OrdinaryITPostAd

বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর পর শরীরে কতটি গুলি পাওয়া যায়?

জাতীয় শোক দিবসের কর্মসূচিবঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর পর শরীরে কতটি গুলি পাওয়া যায়? এই তথ্যটি আমরা অনেকেই জানিনা। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানই ছিল বাঙালি জাতির অন্যতম একজন মহানায়ক। এই মহানায়ককে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছিল।

বঙ্গবন্ধুর-মৃত্যুর-পর-শরীরে-কতটি-গুলি-পাওয়া-যায়?

আপনি যদি বাংলাদেশের এই মহান ব্যক্তির মৃত্যু সম্পর্কে জানতে চান এবং বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর পর শরীরে কতটি গুলি পাওয়া যায়? এই বিষয় সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য।

সূচিপত্রঃ বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর পর শরীরে কতটি গুলি পাওয়া যায়?

বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর পর শরীরে কতটি গুলি পাওয়া যায়?

বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর পর শরীরে কতটি গুলি পাওয়া যায়? বিষয়টি নিয়ে আজকের এই আলোচনা। আমরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে চিনি না এরকম মানুষ একজন নেই। কারণ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল বাংলাদেশের একজন জনপ্রিয় নেতৃত্ব। সাধারণত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল এবং তিনি মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের মানুষকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।

আরো পড়ুনঃ ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ভাষণ

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অনুপ্রেরণায় বাংলাদেশের মানুষ মুক্তিযুদ্ধের অংশগ্রহণ করেছিল। দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ করার পরে বাংলাদেশ বিজয় অর্জন করে। সাধারণত এরপরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের ফিরে আসে এবং সুন্দর একটি বাংলাদেশ তৈরি করার পরিকল্পনা করেন। কিন্তু কিছু বিপদগামী সেনা সদস্য এ পরিকল্পনা সত্যি হতে দেয়নি। তারা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তার পরিবারের প্রতিটি সদস্যকে নির্মমভাবে হত্যা করে।

ঘাতকরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তার পরিবারের প্রতিটি সদস্যকে গুলি করে হত্যা করেছিল। বিশেষ করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শরীরে অনেক গুলো গুলি করা হয়েছিল। কিন্তু আমাদের মধ্যে অনেকেই জানেনা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শরীরে কয়টি গুলি পাওয়া যায়? যেহেতু এটি সাধারণ জ্ঞানের একটি বিষয় এবং বাংলাদেশের প্রধান নেতার মৃত্যুর ঘটনা তাই আমাদেরকে এই ধারণাগুলো রাখতে হবে।

বিভিন্ন তথ্য থেকে জানা যায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শরীরে ১৮টি গুলি লেগেছিল। তবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মুখে কোন গুলি লাগেনি। এমনকি শেখ মুজিবুর রহমানের দুই পায়ের গোড়ালীর ২টি রগই কেটে দিয়েছিল ঘাতকরা। মৃত্যুর সময় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শরীরে ছিল পাঞ্জাবী বুকের ওপরে পড়েছিল চশমা, পাঞ্জাবির সাইড পকেটে ছিল প্রিয় পাইপ। তাহলে এই তথ্য থেকে আমরা জানতে পারি যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শরীরে ১৮টি গুলি লেগেছিল।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কত তারিখে মৃত্যুবরণ করে

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কত তারিখে মৃত্যুবরণ করে? এই বিষয়টি সম্পর্কে আমরা প্রত্যেকেই অবগত রয়েছি। বর্তমানে বাংলাদেশের ক্ষমতায় রয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা শেখ হাসিনা। সাধারণত তিনি প্রথম ক্ষমতায় আসার পরে যেদিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মৃত্যুবরণ করে সাধারণত সেই দিনকে শোক দিবস হিসেবে ঘোষণা দিয়েছিলেন। শুধু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মৃত্যুবরণ করেছে বিষয়টি এইরকম নয়।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কে হত্যা করার পাশাপাশি তার প্রিয় স্ত্রী এবং পুত্র সন্তানসহ পুত্রবধূ তাছাড়া পরিবারের প্রতিটি সদস্যকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছিল। একই পরিবারের এবং একই দিনে ১৬ জন সদস্য মৃত্যুবরণ করেন। ইতিহাসের জঘন্যতম একটি দিন হল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যুর দিন। বাংলাদেশের মানুষের প্রিয় নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ঘাতকরা হত্যা করেছিল ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট।

তিনি এই ১৫ আগস্ট এর রাতেই মৃত্যুবরণ করেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়িতে প্রবেশ করে ঘাতকরা তাকে হত্যা করে। কেউ যদি আপনাকে প্রশ্ন করে যে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কবে এবং কত তারিখ মৃত্যুবরণ করে তাহলে তাদেরকে জানিয়ে দিবেন ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট রাতে মৃত্যুবরণ করে। যদিও এই মৃত্যুর স্বাভাবিক মৃত্যু ছিল না।

১৫ই আগস্ট কি দিবস পালন করা হয়

বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর পর শরীরে কতটি গুলি পাওয়া যায়? আশা করি এই বিষয়ে জানতে পেরেছেন। যারা রাজনীতির সাথে যুক্ত নাই অথবা দিবস সম্পর্কে তেমন কোন ধারণা নেই সাধারণত তারা জানে না প্রতি বছর ১৫ই আগস্ট কি দিবস পালন করা হয়ে থাকে? যেহেতু আমরা বাংলাদেশে বসবাস করছি সেহেতু আমাদেরকে অবশ্যই তথ্যগুলো সম্পৃক্ত জানতে হবে। কারণ এটি বাংলাদেশের ইতিহাসের সাথে সম্পর্কযুক্ত।

আপনাকে যদি জিজ্ঞেস করা হয় বাংলাদেশের ইতিহাসে সবথেকে জঘন্যতম দিন কোনটি তাহলে নিঃসন্দে বলে দেবেন ১৫ই আগস্ট। এর কারণ হলো এই দিনেই বাংলাদেশের মুজিবনগর সরকারের প্রথম রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করা হয়েছিল পরিবারসহ। এই রাত্রে একই পরিবারের ১৬ জন সদস্য হত্যা করা হয়েছে। অসাধারণ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তারিখ বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব ছিলেন। তাই এই নির্মম দিনটিকে জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়।

১৯৭৫ সালের ১৫ ই আগস্ট কি ঘটেছিল

১৯৭৫ সালের ১৫ ই আগস্ট কি ঘটেছিল? এ বিষয়ে আমরা ইতিমধ্যেই বেশ কিছু সংক্ষিপ্ত বক্তব্য করেছি। আপনি যদি উপরের আর্টিকেল গুলো ভালোভাবে পড়ে থাকেন তাহলে আশা করছি কিছুটা ধারণা পেয়েছেন যে এই দিনে কি ঘটেছিল? আমাদের মধ্যে যারা রাজনীতির সাথে যুক্ত রয়েছে সেটা অন্তত তারা খুব ভালোভাবে জানে যে এই দিনটিতে কি ঘটেছিল? আবার যারা পড়াশোনা করে সাধারণত তারাও জানে।

১৯৭৫-সালের-১৫-ই-আগস্ট-কি-ঘটেছিল

তবে অনেক সময় আমরা এই বিষয় গুলো ভুলে যায়। বাংলাদেশের ইতিহাসে বেশ কিছু জঘন্যতম দিন রয়েছে এগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি হলো ১৫ আগস্ট। বিশেষ করে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট এর দিনের কথা বাংলাদেশের মানুষ কখনোই ভুলবে না। কারণ এই দিনটি বাংলাদেশের ইতিহাসের জঘন্যতম এবং নির্মম একটি দিন। সাধারণত এই দিনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার সম্পূর্ণ পরিবর্তন হত্যা করা হয়েছে।

বাংলাদেশ বিজয় অর্জন করার পরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশকে সুন্দর ভাবে গড়ে তুলতে চেয়েছিল। কিন্তু কিছু বিপথগামী সেরা সদস্য এই কাজটি করার সময় দেয়নি। ১৫ আগস্ট এর রাত্রে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়িতে অর্থাৎ ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতে প্রবেশ করে তার পরিবারের প্রত্যেক সদস্যকে গুলি করে হত্যা করো। ঘাতকদের গুলির হাত থেকে রেহাই পাইনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শিশু পুত্র শেখ রাসেল।

১৫ই আগস্ট কতজন সদস্য মৃত্যুবরণ করে

বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর পর শরীরে কতটি গুলি পাওয়া যায়? এই তথ্যটি সম্পর্কে আমরা ইতিমধ্যে বিস্তারিত জেনেছি। কিন্তু আমাদের মধ্যে অনেকেই জানেনা ১৫ই আগস্টের দিন কতজন সদস্য মৃত্যুবরণ করেছিল? যদি আপনাকে সাধারণ জ্ঞান মনে করেই এ ধরনের প্রশ্ন হয় তাহলে জানা না থাকলে আপনি কখনোই তার উত্তর দিতে পারবেন না। এক্ষেত্রে বাংলাদেশের একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে আমাদের এই তথ্যগুলো জানা উচিত।

আমরা সবাই জানি ১৯৭৫ সালের ১৫ ই আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নির্মমভাবে গুলি করে হত্যা করা হয়। কিন্তু এখানে আপনার জেনে রাখা উচিত যে শুধু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করা হয়েছিল বিষয়টি তা নয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সহ তার স্ত্রী ফজিলাতুন্নেছা মুজিব সহ আরো ১৬ জন সদস্য ঘাতকের গুলিতে মৃত্যুবরণ করেন। তাহলে চলুন মৃত্যুবরণ করার ১৬ জন সদস্যের নাম জেনে নেওয়া যাক।

শেখ কামাল, শেখ জামাল তাছাড়া শিশু পুত্র শেখ রাসেল পুত্রবধু সুলতানা কামাল ও রোজী জামাল ভাই শেখ আবু নাসের, ভগ্নিপতি আব্দুর রব সেরনিয়াবাত, ভাগনে শেখ ফজলুল হক মণি এবং তার গর্ভবতী স্ত্রী বেগম আরজু মণি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কে বাঁচাতে আসেন কর্নেল জামিলউদ্দীন গুলিতে নিহত হয়েছে।

কত সাল থেকে জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়

কত সাল থেকে জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়? চলুন এই বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জেনে নেওয়া যাক। সাধারণত আমরা প্রতি বছর একটি নির্দিষ্ট দিনে শোক দিবস পালন করে থাকি। কিন্তু প্রথম থেকে এই দিনে শোক দিবস পালন করা হতো না। সাধারণত কবে থেকে এবং কত সাল থেকে জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়? চলুন এখন এই বিষয়ে জেনে নেওয়া যাক। জাতীয় শোক দিবসে বঙ্গবন্ধু সহ তার পরিবারের প্রতিটি সদস্যকে হত্যা করা হয়েছিল।

যেদিনে এই জঘন্যতম কাজটি করা হয়েছিল সালের সাধারণত প্রতি বছর এই একই দিনে জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়ে থাকে। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা বাংলাদেশের ক্ষমতায় আসে ১৯৯৬ সালে। তিনি ক্ষমতায় আসার পরে তার পিতা-মাতা এবং পরিবারের প্রতিটি সদস্যের মৃত্যুর বিচার কাজ শুরু করে। সাধারণত তখনই তিনি ১৫ই আগস্টকে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে ঘোষণা করেন। এর পর থেকে প্রতি বছর এই দিনটিতে জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়।

এই বছর জাতীয় শোক দিবস কত তারিখ

এই বছর জাতীয় শোক দিবস কত তারিখ? এ ধরনের প্রশ্ন অনেকেই করে থাকে। বাংলাদেশের যে সকল জাতীয় দিবস রয়েছে সাধারণত এগুলো একটি নির্দিষ্ট দিনে পালন করা হয়। প্রতি বছর তারিখ পরিবর্তন হবে বিষয়টা এরকম নয়। তবে আপনারা যারা জানতে চেয়েছেন এই বছর জাতীয় শোক দিবস কত তারিখ পালন করা হবে সাধারণত তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি। আমরা ইতিমধ্যে আলোচনা করেছি প্রতি বছর আগস্ট মাসের ১৫ তারিখ জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়।

যেহেতু আগস্ট মাসের ১৫ তারিখেই বঙ্গবন্ধু এবং তার পরিবারের প্রতিটি সদস্য হত্যা করা হয়েছিল সাধারণত তাই এই দিনটিকেই জাতীয় শোক দিবস হিসেবে পালন করা হয়। এর পরিপেক্ষিতে ব্যতিক্রম না হয়ে এই বছরও ঠিক একই দিনে অর্থাৎ আগস্ট মাসের ১৫ তারিখ জাতীয় শোক দিবস পালন করা হবে। ২০২৪ সালের জাতীয় শোক দিবস ১৫ই আগস্ট।

জাতীয় শোক দিবসের কর্মসূচি

জাতীয় শোক দিবসের কর্মসূচি সম্পর্কে চলুন জেনে নেওয়া যাক। প্রতি বছর জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক বিভিন্ন ধরনের কর্মসূচি আয়োজন করা হয়। আপনি যদি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কে ভালবেসে থাকেন এবং তার এবং তার পরিবারের জন্য দোয়া করতে চাই তাহলে আপনার অবশ্যই জাতীয় শোক দিবসের কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করতে হবে।

আরো পড়ুনঃ জাতীয় শোক দিবস অনুচ্ছেদ - জাতীয় শোক দিবস রচনা

১৫ই আগস্ট এর দিনে সূর্য উদয় হওয়ার সাথে সাথে সরকারি বেসরকারি অথবা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সবগুলোতেই ভালো পতাকা এবং বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা অর্ধ উত্তোলন করে রাখা হয়। সাধারণত এই দিনে বিশেষ মোনাজাত এবং কোরআন তেলাওয়াত করা হয়ে থাকে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকালে ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপরে টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করা হয়।

জাতীয় শোক দিবসে তাৎপর্য

জাতীয় শোক দিবসে তাৎপর্য আশা করি ইতিমধ্যে জেনে যাওয়ার কথা। প্রতিবছর বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে একটি নির্দিষ্ট দিনে জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়। যেইদিনে এই দিবসটি পালন করা হয় সাধারণত সেই দিনে এমন কিছু ঘটনা ঘটেছিল যেগুলো মানুষ কখনো কল্পনাও করিনি। বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে এই দিনে হত্যা করা হয়েছিল।

জাতীয়-শোক-দিবসে-তাৎপর্য

শুধু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নয় তার সহধর্মিনী এবং পরিবারে যতজন সদস্য ছিল সাধারণত সবাইকেই হত্যা করা হয়েছিল। এই দিনটি বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার বোনের কাছে অনেক শোকের একটি দিন। সাধারণত এই দিনটি দেশবাসীর সাথে ভাগাভাগি করে নেওয়ার জন্য এবং সাধারণ মানুষের দোয়া প্রার্থনার জন্যই দিনটি দেশের সকল মানুষের সাথে উদযাপন করা হয়ে থাকে।

লেখকের শেষ মন্তব্য

বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর পর শরীরে কতটি গুলি পাওয়া যায়? এই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আমাদের বাংলাদেশের প্রতিটি সচেতন নাগরিক বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে হবে। কারণ এই দিন গুলো আমার বাংলাদেশের ইতিহাসের সাথে জড়িত। তাই আমাদের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ে জাতীয় শোক দিবস সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন।

আশা করছি আপনি বিষয় গুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। এতক্ষণ আমাদের আর্টিকেলের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক বিষয় নিয়মিত জানতে হলে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে হবে। 20791

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url