OrdinaryITPostAd

নিম পাতার গুড়া করার নিয়ম - নিম পাতার বড়ি খাওয়ার উপকারিতা

আলু খাওয়ার প্রয়োজনীয় ১৬ উপকারিতানিম পাতার গুড়া করার নিয়ম সম্পর্কে আমি আপনাদেরকে বলতে চলেছি, আসলে নিম পাতা খাওয়ার একটি সেরা মাধ্যম হচ্ছে এটি গুড়া করে খাওয়া এবং এমন বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করে আপনি খেতে পারেন। তাছাড়া নিম পাতার গুঁড়ার উপকারিতা সম্পর্কে আপনাদেরকে জানাবো।
নিম-পাতার-গুড়া-করার-নিয়ম
বর্তমান সময়ে যখন ভেজাল পণ্যের চাহিদা এবং ভেজাল পণ্যের সরবরাহ দিন দিন বেড়ে চলেছে ঠিক তখন এই প্রাকৃতিক উপাদানগুলো আস্তে আস্তে বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু এই প্রাকৃতিক সম্পদ গুলোর উপকারিতা সম্পর্কে আপনারা জানলে হয়তোবা আপনাদের মাথা ঘুরে যেতে পারে।

পোস্ট সূচিপত্র - নিম পাতা গুড়া করা নিয়ে সবকিছু

নিম পাতার গুড়া করার নিয়ম

আমরা বিভিন্নভাবে চাইলেই নিমপাতা গুড়া করতে পারি এবং সেগুলো খেতে পারি। আমরা আসলে নিম পাতা গুড়া কেন করি। নিম পাতা গুড়া করার প্রধান যে উদ্দেশ্যটি হল সেটি হচ্ছে যে, নিমপাতা গুড়া করলে সেটি খেতে কোন প্রকারের অসুবিধা হয় না। কারণ আমরা সবাই জানি যে, নিমপাতা খেতে অনেক তিতা, তো সেই কারণে আমরা নিমপাতা গুড়া করে সেবন করতে পারি। তাছাড়া নিমপাতা আমরা গোল গোল করে বড়ি তৈরি করে অথবা ওষুধের মতো করে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খেতে পারি। এখন প্রশ্ন হচ্ছে যে নিম পাতা কিভাবে গুড়া করব।

এখন নিম পাতা গুড়ো করার জন্য প্রথমে আমাদেরকে ভালো ভালো নিম পাতা জোগাড় করতে হবে। সেগুলো পানি দিয়ে সুন্দরভাবে ধুতে হবে। ধুয়ে নেওয়ার পরে রৌদ্রে শুকিয়ে শুকিয়ে সেগুলো মুচমুচে করে নিতে হবে। তারপরে ব্লেন্ডারের মাধ্যমে অথবা মিক্স করার কোন যন্ত্রের সাহায্যে ভালোভাবে সেগুলো মিহি করে গুরো করে নিতে হবে। তারপরে সেগুলো আমরা বিভিন্নভাবে খেতে পারি, যেমন সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে পানির সাথে এক চা চামচ মিক্স করে খেতে পারি বা আমরা বড়ি তৈরি করে ওষুধের মতো করে, সকালে একটি করে খালি পেটে খেতে পারি, এভাবে আমরা সেবন করতে পারি।

নিম পাতার গুড়া খাওয়ার সহজ উপায় কি

নিম পাতার গুড়া খাওয়ার সবথেকে সহজ উপায়টি হলো বড়ি করে খাওয়া অথবা ওষুধের মত করে তৈরি করে খাওয়া। আসলে এটি নির্ভর করবে সম্পূর্ণ আপনার উপরে আপনার টেস্টবারের উপরে যে আপনি কিভাবে খেতে পছন্দ করেন। আসলে নিমপাতা খেতে অনেক তিতা যার ফলে এটি খেতে কারো কারো ক্ষেত্রে অনেক অসুবিধা হতে পারে। এই কারণে আপনি এটির পেস্ট বা এর রস অথবা বড়ি তৈরি করে সেভাবে খেতে পারেন।

তাছাড়া আপনি এটি পানির সাথে মিক্স করে খেতে পারেন। নিম পাতার গুড়া করার নিয়ম ও এগুলির ভিতরে সবথেকে সহজ এবং কার্যকরী একটি উপায় হল, যেটা করলে আপনার কোন প্রকারের তিতা ভাব অনুভব হবে না বা কোন প্রকারের সমস্যার সম্মুখীন হবেন না, সেটি হচ্ছে এটি ওষুধের মতো করে তৈরি করে খেতে পারেন। এটি সবথেকে সহজ এবং কার্যকরী উপায়।

নিম পাতার গুড়া দিয়ে বড়ি তৈরি করার নিয়ম

নিম পাতার গুড়া দিয়ে আপনি বিভিন্ন উপায়ে বড়ি তৈরি করতে পারবেন। যেটি আর কি আপনি ওষুধের মতো করে খেতে পারবেন। নিম পাতার গুড়া করার নিয়ম ও এটি করার সবথেকে সহজ উপায় হচ্ছে আপনি প্রথমে ভালো নিম পাতা গুলো নিয়ে এসে সেগুলো ভালোভাবে পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে। তারপরে আপনি সেগুলো রোদে শুকিয়ে দিয়ে মচমচে করে নিতে হবে।

তারপরে সেগুলো ব্লেন্ডারে সাহায্য নিয়ে মিহি গুঁড়া তৈরি করে তার সাথে একটু খাবার পানি মিক্স করে, ময়দার মত করে মাখিয়ে নিতে হবে। তারপরে আপনার ওষুধের মতো করে ছোট ছোট করে বড়ি তৈরি করে নিতে হবে এবং সেগুলো ভালোভাবে রোদে শুকিয়ে নিতে হবে এবং সেগুলো একটি কাচের বোতলে সংরক্ষণ করতে হবে যাতে দীর্ঘদিন সেগুলো ভালোভাবে মজুত থাকে। তাছাড়া আপনি আরেকটি উপায় অবলম্বন করতে পারেন।

এটি অনেক জলদি করা যায়, এ ক্ষেত্রে আপনি ভালো নিমপাতা গুলো নিয়ে এসে পানির সাথে ভালোভাবে ধুয়ে নিয়ে সেগুলো ব্লেন্ডারে সাহায্যে মিক্স করে, পেস্ট বানিয়ে নিতে হবে। পেস্ট বানিয়ে নেওয়ার পরে একটু শক্ত শক্ত যখন হয়ে যাবে তখন সেগুলো ঔষধের মতো আকার দিয়ে বড়ি তৈরি করে নিতে হবে এবং সেগুলো পরে রৌদ্রে শুকিয়ে নিয়ে শক্ত করার পরে ভালোভাবে মজুদ করে রেখে দিতে হবে। এই দুই উপায়ে আপনি নিম পাতার গুঁড়ো দিয়ে বড়ি তৈরি করতে পারেন।

নিম পাতার বড়ি খাওয়ার উপকারিতা

নিম-পাতার-গুড়া-খাওয়ার-সহজ-উপায়-কি
নিম পাতা দিয়ে তৈরি কৃত বড়ি খাওয়ার উপকারিতা অনেক রয়েছে, সেগুলোর ভেতর কিছু কার্যকরী উপকারিতা রয়েছে। সেগুলোর ভিতরে প্রধান যেটির কারণে আপনি বড়ি তৈরি করে খাবেন সেটি হচ্ছে যে, এটি খাওয়া অনেক সহজ এবং ভেজালমুক্ত আপনি খুব সহজেই সকালে উঠে খালি পেটে পানির সাথে একটি বড়ি খেয়ে নিতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনার পাচন প্রক্রিয়া ভালো থাকবে, পেটের অসুখ থেকে নিরাময় পাবেন, আপনার শরীর সজাগ থাকবে, আপনার ওজন এবং ডায়াবেটিস কমাতে এবং নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করবে।

তাছাড়া আপনি প্রতিদিন যদি একটি করে নিম পাতার বড়ি খান তাহলে আপনার নিয়মিত ডাইজেশন হওয়ার প্রক্রিয়াটি ও চক্রটি অনেক ভালোভাবে কাজ করবে। তখন আস্তে আস্তে গ্যাস্টিকের সমস্যা থাকলে সেটি নিরাময় হয়ে যাবে। তাছাড়া প্রতিদিন একটি করে বড়ি খেলে আপনার শরীরের ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে এবং বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ এবং পোকামাকড়ের কামড়ের থেকে ভালোভাবে সুরক্ষা প্রদান করবে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করবে ও নিম পাতার গুড়া করার নিয়ম জানতে পারবেন।

এইসকল উপকার পাওয়ার জন্য আপনাকে নিম পাতার বড়ি খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। তবে একটি কথা সব সময় মনে রাখবেন যে, এগুলো করার আগে আপনাকে অবশ্যই একটি স্বাস্থ্য বিষয়ক ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নিতে হবে। কারণ এটি এমন একটি প্রক্রিয়া যেটি সবার শরীরে ভালোভাবে মানানসই নাও হতে পারে। এই ক্ষেত্রে আপনার জন্য ভালো হতে পারে কিন্তু অন্য জনের ক্ষেত্রে সেটি নাও করতে পারে। তার জন্য অবশ্যই নিয়মমাফিক খেতে হবে এবং একটি নির্দিষ্ট পরিমাণে সেবন করতে হবে।

নিম পাতা দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়

নিম পাতা দিয়ে ফর্সা হওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই নিম পাতার সাথে কোন কিছু মিক্স করে নিতে হবে, যেমন নিম পাতার সাথে আপনি কাঁচা হলুদ, অথবা নিম পাতার সাথে টক দই, এগুলো মিক্স করে একটি পেস্ট তৈরি করে তারপরে আপনি মুখে লাগাতে পারবেন এবং এটি নির্ভয়ে লাগাতে পারবেন কারণ এটি সব স্কিন টাইপের সাথে মানানসই কারণ এটি একটি প্রাকৃতিক এবং ন্যাচারাল ও আয়ুর্বেদিক উপাদান।

এটি আপনাকে প্রাকৃতিক ভাবে আপনার মুখকে উজ্জ্বল এবং ফর্সা করতে সাহায্য করবে এবং রেজাল্ট পেতে আপনাকে একমাস নিয়মমাফিক সপ্তাহে দুইবার করে যেতে হবে। অবশ্যই যখন এটি মুখে এপ্লাই করবেন তখন শুকিয়ে যাওয়ার পরে ঠান্ডা পানি দিয়ে বা কোনো ভালো ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে নিতে হবে। এভাবেই আপনি এটি এপ্লাই করে আপনার মুখ ফর্সা করতে পারবেন। তবে যাদের মুখে অনেক ব্রণের সমস্যা তারা এটি ব্যবহার করবেন না।

ব্রণের জন্য নিম পাতার ব্যবহার

ব্রণের জন্য আপনি কিছু পথ অবলম্বন করতে পারেন এবং সেগুলো নিয়মমাফিক মেনে চলতে পারেন। এটি একটি আয়ুর্বেদিক উপাদান, যেটি বছরের-পর-বছর বিভিন্ন জরিবুটি এবং আয়ুর্বেদিক চিকিৎসাতে এবং হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়ে আসছে। এটি একটি প্রাকৃতিক উপায় এবং আপনি হয়তোবা জানেন প্রাকৃতিক সবকিছুতেই ভেজাল থাকে না এবং এটি কাজ করতে সময় লাগে, কিন্তু সময় লাগলেও এই থেকে যে একটি ফলাফল পাবেন সেটি ১০০% পাবেন।

তো সেই ক্ষেত্রে আপনাকে ভালোভাবে সময় নিয়ে করতে হবে এবং নিম পাতা দিয়ে ব্রণ ভালো করার জন্য আপনাকে অবশ্যই নিমপাতা সুন্দরভাবে পানি দিয়ে ধুয়ে নিয়ে পরিষ্কার করে, সেটিকে একটি পেস্ট আকারে তৈরি করে নিয়ে, আপনার ব্রণের জায়গাতে হাতের আঙ্গুলের তলানি দিয়ে আলত করে, যেখানে যেখানে ব্রণ সেখানে সেখানে লাগিয়ে রাখতে পারেন। যখন এটি শুকিয়ে যাবে তখন এটি ধুয়ে নিতে পারেন। এটি সপ্তাহে দুইবার করবেন। ভুলেও এটি সরাসরি পুরো মুখে এপ্লাই করবেন না কারণ অনেক জনের মুখের ধরন এবং কন্ডিশন ও স্কিন টাইপ এক রকম হয় না। তো সেই ক্ষেত্রে শুধুমাত্র যেখানে ব্রণ শুধু সেখানেই এপ্লাই করবেন।

এলার্জিতে নিম পাতার ব্যবহার

নিম পাতার ব্যবহার এলার্জিতে অনেক উপকারী হতে পারে। নিম পাতাতে শক্তিশালী অ্যান্টি-অ্যালার্জিক বৈশিষ্ট্যে গুলি রয়েছে। যেগুলো এলার্জি হওয়ার প্রক্রিয়াকে বাধাপ্রদান করে এবং এলার্জি নির্মূল করতে সাহায্য করে। নিম পাতা নিয়মিত সেবনে, বা নিম পাতার গুড়া করার নিয়ম মেনে করা বা নিম পাতার পেস্ট তৈরি করে সেই এলার্জির জায়গাগুলোতে লাগালে এলার্জি হওয়া থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। যারা এলার্জির সমস্যায় ভোগছেন আপনারাও নিমপাতা থেকে উপকৃত হতে পারবেন।
তার জন্য আপনাকে নিম পাতার পেস্ট বা নিম পাতার গুড়া সকালে খালি পেটে এক গ্লাস পানির সাথে মিক্স করে খেতে পারেন অথবা আপনি নিম পাতার বড়ি সেবন করতে পারেন এতে আপনার আর এলার্জি সমস্যা নির্ণয় করতে সাহায্য করতে পারি। তবে, নিম পাতার গুড়া খাওয়ার আগে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে। এছাড়া, নিম পাতার গুড়া খাওয়ার সময় মাত্রা নিয়ে সতর্ক থাকতে হবে, কারণ অতিরিক্ত মাত্রা খাওয়া ক্ষতিকারক হতে পারে।

চর্মরোগে নিম পাতার ব্যবহার

চর্ম রোগের জন্য অনির্বাণ ব্যবহার যুগ যুগ ধরে চলে আসছে। নিম পাতা চর্মরোগে ব্যবহার করা হয় এবং এর অনেক উপকারিতা রয়েছে। সেই সম্পর্কে আপনাদেরকে নিচে আমি কিছু চর্ম রোগে নিম পাতার ব্যবহার করার কিছু দিকগুলো সম্পর্কে উল্লেখ করলাম।
  • নিম পাতা ফাঙ্গাস ও ব্যাকটেরিয়া বিরোধী। তাই ত্বকের সুরক্ষায় এর জুড়ি নেই।
  • চর্মরোগের সংক্রমণ হলেই নিম পাতা থেঁতো করে লাগালে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।
  • নিম পাতা সেদ্ধ পানি গোসলের পানির সাথে মিশিয়ে নিন। যাদের স্কিন ইরিটেশন এবং চুলকানি আছে তাদের এতে আরাম হবে।
  • যাদের শরীরে চর্মরোগ রয়েছে তারা নিম পাতার সাথে কাঁচা হলুদ বেটে যেখানে চর্মরোগ রয়েছে সেখানে নিয়মিত ব্যবহার করতে পারেন।
তবে, নিম পাতার গুড়া করার নিয়ম গুলো জানার পাশাপাশি আপনাকে যেকোনো চিকিৎসা বা প্রাকৃতিক উপায় অনুসরণ করার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া উচিত।

নিম পাতার ক্ষতিকর দিক

নিম-পাতার-গুড়া-দীয়ে-বড়ি-তৈরি-করার-নিয়ম
নিম পাতার ক্ষতিকর কিছু দিকগুলো সম্পর্কে নিচে উল্লেখ করা হলো, আসলে যার যেমন উপকার রয়েছে তার ঠিক তেমনি ক্ষতিকর দিক গুলো রয়েছে, সে সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হলোঃ
  • অতিরিক্ত পরিমাণে নিমপাতা খেলে বা ব্যবহার করলে এলার্জির সমস্যা বেড়ে যেতে পারে।
  • নিম পাতা খেলে গ্যাস্টিকের সমস্যা বাড়তে পারে।
  • নিম পাতা ব্যবহার করলে বা খেলে সন্তান জন্মদানের ক্ষমতা কমে যায়।
  • গর্ভবতী নারীদের ক্ষেত্রে ক্ষতির কারণ হতে পারে।
  • অতিরিক্ত পরিমাণে নিম পাতা ব্যবহার করলে ত্বকে ফুস্কুরি উঠতে পারে।
  • বেশি নিমপাতা সেবন করলে বমি বমি ভাব হতে পারে বা বমি হতে পারে।
তাই এই সকল কিছু করার আগে আপনাকে অবশ্যই একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নিতে হবে তারপরেই আপনি এগুলো প্রাকৃতিক উপাদানগুলো ও নিজের গ্রহণ করতে পারবেন।

নিম পাতার গুড়া সম্পর্কে আমার মতামত - শেষ কথা

নিম পাতার গুড়া করার নিয়ম সম্পর্কে আমি আপনাদেরকে এই পুরো পোস্টটিতে বিস্তারিত আলোচনা করেছি যে আপনি কিভাবে নিম পাতার গুড়া করতে পারবেন বা নিম পাতার বড়ি করতে পারবেন ও এর খারাপ দিকগুলো সম্পর্কে হয়তোবা আপনার ইতিমধ্যেই জেনে গিয়েছেন। তাই অবশ্যই এই সকল পদক্ষেপ গ্রহণ করার আগে আপনাকে একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত এবং ডাক্তারের কাছ থেকে জেনে শুনে সকল কিছু করতে হবে।

তবে এই সকল প্রাকৃতিক উপাদান সম্পর্কে সবারই ছোটখাটো জ্ঞান রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ কার কখন দরকার পড়ে যায় সেটা হয়তোবা আমরা কেউই জানিনা। তাই এই সকল জিনিসগুলো নির্ধারিত পরিমাণ অনুযায়ী এবং নিয়ম মাফিক ব্যবহার করবেন এবং সেবন করবেন। তো আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন, আজকে তাহলে এই পর্যন্তই আল্লাহ হাফেজ। 28826

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url