারণত যখন বাচ্চাদের দাঁত উঠতে শুরু করে। তার আগে আমাদের জেনে নিতে হবে বাচ্চাদের দাঁত ওঠায় পিতা-মাতার করণীয় গুলো।

বাচ্চাদের-দাঁত-ওঠার-সময়

বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় জানার পরে বাচ্চাদের দাঁত ওঠায় পিতা-মাতার করণীয় কি? এই বিষয়ে প্রতিটি পিতা মাতার জেনে রাখা উচিত। সাধারণত আজকের এই আর্টিকেলে আমরা এই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব।

পেজ সূচিপত্রঃ বাচ্চাদের দাঁত বের হওয়ার সময় - বাচ্চাদের দাঁত ওঠায় পিতা-মাতার করণীয়

বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময়

বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় হয়ে যায় কিন্তু পিতা-মাতারা এই বিষয়গুলো বুঝতে পারে না। সাধারণত তাদের দাঁত ওঠার উপযুক্ত সময় সম্পর্কে তেমনভাবে ধারণা নেই। অনেক বাচ্চা রয়েছে যারা এই সময় অনেক বেশি জেদি হয়ে যায় এবং কান্নাকাটি করে। আমাদের ভুল বুঝার কারণে সাধারণত আমরা সেটি বুঝতে পারি না যে দাঁত ওঠার কারণে তাদের এই সমস্যাগুলো হচ্ছে।

এক্ষেত্রে প্রতিটি পিতা-মাতা যদি বাচ্চাদের দাঁত ওঠার উপযুক্ত সময় সম্পর্কে একটা ধারণা রাখতে পারে তাহলে খুব সহজেই এ সমস্যা গুলো ধরে নিতে পারবে। একজন আদর্শ পিতা-মাতা হিসেবে আমাদের অবশ্যই কখন অর্থাৎ কত বছর বয়সে বাচ্চাদের দাঁত উঠতে শুরু করে এ বিষয়গুলো সম্পর্কে একটা ধারণা রাখা উচিত।

আরো পড়ুনঃ সামনের ফাঁকা দাঁত ঠিক করার কার্যকরী উপায়

সাধারণত চিকিৎসকরা বলে থাকেন যে বাচ্চাদের দাঁত ওঠার উপযুক্ত সময় হলো ছয় মাস থেকে এক বছর এর মধ্যে। যেহেতু প্রতিটি বাচ্চার শারীরিক গঠন এক রকম হয় না তাই সবার একই সময়ে দাঁত উঠতে শুরু করে না। কারো ছয় মাস এর পরে দাঁত উঠতে শুরু করে আবার কারো দশ মাস অথবা এক বছর পরে গিয়ে দাঁত উঠতে শুরু করে।

তবে বেশিরভাগ বাচ্চাদের দেখা যায় যে ছয় মাসের মধ্যেই দাঁত উঠতে শুরু করে। যদি এই সময় আপনার বাচ্চা একটু অন্যরকম হয়ে যায় অর্থাৎ একটু বেশি কান্নাকাটি করে তাহলে এটা স্বাভাবিক। তাদের দাঁতে ব্যথা অনুভূত হয় সাধারণত তাই তারা একটু বেশি কান্নাকাটি করে। যদি ছয় মাসের মধ্যে দাঁত উঠতে শুরু না করে তাহলে চিন্তার কোন কারণ নেই। একটু দেরি হলেও সমস্যা নেই।

বাচ্চাদের দাঁত ওঠায় পিতা-মাতার করণীয়

বাচ্চাদের দাঁত ওঠায় পিতা-মাতার করণীয় অবশ্যই জেনে থাকা দরকার। কারণ বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে সেই সমস্যাগুলো সমাধানের একমাত্র দায়িত্ব হলো পিতা মাতার। আগে থেকে যদি আমাদের এই বিষয়গুলো জানা থাকে তাহলে আমরা খুব সহজে এই সমস্যাগুলো সমাধান করতে পারব। তাহলে চলুন পিতা মাতার করণীয় গুলো জেনে নেওয়া যাক।

  • প্রথম করণীয় হলো বাচ্চাদের কোন বয়সে দাঁত উঠে এই বয়স সম্পর্কে একটা পরিষ্কার ধারণা রাখা। তাহলে আমরা খুব সহজেই আমাদের বাচ্চাদের সমস্যা গুলো ধরে নিতে পারব।
  • যদি বাচ্চারা এই সময় অনেক বেশি কান্নাকাটি অথবা জেদি হয়ে যায় তাহলে তাদের উপরে কখনো রাগ করবো না। সাধারণত তাদের শান্ত করার চেষ্টা করব সব সময়।
  • বাচ্চারা যেই জিনিস পছন্দ করে অর্থাৎ খেলনা এবং তাদের পছন্দ অনুযায়ী খাবার খাওয়ানোর চেষ্টা করব। যেন তারা তাদের এই ব্যথাগুলো ভুলে থাকে এ বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে।
  • সাধারণত দাঁত ওঠার সময় বাচ্চারা কামড়াতে চাই। তাই তাদের হাতে নরম কোনো কিছু দিতে হবে যেন তারা সেটি কামড়াতে পারে এবং তাদের কোন ক্ষতি না হয়।
  • পিতা মাতার উচিত যখন তাদের বাচ্চাদের দাঁত উঠতে শুরু করে সাধারণত তখন তাদের সময় দেওয়া। কারণ অনেক বাচ্চা রয়েছে যারা এই ব্যথা সহ্য করতে পারে না যার ফলে অনেক বেশি কান্নাকাটি করে।
  • এই সময় দেখা যায় যে বাচ্চাদের মুখ দিয়ে প্রচুর পরিমাণে লালা পড়তে থাকে সাধারণত এই লালা গুলি ভালোভাবে পরিষ্কার করা।

বাচ্চাদের দাঁত ওঠার লক্ষণ

বাচ্চাদের দাঁত ওঠার লক্ষণ জানা থাকলে আমরা খুব সহজেই বুঝতে পারব যে এই সময় বাচ্চাদের দাঁত উঠতে শুরু করেছে। সাধারণত বেশ কিছু লক্ষণ প্রকাশ পায় যেগুলো আমাদের জানা প্রয়োজন বিশেষ করে অভিভাবকদের। অনেক বাচ্চা রয়েছে যারা এই সময় অনেক বেশি অসুস্থ হয়ে যায় আবার অনেকের তেমন কোন সমস্যা হয় না।

  • যখন বাচ্চাদের দাঁত উড়তে শুরু করে সাধারণত তখন হালকা পরিমাণে জ্বর থাকতে পারে। যদি জ্বর অনেক বেশি হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই ওষুধ খাওয়াতে হবে এবং ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেতে হবে।
  • যদি কোন বাচ্চার ক্ষেত্রে দাঁত ওঠার সময় প্রচন্ড পরিমাণে ব্যাথা হয় তাহলে তারা কান্নাকাটি করতে পারে। আবার অনেক বছর রয়েছে যাদের ক্ষেত্রে তেমন কোন ব্যাথা হয় না যার ফলে তারা স্বাভাবিক থাকে।
  • এই সময় বাচ্চাদের মুখ দিয়ে অনেক বেশি লালা পড়তে থাকে। যদি হঠাৎ করে বাচ্চাদের লালা পড়ার পরিমাণ বেড়ে যায় তাহলে বুঝতে হবে তাদের দাঁত উঠতে শুরু করেছে।
  • যখন বাচ্চাদের তার দাঁত উঠতে শুরু করে সাধারণত তখন তাদেরকে কামড়ানোর পরিমাণ অনেক বেড়ে যায়। হাতের কাছে যা পাই তা নিয়েই কামড়াতে শুরু করে।
  • অনেক বাচ্চাদের ক্ষেত্রে দেখা যায় যে জেদ এবং কান্নাকাটির পরিমাণ অনেকটা বেড়ে গিয়েছে।
  • যখন বাচ্চাদের দাঁত উঠতে শুরু করে সাধারণত তখন প্রচন্ড পরিমাণে ব্যথা অনুভূত হয় যার কারণে তারা সঠিকভাবে ঘুমাতে পারে না।

বাচ্চাদের দাঁত না উঠার লক্ষণ

বাচ্চাদের দাঁত না ওঠার লক্ষণ রয়েছে। অবশ্যই পিতা-মাতার উচিত এগুলো সম্পর্কে অবগত থাকা। সাধারণত নির্দিষ্ট সময় রয়েছে এই সময়ের মধ্যেই বেশিরভাগ বাচ্চাদের দাঁত উঠতে শুরু করে। যদি এই সময়ের মধ্যে দাঁত উঠতে শুরু না করে তাহলে কিছুটা দেরি হতে পারে। তার পরেও যদি দাঁত উঠতে না শুরু করে তাহলে বুঝতে হবে অন্য কোন সমস্যা রয়েছে।

বাচ্চাদের-দাঁত-না-উঠার-লক্ষণ

আমরা ইতিমধ্যেই জেনেছি যে বাচ্চাদের ৬ মাস থেকে এক বছরের মধ্যেই দাঁত উঠতে শুরু করে। যদি এই সময়ের মধ্যেও দাঁত উঠতে শুরু না করে তাহলে আরো কিছু সময় ধরে অপেক্ষা করতে হবে যদি তাও না ওঠে তাহলে বুঝতে হবে এগুলো দাঁত না উঠার লক্ষণ। যদি বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ওপরে লক্ষণ গুলো প্রকাশ না পাই তাহলে বুঝতে হবে বাচ্চাদের দাঁত না ওঠার লক্ষণ।

বাচ্চাদের দাঁত না ওঠার কারণ

বাচ্চাদের দাঁত না ওঠার কারণ অনেক গুলো আছে। বেশ কিছু কারণ রয়েছে যেগুলোর জন্য বাচ্চাদের দাঁত উঠতে দেরি হয় এমনকি অনেকের ক্ষেত্রেই নির্ধারিত সময়ের মধ্যেও দাঁত উঠতে শুরু করে না। এই সময় পিতা-মাতাগণ অনেক বেশি চিন্তিত হয়ে পড়ে। এখানে চিন্তার কোন কারণ নেই অনেক ক্ষেত্রেই এমনটা হতে পারে। সাধারণত এই সমস্যার বেশ কিছু কারণ রয়েছে।

প্রথমত যে কারণটির জন্য সমস্যাটি বেশি হয়ে থাকে সেটি হলো বংশগত কারণ। যদি বাচ্চাটির বংশে এরকম কোন সমস্যা থাকে তার পিতামাতা বা অন্য কারো ক্ষেত্রে এরকম হয়ে থাকে তাহলে তার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। সাধারণত এই কারণে যদি দাঁত উঠতে দেরি হয় তাহলে চিন্তার কোন কারণ নেই। একটা নির্দিষ্ট সময়ের পর ধীরে ধীরে দাঁত উঠতে শুরু করে।

দাঁত দেরিতে ওঠার আরো একটি কারণ রয়েছে সেটি হলো পুষ্টি গুণের অভাব। যে সকল বাচ্চাদের শরীরে পুষ্টিগুণের অভাব রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে এ সমস্যাটি বেশি দেখা যায়। যদি এই কারণেই এই সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদেরকে সম্পূর্ণ খাবার খাওয়াতে হবে। কিছু সময় এরকম সমস্যা থাকতে পারে তারপরে নিজে থেকেই দাঁত উঠতে শুরু করবে।

বাচ্চাদের দাঁত না উঠলে করণীয়

বাচ্চাদের দাঁত না উঠলে করণীয় এখন আমরা জানবো। বেশ কিছু বাচ্চার ক্ষেত্রে দেখা যায় যে সময় মতো দাঁত উঠতে শুরু করে না সাধারণত তখন পিতা-মাতারা অনেক ভয় পেয়ে যায়। যদি এমনটা হয়ে থাকে তাহলে আমাদের করণীয় কি? এ বিষয়ে অবশ্যই জেনে রাখতে হবে। আমরা যেহেতু বাচ্চাদের দাঁত ওঠা নিয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করছি তাই এই বিষয়টি জানা অত্যন্ত জরুরী।

যদি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে থাক না উঠে তাহলে আরো কিছু সময় অপেক্ষা করতে হবে। যদি তাও দাঁত না ওঠে তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি যে বেশ কিছু কারণে বাচ্চাদের দাঁত ওঠেনা। তবে ভালো হবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে নেওয়া। চিকিৎসক যেভাবে পরামর্শ দেবে সাধারণত আমাদের সেভাবে কাজ করতে হবে।

বেশিরভাগ বাচ্চাদের ক্ষেত্রেই বংশগত কারণে দাঁত উঠতে দেরি হয়। যদি বংশগত কারণ হয়ে থাকে তাহলে চিন্তার কোন বিষয় নয়। এটি নির্দিষ্ট সময়ের পর নিজে থেকে দাঁত উঠতে শুরু করবে। আর যদি শরীরের কোন সমস্যা থাকে অথবা শরীরে পুষ্টি জনিত কোন সমস্যা থাকে তাহলে একটু দেরি হতে পারে। এক্ষেত্রেও চিন্তার কারণ নেই বাচ্চাকে বেশি বেশি পুষ্টি জনিত খাবার খাওয়াতে হবে।

বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় জ্বর

বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় জ্বর হয়ে থাকে। যেহেতু দাঁত উঠে মাড়ি ফেরে সাধারণত তাই অনেক বাচ্চা এই ব্যথা সহ্য করতে পারে না যার ফলে অনেক বেশি কান্নাকাটি করে এবং ব্যথার কারণে তাদের শরীরে জ্বর চলে আসে। এক্ষেত্রে হালকা পরিমাণে জ্বর থাকতে পারে তবে বেশি জ্বর হলে এটি শরীরের জন্য ক্ষতিকর। তাই শরীরে যদি অতিরিক্ত পরিমাণে জ্বর থাকে তাহলে দেরি না করে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

শিশুদের দাঁত ওঠার সময় বমি

অনেক শিশুদের দেখা যায় যে দাঁত ওঠার সময় বমি করে থাকে। সব বাচ্চার ক্ষেত্রে যে এমনটা হবে এরকম কোন বিষয় নয়। কিছু কিছু বাচ্চা রয়েছে যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম এবং ব্যথা সহ্য করার ক্ষমতা কম সাধারণত তাদের ক্ষেত্রে এই সমস্যা গুলো দেখা দিতে পারে। আমরা জানি যে দাঁত বের হওয়ার সময় অনেক বেশি ব্যথা অনুভূত হয়।

যেহেতু বাচ্চাদের ধৈর্য শক্তি কম এবং তারা ব্যথা সহ্য করতে পারে না তাই অনেক সময় তাদের শরীরে জ্বর চলে আসে অথবা অনেক বেশি কান্নাকাটি করে। অনেকের ক্ষেত্রে দেখা যায় যে তারা দাঁত ওঠার সময় বমি করে দেয়। এই সমস্যাগুলো খুবই সাধারণ। অনেক বেশি চিন্তিত না হয়ে ধৈর্য ধারণ করুন এমনিতেই কয়েকদিন পর ঠিক হয়ে যাবে। যদি না হয় তাহলে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যান।

বাচ্চাদের দাঁত তোলার সহজ উপায়

বাচ্চাদের দাঁত তোলার সহজ উপায় জানা থাকলে তাদের অজান্তেই আমরা তাদের দাঁত গুলো তুলে নিতে পারবো। যখন বাচ্চাদের দাঁত নড়াচড়া করে সাধারণত তখন তারা অনেক বেশি কষ্ট পায়। যদি আপনি এই কষ্ট কমাতে চান তাহলে আপনাকে খুব তাড়াতাড়ি এবং বেশ কিছু সহজ উপায় রয়েছে এগুলো অবলম্বন করে হাত গুলো তুলতে হবে।

বাচ্চাদের-দাঁত-তোলার-সহজ-উপায়

যখন বাচ্চাদের দাঁত নড়তে শুরু করবে সাধারণত তখন আপনার বাচ্চাকে বলতে হবে যে সে যেন তার জিহ্বার সাহায্যে নড়াচড়া তার থেকে আরো বেশি ধাক্কা দেয়। এতে করে দাঁতটি আরো বেশি নড়াচাড়া করবে এবং উঠতে সহজ হবে। তাই কোন দাঁত যদি নড়ে তাহলে সম্ভব হলে জিব্বা দিয়ে আরো বেশি নাড়াতে হবে সব সময়।

দাঁত নড়াচাড়া করলে আমাদের বাচ্চারা হাত দিয়ে ওঠাতে চাই। যখন আমরা যাদের ভেতরে হাত দেই তখন হাতে থাকার বিভিন্ন ধরনের জীবাণু ভেতরে প্রবেশ করে যার ফলে বেশ কিছু সমস্যা হতে পারে। এছাড়া হাত দিয়ে ওঠানোর ফলে দাঁত ভেঙ্গে যেতে পারে। এছাড়া আপনি যদি ফ্লাই বল পদ্ধতি অবলম্বন করেন তাহলে খুব সহজেই দান তুলতে পারবেন।

আরো পড়ুনঃ দাঁত ফাঁকা হওয়ার ১০ টি কারণ ও ৫টি প্রতিকার

যদি সবগুলো উপায় অবলম্বন করতে না চায় তাহলে আপনাকে অবশ্যই একজন ভালো দাঁতের চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে ভালো মানের একজন দন্ত চিকিৎসকের কাছে যাওয়া লাগবে। তারা খুব সহজেই কোন রকম কষ্ট ছাড়াই আপনার শিশু তার থেকে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই তুলে দেবে।

আমাদের শেষ কথা

বাচ্চাদের দাঁত ওঠায় পিতা-মাতার করণীয় সম্পর্কে আমরা ইতিমধ্যেই আলোচনা করেছি। একজন আদর্শ পিতা-মাতা হিসেবে আমাদের অবশ্যই এই বিষয়গুলো সম্পর্কে একটা পরিষ্কার ধারণা রাখা উচিত। কারণ বাচ্চাদের যখন দাঁত উঠতে শুরু করে সাধারণত তখন বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। আমরা যেন এই সমস্যা গুলো খুব সহজেই বুঝতে পারি তার জন্য জানা উচিত।

আশা করছি আজকের এই আর্টিকেল থেকে আপনি বিস্তারিত ভাবে উপরোক্ত বিষয়গুলো জানতে পেরেছেন। যদি আপনার বাচ্চার খেতে এই লক্ষণ গুলো প্রকাশ পায় তাহলে আপনাকে অনেক বেশি যত্নবান হওয়ার কথা হবে। এতক্ষণ আমাদের আর্টিকেলের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এ ধরনের তথ্য আরো জানতে হলে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করতে থাকুন। 25427

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url