OrdinaryITPostAd

শাবান মাসের ক্যালেন্ডার ২০২৪ - শাবান মাসের ইবাদাত, ফজিলত

ঈদে মিলাদুন্নবী সম্পর্কে বিস্তারিত জানুনশাবান মাসের ক্যালেন্ডার ১৪৪৫ সম্বন্ধে আপনি কি পরিপূর্ণ ধারণা পেতে চান। তাহলে আজকের আর্টিকেলটি শুধুমাত্র আপনার জন্য। কারণ আজ আপনাদের সাথে বিস্তারিত আলোচনা করতে চলেছি শাবান মাসের ছুটির তালিকা ১৪৪৫ সম্বন্ধে।
শাবান মাসের ক্যালেন্ডার ১৪৪৫
তাহলে চলুন বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক শাবান মাসের ক্যালেন্ডার ১৪৪৫ সম্বন্ধে। আজকের আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

পোস্ট সূচিপত্র: শাবান মাসের ক্যালেন্ডার ১৪৪৫

শাবান মাসের ক্যালেন্ডার ১৪৪৫

শাবান মাসের ক্যালেন্ডার ১৪৪৫ নিচু উল্লেখ করা হলো:

ইংরেজি তারিখ - বার - হিজরী তারিখ

১২ - ফেব্রুয়ারি - ২০২৪ - সোমবার - ১- শাবান - ১৪৪৫

১৩ - ফেব্রুয়ারি - ২০২৪ - মঙ্গল - ২ - শাবান - ১৪৪৫

১৪ - ফেব্রুয়ারি - ২০২৪ - বুধ - ৩ - শাবান - ১৪৪৫

১৫ - ফেব্রুয়ারি - ২০২৪ - বৃহস্পতি - ৪ - শাবান - ১৪৪৫

১৬ - ফেব্রুয়ারি - ২০২৪ - শুক্র - ৫ - শাবান - ১৪৪৫

১৭ - ফেব্রুয়ারি - ২০২৪ - শনি - ৬ - শাবান - ১৪৪৫

১৮ - ফেব্রুয়ারি - ২০২৪ - রবি - ৭ - শাবান - ১৪৪৫

১৯ - ফেব্রুয়ারি - ২০২৪ - সোমবার - ৮ - শাবান - ১৪৪৫

২০ - ফেব্রুয়ারি - ২০২৪ - মঙ্গল - ৯ - শাবান - ১৪৪৫

২১ - ফেব্রুয়ারি - ২০২৪ - বুধ - ১০ - শাবান - ১৪৪৫

২২ - ফেব্রুয়ারি - ২০২৪ - বৃহস্পতি - ১১ - শাবান - ১৪৪৫

২৩ - ফেব্রুয়ারি - ২০২৪ - শুক্র - ১২ - শাবান - ১৪৪৫

২৪ - ফেব্রুয়ারি - ২০২৪ - শনি - ১৩ - শাবান - ১৪৪৫

২৫ - ফেব্রুয়ারি - ২০২৪ - রবি - ১৪ - শাবান - ১৪৪৫

২৬ - ফেব্রুয়ারি - ২০২৪ - সোম - ১৫ - শাবান - ১৪৪৫

২৭ - ফেব্রুয়ারি - ২০২৪ - মঙ্গল - ১৬ - শাবান - ১৪৪৫

২৮ - ফেব্রুয়ারি - ২০২৪ - বুধ - ১৭ - শাবান - ১৪৪৫

২৯ - ফেব্রুয়ারি - ২০২৪ - বৃহস্পতি - ১৮ - শাবান - ১৪৪৫

১ - মার্চ - ২০২৪ - শুক্র - ১৯ - শাবান - ১৪৪৫

২ - মার্চ - ২০২৪ - শনি - ২০ - শাবান - ১৪৪৫

৩ - মার্চ - ২০২৪ - রবি - ২১ - শাবান - ১৪৪৫

৪ - মার্চ - ২০২৪ - সোম - ২২ - শাবান - ১৪৪৫

৫ - মার্চ - ২০২৪ - মঙ্গল - ২৩ - শাবান - ১৪৪৫

৬ - মার্চ - ২০২৪ - বুধ - ২৪ - শাবান - ১৪৪৫

৭ - মার্চ - ২০২৪ - বৃহস্পতি - ২৫ - শাবান - ১৪৪৫

৮ - মার্চ - ২০২৪ - শুক্র - ২৬ - শাবান - ১৪৪৫

৯ - মার্চ - ২০২৪ - শনি - ২৭ - শাবান - ১৪৪৫

১০ - মার্চ - ২০২৪ - রবি - ২৮ - শাবান - ১৪৪৫

১১ - মার্চ - ২০২৪ - সোম - ২৯ - শাবান - ১৪৪৫

শাবান মাসের ছুটির তালিকা ১৪৪৫

শাবান মাসের ছুটির তালিকা ১৪৪৫ সম্বন্ধে বিস্তারিত তথ্য বা কোন কোন দিন ছুটি এ সম্বন্ধে জানতে হলে শাবান মাসের ক্যালেন্ডার ১৪৪৫ ফলো করা আবশ্যক। শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতকে শবেবরাতের রাত বলে। এই রাতের ইবাদত এর বহু ফজিলত ও সওয়াব রয়েছে। এ রাতে ইবাদতের পরের দিন রোজা রাখা আবশ্যক এর বহু সওয়াব রয়েছে। সাধারণত শবে বরাতের রাত জাগার পরের দিন ছুটির দিন থাকে। শবে বরাত অর্থ ভাগ্য রজনী। সব অর্থ আর বরাত অর্থ অদৃষ্ট বা ভাগ্য।

শাবান মাসের জুম্মার দিনের বিশেষ নফল নামায

শাবান মাসের জুম্মার দিনের বিশেষ নফল নামায বা শাবান মাসের নফল নামায সম্বন্ধে জানার আগ্রহ আমাদের প্রত্যেকের মধ্যেই বিরাজমান। কারণ আমাদের মধ্যে যারা ইসলাম ধর্মের মানুষ রয়েছে তারা শাবান মাসের ইবাদত ও শাবান মাসের সওয়াব সম্বন্ধে প্রত্যেকেই জানি। তাই এই মাসের ইবাদত থেকে কেউ বঞ্চিত থাকতে চায় না।

প্রত্যেকেই চাই নিজের সাধ্য মতো এই মাসের ইবাদত পরিপূর্ণভাবে পালন করতে। এক হাদিসে বর্ণিত আছে, যদি কোন ব্যক্তি শাবান মাসের কোন জুম্মার দিন ৪ রাকাত নফল নামায নিম্নক্ত নিয়মে আদায় করে তার আমল নামায় একটি কবুল হজ্জের ও একটি কবুল ওমরাহ হজ্জের সওয়াব লেখা হয়:

নামায আদায়ের নিয়ম:

দুই দুই রাকাতের নিয়তে দুই সালামে আদায় করতে হবে এবং প্রত্যেক রাকাতে সূরা ফাতিহার সাথে ৩০ বার করে সূরা এখলাস পাঠ করতে হবে।

শাবান মাসের নফল নামায

শাবান মাসের নফল নামাযের নিয়ম সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হলো:

এক হাদিসে বর্ণিত আছে হযরত খাতুনে জান্নাত হযরত ফাতিমা (রা:) এরশাদ করেছেন তিনি বলেছেন, শাবান মাসের আট রাকাত নফল নামায আমি খুব পছন্দ করি। আর এই নামায আদায়ের নিয়ম: প্রতি দুই রাকাতের বৈঠকে তাশাহুদের সাথে দরুদ শরীফও পাঠ করতে হবে এবং নামাযের প্রত্যেক রাকাতে সূরা ফাতিহার সাথে ১১ বার করে সূরা ইখলাস পাঠ করতে হবে।
শাবান মাসের নফল নামাজ
হযরত ফাতিমা (রা:) আরো বলেন, এই নিয়মে ৮ রাকাত নফল নামায আদায় করে কেউ আমার ওপর সওয়াব রেছানি করলে রোজ কিয়ামতে তার জন্য সুপারিশ না করে আমি বেহেশতে প্রবেশ করব না।

শবে বরাতের ফজিলত

শবে বরাতের ফজিলত সম্পর্কে আমরা প্রায় প্রত্যেকেই জানি। শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতকে শবে বরাত বলে। শবেবরাত শব্দের অর্থ ভাগ্য রজনী। শবে বরাত বা ভাগ্য রজনী দুনিয়ার সমস্ত মুসলমানদের নিকট অতি পরিচিত গুরুত্বপূর্ণ একটি রাত। এ রাতে বান্দার ভালো মন্দ, রুজি রোজগার, হায়াত মওত প্রভৃতি যাবতীয় বিষয় লিপিবদ্ধ করা হয়।
আর সেজন্যই মানুষের কাছে শবে বরাতের গুরুত্ব অপরিসীম। সারা বছরে একমাত্র শবে কদর ব্যতীত এত অধিক গুরুত্বপূর্ণ ও মাহান্ত্য মন্ডিত রাত আর দ্বিতীয়টি নেই। এই মাহান্ত্য ও গুরুত্বের কারণে মহান আল্লাহ পাক এ রাতটিকে অফুরন্ত ফজিলত দান করেছেন। শবে বরাত সম্পর্কে নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে অসংখ্য হাদিস বর্ণিত আছে।

শাবান মাসের গুরুত্ব

শাবান মাসের গুরুত্ব, ফজিলত ও ইবাদত সম্পর্কে বর্ণনা করে শেষ করা সম্ভব নয়। শাবান মাসের ফজিলত ও ইবাদতের এতটাই গুরুত্ব যে শবে বরাতের এই রাতকে মাগফিরাতের রাতও বলা হয়। ইমাম আহমদ (রহ:) বর্ণনা করেছেন, নবী কারীম (সা:) এরশাদ করেছেন: আল্লাহ তাআলা অর্ধ শাবানের রাতে বান্দাদের প্রতি বিশেষ করুণার দৃষ্টি করেন।

আর দুই শ্রেণীর লোক ব্যতীত সকলের মাগফেরাত করে দেন। এই দুই শ্রেণীর মানুষ হলো মুশরিক ও হিংসুক। শবে বরাতের রাতের সন্ধায় গোসল করা মুস্তাহাব। যদি কেউ এ রাতে গোসল করে তবে শরীরের ছিটকানো প্রত্যেক পানির ফোটার পরিবর্তে তার আমলনামায় মহান আল্লাহ পাক ৭০০ রাকাত নফল নামাযের সওয়াব দান করবেন।

শাবান মাসের ইবাদত

শাবান মাসের ইবাদতের বিবরণ সম্বন্ধে জানার আগ্রহ আমাদের সকলের মাঝেই বিদ্যমান। শাবান মাস আরবী বছরের অষ্টম মাস। এ মাসটি আরবী ১২ মাসের মধ্যে একটি উল্লেখযোগ্য ফজিলতের মাস। হযরত আয়েশা (রা:) হতে বর্ণিত, রাসূল (সা:) অনেক সময় এ মাসে একাধারে এত অধিক রোজা রাখতেন আমরা মনে করতাম তিনি আর রোজা ছাড়বেন না।
শাবান মাসের ইবাদত
আবার কখনো এমন হতো যে, একাধারে তিনি রোজা রাখছেন না। তখন আমরা মনে করতাম তিনি আর রোজা রাখবেন না। তার অধিকাংশ রোজা হতো শাবান মাসে। অপর এক রেওয়ায়াতে বর্ণিত আছে, রাসূল (সা:) কে রমজান ছাড়া কখনো পূর্ণ মাসে রোজা রাখতে দেখিনি এবং শাবান মাস হতে অধিক সংখ্যক রোজা করেছেন তেমন অন্য কোন মাস দেখি নি।

শাবান মাসের রোজা

শাবান মাসের রোজা সম্বন্ধে নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর এক একজন সাহাবী এক এক ধরনের বর্ণনা দিয়েছেন। হযরত উসামা (রা:) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি আর্য করলাম হে আল্লাহর রাসূল শাবান মাসে আপনাকে যত অধিক রোজা রাখতে দেখি অন্য মাসে ততো অধিক রোজা রাখতে দেখি না। এর কারণ কি?

তিনি বলেন, শাবান মাস রজব ও রমজানের মাঝখানের ফজিলতময় মাস। অথচ লোকেরা এ মাসের ব্যাপারে উদাসীন। মানুষের আমল সমূহ এই মাসে মহান আল্লাহর রাব্বুল আলামিনের দরবারে পেশ করা হয়। তাই আমার আমল যখন পেশ করা হয় তখন রোজা অবস্থায় থাকা আমি পছন্দ করি।

শাবান মাসের অর্থ কি

শাবান মাসের অর্থ কি এর সম্বন্ধে কখনো কি ভেবে দেখেছেন। শাবান মাসের ইবাদত ও ফজিলত সম্বন্ধে আমরা তো প্রায় সকলেই জানি কিন্তু শাবান মাসের অর্থ কি এর সম্বন্ধে আমরা প্রায় অনেকেই জানিনা। শাবান শব্দের অর্থ বিস্তৃত হওয়া, বিচ্ছেদ ঘটা, ছড়িয়ে দেওয়া ইত্যাদি। আরবীতে এই মাসটির পূর্ণ নাম হলো আশশাবানুল মুআজজাম তথা মহান শাবান মাস। এর আরেকটি অর্থ হলো মধ্যবর্তী সুস্পষ্ট। যেহেতু এই মাসটির রজব ও রমজানের মধ্যবর্তী তাই এই মহিমান্তিত মাসটি কে শাবান নামে নামকরণ করা হয়।

শাবানের ১৫ তম রাত

শাবানের ১৫ তম রাতের তাৎপর্য এই বিশ্বাসের ওপর নির্ভর করে যে আল্লাহ এই দিনে তার বান্দাদের আমল উত্থাপন করেন। ১৫ই শাবান আল্লাহর রহমত কামনা করার এবং অতীত ও ভবিষ্যতের পাপের জন্য ক্ষমা পাওয়ার একটি সুযোগ। সেই সাথে আমরা যদি আল্লাহর দিকে ফিরে চায় তবে একজনের প্রয়োজন পূরণের সুযোগ। হযরত আলী (রা:) হতে বর্ণিত, রাসূল (সা:) এরশাদ করেন:
যখন শাবান মাসের ১৫ তম রাত হবে তখন রাতে তোমরা নামায পড়বে এবং পরের দিন রোজা রাখবে। কেননা সেই রাতে মহান আল্লাহ পাক সূর্যাস্তের পর দুনিয়ার আকাশে অবতরণ করেন এবং তিনি বলতে থাকেন আছে কি কেউ ক্ষমাপ্রার্থী? আমি তাকে ক্ষমা করে দিব। আছে কি কেউ রিজিক প্রার্থী? আমি তাকে রিজিক দিব। আছে কি কেউ বিপদগ্রস্ত? আমি তাকে বিপদ থেকে মুক্ত করবো।

১৫ শাবানের দোয়া

১৫ শাবানের দোয়া সম্বন্ধে হয়তো আমাদের অনেকেরই জানা নেই। শাবানের ১৫ তম রাতের ইবাদত সম্বন্ধে তো আমরা অনেকেই জানি কিন্তু এই ১৫ শাবানের দোয়া সম্বন্ধে জানেন না এমন মানুষের সংখ্যায় বেশি। ১৫ শাবানের পবিত্র রাতে মাগরিব ও এশার নামাযের পর ৩ বার সূরা ইয়াসিন পাঠ করা ঐতিহ্যগত রীতি।

শাবান মাসের দোয়া

শাবান মাসের দোয়া সমূহ নিচে উল্লেখ করা হলো:

উচ্চারণ: আলহামদু লিল্লাহিল্লাজি কাসানি মা উয়ারি বিহি আওরাতি ওয়া আতাজাম্মালু বিহি ফি হায়াতি।

অর্থ: সব প্রশংসা আল্লাহর যিনি আমাকে কাপড় পড়িয়েছেন যা দিয়ে আমি লজ্জাস্থান ঢেকে রাখি এবং জীবনের সৌন্দর্য লাভ করি।

শবে বরাতের রোজা

শবে বরাতের রোজা কোন কোন তারিখে রাখা বেশি সওয়াব তা জানার জন্য শাবান মাসের ক্যালেন্ডার ১৪৪৫ লক্ষ্য করার তেমন কোনো প্রয়োজন নেই। কারণ এই মাসে যে কোন তারিখে আপনি রোজা রাখতে পারেন এই মাসে বেশি বেশি রোজা রাখার বিধান রয়েছে। তবে শাবান মাস কবে থেকে শুরু হবে এবং তার শেষ তারিখ কবে এবং শাবান মাসের কোন তারিখটি শবেবরাতের রাত পরছে এই সমস্ত বিষয় জানার জন্য অবশ্যই ক্যালেন্ডার দেখা জরুরী।

এক হাদিসে বর্ণিত আছে রাসূল (সা:) বলেছেন: যে ব্যক্তি শাবান মাসের ১৫ তারিখের রোজা পালন করে তাকে মহান আল্লাহ পাকের নির্দেশে কখনো দোযখের আগুন স্পর্শ করবেন। এছাড়াও রাসূল (সা:) বলেছেন: এই মাসের প্রথম থেকে নিয়ে শেষ পর্যন্ত বেশি বেশি দিন রোজা রাখা অধিক সওয়াব।

শাবান মাসে বিয়ে

শাবান মাসে বিয়ে করা যাবে কি এ সম্বন্ধে ইসলাম কি বলেছে আপনারা কি জানেন? আমি কুরআনে এমন কোন আয়াত খুঁজে পাইনি যা কোন ইসলামিক মাসে বিয়েকে সীমাবদ্ধ করেছেন। আরবী মাসের ১২টি মাসই কোন না কোন ইবাদত ও ফজিলতের মাস। আর প্রত্যেকটি মাসের নিজস্ব মাহান্ত্য ও গুরুত্ব রয়েছে। তাই আপনি আরবী ১২ মাসের যেকোনো তারিখে বা যেকোনো বারে বিয়ে করতে পারেন। তবে ইসলাম ধর্মে শুক্রবার টাকে একটি সুন্দর দিন হিসেবে ধরা হয়।

শেষ কথা

উপরে উক্ত আর্টিকেলে আজ আপনাদের সাথে আলোচনার মুখ্য বিষয় ছিল শাবান মাসের ক্যালেন্ডার ১৪৪৫ সম্বন্ধে। সাথে আরো আলোচনা করেছি শবেবরাতের ফজিলত সমূহ ও শাবান মাসের গুরুত্ব সম্বন্ধে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে আজকের আর্টিকেলে। শুধু তাই নয় শাবান মাসের জুম্মার দিনের বিশেষ নফল নামায কিভাবে আদায় করতে হয় এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হয়েছে আজকের আর্টিকেলে।

আশা করি আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আপনি অনেক উপকৃত হয়েছেন আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আপনি কতটুকু উপকৃত হয়েছেন আপনার মূল্যবান মতামত আপনার নিকটস্থ বন্ধুদের সাথে অবশ্যই শেয়ার করবেন। এমন গুরুত্বপূর্ণ ও শিক্ষনীয় আর্টিকেল প্রতিদিন পেতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। 26181

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url