কলার খোসা দিয়ে রূপচর্চা - কলার খোসা মুখে দিলে কি হয়
খেজুর খাওয়ার ২০ টি উপকারিতা ও অপকারিতাকলার খোসা দিয়ে রূপচর্চা করা যায় আমরা অনেকেই জানিনা। যদি আপনি রূপচর্চার জন্য কলা ব্যবহার করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই কলার খোসা মুখে দিলে কি হয়? এই বিষয় গুলো ভালোভাবে জেনে তারপরে ব্যবহার করতে হবে।
কলার খোসা আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ কলার খোসা দিয়ে রূপচর্চা করতে হয় অনেকে জানা নেই। তাই প্রথমে আমরা কলার খোসা মুখে দিলে কি হয়? এ বিষয়টি ভালোভাবে জেনে নেব।
পেজ সূচিপত্রঃ কলার খোসা দিয়ে কিভাবে রূপচর্চা করতে হয় - কলার খোসা মুখে দিলে কি হয়
- কলার খোসা দিয়ে রূপচর্চা
- কলার খোসা মুখে দিলে কি হয়
- চুলের যত্নে কলার খোসা
- ত্বকের যত্নে কলার খোসা
- কলার খোসার উপকারিতা
- কলার খোসার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
- কলার খোসার ফেসপ্যাক
- কলার খোসা ব্যবহারের নিয়ম
- কলার খোসা মুখে কিভাবে রাখতে হবে
- আমাদের শেষ কথা
কলার খোসা দিয়ে রূপচর্চা
কলার খোসা দিয়ে রূপচর্চা করতে হলে অবশ্যই আপনাকে বেশ কিছু নিয়ম অনুসরণ করতে হবে। আপনি জানলে অবাক হবেন যে কলার খোসার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান। সাধারণত এই পুষ্টি উপাদান গুলো আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং জরুরী। আমরা যদি নিয়মিত এটি ব্যবহার করতে পারি তাহলে খুব সহজেই ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে।
আরো পড়ুনঃ পেয়ারা খাওয়ার ২৫ টি উপকারিতা ও অপকারিতা
রূপচর্চার জন্য আমরা বিভিন্ন ধরনের ক্রিম এবং উপাদান ব্যবহার করে থাকি। আপনি যদি প্রাকৃতিক উপায়ে আপনার কথার উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে চান তাহলে কলার খোসা ব্যবহার করতে পারেন। কারণ এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমানে উপাদান। আর এই উপাদান গুলো আমাদের ত্বকের জন্য অত্যন্ত জরুরী এবং উপকারী। তাই এগুলো ব্যবহারের কোন সমস্যা নেই।
সাধারণত আমরা অনেকেই মুখের বিভিন্ন ধরনের দাগের সমস্যার ভূমিকা থাকে। হাজারো ক্রিম ব্যবহার করার পরেও এ দাগগুলো সারাতে পারি না। যদি আমরা এই দাগগুলো দূর করতে চাই তাহলে আমাদের অবশ্যই ব্যবহার করতে হবে কলার খোসা। যদি নিয়মিত কয়েকদিন ব্যবহার করা যায় তাহলে মুখে এই দাগগুলো খুব সহজেই দূর হয়ে যাবে।
যদি আপনি ব্রণের সমস্যায় ভুগে থাকেন তাহলে এই সমস্যা গুলো ও খুব সহজেই সমাধান করতে পারবেন। যেহেতু আপনার মুখে অতিরিক্ত পরিমাণে ব্রণ হয়েছে তাই একটি কলার খোসা নিয়ে যেখানে অতিরিক্ত পরিমাণে ব্রণ আছে সেখানে ভালোভাবে ঘষতে থাকুন। যদি নিয়মিত এভাবে ঘষতে পারেন তাহলে খুব সহজেই ব্রণের সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
বিভিন্ন কারণে আমাদের চোখের নিচে অনেক সময় কালো দাগ দেখা যায় এগুলোকে আমরা ডার্ক সার্কেল বলে থাকি। যদি এগুলো হয় তাহলে দেখতে অনেকটাই খারাপ লাগে। তাই এই সমস্যাগুলো সমাধানে আপনি কলার খোসার ব্যবহার করতে পারেন। নিয়মিত ব্যবহার করলে আশা করি সমস্যার সমাধান তাড়াতাড়ি পেয়ে যাবেন।
কলার খোসা মুখে দিলে কি হয়
কলার খোসা মুখে দিলে কি হয়? অনেকেই এ বিষয়টি সম্পর্কে জানিনা। ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করার জন্য এবং আমাদের মুখের বিভিন্ন ধরনের দাগ দূর করার জন্য আমরা নানান রকম ক্রিম এবং উপাদান ব্যবহার করে থাকি। তবে সেভাবে সময় এগুলোতে আমাদের কোন ধরনের কাজ হয় না। যদি আপনি কলা আপনার মুখে ব্যবহার করেন তাহলে অনেক উপকারিতা পাবেন।
কলার খোসা দিয়ে রূপচর্চা কিভাবে করতে হয় এবং কোন ধরনের উপকারিতা হয় আমরা ইতিমধ্যে আলোচনা করেছি। কলার খোসা মুখে দিলে বিভিন্ন ধরনের উপকারিতা হয় এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো আমাদের মুখের কালো দাগগুলো দূর হয়। আপনি যদি আপনার মুখ পরিষ্কার করতে চান এবং কালো দাগগুলো দূর করতে চান তাহলে কলার খোসা ব্যবহার করতে পারেন।
এছাড়া আপনার মুখে যদি অতিরিক্ত পরিমাণে ব্রণ বের হয় এবং আপনি এই ধরনের সমস্যা দূর করতে চান তাহলে কলার খোসা ব্যবহার করতে পারেন। যদি লাগাতার কয়েকদিন ব্যবহার করতে পারেন কলার খোসা তাহলে আশা করি আপনার মুখের ব্রণের সমস্যা দূর হয়ে যাবে। এছাড়া চোখের নিচের কালো দাগ দূর করতে হলে কলার খোসার ফেসপ্যাক ব্যবহার করতে পারেন।
চুলের যত্নে কলার খোসা
চুলের যত্নে কলার খোসা কতটা উপকারী আশা করি আপনারা অনেকেই জানেন। বিশেষ করে মহিলারা তাদের চুল নিয়ে অনেক বেশি চিন্তিত থাকে। বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা যায় যেমন কারো ক্ষেত্রে দেখা যায় অতিরিক্ত পরিমাণে চুল পড়ে আবার কারো ক্ষেত্রে দেখা যায় মাথায় অতিরিক্ত পরিমাণে খুশকি থাকে। যদি আপনি এই চুলের সমস্যাগুলো দূর করতে চান তাহলে কলা ব্যবহার করতে পারেনা।
কলার খোসার মধ্যে যে সকল উপকারিতা রয়েছে এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো আমাদের চুলের যত্ন। কলার খোসার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান সাধারণত এগুলো আমাদের চুলের জন্য অনেক বেশি উপকারী। তাই আপনি যদি আপনার চুলের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দূর করতে চান এবং আপনার চুল পড়া কমাতে চান তাহলে কলার খোসা ব্যবহার করতে পারেন।
এছাড়া আপনার মাথায় যদি অতিরিক্ত পরিমাণ অনেক খুশি থাকে এবং এই সমস্যাটি সমাধান করতে চান তাহলে কলার খোসা আপনার মাথায় নিয়মিত ব্যবহার করা শুরু করুন। যদি লাগাতার কয়েক দিন এই মিশ্রণটি ব্যবহার করতে পারেন তাহলে আশা করি খুব অল্প সময়ের মধ্যেই আপনার মাথা থেকে খুশকির সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
ত্বকের যত্নে কলার খোসা
ত্বকের যত্নে কলার খোসা কতটা উপকারী আমরা ইতিমধ্যেই কলার খোসা দিয়ে রূপচর্চা কিভাবে করতে হয়? এই বিষয়ে জেনেছি। আমরা সবাই নিজে কলা হচ্ছে আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। আমরা নিয়মিত কলা খেয়ে থাকি। কলা খাওয়ার ফলে উপরের যে খোসা থাকে এটিকে ফেলে দেই। কারণ এর উপকারিতা সম্পর্কে আমাদের বেশিরভাগ মানুষের জানা নেই।
অন্য বিষয় গুলো পরে কলার খোসার সবথেকে বড় উপকারিতা হলো আমাদের ত্বকের। আপনি ত্বকের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করতে চাইলে আপনাকে কলার খোসা ব্যবহার করতে হবে। যেমন আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি যে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে চাইলে কলার খোসা ব্যবহার করতে হবে। কেউ যদি মুখের কালো দাগ দূর করতে চাই তাহলে কলার খোসা ব্যবহার করতে হবে।
এছাড়া নিয়মিত কলার খোসা ব্যবহার করলে আমাদের চোখের নিচের কালো দাগ গুলো দূর হয়ে যাবে। কেউ যদি চোখে নিচের কালো দাগগুলো দূর করতে চাই এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা আগের তুলনায় বৃদ্ধি করতে চায় তাহলে তাকে নিয়মিত কলার খোসা ব্যবহার করতে হবে। এছাড়া ত্বকের পুষ্টি অভাব দূর করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে এই উপাদানটি।
কলার খোসার উপকারিতা
কলার খোসার উপকারিতা সম্পর্কে আমরা কম বেশি সকলেই জানি। কলার খোসার উপকারিতা পেতে হলে মানুষ এটিকে খায় না সাধারণত ব্যবহার করে থাকে। তবে আপনি যদি কলার খোসা খেতে চান তাহলে খেতে পারেন এর মধ্যেও অনেক পুষ্টি উপাদান পাওয়া যাবে। চলুন আবার কলার খোসার উপকারিতা গুলো জেনে নেওয়া যাক।
- কলার খোসা নিয়মিত ব্যবহার করলে আমাদের তাদের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে।
- কলার খোসা ব্যবহার করার ফলে মুখের কালো দাগ দূর হবে।
- মুখের ব্রণের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে কলার খোসা।
- আমাদের দাঁতের ময়লা দূর করতে সাহায্য করে এবং দাঁত শক্ত করতে সাহায্য করে।
- শরীরের কাঁটা জায়গায় জ্বালাপোড়া কমাতে সাহায্য করে।
- দাদ এবং চুলকানি দূর করতে সাহায্য করে।
কলার খোসার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
কলার খোসার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নাই বললেই চলে। তবুও আমরা যেহেতু অনেক ক্ষেত্রেই কলার খোসা ব্যবহার করে থাকি তাই আমাদেরকে এই বিষয় গুলো সম্পর্কে একটা পরিষ্কার ধারণা নিয়ে নিতে হবে। কলার ভেতরে যেমন মধ্যে স্বাস্থ্যের জন্য বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদান রয়েছে ঠিক তেমন কলার খোসার মধ্যে ও অনেক ধরনের পুষ্টি উপাদান রয়েছে।
কোন উপকারই জিনিস অতিরিক্ত ব্যবহার করা উচিত নয় সাধারণত এই বিষয়টি আমরা সকলেই জানি। কেউ যদি অতিরিক্ত পরিমাণে উপকারী উপাদান গুলো ব্যবহার করে থাকে তাহলে তার ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। যেমন আপনি যে উপকারের জন্য কলার খোসা ব্যবহার করবেন যদি অতিরিক্ত পরিমাণে ব্যবহার করেন তাহলে এর বিপরীত হতে পারে।
তাই আপনার ত্বকের যেন কোন ধরনের ক্ষতি না হয় এ বিষয়টি লক্ষ্য রেখে আপনাকে যেকোনো উপাদান ব্যবহার করতে হবে। ব্যবহার করার আগে তার উপকারিতা এবং অপকারিতা সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিতে হবে। কলার খোসা দিয়ে রূপচর্চা করা যায় কিনা? এই বিষয়টি সম্পর্কে আপনাকে পরিষ্কার ধারণা নিয়ে তারপরে ব্যবহার করতে হবে।
কলার খোসার ফেসপ্যাক
কলার খোসার ফেসপ্যাক তৈরি করে ব্যবহার করা যেতে পারে। সাধারণত এটিতে আমাদের ত্বকের জন্য অনেক সমাধান রয়েছে। কিন্তু আমাদের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষ জানে না কিভাবে কলার খোসার ফেসপ্যাক তৈরি করা যায়। যদি আপনি কলার খোসার ফেসপ্যাক তৈরি করতে চান তাহলে আপনাকে বেশি কিছু নিয়ম অনুসরণ করতে হবে।
কলার খোসার ফেসপ্যাক তৈরি করার জন্য প্রথমে কলার খোসাটিকে ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে এরপর সেটিকে বেছে নিতে হবে অথবা ব্লেন্ডার মেশিন এর দিয়ে ভালোভাবে ব্লেন্ড করে নিতে হবে। এতে সামান্য পরিমাণে দুধ অথবা পানি দিতে পারেন। দুধ যেহেতু আমাদের ত্বকের জন্য উপকারিতায় দুধ দেওয়াই উত্তম। এর সাথে সামান্য পরিমাণে মধু দিলে আরো উপকারিতা পাওয়া যাবে।
এই উপাদান গুলো ভালোভাবে দিয়ে মিশিয়ে নিতে হবে এরপরে ত্বকে ব্যবহার করতে হবে। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে ত্বকে লাগিয়ে ঘুমাতে হবে এরপরে সকালে ঘুম থেকে উঠে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। তবে আপনি দিনের বেলায় লাগিয়ে যে কোন কাজ করতে পারেন কয়েক ঘন্টা রেখে তারপরে ধুয়ে ফেলতে পারেন।
কলার খোসা ব্যবহারের নিয়ম
কলার খোসা ব্যবহারের নিয়ম না জানার কারণে এর উপকারিতা গুলো সঠিকভাবে পাওয়া যায় না। তাই আপনি যদি সঠিকভাবে এর উপকারিতা গুলো পেতে তাহলে আপনাকে অবশ্যই কলার খোসা ব্যবহার করার নিয়ম সম্পর্কে জানতে হবে। আমরা ইতিমধ্যেই উল্লেখ করেছি যে কিভাবে আপনি কলার খোসার ফেসপ্যাক তৈরি করবেন এবং এটি মুখে ব্যবহার করবেন।
আরো পড়ুনঃ কিসমিসের ৩০ টি উপকারিতা ও অপকারিতা
যদি আপনি আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে চান তাহলে কলার খোসার ফেসপ্যাক তৈরি করে নিয়মিত ব্যবহার করতে থাকুন। অথবা কলার খোসা নিয়ে তার উল্টা দিক ভালোভাবে মুখে প্রতিদিন খুঁজতে হবে। এই কাজটি করলে মুখের দাগ দূর হবে। যদি দাঁতের সমস্যাগুলো দূর করতে চান তাহলে কলার খোসা নিয়ে দাঁতে ঘষতে হবে।
কলার খোসা মুখে কিভাবে রাখতে হবে
কলার খোসা মুখে কিভাবে রাখতে হবে? আপনাদের ইতিমধ্যে বিষয়টি জেনে যাওয়ার কথা। কলার খোসা মুখে লাগানো খুবই সহজ শুধু আপনাকে বেশ কিছু নিয়ম অনুসরণ করতে হবে তাহলে আপনি কলার খোসা মুখে লাগাতে পারবেন এবং এর উপকারিতা গুলো পাবেন। প্রথমে কলার খোসা ভালোভাবে ছাড়িয়ে নিতে হবে এরপরে সেটিকে মুখে লাগাতে হবে।
যদি কলার খোসার ফেসপ্যাক ব্যবহার করেন তাহলে আরো বেশি উপকারিতা পাবেন। কারণ এই ফেসপ্যাকের সাথে আরো বেশ কিছু উপাদান যুক্ত করা হয় এবং উপকারিতা বৃদ্ধি করা হয়। কলার খোসার ফেসপ্যাক তৈরি করে মুখে অন্তত ৩০ থেকে ৪০ মিনিট রাখতে হবে এরপরে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে ব্যবহার করা উত্তম।
আমাদের শেষ কথা
কলার খোসা দিয়ে রূপচর্চা কিভাবে করবেন? এ বিষয় গুলো বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করেছি। যদি আপনি একজন সচেতন মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে এই বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনে রাখা। যেহেতু কলার খোসার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান এবং এটি আমরা ফেলে দেই। এবার থেকে না ফেলে অবশ্যই আমাদের ত্বকে ব্যবহার করতে হবে।
এতক্ষন আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। যদি আপনি এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক আর্টিকেল নিয়মিত পড়তে চান তাহলে আপনাকে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ফলো করতে হবে। কারণ আমরা এই ধরনের আর্টিকেল প্রতিনিয়ত আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করে থাকি। আপনার এবং আপনার পরিবারের সুস্থতা কামনা করে আজকের মত এখানেই শেষ করছি। 25427
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url