দীর্ঘদিন ফ্রিজ ব্যবহার করার ৪০টি সঠিক নিয়ম
ফ্রিজ ব্যবহার করার সঠিক ৪০টি নিয়ম আপনাদের আজকে জানাবো। ফ্রিজ সঠিকভাবে ব্যবহার করার বেশ কিছু নিয়ম রয়েছে। আমরা অনেকেই এইগুলো না জানার কারণে ফ্রিজ বেশিদিন টিকাতে পারি না এবং বিদ্যুৎ বিল বেশি আসে। তাই ফ্রিজ ব্যবহার করার সঠিক ৪০টি নিয়ম জেনে নিন। আপনাদের সুবিধার্থে নিচে ফ্রিজ ব্যবহার করার সঠিক ৪০টি নিয়ম বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।
তাহলে চলুন দেরি না করে ঝটপট ফ্রিজ ব্যবহার করার সঠিক ৪০টি নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক। উক্ত বিষয়টি জানতে হলে আপনাকে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
সূচিপত্রঃ ফ্রিজ ব্যবহার করার সঠিক ৪০টি নিয়ম
- ফ্রিজ ব্যবহার করার সঠিক নিয়ম
- নতুন ফ্রিজ চালানোর নিয়ম
- ফ্রিজে খাবার সংরক্ষণ করার উপায়
- ফ্রিজের তাপমাত্রা কত হওয়া উচিত
- আমাদের শেষ কথা
ফ্রিজ ব্যবহার করার সঠিক নিয়ম
বিশেষ করে গরমের সময় ফ্রিজ আমাদের দৈনন্দিন কাজে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আমরা প্রতিদিন আমাদের রান্না করা তরকারি সহ বিভিন্ন ধরনের খাবার সংরক্ষণ করার জন্য ফ্রিজ ব্যবহার করে থাকি। আপনি যদি ফ্রিজ ব্যবহারে সঠিক নিয়ম না জানেন তাহলে আপনার বিদ্যুৎ বিল বেশি আসবে এবং ফ্রিজ তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই আপনাদের সুবিধার্থে ফ্রিজ ব্যবহার করার সঠিক ৪০টি নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করব।
আরো পড়ুনঃ আজকে ওয়ালটন ফ্রিজের মূল্য তালিকা ২০২৩ - ওয়ালটন ফ্রিজের দাম ২০২৩
ফ্রিজ ব্যবহার করার সঠিক ৪০টি নিয়মঃ
১। ফ্রিজ রাখার ক্ষেত্রে কখনোই দেওয়াল ঘেঁষে রাখা যাবে না। এক্ষেত্রে আপনাকে ১৫-২০ সেন্টিমিটার দূরে রাখতে হবে। যেন ফ্রিজের গরম বাতাস পেছন থেকে বেরিয়ে যেতে পারে।
২। ফ্রিজ এমন ভাবে রাখতে হবে যেন ফ্রিজের সামনে দরজা গুলো ভালোভাবে খোলা যায় এবং বন্ধ করা যায়।
৩। ফ্রিজ রাখার সময় অবশ্যই একেবারে নিচে রাখা যাবে না ফ্রিজ রাখার স্ট্যান্ড রয়েছে সেখানে রাখতে হবে।
৪। ফ্রিজের ভেতরটা কমপক্ষে ৩-৪ মাসে একবার হলেও পরিষ্কার করতে হবে। যদি পরিষ্কার করার না যায় তাহলে খাদ্য অথবা পানি নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
৫। ফ্রিজ কিনে আনার পরে সঙ্গে সঙ্গে অন করা যাবে না। অন করার পরে কয়েক ঘন্টা ফ্রিজে কোনো জিনিস রাখা যাবে না শুন্য অবস্থাতে রাখতে হবে।
৬। ফ্রিজের ডিপ অংশে যেন সঠিকভাবে বরফ জমতে পারে সেক্ষেত্রে আপনাকে বিশেষ ভাবে লক্ষ্য রাখতে হবে। তাপমাত্রা যেন সঠিক থাকে এ বিষয়গুলো লক্ষ্য রাখতে হবে।
৭। আপনি যদি পানি অথবা কোন ধরনের কোল্ড ড্রিঙ্কস তাড়াতাড়ি ঠান্ডা করতে চান তাহলে এক্ষেত্রে আপনি সে বোতল গুলোকে ফ্রিজের ডিপ অংশে রাখতে পারেন।
৮। ফ্রিজে কোন জিনিস রাখার পরে অবশ্যই ভালোভাবে দেখে নিতে হবে সেই জিনিসটি ভালোভাবে ফ্রিজে ঢুকেছে কিনা।
৯। আমরা নিয়মিত ফ্রিজের একটা শব্দ শুনতে পায় সাধারণত এটা স্বাভাবিক। যদি এই শব্দ শোনা না যায় অথবা অতিরিক্ত বেশি জোরে শোনা যায় তাহলে অবশ্যই ফ্রিজের মিস্ত্রি ডাকতে হবে।
১০। কাচা সবজি পলিথিনের প্যাকেটে ভরে রাখতে হবে। তাহলে সে সবজিগুলো শুকাবে না এবং দীর্ঘদিন ধরে সতেজ থাকবে।
১১। তরকারি কাঁচা হোক অথবা রান্না করা যদি আপনি ফ্রিজে রাখেন তাহলে অবশ্যই ঢাকনা দিয়ে রাখতে হবে। খাদ্যগুলোর উপরে পলিথিন দিয়ে চাদর করে বসানো যাবে না এতে করে তরকারি গুলো ঠান্ডা আবহাওয়া না পেয়ে নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
১২। কোন ধরনের পচে যাওয়া ফল অথবা সবজি ফ্রিজে রাখা একেবারেই উচিত নয়।
১৩। বেশ কিছু ফল রয়েছে যেমন কলা তরমুজ ফুটি এই ফলগুলো ফ্রিজে রাখা উচিত নয়।
১৪। গরম কোন ধরনের খাবার ফ্রিজে রাখা যাবে না। যদি রাখতে হয় তাহলে আগে খাবার থেকে ঠান্ডা করে নিতে হবে এরপরে ফ্রিজে রাখতে হবে।
১৫। কোন ধরনের তরল পদার্থ রাখতে হলে সেগুলোকে ঢেকে রাখতে হবে না হলে বাস্তব কণা জমে যেতে পারে।
১৬। যদি কাঁচা অবস্থায় কোন ধরনের মাছ অথবা মাংস রাখতে হয় তাহলে শুকনো কাপড় দিয়ে তাদের শরীরকে ভালোভাবে মুছে তারপরে রাখতে হবে।
১৭। অনেক সময় দেখা দেয় ভোল্টেজ ওঠানামা করছে এর ফলে ফ্রিজের বিভিন্ন রকমের সমস্যা হতে পারে তাই যদি এরকম সমস্যা দীর্ঘক্ষণ ধরে হয় তাহলে ফ্রিজটি বন্ধ রাখুন।
১৮। আপনি যদি চান আপনার ফ্রিজে রাখা খাবারগুলো সতেজ এবং ভালো থাকে তাহলে ফ্রিজের ভেতরটা কয়েক মাস পর পর ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে। ফ্রিজ বন্ধ করে ভালো করে ডিটারজেন্ট দিয়ে পরিষ্কার করে নিতে পারেন।
১৯। যে সকল খাবার গন্ধ রয়েছে সেটা হোক ভালো অথবা খারাপ ফ্রিজে রাখা যাবে না। এতে করে ফ্রিজের অন্য খাবার গুলো গন্ধ হয়ে যেতে পারে।
২০। ফ্রিজ ভালো রাখার জন্য এবং খাবারগুলো দীর্ঘদিন ধরে সংরক্ষণ করার জন্য খেয়াল রাখতে হবে ফ্রিজের ভেতরকার তাপমাত্রা যেন শূন্য ডিগ্রির চেয়ে কম থাকে।
২১। বেশ কিছু খাবার রয়েছে যেগুলো ফ্রিজে রাখা উচিত নয় যেমন ভাজাপোড়া, নোনতা খাবার, মাছ মাংস অথবা ডালের সুপ। এ খাবার গুলোর কারণে অন্য খাবার গুলো নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়।
২২। অবশ্যই ফ্রিজ রাখার সময় আপনাকে ছায়াযুক্ত স্থানে রাখতে হবে। যে স্থানে সূর্যের আলো খুব কম আসে সাধারণত ঠান্ডা স্থানে রাখার চেষ্টা করতে হবে।
২৩। অনেক সময় দীর্ঘক্ষণ লোড সেটিং হয়ে থাকে এক্ষেত্রে আপনার ফ্রিজের তাপমাত্রা যদি ঠিক থাকে এবং ফ্রিজ কম খোলা হয় তাহলে দীর্ঘক্ষণ ধরে খাবারগুলো ভালো থাকবে।
২৪। যদি আপনার ফ্রিজ ঠিকমতো খাবারগুলো ঠান্ডা করতে না পারে তাহলে থার্মোস্ট্যাট দিয়ে পরীক্ষা করে নিতে হবে। যদি ফ্রিজে অতিরিক্ত বরফ জমে যায় তাহলে এই সমস্যাটি দেখা দিতে পারে।
২৫। ফ্রিজে সব সময় ২০০ ভোল্টেজ এর কারেন্ট চালাতে হবে কারণ এর থেকে বেশি বা কম হলে ফ্রিজের বিভিন্ন যন্ত্রপাতি নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
২৬। সকল ধরনের খাবার এক জায়গায় রাখা যাবে না অবশ্যই নির্দিষ্ট খাবারের জন্য কিছু নির্দিষ্ট জায়গা ঠিক রাখতে হবে।
২৭। ফ্রিজের দরজা কখনো ৩০ সেকেন্ডের বেশি খুলে রাখা যাবে না। যদি খুলে রাখা হয় তাহলে গরম হাওয়া প্রবেশ করতে পারে এবং বিদ্যুৎ বিল বেড়ে যেতে পারে।
২৮। যদি আপনি ফ্রিজে পানির বোতল অথবা শরবত কিংবা দুধের বোতল রাখেন তাহলে সম্পূর্ণ ভর্তি করে রাখবেন না।
২৯। যদি বরফ তৈরি করেন এবং বরফের ট্রে থেকে সহজে সেগুলোকে বের করতে চান তাহলে বরফের ট্রে কে পানি থেকে যখন ডুবিয়ে রাখুন।
৩০। ফ্রিজের স্থান পরিবর্তন করার সময় কখনো ফ্রিজকে কাত করবেন না। শূন্য করে ছেড়ে তারপরে ফ্রিজ এর স্থান পরিবর্তন করুন।
৩১। ফ্রিজের মধ্যে থাকা খাবারগুলোকে সঠিক রাখার জন্য নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় রয়েছে অবশ্যই ফ্রিজের তাপমাত্রা তার উপরে অথবা নিচে করা যাবে না।
৩২। যখন ফ্রিজ পরিষ্কার করবেন তখন অবশ্যই ফ্রিজকে কিছুক্ষণ বন্ধ রাখবেন। এরপরে ফ্রিজ ভালোভাবে পরিষ্কার করে কিছুক্ষণ বন্ধ রাখার পরে অন করতে হবে।
৩৩। যদি ফ্রিজ থেকে অস্বাভাবিক কোন ধরনের শব্দ শুনতে পান তাহলে এটিকে অবহেলা না করে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ফ্রিজের মিস্ত্রি ডেকে কিসের শব্দ সে সম্পর্কে জানতে হবে।
৩৪। যদি আপনি চান আপনার ফ্রিজ দীর্ঘদিন ধরে ভালো থাকুক তাহলে যখন তখন ফ্রিজ খোলা যাবে না। এটি নির্দিষ্ট সময় পরপর ফ্রিজ খুলতে হবে।
আরো পড়ুনঃ ৫০+ সিঙ্গার ফ্রিজের মূল্য তালিকা ২০২৩
৩৫। যতটা সম্ভব ফ্রিজ কম খোলার চেষ্টা করবেন। যখন করবেন তখন একসাথে যত কাজ রয়েছে সবগুলো সমাধান করার চেষ্টা করবেন। এতে করে আপনার ফ্রিজে থাকা খাবার গুলো ভালো থাকবে।
৩৬। যদি ফ্রিজে থেকে কোন খাবার দুর্গন্ধ হয়ে যায় তাহলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সেই খাবারটিকে বের করে ফেলতে হবে।
৩৭। দীর্ঘ সময় ধরে কোন খাবার ফ্রিজে রাখা যাবে না। এতে করে বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া সেই খাবারের জন্ম হতে পারে।
৩৮। যদি কোন খাবার দীর্ঘদিন ধরে সংরক্ষণ করতে হয় তাহলে অবশ্যই ফ্রিজের ডিপ অংশে সংরক্ষণ করার চেষ্টা করতে হবে।
৩৯। আপনার ঘরে যদি ছোট বাচ্চা থাকে তাহলে তাদেরকে ফ্রিজের আশেপাশে যেতে দেওয়া যাবে না। এ বিষয়টির প্রতিবেশী নজর দিতে হবে।
৪০। যেকোনো ধরনের খাবার অথবা তরকারি যদি ফ্রিজে রাখেন তাহলে অবশ্যই ঢাকনা যুক্ত বক্স এর উপরে রাখার চেষ্টা করুন।
নতুন ফ্রিজ চালানোর নিয়ম
আপনি যদি নতুন ফ্রিজ কিনে আনেন অবশ্যই আপনাকে নতুন ফ্রিজ চালানোর নিয়ম সম্পর্কে জানতে হবে। ফ্রিজ ব্যবহার করার সঠিক ৪০টি নিয়ম আমরা ইতিমধ্যেই আলোচনা করেছি। আপনি যদি একেবারেই নতুন হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে এই নিয়মগুলো মেনেই ফ্রিজ ব্যবহার করতে হবে।
ফ্রিজে কমা মাল্টিপ্লাগ ব্যবহার না করা - আপনি যদি নতুন ফ্রিজ কিনে থাকেন তাহলে আপনাকে এ বিষয়টির প্রতি বেশি লক্ষ্য রাখতে হবে। নতুন ফ্রিজ কেনার পরে সাধারণত আমরা মাল্টিপ্লাগ লাগিয়ে সেটিকে অন করি। দু একদিন ভালো চলার পরে মাল্টিপ্লাগ নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই যখন নতুন ফ্রিজ কিনে আনবেন তখন ভালো মানের একটি মাল্টিপ্লাগ কিনে আনতে হবে। অথবা মাল্টিপ্লাগ ব্যবহার না করে ডাইরেক্ট কারেন্টে ফ্রিজ অন করতে হবে।
ভোল্টেজ সঠিকভাবে দেওয়া - অনেক সময় আমাদের বাসা বাড়িতে ভোল্টেজ কম থাকার কারণে ফ্রিজ নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। নতুন ফ্রিজ কিনে আনার পরে আপনাকে ভালোমতো লক্ষ্য করতে হবে আপনাদের বাসায় ভোল্টেজ ঠিক মতো রয়েছে কিনা। ফ্রি চালানোর জন্য যে ভোল্টেজ প্রয়োজন সেটি যদি থাকে তাহলে অবশ্যই ফ্রিজ অন করতে হবে।
ফ্রিজ রাখার স্থান নির্বাচন - নতুন ফ্রিজ কিনে আনার পরে আপনি সেটিকে কোথায় রাখবেন এ বিষয়টি সম্পর্কে আপনাকে পরিষ্কার ধারণা রাখতে হবে। আমরা জানি যে যেখানে সেখানে ফ্রিজ রাখা যাবে না। আবার দেওয়াল ঘেঁষে রাখা যাবে না। দেওয়ালের একটু সামনে ফ্রিজ রাখতে হবে। একেবারে মেঝেতে রাখা যাবে না। ফ্রিজ রাখার স্ট্যান্ড রয়েছে সেটার উপরে রাখতে হবে।
ফ্রিজে খাবার রাখার বিষয়ে - ফ্রিজ কিনে আনার পরে যখন ফ্রিজ অন করা হবে তার সঙ্গে সঙ্গে খাবার রাখা যাবে না। অন করার পরে কিছুক্ষণ খালি রেখে দিতে হবে এরপরে খাবার রাখা শুরু করতে হবে। এ বিষয়টির প্রতি আপনাকে বিশেষভাবে লক্ষ্য রাখতে হবে।
ফ্রিজে খাবার সংরক্ষণ করার উপায়
যখন কোরবানি ঈদ আসে সাধারণত তখন ফ্রিজে গোস্ত রাখার ধুম পড়ে যায়। আপনার বাসায় যদি ফ্রিজ থাকে তাহলে আপনি ফ্রিজে খাওয়ার সংরক্ষণ কিভাবে করবেন এ বিষয় সম্পর্কে একটা পরিষ্কার ধারণা রাখতে হবে। কারণ ফ্রিজ হলো আমাদের খুবই গুরুত্বপূর্ণ ডিভাইস। আমরা ইতিমধ্যেই ফ্রিজ ব্যবহার করার সঠিক ৪০টি নিয়ম সম্পর্কে জানিয়েছি এখানে খাবার সংরক্ষণের নিয়ম রয়েছে।
ফ্রিজে খাবার রাখার সময় ফ্রিজের কুলিং সিস্টেম ঠিক আছে কিনা এ বিষয়টি ভালোভাবে দেখে নিতে হবে। কোন ধরনের পচা এবং গন্ধযুক্ত খাবার ফ্রিজে রাখা যাবে না। এ সকল খাবার রাখলে ফ্রিজে অন্য খাবার গুলো নষ্ট এবং দুর্গন্ধযুক্ত হয়ে যেতে পারে। ফ্রিজে খাবার রাখার কিছু নির্দিষ্ট তাপমাত্রা রয়েছে। এর থেকে বেশি হলে ফ্রিজের খাবারগুলো নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
ফ্রিজের তাপমাত্রা কত হওয়া উচিত
ফ্রিজ ব্যবহার করার সঠিক ৪০টি নিয়ম জেনে আশা করি আপনি উপকৃত হয়েছেন। আপনি যদি দীর্ঘদিন ধরে আপনার ফ্রিজ ভালো রাখতে চান এবং খাবার সঠিকভাবে সংরক্ষণ করতে চান তাহলে অবশ্যই এই নিয়মগুলো মেনে চলতে হবে। এছাড়া আপনার খাবারগুলো যেন সঠিক থাকে সে ক্ষেত্রে আপনার ফ্রিজের তাপমাত্রা কত হওয়া উচিত এ বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে হবে।
আরো পড়ুনঃ ওয়াল্টন ফ্রিজ ১৪ সেফটি দাম ২০২৩ বাংলাদেশ
বর্তমান সময়ে দেখা যায় সব কোম্পানির ফ্রিজে কুলিং সিস্টেম অটোমেটিক হয়ে থাকে। ঠিক তত সময় ধরে ফ্রিজ চলবে তারপর অটোমেটিক বন্ধ হয়ে যাবে। আপনার ফ্রিজের সঠিক তাপমাত্রায় রাখতে হবে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে ৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস পর্যন্ত। এর থেকে উপরে রাখলে খাবার নষ্ট হয়ে যেতে পারে আবার এর থেকে নিচে রাখলেও খাবার নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
আমাদের শেষ কথাঃ ফ্রিজ ব্যবহার করার সঠিক ৪০টি নিয়ম
প্রিয় পাঠকগণ আজকের এই আর্টিকেলে ফ্রিজ ব্যবহার করার সঠিক ৪০টি নিয়ম, ফ্রিজ ব্যবহার করার সঠিক নিয়ম, নতুন ফ্রিজ চালানোর নিয়ম, ফ্রিজে খাবার সংরক্ষণ করার উপায়, ফ্রিজের তাপমাত্রা কত হওয়া উচিত? এ বিষয়গুলো সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি নতুন ফ্রিজ কিনে থাকেন তাহলে আপনাকে অবশ্যই ফ্রিজ ব্যবহার করার সঠিক ৪০টি নিয়ম সম্পর্কে জেনে রাখা উচিত।
কারণ ফ্রিজের সঠিক ব্যবহার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক আর্টিকেল নিয়মিত পড়তে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে থাকুন।২০৭৯১
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url