ফ্রিল্যান্সিং এ যে ২০টি কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি ২০২৩

আর্টিকেল রাইটার। বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় এবং সহজ একটি ফ্রিল্যান্সিং কাজ হল আর্টিকেল রাইটিং করা আপনি যদি ইংরেজিতে আর্টিকেল রাইটিং করতে পারেন তাহলে আর্টিকেল রাইটার হিসেবে কাজ করতে পারেন। 

ই বুক রাইটার। আপনি যদি এই বুক রাইটার হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার গড়তে চান তাহলে আপনাকে ভাল মানের কনটেন্ট লেখা শিখতে হবে কেননা ভালো মানের কনটেন্ট লিখতে না পারলে আপনি কখন ই-বুক রাইটার হতে পারবেন না। সুতরাং ই বুক রাইটার হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ারের শুরু করার পূর্বে অবশ্যই ভালোভাবে কন্টাক্ট লেখা শিখতে হবে। 

ফিকশন রাইটার। অনেকেই অনলাইনে ফিকশন রাইটারদের কাছ থেকে সাইন্স ফিকশন রিলেটেড গল্প লিখিয়ে নেন। তাই আপনি যদি একজন ফিকশন রাইটার হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার গড়তে চান তাহলে আপনাকে ভালো মানের ফিকশন স্টরি লিখতে জানতে হবে। 

কপি রাইটার। কপি রাইটার দের কাজ হলো একটা স্ক্রিপ্ট থেকে রাইটিং গুলো ডকুমেন্টে পুনঃরায় লিখা এবং সে গুলোকে ব্যবহারযোগ্য করা। কপিরাইটিং খুব সহজ একটি কাজ। তাই আপনি খুব সহজেই কপি রাইটার হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করতে পারেন।  

বুক ডিজাইনার। বুক ডিজাইনার হিসেবে খুব সহজেই আপনি আপনার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারেন সেক্ষেত্রে আপনাকে ভালোভাবে ডিজাইনিং শিখতে হবে এবং যেভাবে আপনাকে ডিজাইন করতে বলবে ঠিক সেভাবেই ডিজাইন করে দিতে হবে। 

টি-শার্ট ডিজাইনার। টি শার্ট ডিজাইন এর চাহিদা বর্তমানে অনেক বেশি তাই আপনি ভালো মানের টি-শার্ট ডিজাইনার হতে পারলে মার্কেটপ্লেসে আপনি প্রচুর কাজ পাবেন এবং টি-শার্ট ডিজাইন কে আপনার পেশা হিসেবে গ্রহণ করতে পারবেন। 

কার্টুন আর্টিস্ট। কার্টুন তৈরি করার মত যোগ্যতা যদি অপরাধ হয়ে থাকে তাহলে কিন্তু কার্টুন আর্টিস্ট হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার গড়ে তোলা খুব সহজ। তাই আপনি যদি কার্টুন তৈরি করতে দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে আপনার জন্য কার্টুন আর্টিস্ট হিসেবে আপনি ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারবেন। 

ব্যানার এড ডিজাইনার। বিভিন্ন কোম্পানি তাদের কোম্পানির জন্য অ্যাড তৈরি করে থাকে। আর সেজন্য তারা ডিজাইনারদের কে হায়ার করে। আপনি যদি ভাল মানের ব্যানার অ্যাড ডিজাইন করতে পারেন তাহলে, বিভিন্ন কোম্পানির ব্যানার এড করে দিয়ে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারেন। গুগল এডওয়ার্ড, ফেসবুক সহ আরো অনেক অ্যাডপ্ল্যাটফর্ম রয়েছে যেগুলোতে ব্যানার অ্যাড প্রদর্শন করা হয়। 

ওয়ার্ডপ্রেস এক্সপার্ট। বর্তমানে যত ওয়েবসাইট রয়েছে তার অধিকাংশই ওয়ার্ডপ্রেস সফটওয়্যার এর মাধ্যমে তৈরি করা তাই আপনি যদি ওয়ার্ডপ্রেস এক্সপার্ট হয়ে থাকেন তাহলে ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট সংক্রান্ত সার্ভিস দিয়ে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবেন। 

এসইও কনসালটেন্ট। এসইও বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন সম্পর্কে যদি আপনার ধারনা থাকে এবং আপনি যদি একজন এসইও এক্সপার্ট হয়ে থাকেন তাহলে এসইও কনসালটেন্সির মাধ্যমে খুব সহজেই ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারেন। এসইও স্পেশালিস্ট যারা রয়েছে তাদের কাজের কোন অভাব হয় না কেননা মার্কেটপ্লেসগুলোতে প্রচুর পরিমাণে এসইওর কাজ থাকে। 

সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতে সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার দেহের চাহিদা রয়েছে। তাই আপনি যদি চান তাহলে সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার হিসেবে আপনার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারেন। 

ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট। ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে কাজ করতে চাইলে আপনাকে ইংরেজি ভাষা ভালোভাবে জানতে হবে এবং ক্লায়েন্ট আপনাকে যে কাজ দেবে সেই কাজ সম্পর্কে আপনার ধারণা থাকতে হবে। তাই ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে কাজ করার পূর্বে অবশ্যই আপনাকে সোশ্যাল মিডিয়া সহ আরও বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে হবে। 

কিওয়ার্ড রিসার্চ। এসইওর ক্ষেত্রে কিওয়ার্ড রিসার্চ খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। তাই মার্কেটপ্লেসগুলোতে প্রচুর পরিমাণে কিওয়ার্ড রিসার্চের কাজ রয়েছে। ওয়ার্ডে রিসার্চ শিখি খুব সহজেই আপনি ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করতে পারবেন। 

লিড জেনারেশন। আরেকটি সহজ ফ্রিল্যান্সিং কাজ হল লিড জেনারেশন জেনারেশনের কাজ করে খুব সহজেই ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন। তাই সহজেই কাজটি শেখার মাধ্যমে আপনি ভরিয়ে তুলতে পারেন আপনার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার। 

মার্কেট রিসার্চ। ভিন্ন কোম্পানি মার্কেট রিসার্চ করে থাকে আপনি যদি মার্কেট রিসার্চ এর কাজ করতে পারেন তাহলে আপনার জন্য প্রচুর কাজ রয়েছে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে। বিভিন্ন কোম্পানির হয়ে মার্কেট রিসার্চ করে দিলে আপনি ভালো মানের টাকা উপার্জন করতে পারবেন।