২১ শে ফেব্রুয়ারি ২০২৩ তাৎপর্য - ২১ শে ফেব্রুয়ারির ইতিহাস ও পটভূমি
প্রিয় পাঠক আপনি কি ২১ শে ফেব্রুয়ারি তাৎপর্য - ২১ শে ফেব্রুয়ারি ইতিহাস সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে হ্যাঁ আপনি ঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকে এই পর্বে আলোকপাত করবো ২১ শে ফেব্রুয়ারি তাৎপর্য - ২১ শে ফেব্রুয়ারি ইতিহাস সম্পর্কে।২১ শে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের তাৎপর্য তা অনেক। আর অনেকেই জানেনা ২১ শে ফেব্রুয়ারি ইতিহাস এবং ২১ শে ফেব্রুয়ারি তাৎপর্য কতটুকু। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক ২১ শে ফেব্রুয়ারি তাৎপর্য সম্পর্কে।
অনেকেই জানেনা ২১ শে ফেব্রুয়ারি তাৎপর্য - ২১ শে ফেব্রুয়ারি ইতিহাস সম্পর্কে। তাই আজকে আমরা আলোচনা করব ২১ ফেব্রুয়ারি তাৎপর্য ও ২১ শে ফেব্রুয়ারির ইতিহাস সম্পর্কে।২১শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। কিন্তু এই আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের তাৎপর্য ও ইতিহাস অনেকের অজানা। তাই চলুন জেনে নেওয়া যাক ২১ শে ফেব্রুয়ারি তাৎপর্য - ২১ শে ফেব্রুয়ারি ইতিহাস।
সূচিপত্রঃ ২১ শে ফেব্রুয়ারি তাৎপর্য - ২১ শে ফেব্রুয়ারি ইতিহাস
২১ শে ফেব্রুয়ারি তাৎপর্য
অনেকেই জানেনা ২১ শে ফেব্রুয়ারি তাৎপর্য। যদি না জেনে থাকেন তবে জেনে নিন ২১ শে ফেব্রুয়ারি তাৎপর্য কি। একুশে ফেব্রুয়ারি হলো আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের তাজা রক্তের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি মহান মাতৃভাষা। প্রতিবছর ২১ শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস শহীদ দিবস পালন করা হয়। ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর প্যারিসে অনুষ্ঠিত জাতিসংঘের শিক্ষা বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংক্রান্ত সংস্থা ইউনেস্কো অধিবেশনে ২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি একটি তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা।তাই ২০০০ সাল থেকে জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রগুলো ২১ ফেব্রুয়ারি পালিত হয়ে আসছে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে। ইউনেস্কোর এই সিদ্ধান্ত ফলে বাংলাদেশে একটি বিসর্জন আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি লাভ করে এবং বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলনের ইতিহাসে পরিণত হয়।
আরো পড়ুনঃ জাতীয় যুব দিবস কবে - জাতীয় যুব দিবস ২০২৩
২০০০ সাল থেকে বিশ্বের ১৯৩ টি মাতৃভাষার দাবিতে সমগ্র পূর্ব বাংলার দামাল ছেলেদের কথা উচ্চারিত হয়। শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করা হয় সেসব তরুণদের আত্মত্যাগের কথা। পরম শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করা হয় রফিক, আবুল বরকত, আব্দুল জব্বার, আব্দুস সালাম,শফিউর রহমান ওয়ালীউল্লাহ সহ নাম না জানা অনেক শহীদ কে। ঢাকার শহীদ মিনার এখন শুধু ঢাকা নয় এই শহীদ মিনার সারাবিশ্বের হয়ে উঠেছে নতুন নতুন সংগ্রামের পবিত্র স্মারক, বিজয়ের প্রতীক, অনুপ্রেরণার উৎস। একুশে ফেব্রুয়ারি এখন শুধু বাঙালীর নয় সারা বিশ্বের সারা বিশ্বের মাতৃভাষা প্রিয় সব মানুষের।
২১ শে ফেব্রুয়ারি ইতিহাস
আপনি যদি ২১ শে ফেব্রুয়ারি ইতিহাস না জেনে থাকেন তবে মনোযোগ সহকারে পড়ুন।বঙ্গীয় সমাজে বাংলা ভাষার অবস্থান নিয়ে বাঙালির আত্ম অন্বেষণে যে ভাষা চেতনার উন্মেষ ঘটে তারই সূত্র ধরে বিভাগোত্তর পূর্ব বঙ্গের রাজধানী ঢাকায় ১৯৪৭ সালের নভেম্বর ডিসেম্বরে ভাষা বিক্ষোভ শুরু হয়। ১৯৪৮ সালের মার্চে অল্প পর্যায়ে আন্দোলন শুরু হয়। ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি তার চরম প্রকাশ ঘটে। ১৯৫২ সালের ২১ শে ফেব্রুয়ারি ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে মিছিল বের করে। মিছিল ঢাকা মেডিকেল কলেজের সামনে এলে সরকারের নির্দেশে পুলিশ নির্বিচারে গুলি চালায়। পুলিশের গুলির আঘাতে সালাম, রফিক,বরকত ও জব্বারসহ নাম-না-জানা অনেকেই নিহত হয়। এ ঘটনার প্রতিবাদে ক্ষুব্ধ ঢাকাবাসী ঢাকা মেডিকেল কলেজ হোস্টেলের সমাবেত হয়। নানা নির্যাতন করা সত্ত্বেও ছাত্রদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষেরা প্রতিবাদ জানাতে পরের দিন অর্থাৎ ২২ ফেব্রুয়ারি পুনরায় রাজপথে নেমে আসে।
তারা মেডিকেল কলেজ হোস্টেলের প্রাঙ্গণে শহীদদের জন্য অনুষ্ঠিত জানাজায় অংশগ্রহণ করে। ভাষা শহীদদের স্মৃতি কে অমর করে রাখার জন্য ২৩ ফেব্রুয়ারি এক রাতের মধ্যে মেডিকেল কলেজের হোস্টেলের প্রাঙ্গণে গড়ে ওঠে একটি স্মৃতিস্তম্ভ। যা সরকার ২৬ ফেব্রুয়ারি ভেঙে ফেলে। একুশে ফেব্রুয়ারি এই ঘটনার মধ্য দিয়ে ভাষা আন্দোলন আরো গতিময় হয়। ১৯৫৪ সালে প্রদেশ পরিষদ নির্বাচনে যুক্তফ্রন্ট লাভ করলে ৭ মে অনুষ্ঠিত গণপরিষদের অধিবেশনে বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। বাংলাকে পাকিস্তানের দ্বিতীয় রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে সংবিধানে পরিবর্তন আনা হয় ১৯৫৬ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারি। এতক্ষণে নিশ্চয়ই ২১ শে ফেব্রুয়ারি ইতিহাস সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন।
ভাষা আন্দোলনের পটভূমি ও তাৎপর্য
আপনি নিশ্চয়ই ভাষা আন্দোলনের পটভূমি ও তাৎপর্য সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তবে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। এখন আমরা আলোকপাত করবো ভাষা আন্দোলনের পটভূমি ও তাৎপর্য সম্পর্কে। বর্তমানের পাকিস্তান এবং বাংলাদেশের রাষ্ট্র পূর্বে ব্রিটিশ শাসনাধীন অবিভক্ত ভারতবর্ষে অন্তর্ভুক্ত ছিল। উনবিংশ শতকের মাঝামাঝি সময় থেকে উর্দুভাষা টি কিছুসংখ্যক মুসলিম রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও ধর্মীয় নেতা খাজা সলিমুল্লাহ স্যার, সৈয়দ আহমেদ খান, নবাব ওয়াকার এবং মৌলভী আব্দুল হক প্রমোশনের চেষ্টায় ভারতীয় মুসলমানদের লিঙ্গুয়া ফ্রাঙ্কা উন্নতি হয়।
১৯৫২ সালের ২১ শে ফেব্রুয়ারি ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে মিছিল বের করে। মিছিল ঢাকা মেডিকেল কলেজের সামনে এলে সরকারের নির্দেশে পুলিশ নির্বিচারে গুলি চালায়। পুলিশের গুলির আঘাতে সালাম, রফিক,বরকত ও জব্বারসহ নাম-না-জানা অনেকেই নিহত হয়। এ ঘটনার প্রতিবাদে ক্ষুব্ধ ঢাকাবাসী ঢাকা মেডিকেল কলেজ হোস্টেলের সমাবেত হয়। নানা নির্যাতন করা সত্ত্বেও ছাত্রদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষেরা প্রতিবাদ জানাতে পরের দিন অর্থাৎ ২২ ফেব্রুয়ারি পুনরায় রাজপথে নেমে আসে।
তারা মেডিকেল কলেজ হোস্টেলের প্রাঙ্গণে শহীদদের জন্য অনুষ্ঠিত জানাজায় অংশগ্রহণ করে। ভাষা শহীদদের স্মৃতি কে অমর করে রাখার জন্য ২৩ ফেব্রুয়ারি এক রাতের মধ্যে মেডিকেল কলেজের হোস্টেলের প্রাঙ্গণে গড়ে ওঠে একটি স্মৃতিস্তম্ভ। যা সরকার ২৬ ফেব্রুয়ারি ভেঙে ফেলে। একুশে ফেব্রুয়ারি এই ঘটনার মধ্য দিয়ে ভাষা আন্দোলন আরো গতিময় হয়। ১৯৫৪ সালে প্রদেশ পরিষদ নির্বাচনে যুক্তফ্রন্ট লাভ করলে ৭ মে অনুষ্ঠিত গণপরিষদের অধিবেশনে বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। আশা করি বুঝতে পেরেছেন ভাষা আন্দোলনের পটভূমি ও তাৎপর্য।
ভাষা আন্দোলনের কারণ ও ফলাফল
অনেকেই জানেনা ভাষা আন্দোলনের কারণ ও ফলাফল কি ছিল। এই পর্বে আলোকপাত করব ভাষা আন্দোলনের কারণ ও ফলাফল সম্পর্কে। ভাষা আন্দোলনের প্রথম যে কারণ ছিল ভাষা আন্দোলন সংগঠিত হওয়ার পেছনে তা হলো অবাঙালি নেতাদের হাতে ক্ষমতা কেন্দ্রীয়করণ।১৯৪৭ সালে পাকিস্তান রাষ্ট্র সৃষ্টি হলে যে পরিচালনায় ক্ষমতা চলে যায় অবাঙালির হাতে পাকিস্তানের রাষ্ট্রপ্রধান গভর্নর জেনারেল জিয়া প্রধানমন্ত্রীর নবাবজাদা লিয়াকত আলী খান ছিলেন অবাঙালি। পাকিস্তান গঠনের পরিণতি বাংলাদেশের জনগণ বুঝতে পারে ১৯৪৮ সালে যখন মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ সাহেব ঢাকায় এসে উর্দুই হবে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা ঘোষণা দেন।
এটা বাংলাদেশীদের মনে আঘাত করে যে মুসলিম স্বাধীন নবাবির স্বপ্ন বাংলাদেশীরা দেখেছিল সদ্য স্বাধীন পাকিস্তান রাষ্ট্রে সেই সুখ আসবেনা বাঙালি বুঝতে পারে। সুখের বদলে বাঙালি মাতৃভাষা রক্ষার সংগ্রামে নামে। মুখের ভাষার কথা বলা দাপ্তরিক কাজকর্ম করার অধিকার রক্ষার আন্দোলন শুরু করতে হবে পাকিস্তানি হওয়ার এক বছরের মধ্যেই সেটা বাংলাদেশ এরা কখনো কল্পনাও করতে পারে নাই। অথচ পাকিস্তান বানানোর দাবি করার জন্য মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠা করেছিল বাঙালিরা। সেই ১৯৪৮ সালের জিন্নাহর ঘোষনা এরপরে বাংলাভাষাকে রক্ষার জন্য বাংলাদেশিদের উত্তাল গণ আন্দোলন শুরু হয়। যা পরবর্তীতে ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি সৃষ্টি করে। রাজপথের সালাম-রফিক-বরকত এর তাজা প্রাণের বলি দেওয়ার পরেও পরিস্থিতি শান্ত হয়নি।
পরবর্তীতে ১৯৫২ এর ভাষা আন্দোলনে ভর করে বাঙালি আবার স্বাধীনতা সংগ্রাম নামতে বাধ্য হয়। ফলাফল এককথায় ভাষা আন্দোলন বাঙালির স্বাধীনতা সংগ্রামের স্মৃতিকাগার। অসংখ্য প্রাণের বিনিময়ে আমরা লাভ করেছি আমাদের মাতৃভাষা বাংলা ভাষা। ক্রমাগত গণআন্দোলনের মুখে পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সরকার শেষ পর্যন্ত নতি স্বীকার করতে বাধ্য হয় এবং ১৯৫৪ সালের ৭ই মে পাকিস্তান গণপরিষদে বাংলা অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে গৃহীত হয়। ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর ইউনেস্কো বাংলা ভাষা আন্দোলন মানুষের ভাষায় এবং স্থির অধিকারের প্রতি সম্মান জানিয়ে ২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করে যা বৈশ্বিক পর্যায়ে সংবার্ষিক ভাবে গভীর শ্রদ্ধা ও যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপন করা হয়। এটি ছিল মূলত ভাষা আন্দোলনের কারণ ও ফলাফল।
ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস pdf
এখন আমরা আলোচনা করবো ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস pdf সম্পর্কে।ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস pdf সম্পর্কে জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের তাজা রক্তের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি মহান মাতৃভাষা। প্রতিবছর ২১ শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস।১৯৪৭ সালের নভেম্বর ডিসেম্বরে ভাষা বিক্ষোভ শুরু হয়। ১৯৪৮ সালের মার্চে অল্প পর্যায়ে আন্দোলন শুরু হয়। ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি তার চরম প্রকাশ ঘটে। ১৯৫২ সালের ২১ শে ফেব্রুয়ারি ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে মিছিল বের করে। মিছিল ঢাকা মেডিকেল কলেজের সামনে এলে সরকারের নির্দেশে পুলিশ নির্বিচারে গুলি চালায়। পুলিশের গুলির আঘাতে সালাম, রফিক,বরকত ও জব্বারসহ নাম-না-জানা অনেকেই নিহত হয়।
এ ঘটনার প্রতিবাদে ক্ষুব্ধ ঢাকাবাসী ঢাকা মেডিকেল কলেজ হোস্টেলের সমাবেত হয়। নানা নির্যাতন করা সত্ত্বেও ছাত্রদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষেরা প্রতিবাদ জানাতে পরের দিন অর্থাৎ ২২ ফেব্রুয়ারি পুনরায় রাজপথে নেমে আসে। তারা মেডিকেল কলেজ হোস্টেলের প্রাঙ্গণে শহীদদের জন্য অনুষ্ঠিত জানাজায় অংশগ্রহণ করে। ভাষা শহীদদের স্মৃতি কে অমর করে রাখার জন্য ২৩ ফেব্রুয়ারি এক রাতের মধ্যে মেডিকেল কলেজের হোস্টেলের প্রাঙ্গণে গড়ে ওঠে একটি স্মৃতিস্তম্ভ। যা সরকার ২৬ ফেব্রুয়ারি ভেঙে ফেলে। একুশে ফেব্রুয়ারি এই ঘটনার মধ্য দিয়ে ভাষা আন্দোলন আরো গতিময় হয়। ১৯৫৪ সালে প্রদেশ পরিষদ নির্বাচনে যুক্তফ্রন্ট লাভ করলে ৭ মে অনুষ্ঠিত গণপরিষদের অধিবেশনে বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। বাংলাকে পাকিস্তানের দ্বিতীয় রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে সংবিধানে পরিবর্তন আনা হয় ১৯৫৬ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারি। এতক্ষণে নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস pdf সম্পর্কে।
২১ শে ফেব্রুয়ারি তাৎপর্য - ২১ শে ফেব্রুয়ারি ইতিহাস এর শেষ কথা
উপরোক্ত পর্ব শেষে আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন ২১ শে ফেব্রুয়ারি তাৎপর্য - ২১ শে ফেব্রুয়ারি ইতিহাস সম্পর্কে। "আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারী আমি কি ভুলিতে পারি" অসংখ্য প্রাণের বিনিময়ে আমরা পেয়েছিলাম একুশে ফেব্রুয়ারি মাতৃভাষা। আপনার যদি ২১ শে ফেব্রুয়ারি তাৎপর্য - ২১ শে ফেব্রুয়ারি ইতিহাস সম্পর্কের যদি কোনো মতামত থেকে থাকে তবে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন এবং আজকের পর্বটি যদি ভালো লেগে থাকে তবে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন। @ 22882
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url