২০২৪ সালের জাতীয় শোক দিবস কত তারিখে
জাতীয় শোক দিবস অনুচ্ছেদ২০২৪ সালের জাতীয় শোক দিবস কবে? জানতে হলে আমাদের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে করতে হবে। কারণ জাতীয় শোক দিবস বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ একটি ইতিহাস আর আমাদের প্রত্যেকের এ বিষয় সম্পর্কে জেনে রাখা উচিত।
প্রতিবছর একটি নির্দিষ্ট দিনে জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়। ২০২৪ সালের জাতীয় শোক দিবস কবে? চলুন বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। পাশাপাশি জাতীয় শোক দিবস সম্পর্কেও জেনে নিন।
সূচিপত্রঃ জাতীয় শোক দিবস কবে ২০২৪ বিস্তারিত
- ২০২৪ সালের জাতীয় শোক দিবস কবে
- কত তারিখ জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়
- ১৫ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবস কেন
- জাতীয় শোক দিবস কবে থেকে পালন করা হয়
- ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট কি ঘটেছিল
- জাতীয় শোক দিবস পালন
- জাতীয় শোক দিবসের কর্মসূচি
- জাতীয় শোক দিবস সম্পর্কে লিখ
- জাতীয় শোক দিবস কি বার
- লেখকের শেষ মন্তব্য
২০২৪ সালের জাতীয় শোক দিবস কবে
২০২৪ সালের জাতীয় শোক দিবস কবে? যদি এ বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চান তাহলে অবশ্যই সঠিক জায়গাতে এসেছেন। এই আর্টিকেলটি আমরা জাতীয় শোক দিবস নিয়ে আলোচনা করব। প্রথমে আপনাদের বুঝতে হবে শোক দিবস বিষয়টি আসলে কি? কোন দেশের ইতিহাসে যদি কোন বাজে দিনের সাক্ষী হয়ে থাকে অর্থাৎ ওই দিনে শোকাহত কোন ঘটনা ঘটেছে সাধারণত তাই ওই দিনটি শোক দিবস হিসেবে পালন করা হয়।
আরো পড়ুনঃ ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ভাষণ
আপনি যদি বাংলাদেশের ইতিহাসের দিকে লক্ষ্য করেন তাহলে দেখতে পাবেন কে বেশ কিছু শোকাহত ঘটনা রয়েছে। প্রথমে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীরা বাংলাদেশের নিরীহ বাঙালিদের উপর নির্যাতন করে। এমনকি বাংলাদেশের মাতৃভাষা বাংলা ভাষাকে তারা কেড়ে নিতে চেয়েছিল। সাধারণত এই জন্য অসংখ্য মানুষ মৃত্যুবরণ করেছিল। সাধারণত এর চাইতে জঘন্যতম ঘটনার ঘটে মুক্তিযুদ্ধ স্বাধীনতার পর।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার পেছনে অনেক বড় ভূমিকা রাখে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি বাংলাদেশের মানুষকে সামনে থেকে নির্ধারিত দিয়েছিল। বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করে ১৯৭১ সালে সাধারণত এরপরে বাংলাদেশের মানুষের কাছেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা হতে হয়েছিল। স্বাধীনতা অর্জনের কয়েক বছর পর অর্থাৎ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তার সম্পূর্ণ পরিবারকে হত্যা করা হয়।
১৫ আগস্ট এর রাতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সম্পন্ন পরিবারকে একেবারে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া হয়েছিল। তৎকালীন সময় বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা এবং শেখ রেহেনা দেশের বাইরে থাকার কারণে তারা প্রাণে বেঁচে যায়। সাধারণত এই কারণেই বাংলাদেশের মানুষকে মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য প্রতিবছর ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়ে থাকে।
কত তারিখ জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়
কত তারিখ জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়? এই বিষয়টি সম্পর্কে আমরা ইতিমধ্যেই জেনেছি। আপনাদের সুবিধার্থে আলোচনা করা হয়েছে জাতীয় শোক দিবস কবে? ইংরেজি ক্যালেন্ডার অনুযায়ী প্রতিবছর আগস্ট মাসের ১৫ তারিখে জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়। বাংলাদেশের প্রধান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তার পরিবারকে স্মরণ করার জন্য এই দিনটি পালন করা হয়ে থাকে।
যেহেতু বাংলাদেশের ইতিহাসে ১৫ই আগস্ট জঘন্যতম একটি দিন এবং এই দিনে একই পরিবারের ১৬ ১৬ হত্যা করা হয়েছে সাধারণত তাই আগস্ট মাসের ১৫ তারিখেই জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়। যদি এই বিষয়ে আপনার কোন ধারণা না থাকে তাহলে আশা করি বিষয়টি সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
১৫ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবস কেন
২০২৪ সালের জাতীয় শোক দিবস কবে? এই বিষয়টি জানার সময় কেন ১৫ ই আগস্ট এই দিনটি পালন করা হয় এই বিষয়ে একটা ধারণা পেয়েছি। যারা বাংলাদেশের ইতিহাস সম্পর্কে ধারণা রাখেনা সাধারণত তারা এ ধরনের প্রশ্ন করে। ১৫ ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবস কেন কোনদিন কেননা প্রচলিত কিছু কারণ রয়েছে। এর প্রধান কারণ হলো এই দিনের বঙ্গবন্ধু সহ তার সম্পূর্ণ পরিবার যখন হত্যা করা হয়েছিল।
যেহেতু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের প্রধান নেতা ছিলেন এবং তিনি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর কারণে বাংলাদেশের মানুষ স্বাধীনতা যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়েছিল এবং যুদ্ধ করতে সাহস পেয়েছিল। এরকম একজন নেতাকে হত্যা করার জন্য এই দিনটিকে জঘন্যতম দিন হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
শুধু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করা হয়েছিল বিষয়টি এরকম নয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার স্ত্রী সহ আমার ১৬ জন সদস্যকে একসঙ্গে হত্যা করা হয়। এই পরিবারের মাত্র দুইজন সদস্য এই নির্মম হত্যাকান্ড থেকে বেঁচে ছিল। তাদের মধ্যে একজন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সাধারণত এই হত্যাকাণ্ডের কারণেই এই দিনটিকে জাতীয় শোক দিবস বলা হয়ে থাকে।
জাতীয় শোক দিবস কবে থেকে পালন করা হয়
জাতীয় শোক দিবস কবে থেকে পালন করা হয়? এই তথ্যটি সম্পর্কে আমরা অনেকেই অজানা। যেহেতু এটি বাংলাদেশের ইতিহাসের সাথে জড়িত এবং বাংলাদেশের জঘন্যতম একটি দিন তাই আমাদেরকে এই বিষয়ে যে সকল তথ্য রয়েছে সেগুলো সম্পর্কে অবশ্যই জেনে রাখা উচিত। আমরা জানি যে প্রতিবছর একটা নির্দিষ্ট দিনে জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়ে থাকে। সাধারণত জাতীয় শোক দিবস পালন করা কবে থেকে শুরু করা হয়?
বাংলাদেশের ইতিহাসে এই জঘন্যতম ঘটনাটি ঘটে ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট। অনেকেই মনে করে থাকে তখন থেকেই জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়। কিন্তু আসলে বিষয়টা এরকম নয়। এ ঘটনা ঘটার কয়েক দশক পর থেকে জাতীয় শোক দিবস ঘোষণা করা হয় এবং এই দিবস পালন করা শুরু হয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর কন্যা শেখ হাসিনার রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় আসে।
এই রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় আসার পরে বঙ্গবন্ধু এবং তার পরিবারের হত্যাকারীদের বিচার কার্য শুরু হয় সাধারণত তখন থেকেই ১৫ ই আগস্ট কে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়। এরপর থেকে প্রতি বছর আগস্ট মাসের ১৫ তারিখ জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়ে থাকে।
১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট কি ঘটেছিল
২০২৪ সালের জাতীয় শোক দিবস কবে? এ বিষয়টি আলোচনা করার সময় আমরা একটু ধারণা নিয়েছিলাম যে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কি ঘটেছিল? বাংলাদেশের ইতিহাসের সবথেকে জঘন্যতম ঘটনা ঘটেছিল এই ১৫ই আগস্ট। সাধারণত তাই এটিকে জঘন্যতম একটি দিন হিসেবেই পরিচিত করা হয়ে থাকে। আমরা সবাই বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে চিনি।
বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করার পেছনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বড় হাত ছিল। তিনি সব সময় বাংলাদেশের গরীব দুঃখী মানুষের পাশে ছিলেন এবং বাংলাদেশের অত্যাচারী মানুষের জন্য সব সময় রুখে দাঁড়িয়ে ছিলেন। বাংলাদেশ বিজয় অর্জন করার পরে যখন দেশটিকে সুন্দরভাবে করার সময় হয়েছিল সাধারণত এই মুহূর্তেই ঘাতকরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সহ পরিবারের হত্যা করে।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের রাত্রে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাসায় সেনাবাহিনীর কতিপয় বিপথগামী সেনাসদস্যের হাতে পরিবারসহ নিহত হয়েছিলেন। এই দিনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর ছাড়াও নিহত হয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্ত্রী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেসা মুজিব। এছাড়া একই পরিবারের আরো ১৬ জন আত্মীয়-স্বজন নিহত হন।
এই দিনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাছাই শুধু লাশের গন্ধ ছড়িয়ে পড়েছিল। নির্মম এই দিনটিকে এই কারণে বাংলাদেশের জঘন্যতম একটি দিন বলা হয়ে থাকে। সাধারণত এই কারণেই প্রতিবছর আগস্ট মাসের ১৫ তারিখে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারকে হত্যা করার কারণে জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়।
জাতীয় শোক দিবস পালন
জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয় প্রতিবছর। কেন জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয় এই বিষয়টি সম্পর্কে আমরা ইতিমধ্যেই বিস্তারিত ভাবে জেনেছি। একই দিনে বঙ্গবন্ধু সহ তার পরিবারের প্রতিটি সদস্যকে হত্যা করা হয়েছিল সাধারণত এই দিনটির কথা মনে করার জন্যই প্রতিবছর আগস্ট মাসের ১৫ তারিখ জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়। বিভিন্ন রকম ভাবে জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়ে থাকে।
যেহেতু এটি শোকাহত একটি দিন সাধারণত তাই এই দিনে আনন্দ উল্লাস করা হয় না। ধর্মীয় যে সকল উপাসনালয় রয়েছে সাধারণ এখানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তার সম্পূর্ণ পরিবারের জন্য দোয়া প্রার্থনা করা হয়। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা তাদের মত কর্মসূচি পালন করে থাকে। বাংলাদেশের প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং সরকারি কার্যালয় গুলোতে এই দিনটি অনেক গুরুত্বের সাথে পালন করা হয়।
জাতীয় শোক দিবসের কর্মসূচি
২০২৪ সালের জাতীয় শোক দিবস কবে? এই বিষয়টি ইতিমধ্যেই আলোচনা করা হয়েছে। এখন আমরা জাতীয় শোক দিবসের কর্মসূচি সম্পর্কে জানব। যেহেতু এটি জাতীয় দিবস গুলোর মধ্যে অন্যতম এবং শোকাহত একটি দিন সাধারণত তাই এই দিনটি আনন্দের সাথে উদযাপন করা হয় না। এই দিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মাজারে নেতাকর্মীরা ফুল হাতে যায়। তার আত্মার মাগফিরাত কামানোর জন্য দোয়া পড়ে থাকে।
আরো পড়ুনঃ জাতীয় শোক দিবস কবে - জাতীয় শোক দিবস কত তারিখ
১৫ই আগস্ট সূর্য উদয় হওয়ার পর থেকেই সরকারি বেসরকারি এবং স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, বাংলাদেশের যে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে সাধারণত এগুলোতে কালো পতাকা উত্তোলন করা হয় এবং বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয়। সাধারণত এই দিনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পরিবারের জন্য বিশেষ মোনাজাত করা হয় এবং কোরআন তিলাওয়াত করা হয়। বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকালে ধানমন্ডিতে বঙ্গ বন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
সাধারণত এরপরে বনানীতে ১৫ আগস্ট এদিন যারা শহীদ হয়েছিলেন সাধারণত তাদের কবরে শ্রদ্ধা জানানো হয়। টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করা হয়ে থাকে। এই সময় ফাতিহা পাঠ ও সশস্ত্র বাহিনীর গার্ড অব অনার প্রদান করা হয় এর পাশাপাশি দোয়া এবং মাহফিল করা হয়ে থাকে। প্রতিটি মসজিদের বাদ জোহর বিশেষ দোয়া এবং মোনাজাতের আয়োজন করা হয়।
জাতীয় শোক দিবস সম্পর্কে লিখ
জাতীয় শোক দিবস সম্পর্কে লিখ যদি বলা হয় তাহলে আপনি কি এই বিষয়ে লিখতে পারবেন? আমাদের মধ্যে অনেকেই এই বিষয়টি সম্পর্কে জানে তাই তারা খুব সহজেই লিখে দেবে। কিন্তু এমন কিছু মানুষ রয়েছে যারা এ বিষয়ে তেমন কোন ধারণা রাখেনা সাধারণত তারা এই বিষয়টি লিখতে পারবে না। ইতিমধ্যেই জাতীয় শোক দিবস সম্পর্কে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করা হয়েছে।
বাংলাদেশের জাতীয় দিবস গুলোর মত অন্যতম একটি শোক দিবস। প্রতিবছর ১৫ আগস্ট এই দিনটি পালন করা হয়। আজকের এই দিনেই অর্থাৎ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার সম্পন্ন পরিবারকে হত্যা করা হয়েছিল। ১৯৯৬ সালে সে হত্যাকারীদের বিচার কার্য শুরু হওয়ার পর থেকে জাতীয় শোক দিবস ঘোষণা করা হয়। সাধারণত তখন থেকেই প্রতিবছর জাতীয় জাতীয় শোক দিবসে পালিত হয়ে আসছে।
জাতীয় শোক দিবস কি বার
জাতীয় শোক দিবস কি বার? ক্যালেন্ডারের দিকে লক্ষ্য করলেই বিষয়টি দেখতে পাবেন। আপনাদের জানার সুবিধার্থে বলে থাকি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট দিনটি ছিল শুক্রবার। সাধারণত এই পবিত্র একটি দিনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তার সম্পন্ন পরিবারকে হত্যা করা হয়েছিল। ২০২৪ সালের ১৫ই আগস্ট দিনটি হবে বৃহস্পতিবার। আশা করি কি বারে জাতীয় শোক দিবস হবে? বিষয়টি জানতে পেরেছেন।
লেখকের শেষ মন্তব্য
২০২৪ সালের জাতীয় শোক দিবস কবে? এই বিষয়ে আলোচনা শুরু করে বিস্তারিত ভাবে জাতীয় শোক দিবস নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি জাতীয় শোক দিবস সম্পর্কে আরো বিস্তারিত ভাবে জানতে চান তাহলে আমাদের আর্টিকেল মনোযোগ সহকারে করতে থাকুন। আশা করছি এখান থেকে আপনি জাতীয় শোক দিবস সম্পর্কে ধারণা পাবেন।
এতক্ষণ আমাদের আর্টিকেলের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক বিষয় নিয়মিত জানতে হলে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে থাকুন। এই ধরনের বিষয় আপনি নিয়মিত জানতে পারবেন। 20791
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url