ফেসবুক আইডি হ্যাক থেকে বাঁচার ০৮ উপায় - হ্যাক হলে ১১টি করণীয়

• ফেসবুক কি ও ফেসবুকের জনক কে?
• ফেসবুক একাউন্ট খোলার নিয়ম
• ফেসবুক আইডি হ্যাক থেকে বাঁচার উপায়
• ফেসবুক আইডি হ্যাক হয়েছে কিনা কিভাবে বুঝবো
• ফেসবুক হ্যাক হওয়ার কারণ
• ফেসবুক হ্যাক হলে করণীয়
• ফেসবুক আইডি হ্যাক না হওয়ার উপায়
• কিভাবে ইমেইল ছাড়া হ্যাক হওয়া ফেসবুক অ্যাকাউন্ট পুনরুদ্ধার করা যায়
• ফেসবুক আইডি হ্যাক করার শাস্তি
• শেষ কথা

• আপনি যদি ফেসবুক একাউন্টে ইমেইলের পরিবর্তে ফোন নাম্বার ব্যবহার করেন।
• যদি টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন চালু না রাখেন। 
• রিকভারি অপশন চালু না থাকলে।
• ফেসবুক একাউন্টে দূর্বল পাসওয়ার্ড যেমন- নিজের, বাবার বা মায়ের নাম, ফোন নাম্বার, ডাক নাম, জন্ম তারিখ এই ধরনের তথ্য দিয়ে পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা।
• একই পাসওয়ার্ড আপনার ফেসবুক, ইমেইল সহ অন্যান্য একাউন্টে ব্যবহার করা।
• ফেসবুক একাউন্টে নিজের জন্ম তারিখ ওপেন করে রাখা।
• ফেইক নাম ও জন্ম তারিখ ফেসবুক আইডিতে ব্যবহার করা।

• ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক হলে যদি দেখেন হ্যাকার এখন পর্যন্ত আপনার একাউন্টের পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করেনি তাহলে সবার প্রথম যা করতে হবে তা হল, আপনাকে প্রথমে ফেসবুক একাউন্টের পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে হবে। তার জন্য আপনাকে যা করতে হবে তা হলো- প্রথমে মেনু থেকে সেটিংসে ক্লিক করতে হবে। তারপর Security & Login থেকে Change Password থেকে বর্তমান, নতুন ও কনফার্ম পাসওয়ার্ড দিয়ে Save Changes এ ক্লিক করে আপনার ফেসবুক একাউন্টের পাসওয়ার্ডটি চেঞ্জ করে নিন।
• যদি হ্যাকার আপনার ফেসবুক একাউন্টের পাসওয়ার্ড চেঞ্জ করে ফেলে তাহলে আপনি আপনার ফেসবুক একাউন্টের পাসওয়ার্ড রিসেট দিতে পারেন। তার জন্য আপনাকে আপনার ফেসবুক একাউন্টে প্রবেশ করতে হবে। তারপর Forgot your password লিখা বাটনে ক্লিক করুন। তারপর আপনাকে আপনার একাউন্ট খুঁজে বের করার জন্য আপনার ফোন নাম্বার বা ইমেইল এড্রেস দিয়ে একাউন্টটি খুঁজে বের করতে হবে। তারপর আপনার একাউন্ট প্রদর্শিত হলে Reset Your Password এ ক্লিক করে পাসওয়ার্ড রিসেট করে নিতে হবে।
• যদি আপনার ফেসবুক একাউন্টটি হ্যাক হয়ে যায় তাহলে অবশ্যই এই কথাটি ফেসবুককে জানান। তার জন্য facebook.com/hacked এই লিংকে প্রবেশ করে My Account is compromised এই বাটনে ক্লিক করে সকল তথ্য সঠিকভাবে প্রদান করে ফেসবুক কতৃপক্ষকে আপনাকে একাউন্ট হ্যাক হওয়ার ব্যাপারে জানিয়ে রাখুন।
• সাধারণত ফেসবুক হ্যাক হয়ে থাকে ব্যক্তিগত কোন উদ্দেশ্য পূরণ করার জন্য, যেমন আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি হ্যাক করে হ্যাকার আপনার প্রোফাইলে বিভিন্ন ধরনের অশালীন পোস্ট করতে পারে। এছাড়াও আপনার ফ্রেন্ডলিস্টে থাকা ফ্রেন্ডদের বিভিন্ন ধরনের বাজে বাজে এসএমএস পাঠানোর মাধ্যমে আপনাকে সবার কাছে ছোট করতে পারে। তাই আপনার যদি ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি হ্যাক হয়ে যায় তাহলে আপনার ফ্রেন্ডলিস্টে থাকা পরিবার ও বন্ধুবান্ধবদের অন্য কোন উপায়ে আপনার একাউন্ট হ্যাক হয়ে যাওয়ার ব্যাপারে অবগত করুন। 
• অনেক সময় বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট বা ওয়েব অ্যাপ ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক হওয়ার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। বিভিন্ন ধরনের ম্যালওয়্যার ভাইরাস যুক্ত ওয়েবসাইট বা অ্যাপ এর কারণে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক হতে পারে। এই সকল অ্যাপ কোনগুলো সেই তালিকা গুলো দেখার জন্য আপনি আপনার ফেসবুক একাউন্ট থেকে Settings এ প্রবেশ করুন। তারপর Apps and Websites এ গেলে আপনি কিছু ওয়েবসাইট বা ওয়েব অ্যাপের লিস্ট দেখতে পারবেন সেখান থেকে সম্পূর্ণ লিস্ট দেখতে See more অপশনে ক্লিক করুন। এই লিস্ট থেকে আপনি যদি কোন সন্দেহজনক ওয়েবসাইট এর সন্ধান পান তাহলে পাশে থাকা রিমুভ বাটনে চাপ দিয়ে আপনার ফেসবুক একাউন্ট থেকে এটি ডিলিট করে দিন।

• ফেসবুক আইডি হ্যাক হওয়ার থেকে বাঁচানোর সবচেয়ে সহজ ও নিরাপদ পদ্ধতি হলো ফেসবুক একাউন্টে শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা। আমরা অনেকেই আমাদের ফেসবুক অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড নিজের নাম জন্ম তারিখ অথবা ফোন নাম্বার দিয়ে দিয়ে থাকি, কিন্তু এটা মোটে নিরাপদ নয়। আমাদের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট কে হ্যাক হওয়া থেকে বাঁচানোর জন্য আমাদের অবশ্যই শক্তিশালী ও কঠিন পাসওয়ার্ড দেওয়া উচিত, যা আমাদের মনে থাকবে এবং সহজে কেউ সেটা হ্যাক করতে পারবে না। বিভিন্ন ধরনের স্পেশাল ক্যারেক্টার, বড় - ছোট হাতের অক্ষর, সংখ্যা বা নাম্বার মিলিয়ে পাসওয়ার্ড তৈরি করা উচিত। কোনভাবেই একই পাসওয়ার্ড অন্য কোন সোশ্যাল মিডিয়াতে ব্যবহার করা উচিত নয়। প্রতিটি অ্যাকাউন্টের জন্য আলাদা আলাদা ভাবে পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা উচিত এতে করে সকল অ্যাকাউন্টটি ঝুঁকি মুক্ত থাকবে। এবং প্রতি 6 মাস অন্তর অন্তর সফল সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্টের পাসওয়ার্ড চেঞ্জ করা উচিত।

• বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বিভিন্ন ফেসবুক মেসেজ পেজ গ্রুপের মাধ্যমে ফিশিং লিংক ছড়িয়ে দিয়ে সকলের ব্যক্তিগত তথ্য হাতিয়ে নেয় হ্যাকার। তাই ফেসবুকে দেখা যেকোনো ধরনের লিংকে প্রবেশ করার আগে সাবধান থাকুন। হ্যাকাররা মূলত জনপ্রিয় সকল ওয়েবসাইটের মত করে নিজেদের ওয়েবসাইট তৈরি করে, এবং সেখানে ডোমেইন নেম নেয় একই নামের এবং সম্পূর্ণ ওয়েবসাইটটি হুবহু আসল ওয়েবসাইট এর মত করে তৈরি করে নেয়, যার মাধ্যমে আপনি সহজে বুঝতে পারবেন না আপনি প্রতারিত হচ্ছেন কিনা। তাই ফেসবুকে দেখা যেকোনো ধরনের লিংকে প্রবেশ করার আগে অবশ্যই সাবধানতা অবলম্বন করে চলুন এবং সকল ধরনের স্প্যাম লিংক পরিহার করুন।
• আপনি যদি আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি অন্য কারো মোবাইলে বা কম্পিউটারে বা অন্য কোথাও লগইন করেন,  তাহলে অবশ্যই সেই ডিভাইস থেকে আপনার একাউন্টে লগ আউট করতে ভুলবেন না। অনেকেই আছেন যারা এই বিষয়টিকে পাত্তা দেয় না যার ফলে তাদের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক হওয়া সম্ভাবনা থাকে। যদি আপনি আপনার একাউন্ট কে হ্যাক হওয়া থেকে বাঁচাতে চান তাহলে অবশ্যই এই ধরনের সতর্কতা অবলম্বন করুন।
• আমরা সকলেই প্রায় ফেসবুকে বিভিন্ন ধরনের লিংকে প্রবেশ করি। কিন্তু এই ধরনের লিংকে প্রবেশ করলে আমাদের অ্যাকাউন্ট নিরাপদ থাকবে কিনা সে সম্পর্কে ভেবে দেখি না। তাই ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাকিং থেকে বাঁচানোর জন্য ফেসবুক নিজেই একটি দায়িত্ব পালন করে সেফ ড্রাইভিং নামে একটি ফিচার চালু করেছেন। আপনি আপনার ফেসবুকে সেটিং এ প্রবেশ করে পাসওয়ার্ড এন্ড সিকিউরিটি মেনু থেকে সেফ ব্রাউজিং ফিচারটি চালু করে নিন। যদি আপনার ফোনে সেফ ব্রাউজিং ফিচারটি চালু করা থাকে তাহলে আপনি ফেসবুক থেকে যেকোন লিংকে প্রবেশ করেন কিন্তু সেই লিংকটি আপনার অ্যাকাউন্টের জন্য ক্ষতিকর কিনা ফেসবুক সেটা ওয়ার্নিং এর মাধ্যমে আপনাকে জানিয়ে দিবে।
• আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট এর সেটিং থেকে টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন অপশন টি চালু করে দিয়ে ফেসবুক অ্যাকাউন্টকে হ্যাক থেকে বাঁচানো যায়। যদি আপনার একাউন্টে টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন অপশনটি চালু থাকে তাহলে অন্য কোন নতুন ডিভাইস থেকে আপনার একাউন্টে লগইন করলে আপনার পূর্বের একাউন্টে লগইন এপ্রুভ অথবা মোবাইল ভেরিফিকেশন কোডের মাধ্যমে লগইন করা যাবে। যাতে করে আপনি বুঝতে পারবেন আপনার অ্যাকাউন্টটি অন্য কারো ডিভাইসে লগইন করা হচ্ছে কিনা।

• অন্যকোনো বা অন্যকারও ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে আপনার একাউন্টটি সার্চ করে বের করতে হবে। অবশ্যই আপনাকে লক্ষ্য রাখতে হবে আপনি যে অ্যাকাউন্ট থেকে আপনার ফেসবুক একাউন্টে সার্চ করছেন সেই অ্যাকাউন্টের সাথে আপনার ফ্রেন্ড আছে কিনা। 
• ফেসবুক একাউন্টে সার্চ করার পরে আপনি যখন আপনার একাউন্টটি পাবেন সেই অ্যাকাউন্টের প্রোফাইলে প্রবেশ করে পাশে থাকা থ্রি ডট মেনুতে চাপ দিতে হবে। 
• এখান থেকে আপনি দেখতে পাবেন আপনার ফেসবুক একাউন্টে একটি লিঙ্ক দেখতে পাবেন, সেই লিঙ্কটিকে কপি করে নিতে হবে।
• তারপর আপনাকে গুগল ক্রোম থেকে facebook.com লিখে সার্চ করতে হবে। গুগল ক্রোমের থাকা থ্রি ডট মেনু থেকে ডেক্সটপ সাইট মেনুতে ওপেন করতে হবে। অথবা সার্চ বার থেকে web.facebook.com লিখে সার্চ করতে হবে, তাহলেই আপনি ডেস্কটপ মোড পেয়ে যাবেন।
• এখন এখানে ফেসবুক আইডিটি ওপেন করার জন্য ইমেইল এন্ড ফোন নাম্বার অপশনটিতে কপি করে রাখা লিংকটি পেস্ট করতে হবে এবং পেস্ট করা লিংকটির https://www.facebook.com/ লিখা পর্যন্ত কেটে দিয়ে শেষের নামটুকু রেখে দিতে হবে কারণ এটাই আপনার একাউন্টের ইউজার নেম হিসেবে কাজ করবে। তারপর পাসওয়ার্ডের জায়গায় ইচ্ছামত কিছু লিখে বা ভূল পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করার চেষ্টা করতে হবে। 
• কিন্তু আপনার ফেসবুক আইডিটি এখানে লগইন হবে না কিন্তু আপনার হ্যাক হয়ে যাওয়া ফেসবুক আইডিটি শো করবে এবং এখান থেকে আপনি Forgotten password এ ক্লিক করুন। 
• পাসওয়ার্ড ফরগেট দিলেই আপনার হ্যাক হওয়া ফেসবুক একাউন্টটি ওপেন হবে না। এখানে শো করবে আপনার ফেসবুকে কোন মেইল দেওয়া আছে সেটা। যদি এখানে আপনার মেইল দেখতে পান তাহলে আপনি আপনার একাউন্টটি খুব সহযেই রিকোভার করতে পারবেন আর যদি দেখেন একাউন্টে অন্য কোনো মেইল ও নাম্বার দেওয়া আছে তাহলে No longer have access to these? লিখা বাটনে ক্লিক করুন। 
• No longer have access to these? বাটনে ক্লিক করার পর একটি অপশন আসবে যেখানে নতুন মেইল ও কনফার্ম মেইল দিতে হবে [বিঃদ্রঃ সবার এই অপশনটা আসবে না, শুধুমাত্র যাদের একাউন্টে ট্রাস্টেড কন্ট্রাক্ট যুক্ত করা আছে তাদের এই অপশন আসবে] অবশ্যই নতুন মেইল দিতে হবে যা আগে কোনো ফেসবুক একাউন্টে ব্যবহার করা হয়নি, তারপর কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করতে হবে।
• তারপর আপনাকে একটি পেজে নেওয়া হবে যেখান থেকে আপনাকে আপনার ট্রাস্টেড কন্ট্রাক্টের একাউন্টের হেল্প নিতে হবে। এখান থেকে Reveal Your Trusted Contacts থেকে আপনাকে একটি নাম দিতে হবে যাকে আপনি আপনার ট্রাস্টেড কন্ট্রাক্টে রেখেছেন। তারপর কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করতে হবে। 
• কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করলেই আপনি দেখতে পারবেন আপনি কাকে কাকে ট্রাস্টেড লিস্টে রেখেছেন। এখান থেকে ৩ টি ফেসবুক আইডির কোডের প্রয়োজন হবে। তার জন্য আপনাকে তাদের সাথে যোগাযোগ করে কোডগুলো কালেক্ট করতে হবে যাদের আপনি ট্রাস্টেড কন্ট্রাক্টে রেখেছেন। 
• ট্রাস্টেড কোড পাওয়ার জন্য আপনাকে https://www.facebook.com/recover লিংকটি কপি করে যারা আপনার ট্রাস্টেড কন্ট্রাক্টে আছে তাদের সাথে যোগাযোগ করে এই লিংকটি দিয়ে তাদের থেকে কোড কালেক্ট করতে হবে। এভাবে ৩ জনের থেকে ৩ টি কোড কালেক্ট করতে হবে। 
• Each friend will give you a code enter there এ কোডগুলো দিন। তারপর কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করুন।  
• যদি সকল কোড ঠিক থাকে তাহলে আপনাকে একটি নতুন পেজে নিয়ে যাবে যেখান থেকে আপনাকে নতুন পাসওয়ার্ড দিতে বলা হবে। এখানে আপনি নতুন করে স্ট্রং পাসওয়ার্ড দিয়ে কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করুন। 
• তারপর আপনাকে যে পেজে নেওয়া হবে সেখান আপনি দেখতে পারবেন আপনাকে একটি ম্যাসেজ দিবে যে আপনাকে ফেসবুক একাউন্টটি রিকভার করা হয়েছে এবং আপনার ইমেইলটি চেক করতে বলা হবে। কারণ এই মেইলে ফেসবুক থেকে একটি মেইলের মাধ্যমে আপনার সাথে কন্ট্রাক্ট করা হবে, তাই একটি মেইল পাঠানো হবে, তাই মেইলটি চেক করতে বলা হবে।
• আপনি আপনার জিমেইলে গেলে দেখতে পারবেন আপনাকে ফেসবুক থেকে ম্যাসেজ করা হয়েছে। ম্যাসেজে একটি লিংক দেওয়া থাকবে যেটা ফেসবুক আপনাকে ফলো করতে বলবে। সেই লিংক চাপ দিলে আপনি দেখতে পারবেন আপনাকে সাকসেসফুল ভাবে আইডি ফিরে পাবার জন্য আপনাকে ২৪ ঘন্টা অপেক্ষা করতে বলবে। 
• ২৪ ঘন্টা অপেক্ষা করার পর আপনি পুনরায় আপনার জিমেইলে প্রবেশ করে ফেসবুকের ম্যাসেজের লিংকটা ওপেন করবেন। তাহলেই দেখতে পারবেন আপনার ফেসবুক একাউন্টটি ওপেন হয়ে গেছে। 
• তারপর ফেসবুক অ্যাপ থেকে আপনার ফেসবুক একাউন্টটি লগইন করতে হবে। তার জন্য আপনি যে মেইল দিয়ে আপনার একাউন্টটি পুনরুদ্ধার করেছেন সেই মেইল ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগ ইন করুন। তাহলেই আপনি আপনার ফেসবুক একাউন্টে খুব সহজেই লগইন করতে পারবেন।
• ফেসবুকে লগইন করার পর আপনাকে সবার আগে যা করতে হবে তা হলো আপনাকে Settings থেকে Personal and account information থেকে Contact থেকে হ্যাকারের যে মেইল ও ফোন নাম্বার থাকবে সেটা রিমুভ করে দিতে হবে। তারপর যদি আপনার ফেসবুক একাউন্টে অন্যকোনো চেঞ্জ দেখতে পান তাহলে সেটা চেঞ্জ করে দিতে হবে।

শেষ কথাঃ ফেসবুক আইডি হ্যাক থেকে বাঁচার উপায় - আইডি হ্যাক থেকে বাঁচার উপায়