OrdinaryITPostAd

বদলী হজ্বের মাসায়েল - বদলী হজ্ব শুদ্ধ হওয়ার শর্তাবলি

বদলী হজ্বের মাসায়েল জেনে নেওয়া অত্যন্ত জরুরি সাধারণত যারা বদলী হজ্বের করতে চাই তাদের জন্য। ইবাদত হল ব্যক্তির উপর আরোপিত আল্লাহতালার একটি বিধান। সাধারণত নিজের হজ অন্যকে দিয়ে করানো কে বদলী হজ্ব বলে। এক্ষেত্রে বদলী হজ্বের মাসায়েল সম্পর্কের জেনে নেওয়া জরুরী। আজকের এই আর্টিকেলে বদলী হজ্বের মাসায়েল সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

আপনি যদি বদলী হজ্বের মাসায়েল সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে উক্ত বিষয়টি জানতে সম্পন্ন আর্টিকেল মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন দেরি না করে বদলী হজ্বের মাসায়েল সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

পেজ সূচিপত্রঃ বদলী হজ্বের মাসায়েল

বদলী হজ্ব কাকে বলে?

পৃথিবীতে আমাদের পাঠানোর অন্যতম কারণ হলো আল্লাহ তাআলার ইবাদত করা। আল্লাহ তাআলা আমাদের সৃষ্টি করেছে তার ইবাদত করার জন্য। ইবাদত ব্যক্তির ওপর আরোপিত আল্লাহ তাআলার একটি বিধান। আর হজ হল আল্লাহ তাআলার একটি ইবাদত। ইসলামের পাঁচটি মূল স্তম্ভের মধ্যে অন্যতম হলো এটি।

আরো পড়ুনঃ রমজানে ওমরা করার ফজিলত - রোজার মাসে ওমরা করার ফজিলত কি

যথাসময়ে যথা নিয়মে সেই ইবাদত নিজেকেই পালন করতে হয়। কিন্তু কিছুই ইবাদত রয়েছে যেগুলো পালনে বেশ কিছু নিয়ম রয়েছে। সাধারণত অনেক মানুষের প্রথমে সামর্থ্য থাকে না এরপরে সামর্থ্য হয়ে গেলে শারীরিক বিভিন্ন ধরনের সমস্যার কারণে হজ পালন করতে সক্ষম হয় না। কারণ হল আর্থিক এবং শারীরিক এবাদাত।

সাধারণত তাই অক্ষমতার সময় নিজের হজ অন্যকে দিয়ে করানো হয়। ইসলামী পরিভাষায় এই নিয়মকে বলা হয় বদলী হজ্ব। সাধারণত কেউ যদি হজ করতে অক্ষম হয় তাহলে তার জন্য হজ পালনে কাউকে তার স্থলাভিষিক্ত বানানো ওয়াজিব। আশাকরি বদলী হজ্ব কাকে বলে এ বিষয়টি জানতে পেরেছেন এখন। বদলী হজ্বের মাসায়েল সম্পর্কে জানব।

বদলি হজের কারণ ও নিয়ম কী

বদলী হজ্বের মাসায়েল জানার পরে বদলি হজ পালন করতে হবে। বদলি হজের কারণ ও নিয়ম কী? এ বিষয়টি জানা অত্যন্ত জরুরী। বদলি হওয়া সাধারণত অক্ষম ব্যক্তিদের জন্য যারা চলাফেরা করতে একেবারেই সক্ষম নয়। বদলি হজের কারণ ও নিয়ম কী? নিচে বিস্তারিত ভাবে উল্লেখ করা হলো।

বদলি হজ্বের কারণঃ

১। হজ্ব ফরজ হওয়ার পর আদায় করার আগেই মৃত্যুবরণ করা।

২। এমন অসুস্থ হওয়া যে জীবনের আর কোনদিন সুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা নেই।

৩। কোন ব্যক্তির ওপর হজ ফরজ হওয়ার পর তা আদায়ের আগেই বন্দি হলে।

৪। কোন ব্যক্তি যদি দৃষ্টি শক্তি হারিয়ে ফেলে বা একেবারে অন্ধ হয়ে যায়।

৫। হজ ফরজ হওয়ার পরে চলাফেরা করতে একেবারে অক্ষম হয়ে যাওয়া।

৬। কোন কারণে যদি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগে থাকে তাহলে

৭। যে সকল নারীর মাহরাম নেই।

৮। এতটা বৃদ্ধ হয়ে যাওয়া যে বহনে চলাচল করতে সক্ষম নয়

বদলি হজের নিয়মঃ

কোন ব্যক্তির ওপর যদি হজ ফরজ হওয়ার পর তা আদায় করার আগেই যদি ব্যক্তি মারা যায় অথবা অক্ষম হয়ে যাই তাহলে হজ্ব করার জন্য তিনি অন্য কোন ব্যক্তিকে নির্বাচন করতে পারেন। সাধারণত এই হজটিকে বলা হয় বদলি হজ।

হযরত ইবনে আব্বাস রাঃ বর্ণনা করেন, জুহায়না গোত্রের এক নারী নবীজি সাঃ এর কাছে এসে বললেন, আমার মা হজের মানত করেছিলেন কিন্তু তা আদায় করার আগেই তিনি মারা গেছেন। আমি কি তার পক্ষ থেকে হজ করব? নবীজি সাঃ বলেছেন, হ্যাঁ, তার পক্ষ থেকে তুমি হজ করবে।

যদি তার কোন ঋণ থাকে তবে কি তুমি তার ঋণ পরিশোধ করতে না? সুতরাং আল্লাহর ঋণ পরিশোধ করো কেননা আল্লাহ তায়ালা পাওনা পাওয়ার সর্বাধিক হকদার। {বুখারী} তাহলে উপরোক্ত হাদিস থেকে আমরা জানতে পারি যে বদলি হজ করা জায়েজ রয়েছে। শুধু হজের নিয়ত হবে যার পক্ষ থেকে হজ হবে তার জন্য। বাকি হজের নিয়ম অনুযায়ী হজ করতে হবে।

বদলী হজ্বের মাসায়েল

হজ খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ইবাদাত। অনেক সময় এমন ব্যক্তি রয়েছে যাদের উপর ফরজ হয় কিন্তু হজ্ব ফরজ হওয়ার পরে তারা শারীরিকভাবে অক্ষম হয়ে পড়েন। যেহেতু হজ আর্থিক এর সাথে সাথে শারীরিক ইবাদত তাই অক্ষম ব্যক্তি কখনো সঠিক ব্যবহার আদায় করতে পারে না। এ ক্ষেত্রে বদলি হজ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই বদলী হজ্বের মাসায়েল সম্পর্কে জেনে নেওয়া জরুরী।

মাসআলা - ১ঃ যার উপর হজ্ব ফরয হয়েছে এবং হজ্ব আদায়ের সক্ষমতাও ছিল, কিন্তু শক্তি-সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও হজ্ব করেনি। অতপর হজ্ব আদায়ের সক্ষমতা হারিয়ে মাজুর হয়ে পড়েছে এমন ব্যক্তির উপর ফরয নিজের পক্ষ থেকে বদলী হজ্ব করানো অথবা মৃত্যুর সময় তার পক্ষ থেকে বদলী হজ্ব করানোর অসিয়ত করে যাওয়া।

হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আববাস রাঃ বলেন, বিদায় হজ্বে খাছআম গোত্রের একজন নারী রাসূলুল্লাহ সাঃ কে জিজ্ঞাসা করল, "ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমার বাবার উপর হজ্ব ফরয হয়েছে, কিন্তু তিনি এত বৃদ্ধ যে, বাহনের উপর স্থির হয়ে বসে থাকতে পারেন না। আমি কি তার পক্ষ থেকে হজ্ব করতে পারব?" নবী করীম সাঃ বললেন, 'হ্যাঁ। তার পক্ষ থেকে হজ্ব করতে পারবে।' {সহীহ বুখারীঃ ২০৫, সহীহ মুসলিমঃ ৪৩১}

মাসআলা - ২ঃ যার উপর হজ্ব ফরয হয়েছে এবং হজ্ব আদায়ের শারীরিক সক্ষমতাও আছে তার নিজে হজ্ব করা জরুরি। এক্ষেত্রে অন্যকে দিয়ে বদলী হজ্ব করানো জায়েয নয়। বদলী করালে এর দ্বারা তার ফরয হজ্ব আদায় হবে না। {হিদায়াঃ ১-২৯৬, আলবাহরুল আমীকঃ ২২৩৯;, বাদায়েউস সানায়েঃ ৪৫৪}

মাসআলা - ৩ঃ যার পক্ষ থেকে বদলী হজ্ব করা হবে বদলী করানোর সময় তার উপর হজ্ব ফরয হতে হবে। হজ্ব ফরয না হওয়া অবস্থায় নিজের পক্ষ থেকে বদলী হজ্ব করালে তা নফল হজ্ব বলে গণ্য হবে এবং এর দ্বারা ফরয হজ্ব আদায় হবে না। সুতরাং পরবর্তীতে হজ্বের সামর্থ্য হলে তাকে নিজের ফরয হজ্ব আদায় করতে হবে। আর নিজে আদায় করতে না পারলে পুনরায় অন্যকে দিয়ে বদলী করাতে হবে। {মানাসিকঃ ৪৩৫}

মাসআলা - ৪ঃ মাহরাম পুরুষ ছাড়া মহিলাদের হজ্বের সফরে যাওয়া জায়েয নয়। অন্য মহিলাদের সঙ্গী হয়েও হজ্বে যাওয়া নাজায়েয। তারা স্বামী বা মাহরাম পুরুষের ব্যবস্থা না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করবেন। যদি মাহরাম পুরুষের ব্যবস্থা না হয় আর এভাবেই এমন বার্ধক্য এসে যায় যে, নিজে হজ্ব করার শক্তি না থাকে তাহলে ঐ সময় কাউকে পাঠিয়ে বদলী হজ্ব করিয়ে নিবে বা বদলী হজ্বের অসিয়ত করে যাবে।

আরো পড়ুনঃ জিলহজ মাসে রোজা রাখার ফজিলত জেনে নিন

হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আববাস রা. থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করেছেন, "কোনো নারী মাহরাম ছাড়া সফর করবে না।" জনৈক ব্যক্তি আরজ করলেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ! সাঃ আমি অমুক অমুক বাহিনীর সাথে জিহাদে যাওয়ার ইরাদা করেছি। এ দিকে আমার স্ত্রীও হজ্বে যাওয়ার ইচ্ছা করেছে রাসূলে কারীম সাঃ বললেন, "তুমিও তার সাথে (হজ্বে) যাও।" {সহীহ বুখারীঃ ২৫০, সহীহ মুসলিমঃ ৪৩৪}

মাসআলা - ৫ঃ বদলী হজ্ব করার জন্য কোনো প্রকার বিনিময় বা পারিশ্রমিক লেনদেন করা যাবে না। কেননা হজ্ব একটি ইবাদত। আর ইবাদতের বিনিময় নেওয়া ও দেওয়া দুটোই নাজায়েয। তাই বদলী হজ্বের জন্য পারিশ্রমিক দেওয়া হলে প্রদানকারী ও গ্রহণকারী দুজনই গুনাহগার হবে।

এ ধরনের ক্ষেত্রে প্রেরণকারীর হজ্ব আদায় হয়ে যাবে বটে তবে হজ্ব আদায়কারী পারিশ্রমিকরূপে যা কিছু নিয়েছে তা ফেরত দেওয়া ওয়াজিব। সে শুধু হজ্বের খরচ নিতে পারবে। অতিরিক্ত কিছুই নিতে পারবে না। {আলবাহরুল আমীকঃ ৪-২২৬৯, মানাসিকঃ ৪৩৭, আদ্দুররুল মুখতারঃ ২-৬০০}

মাসআলা - ৬ঃ বদলী হজ্ব আদায়কারী যদি ইহরাম বাঁধার সময় প্রেরণকারীর পক্ষ থেকে নিয়ত করতে ভুলে যায় তাহলে হজ্বের কাজ শুরু করার আগেই প্রেরকের পক্ষ থেকে নিয়ত করে নিবে। যদি নতুন করে প্রেরকের পক্ষ থেকে নিয়ত না করে হজ্বের আমলসমূহ করতে শুরু করে দেয়।

তাহলে তখন আর নিয়ত করার সুযোগ থাকে না। তখন এই হজ্ব হবে আদায়কারীর নিজের হজ্ব। প্রেরণকারীর টাকা ফেরত দেওয়া তার জন্য অপরিহার্য। {মানাসিকঃ ৪৪২, রদ্দুল মুহতারঃ ২-৫৯৯, গুনইয়াতুন নাসিকঃ ৩২৫}

মাসআলা - ৭ঃ মৃত ব্যক্তি যদি নির্দিষ্ট কাউকে দিয়ে তার বদলী হজ্ব করানোর অসিয়ত করে থাকে যে, অমুক আমার বদলী হজ্ব করবে, অন্য কেউ করতে পারবে না, তাহলে অন্য কাউকে দিয়ে তার বদলী হজ্ব করানো জায়েয নয়। আর যদি অসিয়তের সময় কারো নাম বললেও অন্য কাউকে দিয়ে করাতে নিষেধ না করে থাকে।

অর্থাৎ শুধু এতটুকু বলেছে যে, অমুককে দিয়ে আমার বদলী হজ্ব করাবে, এক্ষেত্রে উত্তম হল ঐ নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে দিয়েই হজ্ব করানো। তবে ঐ ব্যক্তি যদি রাজি না হয় বা কোনো কারণে করতে সক্ষম না হয় তাহলে অন্য কাউকে দিয়েও করাতে পারবে। তদ্রূপ ঐ ব্যক্তির অসম্মতি বা অক্ষমতা ছাড়াও যদি তাকে না পাঠিয়ে অন্য কাউকে পাঠায় তাহলেও মৃতের ফরয হজ্ব আদায় হয়ে যাবে। {আলবাহরুল আমীকঃ ৪-২৩৮৭, আদ্দুররুল মুখতারঃ ২-৬০০}

মাসআলা - ৮ঃ বদলী হজ্বকারী নির্দিষ্ট এক ব্যক্তির পক্ষ থেকে ইহরাম করবে। একই হজ্বের ইহরাম দুই ব্যক্তির পক্ষ থেকে করা জায়েয নয়। যদি এমনটি করে তাহলে দু’জনের কারো হজ্ব আদায় হবে না। এটি আদায়কারীর নিজের হজ্ব হবে। সুতরাং ঐ দুই ব্যক্তি যদি তাদের পক্ষ থেকে হজ্ব করার জন্য তাকে টাকা দিয়ে থাকে তাহলে তাদের টাকা ফেরত দিতে হবে। {আদ্দুররুল মুখতারঃ ২-৬০৭, ৬০১ গুনয়াইতুন নাসিকঃ ৩২৫, ৩২৭}

সংগ্রহীতঃ alkawsar

বদলী হজ্ব শুদ্ধ হওয়ার শর্ত বলি

যেহেতু নিজের হজ অন্যকে দিয়ে করানো হয় সেও তো হজ শুদ্ধ হচ্ছে কিনা এ বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নেওয়া অত্যন্ত জরুরী। বদলী হজ্ব শুদ্ধ হওয়ার বেশ কিছু শর্ত বলে রয়েছে। সাধারণত যে ব্যক্তি নিজে হজ করতে সক্ষম নয় এবং তার হজ অন্যকে দিয়ে করায় সেই ব্যক্তির বদলী হজ্ব শুদ্ধ হওয়ার শর্তাবলীগুলো জেনে নেওয়া জরুরী।

১। বিনিময় দেওয়ার শর্ত থাকা যাবে না।

২। সম্পূর্ণ ব্যবহার থাকবে প্রেরণকারীর দায়িত্বে। অবশ্যই যদি বেশিরভাগ দেয় প্রেরণকারী বহন করে আর সামান্য কিছু ব্যায় পালনকারী বহন করে সে ক্ষেত্রে জায়েজ হবে।

৩। মৃত ব্যক্তি বাজার পক্ষ থেকে হজ করানো হচ্ছে তার মাতৃভূমি থেকে কেউ হজ করা উচিত।

৪। ইহরাম বাধার সময় হজের নিয়ত তার পক্ষ থেকে হতে হবে। এখানে বলতে হবে আমি অমুক ব্যক্তির পক্ষ থেকে হজের নিয়ত করছি।

৫। ইহরাম মিকাত থেকে বাধা উচিত। যদি প্রেরক ওমরা করার অনুমতি না দেয় তাহলে মিকাত থেকে ওমরাহর ইহরাম বাধা যাবে না এবং হজের তামাওু করা যাবে না। এক্ষেত্রে যদি সে বলে দেয়, যেভাবে ইচ্ছা আমার হজ আদায় করে দেবে তখন হজে তামাওু জায়েজ হবে।

আরো পড়ুনঃ জিলহজ মাসের ৫ আমল - জিলহজ মাসের প্রথম ১০ দিনের আমল

৬। যদি মৃত ব্যক্তির পরিত্যাক্ত সম্পদের এক তৃতীয়াংশে যথেষ্ট হয় তাহলে যানবাহনে চড়ে হজ করতে হবে। আর যদি পুরো হজ পায়ে হেঁটে করে ভাড়ার টাকা সঞ্চয় করে রাখে তাহলে জরিমানা দেওয়া ওয়াজিব।

বদলী হজ্বের মাসায়েলঃ শেষ কথা

প্রিয় পাঠকগণ আজকের এই আর্টিকেলে বদলী হজ্ব কাকে বলে? বদলি হজের কারণ ও নিয়ম কী? বদলী হজ্বের মাসায়েল, বদলী হজ্ব শুদ্ধ হওয়ার শর্ত বলি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি আপনারা উক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। একজন মুসলিম ব্যক্তির এবং যিনি অন্যকে দিয়ে হজ করাতে চান সাধারণত তার এই বিষয়গুলো জানার জরুরী।

এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এরকম গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল আরো পড়তে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন। কারণ নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইটে এ ধরনের আর্টিকেল প্রকাশ করা হয়।১৬৮৩০

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url