জাতীয় শোক দিবস কেন পালন করা হয়
আজ জাতীয় শোক দিবসজাতীয় শোক দিবস কেন পালন করা হয়? যদি আপনার এই বিষয়টি জানা না থাকে এবং আপনি বাংলাদেশের একজন দায়িত্বশীল নাগরিক হয়ে থাকেন তাহলে আপনার অবশ্যই আজকের এই আর্টিকেল থেকে বিষয় গুলো জানা উচিত।
প্রতি বছর একটি নির্দিষ্ট দিনে জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়ে থাকে। কিন্তু জাতীয় শোক দিবস কেন পালন করা হয়? এর কারণ সম্পর্কে আমাদের তেমন ভাবে জানা নেই। যেহেতু এটি জাতীয় দিবস তাই এই সম্পর্কে জেনে নিন।
সূচিপত্রঃ জাতীয় শোক দিবস পালন করার কারণ কি বিস্তারিত
- জাতীয় শোক দিবস কেন পালন করা হয়
- জাতীয় শোক দিবস কত তারিখ
- জাতীয় শোক দিবস কবে ২০২৪
- কবে থেকে জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়
- শোক দিবসে কারা মৃত্যুবরণ করে
- ১৫ই আগস্ট কি দিবস পালন করা হয়
- আজ জাতীয় শোক দিবস
- ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কি বার ছিল
- এই বছর কততম শোক দিবস পালন করা হবে
- লেখক এর শেষ মন্তব্য
জাতীয় শোক দিবস কেন পালন করা হয়
জাতীয় শোক দিবস কেন পালন করা হয়? বাঙালি হিসেবে আমাদের অবশ্যই এ বিষয়গুলো সম্পর্কে ধারণা রাখা উচিত। শোক দিবস বাংলাদেশের জাতীয় দিবস গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি। প্রতিবছর অনেক গুরুত্বের সাথে এই দিনটি পালন করা হয়। যেহেতু বাংলাদেশের ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ দিন এটি এবং গুরুত্বের সাথে পালন করা হয় তাই আমাদের প্রত্যেকের এই দিনটি পালন করার কারণ সম্পর্কে জানতে হবে।
আরো পড়ুনঃ জাতীয় শোক দিবস অনুচ্ছেদ - জাতীয় শোক দিবস রচনা
বাংলাদেশের ইতিহাসে সবথেকে জঘন্যতম দিন যদি নির্ণয় করতে বলা হয় তাহলে চোখ বন্ধ করে বলা যায় যে এই দিনটি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট। আর এই দিন থেকেই বাংলাদেশে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে পালন করা হয়ে থাকে। এখন অনেকেই প্রশ্ন করবে এ দিনটিকে জঘন্যতম দিন বলার কারণ কি? ১৫ আগস্ট কে জঘন্যতম দিন বলার একটি কারণ রয়েছে সেটি হল বঙ্গবন্ধু এবং তার পরিবারের সদস্যদের হত্যা করা।
ইতিহাসের এই জঘন্য দিনে বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার স্ত্রী এবং তার পরিবারের হল সদস্যকে হত্যা করা হয় নির্মমভাবে। যেহেতু একই পরিবারের এতজন সদস্যকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয় সেহেতু এই দিনটিকে জঘন্যতম দিন বলাই যায়। আর এই জঘন্যতম দিনটিকে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে শোক দিবস হিসেবে পালন করা হয়ে থাকে। বাংলাদেশের মানুষকে স্মরণ করিয়ে দেওয়ার জন্য এই দিনটি পালন করা হয়।
আমরা আজকের স্বাধীন বাংলাদেশের বসবাস করি। বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের পিছনে সব থেকে বড় ভূমিকা পালন করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। আর বাংলাদেশের এই সাহসী নেতাকে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট পরিবার সহ নির্মম ভাবে হত্যা করা হয়। তাই এই দিনটি শোক পালন করার জন্য সারা বাংলাদেশ জুড়ে শোক দিবস পালিত হয়। আশা করি ধারণা পেয়েছেন কেন এই দিনটি পালন করা হয়ে থাকে।
জাতীয় শোক দিবস কত তারিখ
জাতীয় শোক দিবস কত তারিখ? বিষয়টি সম্পর্কে কমবেশি আমাদের সকলের জানা রয়েছে। আমরা যারা পড়াশোনা করি অথবা বিভিন্ন ধরনের সরকারি চাকরির সাথে জড়িত রয়েছে সাধারণত তারা খুব ভালোভাবে জানি যে জাতীয় শোক দিবস কত তারিখ এবং এই দিনটি সরকারি ছুটির দিন। তবে বর্তমান প্রজন্মের অনেকেই রয়েছে যারা এ বিষয়টি সম্পর্কে জানে না। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক জাতীয় শোক দিবস কত তারিখ পালিত হয়?
প্রতি বছর একটি নির্দিষ্ট দিনে জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়ে থাকে। আর এ নির্দিষ্ট দিনটি হল আগস্ট মাসের ১৫ তারিখ। এই দিনে জাতীয় শোক দিবস পালন করার অন্যতম কারণ হলো ১৯৭৫ সালে বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তার পরিবারকে সেনাবাহিনীর হাতে নির্মমভাবে হত্যা হতে হয়েছিল। সাধারণত এই কারণেই এই দিনটিকে জাতীয় শোক দিবস বলা হয়।
জাতীয় শোক দিবস কবে ২০২৪
জাতীয় শোক দিবস কেন পালন করা হয়? এর কারণ সম্পর্কে ইতিমধ্যেই বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আপনাদের জানার সুবিধার্থে ইতিমধ্যে আলোচনা করা হয়েছে যে প্রতি বছর একই দিনে জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়। এই তারিখ পরিবর্তন হয় না। কারণ হলো বাংলাদেশের মধ্যে শোকাহত যদি কোনদিন থাকে তাহলে সেটি হল ১৫ আগস্ট। এর কারণ হলো এই দিনে বাংলাদেশের মহানায়ক শেখ মুজিবুর রহমানকে পরিবারসহ হত্যা করা হয়েছিল।
আপনি যদি ২০২৪ সালে জাতীয় শোক দিবস কবে জানতে চান তাহলে আপনাকে আবার একই কথা জানিয়ে দেব জাতীয় শোক দিবস পালন করা হবে আগস্ট মাসের ১৫ তারিখে। কোন কোন দিন জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয় না। এটি বাংলাদেশের জাতীয় দিবস গুলোর মধ্যে অন্যতম এবং এই দিনটি অনেক গুরুত্বের সাথে পালন করা হয়।
কবে থেকে জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়
কবে থেকে জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়? চলুন এই বিষয়টি সম্পর্কে এখন জেনে নেওয়া যাক। কারণ যখন থেকে এই শোকাহত ঘটনাটি ঘটে সাধারণত তখন থেকে জাতীয় শোক দিবস পালন করা হতো না। কারণ এর পরবর্তীতে অনেকগুলো ঘটনা ঘটে এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল তৈরি হয়। সাধারণত এর ফলে তখন থেকে জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়নি।
এই ঘটনা ঘটার দীর্ঘ কয়েক বছর পর যখন আওয়ামী লীগ সরকার অর্থাৎ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের তৈরি করার রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় আসে সাধারণত তখন থেকেই জাতীয় শোক দিবস পালন করার ঘোষণা করা হয়। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের ক্ষমতায় আসে আর তখন ১৫ আগস্ট এর হত্যাকারীদের বিচার শুরু হয় আর তখন থেকেই এই দিনটিকে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছিল।
এর আগে কোনদিন এই দিনটিতে জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়নি। ১৯৯৬ সালের পর থেকে প্রতি বছর আগস্ট মাসের ১৫ তারিখ জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে এই বছরও ঠিক আগস্ট মাসের ১৫ তারিখে জাতীয় শোক দিবস পালন করা হবে। আশা করি এই তথ্যটি জানতে পেরেছেন যে ১৯৯৬ সাল থেকে জাতীয় শোক দিবস পালিত হয়ে আসছে।
শোক দিবসে কারা মৃত্যুবরণ করে
জাতীয় শোক দিবস কেন পালন করা হয়? এর কারণ সম্পর্কে জেনেছি। কিন্তু আপনি কি জানেন এই জাতীয় শোক দিবসে কারা মৃত্যুবরণ করেছিল? আর কাদের জন্য প্রতি বছর একই দিনে জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়? আমাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছে যারা এই বিষয়টি সম্পর্কে জানেনা। আপনাদের সুবিধার্থে বলে রাখি প্রতিবছর ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয় আর এই দিনে বঙ্গবন্ধু সহ তার পরিবারের ১৬ সদস্যকে হত্যা করা হয় নির্মম ভাবে।
১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট এই দিনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সহ তার সহধর্মিনী বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব এছাড়া ছেলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শিশু পুত্র শেখ রাসেল এছাড়া পুত্রবধু সুলতানা কামাল ও রোজী কামাল, ভাই শেখ আবু নাসের, ভগ্নিপতি আব্দুর রব সেরনিয়াবাত, ভাগনে শেখ ফজলুল হক মণি ও তার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী বেগম আরজু মণিকে হত্যা করা হয়েছিল।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বাঁচাতে ছুটে এসেছিলেন কর্নেল জামিলউদ্দীন সাধারণত তিনিও ঘাতকদের গুলিতে নিহত হন। সাধারণত এই কয়েকজন মানুষ ১৫ আগস্ট এর সে নির্মম দিনে নিহত হয়েছিলেন। আর তাদেরকে স্মরণ করার জন্য প্রতিবছর এই দিনে জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়। আর দেশের বিভিন্ন জায়গায় দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
১৫ই আগস্ট কি দিবস পালন করা হয়
১৫ই আগস্ট কি দিবস পালন করা হয় ইতিমধ্যেই এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনেছি। আমরা যারা রাজনীতির সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত সাধারণত তারা এই বিষয়টি সম্পর্কে অবগত রয়েছে। কারণ এই দিনটি বাংলাদেশের একটি বড় রাজনৈতিক দলের শোকাহত দিন। এই দিনে বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের ক্ষমতাশীল দল আওয়ামী লীগের অন্যতম প্রধান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তার পরিবারকে হত্যা করা হয়েছিল।
ইতিহাস থেকে জানা যায় যে একই পরিবারের প্রায় ১৬ জন সদস্য হত্যা করা হয়। আমরা ধারণা করতে পারছি যে একই পরিবারের যদি ১৬ জন সদস্যকে হত্যা করা হয় তাহলে সেই পরিবারের অবস্থা কি হবে। বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচাইতে জঘন্যতম দিন হিসেবে পরিচিত ১৫ আগস্ট এর দিন। ১৯৭৫ সালের এই দিনে এই জঘন্যতম কাজটি করা হয়।
যখন আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসে সাধারণত তখন বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের হত্যাকারীদের বিচার শুরু করে সাধারণত এরপর থেকেই প্রতিবছর ১৫ আগস্ট কে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে ঘোষণা করে। সাধারণত তখন থেকেই এই দিনটিতে বাংলাদেশে জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়। এই দিনে বিভিন্ন ধরনের কর্মসূচি পালন করা হয়। যেমন কালো পতাকা উত্তোলন করুন বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা অর্ধ উত্তোলন করা হয়।
আজ জাতীয় শোক দিবস
জাতীয় শোক দিবস কেন পালন করা হয়? এর কারণ সম্পর্কে আমরা ইতিমধ্যেই জেনেছি। আপনাদের অবশ্যই মনে আছে আজকে হল আগস্ট মাসের ১৫ তারিখ জাতীয় শোক দিবস। বাংলাদেশের ইতিহাসের সবথেকে জঘন্যতম দিন হলো এটি। জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বিভিন্ন ধরনের কর্মসূচি এর আয়োজন করা হয়। বিশেষ করে স্কুল কলেজ এবং সরকারি প্রতিষ্ঠান গুলোতে।
বাংলাদেশের প্রতিটি সরকারি প্রতিষ্ঠানে কালো পতাকা উত্তোলন করা হয় এর পাশাপাশি বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা অর্ধ উত্তোলন করে রাখা হয়। কালো পতাকা উত্তোলন করার অন্যতম প্রধান কারণ হলো জাতীয় শোক দিবস আর কালো পতাকা হল শোকের প্রতীক। আজকের এই দিনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ তার সম্পূর্ণ পরিবারকে হত্যা করা হয়েছিল।
আরো পড়ুনঃ ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ভাষণ
বর্তমানে বাংলাদেশ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার বোন শেখ রেহেনা দেশের বাইরে থাকার কারণে এই হত্যা কাণ্ডের শিকার হয়নি। জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কবরে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা ফুল দিয়ে শোকের বহিঃপ্রকাশ করেন। তাছাড়া বাংলাদেশের মসজিদ মাদ্রাসা গুলোতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তার পরিবারের জন্য দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কি বার ছিল
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কি বার ছিল? অনেকেই এই বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাই। যেহেতু এই দিনটি বাংলাদেশের ইতিহাসে জঘন্যতম একটি দিন এবং এই দিন সম্পর্কে আমরা অনেকেই অবগত রয়েছি সাধারণত এই দিনের বিস্তারিত বিষয়গুলো আমাদের জানতে হবে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট দিনটি ছিল শুক্রবার অর্থাৎ জুম্মার দিন। এই পবিত্র দিনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার সহ পরিবারকে হত্যা করা হয়েছিল।
এই বছর কততম শোক দিবস পালন করা হবে
এই বছর কততম শোক দিবস পালন করা হবে? চলুন এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। ১৯৯৬ সালে ১৫ আগস্ট কে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে ঘোষণা করার পর থেকে প্রতি বছর একই দিনে জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়ে থাকে। সাধারণত এই দিনটি বাংলাদেশ সরকারি ছুটির দিন হয়ে থাকে এবং শোক দিবস উপলক্ষে বিভিন্ন ধরনের কর্মসূচি এর আয়োজন করা হয় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার এর পক্ষ থেকে।
১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট এ ঘটনাটি ঘটানো হয়েছিল সাধারণত এখন চলমান রয়েছে ২০২৪। এই বছর ৪৭ তম জাতীয় শোক দিবস পালন করা হবে। এই দিনটি উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার পরিবারের এরকম জঘন্যতম হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে বক্তব্য দিয়ে থাকেন এবং বিভিন্ন ধরনের কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করে থাকেন।
লেখক এর শেষ মন্তব্য
জাতীয় শোক দিবস কেন পালন করা হয়? এই বিষয়টি সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। জাতীয় শোক দিবস সম্পর্কে আমরা সবাই অবগত রয়েছি। কারণ প্রতিবছর একটি নির্দিষ্ট দিনে জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়ে থাকে। আপনি যদি জাতীয় শোক দিবস সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে চান তাহলে আমাদের এই আর্টিকেল আপনাকে সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে করতে হবে।
আশা করছি আপনি জাতীয় শোক দিবস সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। এতক্ষণ আমাদের আর্টিকেলের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক আর্টিকেল নিয়মিত জানতে হলে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে থাকুন। 20791
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url