শবে বরাতে কতটি রোজা 2024 - শবে বরাতের রোজা কত তারিখ
শবে বরাত সম্পর্কে কোরআনের আয়াতশবে বরাতে কতটি রোজা রাখা উত্তম? বিষয় জেনে তারপরে রোজা পালন করুন। শবে বরাত হল গুরুত্বপূর্ণ একটি রাত। এ রাতে এবাদত পালন করার পরে শবে বরাতের রোজা কয়টি অনেকেই জানেনা।
আপনি যদি শবে বরাতের রোজা পালন করতে চান তাহলে শবে বরাতের রোজা কয়টি? ভালোভাবে জেনে নিন। এই আর্টিকেলে শবে বরাতে কতটি রোজা রাখা উত্তম? বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত উল্লেখ করা হলো।
পেজ সূচিপত্রঃ শবে বরাত উপলক্ষে কতটি রোজা রাখা উত্তম বিস্তারিত জেনে নিন
- শবে বরাতে কতটি রোজা রাখা উত্তম
- শবে বরাতের রোজা কয়টি
- শবে বরাতের রোজা কত তারিখ
- শবে বরাতের নামাজ কত রাকাত
- শবে বরাতের নামাজ পড়ার নিয়ম
- শবে বরাতের গুরুত্ব
- শবে বরাত কত তারিখ ২০২৪
- শবে বরাত পালন করা কি জায়েজ
- শবে বরাতের কি আমল করতে হয়
- আমাদের শেষ কথা
শবে বরাতে কতটি রোজা রাখা উত্তম
শবে বরাতে কতটি রোজা রাখা উত্তম? মুসলিমদের মাঝে এই প্রশ্নটি অনেকেই করে থাকে। যেহেতু বিষয়টির গুরুত্বপূর্ণ তাই আমাদের সকলকেই এ বিষয়টি সম্পর্কে একটা পরিষ্কার ধারণা রাখতে হবে। কারণ শবে বরাতের রোজা কয়টি এ বিষয়ে অনেকের মত বিভেদ রয়েছে। তবে আপনাকে একটি বিষয় বলে রাখি যে শবে বরাতের রোজা রাখা ফরজ নয়। এটি নফল একটি ইবাদত।
আরো পড়ুনঃ শবে বরাতের নামাজের নিয়ম - শবে বরাতের নামাজ কিভাবে পড়তে হয়
তাই কোন কারনে যদি নফল ইবাদত ছুটে যাই করতে না পারেন তাহলে কোন ধরনের গুনাহ হবে না। তবে আপনি যদি এই নফল ইবাদত গুলো পালন করতে পারেন অর্থাৎ রোজা রাখতে পারেন তাহলে অসংখ্য নেকি অর্জন করতে পারবেন। অনেকেই শবে বরাতে একটি রোজা পালন করে থাকে আবার অনেকেই শবে বরাতের তিনটি রোজা পালন করে থাকে।
বিভিন্ন হাদিসে এ বিষয়ে উল্লেখ করা হয়েছে। একটি হাদিসের রসুলুল্লাহ সাঃ বলেন যখন সাবানের মধ্যবর্তী দিন আসবে তখন তোমরা আর রাতের বেলায় নফল ইবাদত করো এবং দিনের বেলায় রোজা পালন কর। {শুনানে ইবনে মাজাহ} যেহেতু হিজরি প্রতি মাসে ১৩, ১৪, এবং ১৫ তারিখ আইয়ামে বিজের নফল রোজা পালন করতে হয় তাই শাবান মাসের এই তিন দিন রোজা পালন করা উত্তম।
প্রতি হিজরী মাসের এই তিন দিন রোজা পালন করতেন আমাদের আদি পিতা হযরত আদম আঃ এবং আমাদের সকলের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা সাঃ তাই এখান থেকে বলতে পারি যে এই তিনটি রোজা পালন করা সুন্নত। আপনি যদি চান তাহলে শাবান মাসের একটি রোজা পালন করতে পারেন সেটি শবে বরাত উপলক্ষে। যদি আপনার পক্ষে সম্ভব হয় তাহলে তিনটি রোজা পালন করুন।
শবে বরাতের রোজা কয়টি
শবে বরাতের রোজা কয়টি? ইতিমধ্যেই বিষয়টি জানানো হয়েছে। শবে বরাতের রোজা একটি। সাধারণত এই রোজা হলো নফল ইবাদত। আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম হিজরী মাসের মধ্যে তিন দিন অর্থাৎ ১৩, ১৪ এবং ১৫ তারিখ রোজা পালন করতেন। তাই আমাদের উচিত প্রতি মাসে শুধু সাবান মাস এবং শবে বরাত বলে নয় প্রতি হিজরি মাসের এই তিন দিন রোজা পালন করা।
যদি আপনি এই তিনটি রোজা রাখতে পারেন তাহলে শবে বরাতের রোজা এবং অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবে। তাছাড়া আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম রমজান মাসের পর রজব ও সাবান মাসে বেশি বেশি নফল নামাজ এবং রোজা পালন করতেন। শাবান মাসে কখনো দশটি রোজা আবার কখনো ২০ টি করে রোজা পালন করতেন কারণ এগুলো রমজান মাসের প্রস্তুতি হিসেবে।
হযরত আলী রাঃ থেকে বর্ণিত হয়েছে যে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছেন, "১৫ সাবানের রাত অর্থাৎ ১৪ তারিখ দিবাগত রাত যখন আসে তখন তোমরা ইবাদত বন্দেগি করে উদযাপন করো এবং পরের দিন রোজা পালন করো।"{ইবনে মাজাহঃ ১৩৮৪} তাহলে এখান থেকে আমরা জানতে পারি যে একটা দিন রোজা রাখলে যথেষ্ট কিন্তু আপনি যদি বেশি সওয়াব পেতে চান এবং আপনার পক্ষে সম্ভব হয় তাহলে তিন দিন পালন করুন।
শবে বরাতের রোজা কত তারিখ
শবে বরাতে কতটি রোজা রাখা উত্তম? এই বিষয়ে আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি। যেহেতু অনেকেই এই গুরুত্বপূর্ণ রোজা করতে যায় তাই আমাদেরকে জেনে রাখতে হবে যে শবে বরাতের রোজা কত তারিখ পালিত হবে? শবে বরাতের রোজা নির্দিষ্ট একটি দিনে পালন করতে হয় অন্য কোন দিনে এ রোজা পালন করলে হবে না। সাধারণত তাই কত তারিখে শবে বরাতের রোজা করতে হবে এই বিষয়ে অনেকের জানার আগ্রহ থাকে।
আগে থেকেই হিজরী ক্যালেন্ডার প্রকাশ করা হয়। সাধারণত আমাদেরকে এই ক্যালেন্ডার দেখেই শবে বরাতের রোজা কত তারিখে এ বিষয়টি নির্ধারণ করতে হবে। শবে বরাতের রোজা পালন করতে হয় মধ্য শাবান মাসে। অর্থাৎ শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতের পরের দিন রোজা পালন করতে হবে। এই বছরে ইংরেজি মাস অনুযায়ী ফেব্রুয়ারি মাসের ২৬ তারিখে শবে বরাত পালিত হবে।
আপনি যদি রোজা পালন করতে চান তাহলে আপনাকে ২৬ তারিখ রোজা পালন করতে হবে। ২৫ তারিখ দিবাগত রাতে ইবাদত বন্দেগি পালন করতে হবে এবং ওই রাতে ভোরের বেলায় সেহরি খেয়ে শবে বরাতের রোজার নিয়ত করতে হবে। তাহলে একটি বিষয় স্পষ্ট হয়েছেন যে ২৬ তারিখ আপনাকে রোজা রাখতে হবে সে অনুযায়ী আপনাকে প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে।
শবে বরাতের নামাজ কত রাকাত
শবে বরাতের নামাজ কত রাকাত? বিষয়টি অনেকের কাছে অজানা। যেহেতু শবে বরাতে কতটি রোজা রাখা উত্তম? সে সম্পর্কে জেনেছি তাই নামাজ সম্পর্কেও আমাদের জেনে রাখা উচিত। নামাজ হচ্ছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ইবাদত। যদিও শবে বরাতের কোন ফরজ নামাজ নেই সাধারণত যে নামাজ গুলো আদায় করা হয় এগুলো সম্পূর্ণ নফল ইবাদত। আপনি যদি নফল ইবাদত গুলো পালন করতে চান তাহলে আপনার অনেক বেশি সওয়াব হবে।
শবে বরাত উপলক্ষে কত রাকাত নামাজ পড়তে হবে এ বিষয়ে কোরআন অথবা হাদিসে কোন সুনির্দিষ্ট বিষয় উল্লেখ করা নেই। তবে কিছু হাদিস থেকে জানা যায় যে রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেন, "যখন শাবান মাসের মধ্য দিবস আসবে তখন তোমরা রাতের বেলায় নফল নামাজ পড়বে এবং দিনের বেলায় সিয়াম পালন করবে। যেহেতু শ্রেষ্ঠ ইবাদত হল নামাজ। সুতরাং নফল ইবাদত হিসেবে আমাদেরকে বেশি করে নামাজ আদায় করতে হবে।
এখন কত রাকাত নামাজ আদায় করবেন সেটি আপনার উপর নির্ভর করে। নফল নামাজ দুই রাকাত, দুই রাকাত করে আদায় করতে হয়। এই নিয়ম অনুযায়ী আপনি যত রাকাত নামাজ আদায় করতে পারবেন তত আপনার জন্য ভালো। যেহেতু সুনির্দিষ্ট কোন রাকাতের কথা উল্লেখ করার নেই তাই এ বিষয়ে সঠিক ভাবে কিছু জানানো যাচ্ছে না। আশা করি বিষয়টি সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন।
শবে বরাতের নামাজ পড়ার নিয়ম
শবে বরাতের নামাজ পড়ার নিয়ম জানা থাকলে আমরা খুব সহজেই নামাজ আদায় করতে পারব। মুসলিম ঘরে জন্মগ্রহণ করেছে কিন্তু নামাজ পড়ার নিয়ম জানেনা এরকম মানুষ খুব কম রয়েছে। কম বেশি আমরা সকলেই নামাজ কিভাবে আদায় করতে হয় এ বিষয়টি সম্পর্কে জানি। প্রতিটি নামাজ একই নিয়মে আদায় করতে হয়। শবে বরাত বলে যে নামাজের নিয়ম পরিবর্তন হবে বিষয়টা এরকম নয়।
সাধারণত নামাজের রাকাতের মধ্যে কিছু পরিবর্তন রয়েছে। শবে বরাত উপলক্ষে দুই রাকাত করে যত খুশি তত আর রাকাত নামাজ আদায় করতে পারেন। নামাজের শুরুর আগে নিয়ত করতে হবে কেবলামুখী হয়ে হাত বাঁধতে হবে। নিয়ত করা সম্পূর্ণ অন্তরের বিষয়। আর আল্লাহ তাআলা ছাড়া আপনার অন্তরের মধ্যে কি চলছে কেউ ভালো জানে না।
এই নফল নামাজের সূরা ফাতিহা একবার আর সূরা ইখলাস তিন বার পাঠ করতে হবে। তাছাড়া সূরা ওয়াকিয়া পাঠ করতে হবে এরকম কোন হাদিস এখন পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া যায়নি। সাধারণত এই কথাগুলো সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন এবং বানোয়াট। আপনি যেভাবে নামাজ পড়েন স্বাভাবিক সেভাবে নামাজ পড়তে হবে এবং আপনি যে কোন সূরা দিয়ে নামাজ আদায় করতে পারেন।
শবে বরাতের গুরুত্ব
শবে বরাতের গুরুত্ব অনেক বেশি। আমাদের মধ্যে বেশির ভাগ মুসলিম রয়েছে যারা এই শবে বরাতকে তেমন কোন গুরুত্বপূর্ণ দিবস মনে করে না। আর গুরুত্বপূর্ণ দিন না মনে করার কারণে এবাদত বন্দেগির মাধ্যমে এই দিনটি পালিত হয় না। কিন্তু আপনাদের একটি বিষয় জেনে রাখা উচিত যে খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং ফজিলতপূর্ণ দিন হলো শবে বরাত।
বেশ কয়েকটি দিন এবং রাত রয়েছে যেগুলো আল্লাহ তায়ালার কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো শবে বরাতের রাত। সারা বিশ্বের মুসলিম জনগোষ্ঠী এই শবে বরাতের রাতে ইবাদত বন্দেগী করে থাকে এবং দিনের বেলায় আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টির জন্য সিয়াম পালন করে থাকে। শবে বরাতের রাতে আল্লাহ তায়ালা প্রথম আসমানে চলে আসেন সাধারণত তাই এ রাতের গুরুত্ব বেশি।
শবে বরাতের রাতে আল্লাহ তায়ালা প্রথম আসমানে এসে তার প্রতিটি বান্দাকে ডাকতে থাকেন এবং কার কি লাগবে? এ বিষয়ে জানাতে বলেন। এ রাতে আল্লাহ তাআলার কাছে তার বান্দা যেগুলো চাই এবং সেই বিষয়টি যদি মানুষের জন্য মঙ্গল হয় তাহলে অবশ্যই আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে সেই বিষয়টি দান করে থাকেন। সাধারণত তাই শবে বরাতের গুরুত্ব এত বেশি।
শবে বরাত কত তারিখ ২০২৪
শবে বরাত কত তারিখ ২০২৪ জেনে নিন। যেহেতু মুসলিম উম্মার কাছে শবে বরাতের রাত খুবই গুরুত্বপূর্ণ তাই তারা আগে থেকেই জেনে রাখতে চাই যে কত তারিখে এই শবে বরাত পালিত হবে। প্রতি বছর শাবান মাসের মধ্য দিনে অর্থাৎ ১৪ এবং ১৫ তারিখে শবে বরাত পালন করা হয়। ঠিক এই বছরও একই দিনে শবে বরাত পালন করা হবে।
এই বছর শাবান মাসের ক্যালেন্ডার অনুযায়ী ফেব্রুয়ারি মাসের ২৬ তারিখে শবে বরাত পালন করা হবে। এই দিনটিতে বাংলাদেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সরকারি ছুটি দেওয়া হয়েছে এই শবে বরাত উপলক্ষে। আপনি যদি শবে বরাত উপলক্ষে ইবাদত বন্দেগী পালন করতে চান তাহলে আগের দিন দিবাগত রাতে অবশ্যই আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্ট অর্জনের এবাদত পালন করুন এবং ২৬ তারিখ রোজা রাখুন।
শবে বরাত পালন করা কি জায়েজ
শবে বরাতে কতটি রোজা রাখা উত্তম? প্রতিটি মুসলমানের জানা উচিত। অনেকে মনে করে থাকে যে শবে বরাত পালন করা জায়েজ নয়। আসলে এই বিষয়টি কতটুকু সত্য? শবে বরাত বিভিন্ন হাদিস থেকে প্রমাণিত হয়েছে যা আপনারা ইতিমধ্যে উপরে জানতে পেরেছেন। শবে বরাত হল খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ইবাদাত যা আমাদের প্রিয় নবী সাঃ পালন করতেন।
শবে বরাত পালন করার নির্দেশনা আমাদেরকে দিয়ে গিয়েছেন। যদি শবে বরাত পালন করা জায়েজ না হতো তাহলে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ কখনোই আমাদেরকে এই নির্দেশনা দিতেন না। তবে বর্তমান সময়ে শবে বরাতের নামে বিভিন্ন ধরনের বিদআত পালন করা হয়। আর এই বিদআত গুলো পালন করা সম্পূর্ণ নাজায়েজ। অনেকেই শবে বরাতে হালুয়া রুটি করে থাকে কারণ তারা এটিকে ইবাদত মনে করে থাকে।
আরো পড়ুনঃ শবে বরাতের নামাজের নিয়ম - শবে বরাতের নামাজ কিভাবে পড়তে হয়
যেগুলো আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ পালন করেননি এবং পরবর্তীতে সাহাবারাও পালন করেননি সাধারণত সেগুলো পালন করা বিদআত। তাই আপনাদের সুবিধার্থে বলে রাখি যে শবে বরাত পালন করা জায়েজ রয়েছে। কিন্তু শবে বরাত পালনের মধ্যে যে সকল বিদআত রয়েছে অবশ্যই আমাদেরকে এই বিদআত গুলো থেকে বিরত থাকতে হবে।
শবে বরাতের কি আমল করতে হয়
শবে বরাতের কি আমল করতে হয়? বেশির ভাগ মুসলিম এ বিষয় গুলো সম্পর্কে জানেনা। যেহেতু শবে বরাত খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি রাত তাই এ রাতে অবশ্যই আমাদেরকে এবাদত বন্দেগী পালন করতে হবে। কোন ধরনের এবাদত গুলো পালন করতে হবে এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা দিয়েছেন আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।
বিভিন্ন হাদিস থেকে জানা যায় যে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ সাবান মাসের মধ্যরাতে ইবাদত বন্দেগী পালন করতে বলেছেন এবং দিনের বেলায় আমাদেরকে সিয়াম পালন করতে নির্দেশনা দিয়েছেন। এখন ইবাদতের মধ্যে বিভিন্ন ভাগ রয়েছে যেমন বেশি বেশি নফল নামাজ আদায় করতে হবে। আল্লাহতালা জিকির করতে হবে এবং দিনের বেলায় রোজা করতে হবে।
আমাদের শেষ কথা
শবে বরাতে কতটি রোজা রাখা উত্তম প্রথমেই জেনে নিন। শবে বরাত হল খুবই গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত প্রতিটি মুসলিমের এ বিষয় সম্পর্কে ধারণা জেনে রাখা উচিত। আমাদের এই আর্টিকেলে আমরা বিস্তারিত ভাবে শবে বরাত সম্পর্কে আলোচনা করেছি। এখান থেকে আপনারা শবে বরাত কিভাবে পালন করবেন এবং কোন আমল গুলো করবেন তা জেনে নিন।
এতক্ষণ আমাদের আর্টিকেলের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। যদি এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক আর্টিকেল নিয়মিত পড়তে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করতে থাকুন। কারণ আমরা নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইটে এ ধরনের তথ্য প্রকাশ করে থাকি। 25427
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url