OrdinaryITPostAd

বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস রচনা ১০০০ শব্দ

প্রিয় পাঠক আপনি কি ১৭ মার্চ জাতীয় শিশু দিবস রচনা - জাতীয় শিশু দিবস প্রস্তাব করেন কে সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? হ্যাঁ তাহলে এই পর্বটি আপনার জন্য। এ পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়লে আপনি জানতে পারবেন ১৭ মার্চ জাতীয় শিশু দিবস রচনা - জাতীয় শিশু দিবস প্রস্তাব করেন কে। অনেকেই জানেনা জাতীয় শিশু দিবস প্রস্তাব করেন কে। তাদের জন্য এই পর্বটি। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক ১৭ মার্চ জাতীয় শিশু দিবস রচনা - জাতীয় শিশু দিবস প্রস্তাব করেন কে।
১৭ মার্চ জাতীয় শিশু দিবস রচনা - জাতীয় শিশু দিবস প্রস্তাব করেন কে
আপনি যদি ১৭ মার্চ জাতীয় শিশু দিবস রচনা - জাতীয় শিশু দিবস প্রস্তাব করেন কে সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। এই পরবর্তী সম্পূর্ণ পড়ে আপনি জানতে পারবেন ১৭ মার্চ জাতীয় শিশু দিবস রচনা এবং জাতীয় শিশু দিবস প্রস্তাব করেন কে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক ১৭ মার্চ জাতীয় শিশু দিবস রচনা - জাতীয় শিশু দিবস প্রস্তাব করেন কে।

সূচিপত্রঃ ১৭ মার্চ জাতীয় শিশু দিবস রচনা - জাতীয় শিশু দিবস প্রস্তাব করেন কে

১৭ মার্চ জাতীয় শিশু দিবস রচনা

আপনি নিশ্চয়ই ১৭ মার্চ জাতীয় শিশু দিবস রচনা জানতে চাচ্ছেন? হ্যাঁ আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। এই পর্বে আলোকপাত করা হবে ১৭ মার্চ জাতীয় শিশু দিবস রচনা। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক ১৭ মার্চ জাতীয় শিশু দিবস রচনা।

ভূমিকাঃ

প্রবীণ শিল্পীদের দরদ ভরা কন্ঠে গান হয় একটা বিষয়ের আরতি জানায় শিশুর অধিকার ? শিশুর অধিকার সবার মাঝে সোচ্চার কণ্ঠে ধ্বনিত প্রতিধ্বনিত হচ্ছে। আজকে যে শিশুর জন্ম আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। তৃতীয় বিশ্বের দিকে তাকালেই তাদের নানা তাদের নানা করুণ চিত্র চোখের সামনে ভেসে ওঠে। কতজন টোকায় কতজন খোদা ও অপুষ্টি আর রোগের কবলে পড়ে অকালে পৃথিবী থেকে বিদায় নেয় কে রাখে তাদের খবর?

শিশু দিবসের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতিঃ

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বিভীষিকায় ও বেদনাদায়ক স্মৃতি এ দিবসটি জন্ম দেয়। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে এশিয়া আফ্রিকা ও ইউরোপের ফুলের মতো নিষ্পাপ শিশু মারা যায়। অনেক বড় শহর ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়। হাজার হাজার শিশু অসহায় হয়ে পড়ে। জাতিসংঘ কল্যাণ তহবিল (UNICEF) এই অসহায় শিশুদের কল্যাণ ও নিরাপত্তা বিধানে এগিয়ে আসে। বিশ্ববাসী মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে একটি দিবস পালনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
এদিন সামগ্রিক আলোচনার মাধ্যমে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শিশুদের সমস্যা গুলি তুলে ধরে এবং সমাধানের পথ খুঁজে বের করবে। তাই ১৯৫৪ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ বিশ্বব্যাপী দিবসটি পালনের সিদ্ধান্ত নেয়।

শিশু দিবসের তাৎপর্যঃ

বিশ্ব শিশু দিবসের তাৎপর্য গভীর ও ব্যাপক। তাই জনসাধারণের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে সারাবিশ্বে অক্টোবর মাসের প্রথম সোমবার পালিত হয় বিশ্ব শিশু দিবস। এই দিবসটি পালনের উদ্দেশ্যে হচ্ছে শিশুদের কল্যাণ সাধন এবং তাদের নানা দিক দিয়ে সমস্যার সুষ্ঠু সমাধান করে তাদের মৌলিক অধিকার আদায় করা। কিন্তু পরিতাপের বিষয় বিশ্বের অধিকাংশ মানুষ এখনো বিশ্ব শিশু দিবস সম্পর্কে সচেতন নয়। এর জন্য এর কর্মসূচি এমনভাবে করতে হবে যেন জনগণের তাৎপর্য গভীরভাবে অনুধাবন করতে পারে। কেবলমাত্র কাগজ দিয়ে কলমের শিশুদের অধিকারের কথা লিখে সুফল পাওয়া সম্ভব নয়। তাই বাস্তবে রূপ দিতে হবে।
এর জন্য সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে আসতে হবে এগিয়ে আসতে হবে আমাদের সবার। তৃতীয় বিশ্বের সন্তানদের দিকে তাকালে একটা বিষয় ধরা পড়ে বিশ্ব শিশু দিবস শিশু সনদ ইত্যাদি জানো আমাদের সন্তানের জন্যই তৈরি করা হয়েছে। কিন্তু বাস্তবে এর প্রয়োগ কতটুকু তা ভাবার বিষয়।

শিশুদের প্রতি বঙ্গবন্ধুর ভালোবাসাঃ

১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে পালন করা হয়। বঙ্গবন্ধু শিশুদের অত্যান্ত আদর করতেন ভালোবাসতেন। শিশুদের সাথে গল্প করতে না করতেন। তিনি বিশ্বাস করতেন আজকের শিশুরাই আগামী দিনের দেশ গড়ার কারিগর। আজকের তরুণ প্রজন্ম এই মহান নেতার আদর্শ থেকে দেশ গড়ার অনুপ্রেরণা লাভ করবে। যারা বাংলাদেশকে বিশ্বাস করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করে তাদের মাঝেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বেঁচে থাকবেন। জাতীয় শিশু দিবস প্রতিবছর পালিত হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিনের অর্থাৎ ১৭ জাতীয় শিশু দিবস। আজকের শিশুরাই আমাদের আগামীর ভবিষ্যৎ এজন্য শিশুদের শিক্ষা ও মানসিক বিকাশ ঘটাতে হলে তাদেরকে সেভাবে বেড়ে উঠতে দিতে হবে।

উপসংহারঃ

বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার একটি উন্নয়নশীল দেশ। ১৬ কোটি মানুষের। এ বিশাল জনগোষ্ঠীর ৪০% অর্থাৎ ৬ কোটিরও বেশি শিশু। তাই শিশুদের মৌলিক অধিকারগুলো ফিরিয়ে দিয়ে তাদের ভবিষ্যত নিশ্চিত করতে হবে। এর জন্য সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। আরেকটি সুষমা মন্ডিত নির্মল পৃথিবী গড়ে তুলতে হবে। আমাদের ভবিষ্যৎ বংশধরদের জন্য। জাতীয় শিশু দিবস আমরা যেন বলতে পারি-

"প্রাণপণে পৃথিবীর সরাব জঞ্জাল

এ বিশ্বকে  শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি

নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার"

জাতীয় শিশু দিবস প্রস্তাব করেন কে

প্রিয় পাঠক আপনি কি জানেন জাতীয় শিশু দিবস প্রস্তাব করেন কে? যদি না জেনে থাকেন তাহলে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক জাতীয় শিশু দিবস প্রস্তাব করেন কে। বাংলাদেশের শিশুদের উৎসব হিসেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে পালন করা হয়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১৭ মার্চ প্রথম জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে পালন করা হয় ১৯৯৪ সালে। জাতীয় শিশু সংগঠন বঙ্গবন্ধু শিশু কিশোর মেলা। প্রথমবারের মতো বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে পালন করে। শিক্ষাবিদ ড. নীলিমা ইব্রাহিম জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে পালনের প্রস্তাব করেন ১৯৯৩ সালের ২৫ ডিসেম্বর শিশু সংগঠন বঙ্গবন্ধু শিশু কিশোর মেলা জাতীয় সম্মেলনে। সেই সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। আশা করি বুঝতে পেরেছেন জাতীয় শিশু দিবস প্রস্তাব করেন কে।

জাতীয় শিশু দিবস কবে ঘোষণা করা হয়

আপনি যদি জাতীয় শিশু দিবস কবে ঘোষণা করা হয় জানতে চান তাহলে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক জাতীয় শিশু দিবস কবে ঘোষণা করা হয়। ১৯৯৪ সাল থেকে বঙ্গবন্ধু শিশু কিশোর মেলা প্রথমবারের মতো বেসরকারিভাবে ১৭ই মার্চ জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে পালন করা হয়। প্রথম জাতীয় শিশু দিবস উদ্বোধন করেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ রেহানা।১৯৯৬ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন সরকারিভাবে জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
১৯৯৭ সাল থেকে সরকারিভাবে দিবসটি জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে পালন করা হয়। বাংলাদেশের শিশুদের উৎসব হিসেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে পালন করা হয়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১৭ মার্চ প্রথম জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে পালন করা হয় ১৯৯৪ সালে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন জাতীয় শিশু দিবস কবে ঘোষণা করা হয়।

জাতীয় শিশু দিবস তাৎপর্য

অনেকেই জানেনা জাতীয় শিশু দিবস তাৎপর্য সম্পর্কে। আপনিও যদি না জেনে থাকেন তাহলে এই পর্বটি পড়ে জেনে নিন জাতীয় শিশু দিবস তাৎপর্য সম্পর্কে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক জাতীয় শিশু দিবস তাৎপর্য সম্পর্কে কিছু কথার বিশ্ব শিশু দিবসের তাৎপর্য গভীর ও ব্যাপক। তাই জনসাধারণের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে সারাবিশ্বে অক্টোবর মাসের প্রথম সোমবার পালিত হয় বিশ্ব শিশু দিবস। এই দিবসটি পালনের উদ্দেশ্যে হচ্ছে শিশুদের কল্যাণ সাধন এবং তাদের নানা দিক দিয়ে সমস্যার সুষ্ঠু সমাধান করে তাদের মৌলিক অধিকার আদায় করা। কিন্তু পরিতাপের বিষয় বিশ্বের অধিকাংশ মানুষ এখনো বিশ্ব শিশু দিবস সম্পর্কে সচেতন নয়। এর জন্য এর কর্মসূচি এমনভাবে করতে হবে যেন জনগণের তাৎপর্য গভীরভাবে অনুধাবন করতে পারে।

শেষ কথা

উপরোক্ত আলোচনা সাপেক্ষে এতক্ষণে নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন ১৭ মার্চ জাতীয় শিশু দিবস রচনা - জাতীয় শিশু দিবস প্রস্তাব করেন কে। শিশু দিবসে প্রত্যকটি শিশুকে গড়ে তোলার কারিগর হতে হবে সবাইকে এই প্রতিজ্ঞা গ্রহণ করতে হবে। আপনার যদি ১৭ মার্চ জাতীয় শিশু দিবস রচনা এবং জাতীয় শিশু দিবস প্রস্তাব করেন কে সম্পর্কে কোনো মতামত থেকে থাকে তবে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন এবং আজকের পর্বটি ভালো লাগলে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন। @ 22882

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url