OrdinaryITPostAd

বুদ্ধ পূর্ণিমা কি - বুদ্ধ পূর্ণিমা কেন পালন করা হয়

বুদ্ধ পূর্ণিমার বিশেষ খাবারবুদ্ধ পূর্ণিমা কি? চলুন বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। কারণ বৌদ্ধ ধর্মের মানুষদের জন্য এই দিনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই বিষয়টি জানার পাশাপাশি বুদ্ধ পূর্ণিমা কেন পালন করা হয়? এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি সম্পর্কে আমরা জেনে নেব।

বুদ্ধ-পূর্ণিমা-কি

সাধারণত আমরা সবাই বুদ্ধ পূর্ণিমা নামটি শুনেছি কিন্তু বুদ্ধ পূর্ণিমা কি? এই বিষয়ে আমরা অনেকেই কোন ধারণা রাখি না। যেহেতু বুদ্ধি পূর্ণিমা নিয়ে আলোচনা করছি তাই বুদ্ধ পূর্ণিমা কেন পালন করা হয়? বিষয়টি জেনে নেব।

পেজ সূচিপত্রঃ বুদ্ধ পূর্ণিমা বিষয়টি কি - বুদ্ধ পূর্ণিমা কেন পালন করা হয়

বুদ্ধ পূর্ণিমা কি

বুদ্ধ পূর্ণিমা কি? আমাদের মধ্যে অনেকেই এই বিষয়টি সম্পর্কে তেমন কোন ধারণা রাখেনা। যেহেতু এই বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ এবং একটি ধর্মের সাথে জড়িত সেহেতু আমাদেরকে এই বিষয় সম্পর্কে অবশ্যই ধারণা রাখা উচিত। আমরা সবাই বুদ্ধ পূর্ণিমার সাথে পরিচিত। যারা বৌদ্ধ ধর্মের মানুষ বয়সে সাধারণত তারাও এ বিষয়টি সম্পর্কে জানে আর যারা বৌদ্ধ ধর্মের মানুষ না সাধারণত তারাও এই বিষয়টি সম্পর্কে জানে।

আরো পড়ুনঃ বুদ্ধ পূর্ণিমা কি সরকারি ছুটির দিন

কারণ বাংলাদেশের যে সকল সরকারি ছুটির দিন রয়েছে এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো বুদ্ধ পূর্ণিমা। আপনাদের জানার সুবিধার্থে বলে রাখি বুদ্ধ পূর্ণিমা হল বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের একটি গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় উৎসব। বৈশাখ মাসের পূর্ণিমা তিথিতে এই দিনটি পালন করা হয় সাধারণত তাই এটিকে বুদ্ধ পূর্ণিমা বলা হয়ে থাকে আবার অনেকেই এই দিনটিকে বৈশাখ পূর্ণিমা বলে থাকে।

তাহলে আমরা একটা ধারণা পেলাম যে বুদ্ধ পূর্ণিমা হল বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের একটি গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় উৎসব। বৌদ্ধ ধর্মের প্রধান ধর্মীয় উৎসব বললেও ভুল হবে না। এই দিনটি বৌদ্ধ ধর্মের মানুষের কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ এবং তারা অনেক আনন্দের সাথে এই দিনটি পালন করে থাকে। এত আনন্দের সাথে পালন করার বেশ কয়েকটি কারণ রয়েছে। সহজ কথায় বুদ্ধ পূর্ণিমা হল বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রধান ধর্মীয় উৎসব।

বুদ্ধ পূর্ণিমা কেন পালন করা হয়

বুদ্ধ পূর্ণিমা কেন পালন করা হয়? যদি এই বিষয়ে কোন ধারণা না থাকে তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্যই। আমরা ইতিমধ্যেই জেনেছি যে বুদ্ধ পূর্ণিমা হল বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের একটি ধর্মীয় উৎসব। যদি এই উৎসবটিকে প্রধান উৎসব বলা হয়ে থাকে তবুও ভুল হবে না। কিন্তু আমাদের মধ্যে অনেকেই জানে না যে এই বুদ্ধ পূর্ণিমা কেন পালন করা হয়ে থাকে? বিশেষ করে আপনি যদি বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীর হয়ে থাকেন তাহলে আপনার এই বিষয়টি জানা প্রয়োজন।

কারণ নিজের ধর্ম এবং ধর্মীয় উৎসব সম্পর্কে আমাদের সকলের জ্ঞান থাকতে হবে। বাংলাদেশের মানুষ ধর্মপ্রাণ নিজের নিজের ধর্মকে সবাই ভালোবাসি। তাই নিজের ধর্মের উৎসব গুলো যখন আমরা পালন করি তখন এই উৎসব সম্পর্কে আমাদের অবশ্যই ধারণা থাকতে হবে। বাংলাদেশে যে সকল ধর্ম রয়েছে সাধারণত সকল ধর্মের নির্দিষ্ট কিছু উৎসব রয়েছে। ধর্মের যে উৎসব রয়েছে এগুলো কোন না কোন ঘটনার সাথে জড়িত।

বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় উৎসব বুদ্ধ পূর্ণিমা পালন করা হয় কারণ এটি তাদের ধর্মের প্রবর্তক গৌতম বুদ্ধের সাথে সম্পর্কযুক্ত। ইতিহাস থেকে জানা যায় যে এই বুদ্ধ পূর্ণিমার দিনেই গৌতম বুদ্ধ জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং এই দিনে তিনি সিদ্ধি লাভ করেছিলেন। সাধারণত তাই গৌতম বুদ্ধের স্মরণে প্রতিবছর এই দিনেই বুদ্ধ পূর্ণিমা পালন করা হয়ে থাকে। হিন্দু ধর্মের মানুষের কাছে এই বুদ্ধি পূর্ণিমার দিনটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

কত তারিখ বুদ্ধ পূর্ণিমা উদযাপন করা হবে

বুদ্ধ পূর্ণিমা কি? এ বিষয় সম্পর্কে জেনেছি। তাছাড়া কেন এই উৎসব পালন করা হয় এই বিষয়টি সম্পর্কেও জেনেছি। কিন্তু এই বছর কত তারিখে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালন করা হবে এই বিষয়টি আমাদের অনেকের জানা নেই। যেহেতু এটি একটি প্রধান ধর্মীয় উৎসব এবং বাংলাদেশে অনেক আনন্দের সাথে বৌদ্ধধর্ম অবলম্বীর মানুষেরা পালন করে থাকে তাই এর তারিখ সম্পর্কে আগে থেকেই ধারণা রাখতে হবে।

কত তারিখে এই উৎসব গুলো পালন করা হবে এ বিষয়ে সম্পর্কে আগে থেকেই ঘোষণা দেওয়া হয়। অর্থাৎ আপনি যদি ক্যালেন্ডার এর দিকে লক্ষ্য করেন তাহলে খুব ভালোভাবে দেখতে পাবেন এবং বুঝতে পারবেন যে কত তারিখে এই বুদ্ধ পূর্ণিমা উৎসবটি পালন করা হবে। বাংলা ক্যালেন্ডার এবং ইংরেজি ক্যালেন্ডার পর্যালোচনা করে দেখা যাচ্ছে এই বছর ২০২৪ সালের মে মাসের ২৩ তারিখ বুদ্ধ পূর্ণিমা পালন করা হবে। সে অনুযায়ী আপনাকে প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে।

বাংলাদেশে বুদ্ধ পূর্ণিমা উদযাপন

বাংলাদেশে বুদ্ধ পূর্ণিমা উদযাপন করা হয় প্রাচীনকাল থেকেই। পৃথিবীতে অনেক দেশে রয়েছে যেখানে শুধু বৌদ্ধ ধর্মের মানুষ বসবাস করে যেমন চাই না জাপান ইত্যাদি। বাংলাদেশের বেশ কিছু সংখ্যক মানুষ রয়েছে যারা বোদ্ধ ধর্মের অনুসারী। বিশেষ করে বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগের পার্বত্য অঞ্চল গুলোতে বৌদ্ধ ধর্মের মানুষ বেশি পাওয়া যায়। সাধারণত তারা বাংলাদেশ বুদ্ধ পূর্ণিমা উদযাপন করে থাকে।

বাংলাদেশে-বুদ্ধ-পূর্ণিমা-উদযাপন

আর এই বৌদ্ধ ধর্মের প্রধান উৎসব পালনের জন্য বুদ্ধ পূর্ণিমার দিনটি সরকারিভাবে ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। পৃথিবীর যে দেশেই বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বের মানুষ রয়েছে সাধারণত তারা অনেক আনন্দের সাথে এই দিনটি উদযাপন করে। এর ব্যতিক্রম নয় বাংলাদেশের বৌদ্ধ ধর্মের মানুষেরা। বাংলাদেশের যে অঞ্চলেই বৌদ্ধ ধর্মের মানুষের রয়েছে সাধারণত তারা আনন্দ এবং রীতি নীতি অনুযায়ী এই উৎসব পালন করে।

আমরা জানি যে বাংলাদেশের সকল ধর্মের মানুষকে সমান অধিকার দেওয়া হয়। যেহেতু বাংলাদেশের মুসলিম এবং হিন্দু জনগোষ্ঠী বেশি রয়েছে তাই তাদের ধর্মে উৎসব গুলোতে যেমন সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে ঠিক একই রকম ভাবে বৌদ্ধ ধর্মের প্রধান ধর্মীয় উৎসব বুদ্ধ পূর্ণিমার দিন সরকারি ভাবে ছুটি দেওয়া হয়ে থাকে। প্রতিবছর মর্যাদার সাথে এই দিবসটি পালন করা হয়ে থাকে।

বাংলা কত তারিখ বুদ্ধ পূর্ণিমা

বুদ্ধ পূর্ণিমা কি? বিষয়টি জানার পাশাপাশি বাংলা কত তারিখ এই উৎসব পালন করা হবে এই বিষয় সম্পর্কেও আমাদের জেনে নিতে হবে। আমরা বাঙালি হওয়ার পরেও আমাদেরকে বাংলা ক্যালেন্ডার সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হলে আমরা বলতে পারব না। কারণ আমাদের বাংলা ক্যালেন্ডার সম্পর্কে তেমন ধারণা নেই। বাংলা ক্যালেন্ডারের আজ কত তারিখ এই বিষয়ে সম্পর্কেও আমরা জানিনা। বাংলা ক্যালেন্ডার অনুযায়ী বৈশাখ মাসে প্রতিবছর বুদ্ধ পূর্ণিমা পালন করা হয়।

বিশেষ করে বৈশাখ মাসের পূর্ণিমা তিথিতে এই দিনটি উদযাপন করা হয়ে থাকে। ইংরেজি ক্যালেন্ডার অনুযায়ী মে মাসের ২৩ তারিখে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালন করা হবে। এখন আপনি যদি বাংলা ক্যালেন্ডার এবং ইংরেজি ক্যালেন্ডার পর্যালোচনা করেন তাহলে মে মাসের ২৩ তারিখ বাংলা ক্যালেন্ডার অনুযায়ী জ্যৈষ্ঠ মাসের ৯ তারিখ হবে। তাহলে বুদ্ধ পূর্ণিমা জ্যৈষ্ঠ মাসের ৯ তারিখে পালিত হবে বাংলা ক্যালেন্ডার অনুযায়ী।

বৈশাখ পূর্ণিমা তিথির সময়

বৈশাখ পূর্ণিমা তিথির সময় কখন থেকে শুরু হবে এবং কখন গিয়ে শেষ হবে চলুন এই বিষয়টি সম্পর্কে আমরা জেনে নেই। কারণ আপনাদের ইতিমধ্যেই জানিয়েছে যে বৈশাখ পূর্ণিমা অর্থাৎ বৌদ্ধ পূর্ণিমা বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এই পূর্ণিমার তিথি দেখে তাদের বিভিন্ন ধরনের পূজা করতে হয় যার ফলে পূর্ণিমার তিথি সম্পর্কে ধারণা রাখা জরুরী। আর আগে থেকে যদি এই বিষয়টি জানা থাকে তাহলে প্রস্তুত হতে অনেকটা সহজ হয়ে যায়।

শুক্ল পক্ষের পূর্ণিমা তিথি ২০২৪ সালের ২২ মে বুধবার হতে চলেছে আর এই তিথির সময় সন্ধ্যা ৬ টা ৪৭ মিনিটে থেকে শুরু হবে এবং এই পূর্ণিমা তিথি পরের দিন অর্থাৎ ২৩ মে সন্ধ্যা ৭ টা ২২ মিনিটে গিয়ে শেষ হবে। এই সময়ের মধ্যেই পূজার যে সকল কার্যক্রম গুলো রয়েছে এগুলো সম্পন্ন করতে হবে। যদি আপনি বাড়িতে বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে পূজা করতে চান তাহলে পূর্ণিমা তিথির সময় জেনে নিন।

হিন্দুদের জন্য বুদ্ধ পূর্ণিমা কত গুরুত্বপূর্ণ

হিন্দুদের জন্য বুদ্ধ পূর্ণিমা কত গুরুত্বপূর্ণ? চলুন বিষয়টি সম্পর্কে একটা ধারণা নিয়ে নেয়া যাক। আমরা সবাই একটি বিষয় জানি যে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের জন্য বুদ্ধ পূর্ণিমা গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু আমাদের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষ এমনকি এরকম কিছু মানুষ রয়েছে যারা জানেনা বুদ্ধপূর্ণিমা হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এই বিষয়টি বুঝতে হলে আমাদেরকে জানতে হবে বুদ্ধি পূর্ণিমার দিন আসলে এই বিষয়টি কি?

আরো পড়ুনঃ মধু পূর্ণিমা পালন করার কারণ

আমরা ইতিমধ্যেই আলোচনা করেছি বৈশাখ মাসের পূর্ণিমা তিথিতে যেই পূর্ণিমা পালন করা হয়ে থাকে সাধারণত এটিকে বুদ্ধ পূর্ণিমা এবং অন্য ভাষাই বৈশাখ পূর্ণিমা বলা হয়ে থাকে। বুদ্ধ পূর্ণিমা নাম রাখা হয়েছে বুদ্ধ ধর্মের মানুষদের ধর্মীয় বিশ্বাস অনুযায়ী আর বৈশাখ পূর্ণিমা এই নামকরণটি করা হয়েছে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের জন্য। কারণ হিন্দু ধর্ম অনুযায়ী শ্রী বিষ্ণুর নবম অবতার হিসেবে মান্য করা হয় গৌতম বুদ্ধকে।

বুদ্ধ পূর্ণিমার বিশেষ খাবার

বুদ্ধ পূর্ণিমা কি? সেই সম্পর্কে আমরা ইতিমধ্যেই জেনেছি। প্রতিটি ধর্মের ধর্মীয় উৎসব গুলোতে বিভিন্ন ধরনের খাবার তৈরি করা হয়ে থাকে। যেহেতু বুদ্ধ পূর্ণিমা বৌদ্ধ ধর্মের একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রধান ধর্মীয় উৎসব সাধারণত তাই বৌদ্ধ ধর্মের মানুষেরা এই দিনে বিভিন্ন ধরনের খাবার তৈরি করে থাকে। তবে এই খাবারগুলোর মধ্যে বেশ কিছু খাবার রয়েছে যেগুলো অনেক জনপ্রিয় এবং সবাই এই খাবার গুলো তৈরি করে এই দিন উপলক্ষে।

বুদ্ধ-পূর্ণিমার-বিশেষ-খাবার

বুদ্ধ পূর্ণিমার দিন হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা নারায়ণ পুজো করে থাকে। সাধারণত এই কারণে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বাড়িতে নিরামিষ খাবারের আয়োজন করে। নিরামিষ খাবার গুলোর মধ্যে রয়েছে আলু, পটল, পনির এছাড়া আরো যে সকল নিরামিষ খাবার রয়েছে সেগুলো রান্না করা হয়। বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে বিশেষ খাবারের মধ্যে সবার বাড়িতে তৈরি করা হয় এঁচোড় কোপ্তার।

বুদ্ধ পূর্ণিমা নিয়ে কিছু কথা

বুদ্ধ পূর্ণিমা নিয়ে কিছু কথা আমাদের জানানো হবে। বুদ্ধ পূর্ণিমা হবে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের একটি ধর্মীয় উৎসব। প্রতিবছর একটি নির্দিষ্ট তিথিতে এই দিনটি পালন করা হয়ে থাকে। সাধারণত বাংলা ক্যালেন্ডার অনুযায়ী বৈশাখ মাসের পূর্ণিমা তিথিতে এই দিনটি পালন করা হয়। এই দিনে বৌদ্ধ ধর্মের প্রবর্তক গৌতম বুদ্ধ জন্মগ্রহণ করেছিলেন। সাধারণত এই দিনটিকে বুদ্ধ পূর্ণিমা হিসেবে উদযাপন করা হয়। সমান ভাবে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের জন্য এই দিনটি অনেক তাৎপর্যপূর্ণ।

আমাদের শেষ কথা

বুদ্ধ পূর্ণিমা কি? এ বিষয়ে আলোচনা শুরু করে বিস্তারিত ভাবে বুদ্ধ পূর্ণিমা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। সাধারণত এই দিনটি কেন উদযাপন করা হয়? কিভাবে এই দিনটি উদযাপন করা হয় এই বিষয়গুলি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। যদি এই বিষয়গুলো সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার আমাদের আর্টিকেল পড়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা অর্থাৎ বৈশাখ পূর্ণিমা সম্পর্কে জেনে নিতে হবে।

এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক আর্টিকেল নিয়মিত পড়তে হলে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে থাকুন। কারণ এই ধরনের আর্টিকেল আমরা নিয়মিত প্রকাশ করে থাকি। 25427

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url