বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন পটভূমি ও গুরুত্ব এবং রচনা
বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস রচনা সম্পর্কে আজকে এই আলোচনা করা হবে। আমরা জানি যে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাই অনেক সময় আমাদের বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস রচনা সম্পর্কে লেখার প্রয়োজন হয়। সে ক্ষেত্রে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনাকে অনেক সাহায্য করবে। এই আর্টিকেলে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস রচনা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।
আপনি যদি বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস রচনা সম্পর্কে জানতে চান তাহলে সম্পূর্ণ ঠিক এর মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তো চলুন দেরি না করে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস রচনা সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
পেজ সূচিপত্রঃ বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস রচনা - বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের গুরুত্ব
- উপস্থাপনা
- বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস রচনা
- বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন পটভূমি ও গুরুত্ব
- স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস অনুচ্ছেদ
- শেষ কথা
বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস রচনা - বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের গুরুত্বঃ উপস্থাপনা
যেদিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে বাংলাদেশে এসেছিলেন সেদিন টিকে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস হিসেবে পালন করা হয়। তাই আজকের এই আর্টিকেলে আমরা এখন বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস রচনা সম্পর্কে আলোচনা করব।
এখানে আরো বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের গুরুত্ব, বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন পটভূমি ও গুরুত্ব, স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস অনুচ্ছেদ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে আজকের এই আর্টিকেলে।
বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন পটভূমি ও গুরুত্ব এবং রচনা
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পটভূমি নিয়ে রচনা অনেক সময় আমাদের লেখার প্রয়োজন হয় যার গুরুত্ব অনেক। বিশেষ করে রচনা প্রতিযোগিতা করার সময় খুবই গুরুত্বপূর্ণ বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের রচনা লেখার প্রয়োজন পড়তে পারে সেক্ষেত্রে আপনি আজকের এই আর্টিকেল থেকে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস রচনা সম্পর্কে জেনে নিন।
আরো পড়ুনঃ ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস রচনা - ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস কবিতা
ভূমিকাঃ বাংলাদেশের স্বাধীনতার পেছনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভূমিকা ছিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীরা বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে বাংলাদেশে অবস্থান করতে দেয়নি। তারা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করে জেলের ভেতরে রেখে দেই।
বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জনের পর ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বাংলাদেশ এসেছিলেন সাধারণত তাই প্রতি বছর এই দিনটিকে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস হিসেবে পালন করা হয়। এদিনে বঙ্গবন্ধু কে বরণ করে নিতে লাখো জনতা ভির করেছিল।
পটভূমিঃ দীর্ঘ নয় মাস বাঙালিরা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছিল। বাংলাদেশের স্বাধীন করার পেছনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। আমরা জানি যে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করে। ২৫ মার্চ কালরাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী বাঙ্গালীদের উপর গণহত্যা চালাতে শুরু করে।
১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ রাতে সঙ্গে সঙ্গে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ধানমন্ডির বাসভবন থেকে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী গ্রেপ্তার করেছিল। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় বঙ্গবন্ধুকে পাকিস্তানের কারাগারে বন্দি রেখে তার ওপর নির্যাতন চালানো হয়। পাকিস্তানিরা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পরিকল্পনা তৈরি করে। কিন্তু পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীরা বারবার তাদের পরিকল্পনা ব্যর্থ হয়েছিলেন।
অন্যদিকে বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতে বাঙালি জাতি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও বলে যাওয়া পথে রক্ত ক্ষয়ী যুদ্ধ চালিয়ে যান। যতদিন যেতে থাকে রক্ত ঝরতে থাকে দেশের মাটিতে হানাদার বাহিনীর ক্ষমতা হারাতে থাকে। বাঙালি জাতির প্রতিরোধেরমুখে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয়েছিল।
১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর মুক্তিযুদ্ধে বিজয় অর্জনের পর বিশ্বব্যাপী বঙ্গবন্ধুর জনপ্রিয়তা আরো বেড়ে যায়। বাঙালির পাশাপাশি স্বাধীনতা ও শান্তিকামী মানুষের বঙ্গবন্ধুর মুক্তির দাবীতে সোচ্চার হয়ে ওঠে। আন্তর্জাতিক চাপের কাছে নতি স্বীকার করে অবশেষে ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর মুক্তি দিতে বাধ্য হয় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীরা। কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে বঙ্গবন্ধু চলে যান।
উপসংহারঃ এভাবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালির মনের ভেতরে আরো বেশি ঢুকে যায়। তিনি বাঙ্গালীদের আরো কাছের মানুষ হয়ে ওঠে। কারণ একমাত্র বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাঙালিরা যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। তিনি গ্রেফতার হওয়ার আগেই বাংলাদেশকে স্বাধীন বলে ঘোষণা করেছিলেন।
যেদিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশ এসেছিলেন সেইদিন সারাদেশ থেকে বঙ্গবন্ধুকে দেখতে লাখো জনতার ভিড় হয়েছিল। সেখান থেকে ভারত হয়ে ১০ জানুয়ারি বাংলাদেশে ফেরত আসেন। সেদিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে দেখার জন্য সারা দেশের মানুষ ছুটে আসে বিমানবন্দরে। এরপর বিমানবন্দর থেকে লাখ লাখ জনতার জনসমুদ্র পাড়ি দিয়ে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে দাঁড়িয়ে বঙ্গবন্ধু তার বক্তব্য বলেছিলেন বাঙালি আমাকে যে ভালোবাসা দিয়েছে সেই বাঙালির জন্য আমি রক্ত দিতে প্রস্তুত। এই ঘোষণা দিয়েছিলেন।
বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের গুরুত্ব - বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন পটভূমি ও গুরুত্ব
আমরা অনেকেই বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের গুরুত্ব সম্পর্কে জানিনা। যেহেতু আজকের এই আর্টিকেলে আমরা বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস রচনা সম্পর্কে আলোচনা করছে সেহেতু বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন পটভূমি ও গুরুত্ব সম্পর্কে জেনে নেওয়া উচিত। তাহলে চলুন বন্ধুরা এখন আমরা বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের গুরুত্ব ও বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন পটভূমি ও গুরুত্ব সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
আরো পড়ুনঃ ২৬ শে মার্চ এর বক্তব্য - ২৬ শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস নিয়ে কিছু কথা
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সবথেকে বেশি ভূমিকা রেখেছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি প্রতিটি বাঙালিকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের ধারাবাহিকতা এবং নিয়ন্ত্রিত আন্দোলনের ফলে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অনেকটা রূপকার হতে লেগেছিল। এরপর আসে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের ইতিহাস ধারাবাহিকতা।
বাঙালি জাতির জীবনে একটি স্মরণীয় দিন হল ১০ জানুয়ারি। কারণ এই দিনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়ে বাঙালি বিজয়ের পরিপূর্ণ অর্জন করেছিল। ১৯৭১ সালে ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ হানাদার মুক্ত হয় কিন্তু বাংলাদেশের মানুষ যখন স্বাধীনতা স্বাদ গ্রহণ করেনি কারণ বাংলাদেশের স্বাধীনতার মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানি আটক ছিলেন।
পাকিস্তানের থাকাকালীন অবস্থায় বঙ্গবন্ধুর সাথে সাক্ষাৎ করে এবং অনুনয়-বিনয় করে পাকিস্তানের সঙ্গে একটি সম্পর্ক রাখার জন্য বঙ্গবন্ধুকে অনুরোধ করেছিল। কিন্তু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঘৃণাভরে সেই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে দেন। এরপরে ৮ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীরা। এরপরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একটি বিশেষ বিমানে করে লন্ডনে চলে যান ।
এর পরের দিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ভারত হয়ে ১০ জানুয়ারি বাংলাদেশে পা রেখেছিলেন। বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামে সমর্থন ও সহযোগিতা দানের জন্য ভারত সোভিয়েত ইউনিয়ন ফ্রান্স ব্রিটেন কে আমি ধন্যবাদ জানাই। স্বাধীন ও সার্বভৌম গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ এখন একটি বাস্তব সত্য। এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে নতুন করে রূপ ধারণ করতে থাকে। এরপর বঙ্গবন্ধু রেসকোর্স ময়দানে বাংলাদেশের জনগণের সাথে দেখা করেন এবং সংবর্ধনা জানানো হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে।
স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস অনুচ্ছেদ
স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস অনুচ্ছেদ সম্পর্কে এখন আলোচনা করা হবে। আমরা ইতিমধ্যেই বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস রচনা সম্পর্কে জেনে এসেছি এখন আরও একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস অনুচ্ছেদ সম্পর্কে আলোচনা করব। স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস অনুচ্ছেদ আলোচনা করা হলো।
বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস হল ১০ জানুয়ারি। ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশ এসেছিলেন তাই এই দিনটিকে প্রতিবছর বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস হিসেবে পালন করা হয়। তিনি ১৯৭২ সালের এই দিনে পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে স্বাধীন দেশে ফিরে এসেছিলেন।
১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ স্বাধীনতা ঘোষণা করার পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পাক হানাদার বাহিনীরা গ্রেপ্তার করেছিল। গ্রেপ্তার করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পাকিস্তানে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। সেখানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ওপর অমানবিক অত্যাচার নির্যাতন করা হয়েছিল। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন অবস্থায় বঙ্গবন্ধু জেলে অবস্থান করেছিল।
আরো পড়ুনঃ ২৬ শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস
এরপরে ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণ করার পর অর্থাৎ বাংলাদেশ বিজয় অর্জন করার পরে বিভিন্ন রকম রাজনৈতিক চাপে এসে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কে ছাড়তে বাধ্য হয়েছিলেন।১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে মুক্তি দেওয়া হয় এরপরে লন্ডন এবং ভারত হয়ে তিনি ১০ জানুয়ারি বাংলাদেশে এসেছিলেন। তাই এই দিনটিকে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস বলা হয়।
বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস রচনা - বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের গুরুত্বঃ শেষ কথা
বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস রচনা, বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের গুরুত্ব, স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস অনুচ্ছেদ, বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন পটভূমি ও গুরুত্ব সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেলের বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। প্রিয় বন্ধুরা আশাকরি আপনারাও বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানতে পেরেছেন। যদি না জেনে থাকেন তাহলে সম্পূর্ণ আর্টিকেল মনোযোগ সহকারে পড়ে নিন।
এতক্ষন আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এরকম আরো পড়তে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন।১৬৮৩০
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url