বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় করণীয় - বাচ্চাদের দাঁত না ওঠার কারণ
দাঁতের ফিলিং করার পর করণীয়বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় করণীয় প্রতিটি মায়ের জেনে রাখা উচিত। এর সাথে অবশ্যই বাচ্চাদের দাঁত না ওঠার কারণ সম্পর্কেও এটা পরিষ্কার ধারণা রাখতে হবে। খুব সহজে বোঝা যাবে দাঁত ওঠার সময় কোন সমস্যা গুলো হয়ে থাকে।
আমাদের বাড়িতে যদি কোন ছোট বাচ্চা থাকে তাহলে বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় করণীয় এবং বাচ্চাদের দাঁত না ওঠার কারণ এছাড়া আরো বেশ কিছু বিষয় রয়েছে যেগুলো প্রতিটি পিতা-মাতা এবং পরিবারের মানুষদের জেনে রাখা উচিত।
পেজ সূচিপত্রঃ বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় আমাদের করণীয়
- বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় করণীয়
- বাচ্চাদের দাঁত না ওঠার কারণ
- বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় পায়খানা
- বাচ্চাদের দাঁত উঠার সময় জ্বর
- বাচ্চাদের দাঁত ওঠার বয়স কত
- বাচ্চাদের দাঁত ওঠার লক্ষণ
- বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সঠিক সময়
- বাচ্চাদের দাঁত না উঠলে করণীয়
- বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় বমি
- আমাদের শেষ কথা
বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় করণীয়
বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় করণীয় গুলো জেনে নেওয়া যাক। সাধারণত শিশুদের গাল অনেক নরম তুলতুলে হয়ে থাকে এবং তাদের মুখের অংশ ও অনেক নরম হয়। যখন তাদের দাঁত উঠে সাধারণত তখন অনেক বেশি সুন্দর লাগে। কিন্তু বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় পিতা-মাতার বেশ কিছু করণীয় রয়েছে। অবশ্যই আমাদেরকে এ করণীয় গুলো সম্পর্কে জেনে রাখতে হবে।
- যখন বাচ্চাদের নতুন দাঁত ওঠে সাধারণত তখন অনেকে ক্ষেত্রেই ব্যথা হয়। যেহেতু সবার ব্যথা সহ্য করার ক্ষমতা একই না। সে ক্ষেত্রে কেউ অনেক বেশি বিরক্ত করতে পারে এই সময় অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
- যেহেতু শিশুদের দাঁত বের হতে থাকে তাই এই সময় শিশুদের মুখ থেকে লালা পড়ার পরিমাণ বেড়ে যায়। সাধারণত আপনাকে পাতলা কাপড় দিয়ে তাদের মুখ ভালোভাবে মুছতে হবে।
- যখন বাচ্চাদের নতুন দাঁত উঠতে থাকে সাধারণত তখন তাদের মিষ্টি খাবার কম খাওয়ানো উচিত। অনেক চিকিৎসক বলে থাকে যে রাতের বেলা কোন ধরনের মিষ্টি খাবার দেওয়া উচিত নয়। এর কারণটি অবশ্যই চিকিৎসককে পরামর্শ করে নিতে হবে।
- যদি শিশুদের ব্যথা অনুভূত হয় তাহলে অনেক সময় তাদের মাঝে খিটখিটে ভাব দেখা যায়। অনেকে ক্ষেত্রেই খেতে যাওয়ার পরিমাণ কমে যায়। সাধারণত এগুলো স্বাভাবিক সমস্যা। যদি অন্য কোন বড় সমস্যা দেখতে পান তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন।
- যখন শিশুদের দাঁত উঠে সাধারণত তখন দেখা যায় তারা সবাইকে কামড় দিতে চাই। এ বিষয়টি বেশিরভাগ শিশুদের ক্ষেত্রেই দেখা যায়। সাধারণত এই সময় তাদেরকে বিভিন্ন ধরনের খেলনা দিতে হবে তবে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী যেন তাদের দাঁতের কোনো ধরনের ক্ষতি না হয়। এ ক্ষেত্রে নরম খেলনা গুলো দিতে হবে।
বাচ্চাদের দাঁত না ওঠার কারণ
বাচ্চাদের দাঁত না ওঠার কারণ সম্পর্কে এখন জানবো। অনেক বাচ্চাদের ক্ষেত্রে দেখা যায় খুব তাড়াতাড়ি দাঁত উঠতে শুরু করে আবার অনেকেই খেতে দেখা যায় যে একটু দেরি হয়। সাধারণত তখন পিতা-মাতা গণ অনেক চিন্তিত হয়ে পড়ে। আপনার সন্তানের কেন দেরি হচ্ছে দাঁত উঠতে চলুন বিষয়টি পরিষ্কারভাবে জেনে নেই। সাধারণ অবস্থায় ছয় মাসের মধ্যেই বাচ্চাদের প্রথম দাঁত উঠতে শুরু করে।
আরো পড়ুনঃ দাঁত ফাঁকা হওয়ার ১০ টি কারণ ও ৫টি প্রতিকার
সবার ক্ষেত্রে একই সময় নাও হতে পারে। অনেকের ক্ষেত্রে আট মাস অথবা ১০ মাস পার হয়ে যাওয়ার পর দাঁত উঠতে শুরু করে। যদি ১৫ মাস পার হয়ে যাওয়ার পরে আপনার সন্তানের দাঁত না উঠে তাহলে এটি চিন্তার কারণ। সাধারণত দেরিতে দাঁত ওঠার অনেকগুলো কারণ রয়েছে। সাধারণত এ কারণ গুলোর মধ্যে অন্যতম এবং সব থেকে বেশি হলো বংশগত কারণ।
যদি তাদের বংশে এমন কোন দাঁতের সমস্যা থাকে অথবা দাঁত উঠতে দেরি হয়। তাহলে শিশুর ক্ষেত্রেও এই সমস্যাটি দেখাতে যার ফলে শিশুদের দাঁত উঠতে একটু দেরি হয়। আবার শুরু থেকে যদি শিশুদের শরীরে পুষ্টির ঘাটতি থাকে তাহলে অনেক সময় দাঁত উঠতে অনেক দেরি হয়। অনেক শিশুর শরীরে থাইরয়েড গ্রন্থি সঠিকভাবে কাজ করে না যার ফলে তাদের দাঁত উঠতে দেরি হয়।
বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় পায়খানা
বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় করণীয় সম্পর্কে ইতিমধ্যে জেনেছেন। যদি চান আপনার সন্তানের দাঁতগুলো অনেক সুন্দর হোক তাহলে আপনাকে অবশ্যই এই করণীয়গুলো মেনে চলতে হবে। তাহলে আশা করছি আপনার সন্তানের দাঁত ছোট থেকেই সুন্দর হবে। বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা যায়। এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো পায়খানা।
যদি বাচ্চাদের দাঁত উঠতে দেরি হয় তাহলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখাতেই। এই সমস্যাগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো দাঁতগুলো আঁকাবাঁকা হয়ে যায় যার ফলে তাদের দেখতে অনেকটাই খারাপ লাগে। শিশুরা অনেক বেশি কান্না করে এবং তাদের জেদ বেড়ে যায়। অনেকের ক্ষেত্রে কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দেয় আবার অনেকের ক্ষেত্রে পাতলা পায়খানা হতে পারে।
যদি বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় পায়খানা হয়ে থাকে অথবা কোষ্ঠকাঠিন্য হয়ে থাকে তাহলে দেরি না করে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। সাধারণত এগুলো হরমোন জনিত সমস্যার কারণে হয়ে থাকে। এর পরে চিকিৎসক আপনাকে যে পরামর্শ দেবে সাধারণত সেই অনুযায়ী আপনাকে কাজ পরিচালনা করতে হবে।
বাচ্চাদের দাঁত উঠার সময় জ্বর
বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় জ্বর হয়ে থাকে। সাধারণত দাঁত ওঠার সময় অনেকের ক্ষেত্রেই তেমন কোনো সমস্যা দেখা যায় না আবার অনেকের ক্ষেত্রেই দেখা যায়। যেহেতু বাচ্চাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম তাই তাদের এই সমস্যাগুলো দেখা যায়। আবার যাদের শরীরের পুষ্টি কম থাকে সাধারণত তাদের ক্ষেত্রে বেশি সমস্যা দেখা যায়।
বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় জ্বর হয়ে থাকে সাধারণত এ ধরনের কোন প্রমাণ নেই। তবে যাদের ক্ষেত্রে দাঁত ওঠার সময় প্রচন্ড পরিমাণে ব্যথা অনুভূত হয় অনেক সময় দেখা যায় যে এই ব্যথার কারণে জ্বর চলে এসেছে। যেহেতু দাঁত বাচ্চাদের মারি চিরে বেরিয়ে আসে সেহেতু অনেক সময় বাড়িতে অনেক বেশি জ্বালাপোড়া করে তাই এই সময় সামান্য পরিমাণে জোর হয়ে থাকে।
ব্যথার কারণে জ্বর হওয়াটা স্বাভাবিক তবে জ্বর যদি অতিরিক্ত পরিমাণে থাকে তাহলে এটি কখনো স্বাভাবিক নয়। যদি এমনটা হয় তাহলে অবশ্যই আপনাকে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। দেখতে হবে দাঁত বের হওয়ার সময় বাচ্চাদের মাড়ি ফুলে গিয়েছে কিনা? বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় কতটা যন্ত্রণা করছে এ বিষয়গুলো লক্ষ্য রাখতে হবে।
বাচ্চাদের দাঁত ওঠার বয়স কত
বাচ্চাদের দাঁত ওঠার বয়স কত? অনেক পিতা-মাতা জানতে চাই। সাধারণত যাদের প্রথম সন্তান হয়েছে বা হবে তাদের মনে এ ধরনের প্রশ্ন অনেক থাকে। আমাদের সবার শরীরের ক্যাটাগরি একই না। যার ফলে শিশু অবস্থায় সবার একই সময়ে প্রতিটি বিষয়ক ঘটবে এমন কোন কথা নয়। দাঁত হল খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ। সাধারণত যার মাধ্যমে আমরা খাবার খেয়ে থাকি এবং ভালোভাবে কথা বলে থাকি।
শিশু অবস্থায় আমাদের দাঁত উঠে থাকে। তবে কত বছর বয়সে আমাদের দাঁত উঠতে শুরু করে অর্থাৎ বাচ্চা বয়সে আমাদের দাঁত ওঠার বয়স কত সাধারণত এই বিষয়গুলো সম্পর্কে আমাদের জেনে রাখা উচিত। বিশেষ করে পিতা-মাতাদের এ বিষয়গুলো সম্পর্কে আগে থেকে একটা ধারণা নিয়ে রাখা দরকার। সাধারণত বাচ্চাদের ৬ মাস বয়স থেকে প্রথম দাঁত উঠতে শুরু করে।
যেহেতু আমরা ইতিমধ্যেই আলোচনা করেছি যে সকলের ক্ষেত্রে একই সময় না উঠতে পারে। অনেকের ক্ষেত্রে দেখা যায় কিছুটা দেরি হতে পারে। বাচ্চাদের শরীরের কারণে এই সমস্যা হয় আবার অনেকের বংশগত কারণেও অনেক দেরিতে দাঁত উঠতে শুরু করে। যদি দাঁত উঠতে অনেক বেশি দেরি হয়ে যায় অর্থাৎ ১৫ মাসের বেশি হয়ে যায় তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
বাচ্চাদের দাঁত ওঠার লক্ষণ
বাচ্চাদের দাঁত ওঠার লক্ষণ সম্পর্কে এখন আমরা জানব। বাচ্চাদের যখন প্রথম দাঁত উঠে সাধারণত তখন অনেক বেশি সুন্দর দেখায়। তারা যখন সামনে সামনে দুইটা দাঁত নিয়ে হাসাহাসি করে সাধারণত তখন দেখতে অনেক কিউট লাগে। যখন প্রথম দাঁত উঠে সাধারণত অনেকের ক্ষেত্রেই এটি সমস্যা হয় আবার অনেকেই ক্ষেত্রে কোন ধরনের সমস্যা দেখা যায় না।
- বাচ্চাদের যখন প্রথম দাঁত উঠতে শুরু করে সাধারণত তখন তারা অনেক বেশি কামড়াতে চেষ্টা করে। যে কোন জিনিস নিয়ে সেটিকে কামড়াতে চাই।
- প্রথম দাঁত ওঠার সময় বাচ্চাদের মাড়ি ফুলে যেতে পারে। আবার অনেকের ক্ষেত্রেই ফোলা ভাব দেখা যেতে পারে। কখনো কখনো নিচের দিকে নতুন দাঁত অগ্রভাগে দেখা যায়।
- যে সকল বাচ্চাদের মাড়ি অনেক শক্ত সাধারণত তাদের দাঁত ওঠার সময় অনেক বেশি কষ্ট হয়। যেহেতু মাড়ি চিরে দাঁত বের হয় তাই শক্ত মাড়িতে দাঁত বের হতে অনেক বেশি সময় নেই এবং কষ্ট হয়।
- সারাদিন বাচ্চারা খেলাধুলা করে যার ফলে তেমন কোন খেয়াল থাকে না তবে রাতের বেলায় যখন ঘুমাতে যায় সাধারণত তখন তাদের অস্থিরতা বেড়ে যায়। কারণ তখন প্রচন্ড পরিমাণে ব্যথা অনুভূত হয়ে থাকে।
- অনেক বাচ্চাদের ক্ষেত্রে দেখা যায় তাদের খাবার প্রতি রুচি কমে গিয়েছে। সাধারণত এই সময় তাদের অনেক বেশি খিটখিটে দেখায় এবং তাদের রাগ অনেক বেড়ে যায়।
বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সঠিক সময়
বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় করণীয় কি? এ বিষয়গুলো সম্পর্কে আমরা ইতিমধ্যেই জেনেছি। একজন সচেতন পিতা-মাতা হিসেবে আমাদের অবশ্যই সন্তানদের ভালো রাখতে হলে এই বিষয়গুলো আগে থেকেই জেনে রাখা উচিত। এছাড়া বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সঠিক সময় কোনটি? এ বিষয়েও পরিষ্কার ধারণা রাখতে হবে।
সব বাচ্চাদের ক্ষেত্রে একই সময় দাঁত উঠে না। অনেকের ক্ষেত্রে দেখা যায় খুব তাড়াতাড়ি দাঁত উঠতে শুরু করে আবার অনেকে খেতে দেখা যায় একটু দেরিতে দাঁত উঠতে শুরু করে। তবে অনেক বেশি দেরি হয়ে গেলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। দাঁত ওঠার সঠিক সময় হল ছয় মাস থেকে এক বছর পর্যন্ত। এই সময় বেশিরভাগ বাচ্চাদের দাঁত উঠে থাকে।
বাচ্চাদের দাঁত না উঠলে করণীয়
বাচ্চাদের দাঁত না উঠলে করণীয় সম্পর্কে এখন আমরা জানবো। বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় করণীয় সম্পর্কে আমরা সবাই জানি কিন্তু যদি আপনার সন্তানের দাঁত উঠতে অনেক দেরি হয় এবং না উঠে থাকে তাহলে আপনার করণীয় কি? এ বিষয়ে চলুন জেনে নেওয়া যাক। অনেক বাচ্চাদের ক্ষেত্রে দেখা যায় যে দাঁত উঠতে দেরি হতে পারে সাধারণত এতে চিন্তার কোন বিষয় নেই।
কারণ সবার ক্ষেত্রে একই সময়ে দাঁত ওঠে না। যদি দাঁত উঠতে অনেক বেশি দেরি হয়ে যায় এবং অপেক্ষা করার পরেও দাঁত না উঠে থাকে তাহলে অবশ্যই দেরি না করে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব একজন ভালো ডেন্টিস অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। বিভিন্ন কারণে বাচ্চাদের এই সমস্যাগুলো দেখা যায় সাধারণত এর মধ্যে অন্যতম প্রধান কারণ বংশগত কারণ।
আরো পড়ুনঃ সামনের ফাঁকা দাঁত ঠিক করার কার্যকরী উপায়
যদি বংশগত কারণ হয়ে থাকে তাহলে এর পরে ধীরে ধীরে সময় হলে দাঁত উঠতে শুরু করবে। আর যদি পুষ্টিগত কোনো কারণ হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই সন্তানকে পুষ্টিকর খাবার খাওয়াতে হবে। যে সকল খাবারের মধ্যে তাদের পুষ্টিগুণ আছে সেগুলো বেশি করে খাওয়ানোর চেষ্টা করতে হবে। আশা করি সঠিক পুষ্টি থাকলে দাঁত উঠতে শুরু করবে।
বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় বমি
বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় বমি হয় তাহলে চিন্তার কোন কারণ নেই। সাধারণত স্বাস্থ্যগত বিভিন্ন সমস্যা কারণে এই লক্ষণ গুলো দেখা যায়। অনেক বাচ্চাদের ক্ষেত্রে দাত উঠার সময় প্রচন্ড পরিমাণে ব্যথা করে। এর ফলে তাদের শরীরে জ্বর চলে আসে। আবার অনেকের ক্ষেত্রে দেখা যায় যে এই সময় বমি করে থাকে। এগুলো খুবই সাধারণ লক্ষণ।
আমাদের শেষ কথা
বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় করণীয় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি। যদি আপনি একজন সতর্ক এবং আদর্শ পিতা-মাতা হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই এ বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেবেন। কারণ সন্তানদের যখন দাঁত উঠতে শুরু করে সাধারণত অনেকের ক্ষেত্রে দেখা যায় যে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হয়। আগে থেকে যেন এই সমস্যা গুলো না হয় তাই লক্ষ্য রাখা উচিত।
যদি আপনার সন্তানদের ক্ষেত্রে কোন ধরনের সমস্যা না হয় তাহলে বিষয়টি ভালো। তবুও আপনাকে আপনার সন্তানের প্রতি লক্ষ্য রাখতে হবে এবং কোন ধরনের সমস্যা যদি হয় এবং সেটি যদি বেশি পরিমাণে হয় তাহলে দেরি না করে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যেতে হবে। এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। 25427
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url