জাতীয় নারী দিবস ২০২৩ - জাতীয় নারী দিবস কবে

জাতীয় নারী দিবসে নারীদের ভূমিকা ও গুরুত্বের উপর ভিত্তি করে এই দিবসটি পালন করা হয়। আপনি যদি জাতীয় নারী দিবস - জাতীয় নারী দিবস কবে না জেনে থাকেন তবে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। কারণ এই পর্বে আলোকপাত করা হবে জাতীয় নারী দিবস কবে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক জাতীয় নারী দিবস - জাতীয় নারী দিবস কবে।

নারী দিবস, জাতীয় নারী দিবস নামে পরিচিত। আপনি যদি জাতীয় নারী দিবস সম্পর্কে না জেনে থাকেন তবে পরবর্তী মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক জাতীয় নারী দিবস সম্পর্কে কিছু কথা। জাতীয় নারী দিবস ৮ মার্চ পালন করা হয়। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও দিনটি নানান আনুষ্ঠানিকতায় উদযাপিত হয়। নারীর অধিকার রক্ষায় বিশ্বব্যাপী সমতাভিত্তিক সমাজ রাষ্ট্র গড়ার লক্ষ্যে প্রতি বছর এই দিনে দিবসটি উদযাপন করা হয়।

নারী দিবস উদযাপনের পেছনে রয়েছেন নারী শ্রমিকের অধিকার আদায়ের সংগ্রামের ইতিহাস। নারীদের সঠিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে এবং নারীদের গুরুত্ব বিবেচনা করেই এই দিবসটি পালন করা হয়। আশা করি বুঝতে পেরেছেন জাতীয় নারী দিবস সম্পর্কে।

আপনি কি জানেন জাতীয় নারী দিবস কবে। যদি না জেনে থাকেন তবে এই পর্বটি আপনার জন্য কারন এই পর্বে আমরা আলোকপাত করবো জাতীয় নারী দিবস কবে। তবে চলুন জেনে নেওয়া যাক জাতীয় নারী দিবস কবে পালন করা হয়। জাতীয় নারী দিবস ৮ মার্চ পালন করা হয়। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও দিনটি নানান আনুষ্ঠানিকতায় উদযাপিত হয়। ১৯০৯ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি নিউ ইয়র্কের সোশ্যাল ডেমোক্র্যাট নারী সংগঠনের পক্ষ থেকে আয়োজিত নারী সমাবেশ জার্মান সমাজতান্ত্রিক নেত্রী ক্লারা স্কিনের নেতৃত্বে সর্বপ্রথম আন্তর্জাতিক নারী সম্মেলন হয়।

এই সম্মেলনে ফ্লোরা প্রতিবছর ৮ মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস হিসেবে পালন করার প্রস্তাব দেন। বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভের পূর্বে থেকেই এই দিবসটি পালিত হতে শুরু করে। পরবর্তীতে ১৯৭৫ সালে ৮ মার্চকে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি প্রদান করা হয়।

আপনি হয়তো ৮ মার্চ কি দিবস সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে এই পরবর্তী আপনার জন্য। এই পর্বটি পড়ে জেনে নিন ৮ মার্চ কি দিবস। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক ৮ মার্চ কি দিবস।৮ মার্চ জাতীয় নারী দিবস। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও দিনটি নানান আনুষ্ঠানিকতায় উদযাপিত হয়। নারীর অধিকার রক্ষায় বিশ্বব্যাপী সমতাভিত্তিক সমাজ রাষ্ট্র গড়ার লক্ষ্যে প্রতি বছর এই দিনে দিবসটি উদযাপন করা হয়। বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভের পূর্বে থেকেই এই দিবসটি পালিত হতে শুরু করে। পরবর্তীতে ১৯৭৫ সালে ৮ মার্চকে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি প্রদান করা হয়। আশা করি বুঝতে পেরেছেন ৮ মার্চ কি দিবস।

৮ মার্চ কি আন্তর্জাতিক নারী দিবস ২০২৩ সম্পর্কে জানতে হলে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। এই পর্বে আলোকপাত করব ৮ মার্চ কি আন্তর্জাতিক নারী দিবস ২০২৩ সম্পর্কে। চলুন জেনে নেওয়া যাক ৮ মার্চ কি আন্তর্জাতিক নারী দিবস ২০২৩ কিছু কথা। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও দিনটি নানান আনুষ্ঠানিকতায় উদযাপিত হয়। নারীর অধিকার রক্ষায় বিশ্বব্যাপী সমতাভিত্তিক সমাজ রাষ্ট্র গড়ার লক্ষ্যে প্রতি বছর এই দিনে দিবসটি উদযাপন করা হয়। আন্তর্জাতিক নারী দিবস ২০২৩ উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল নারীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে পৃথক বাণীতে বিশ্বের সকল নারীর প্রতি শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে বলেন বিশ্বের সকল নারী তার মেধা ও শ্রম দিয়ে যুগে যুগে সভ্যতার অগ্রগতি এবং উন্নয়নের সমঅংশীদারিত্ব নিশ্চিত করেছে। সারাবিশ্বে তাই আজ বদলে গেছে নারীর প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি। এখন বাড়ির কাজের মূল্যায়ন হচ্ছে বৃদ্ধি পাচ্ছে স্বীকৃতি।

আপনি যদি ৮ মার্চ ইতিহাসের এই দিনে সম্পর্কে জানতে চান তাহলে পরবর্তী পড়ুন। এই পর্ব পরে জানতে পারবেন ৮ মার্চ ইতিহাসের এই দিনে সম্পর্কে।১৯০৯ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি নিউ ইয়র্কের সোশ্যাল ডেমোক্র্যাট নারী সংগঠনের পক্ষ থেকে আয়োজিত নারী সমাবেশ জার্মান সমাজতান্ত্রিক নেত্রী ক্লারা স্কিনের নেতৃত্বে সর্বপ্রথম আন্তর্জাতিক নারী সম্মেলন হয়। এই সম্মেলনে ফ্লোরা প্রতিবছর ৮ মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস হিসেবে পালন করার প্রস্তাব দেন।এরপর ১৯৭৫ সালে ৮ মার্চকে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি প্রদান করা হয়। দিবসটি পালনের জন্য বিভিন্ন রাষ্ট্রকে আহ্বান জানায় জাতিসংঘ। এরপর থেকে সারাবিশ্বে পৃথিবী জুড়ে পালিত হচ্ছে দিনটি নারী অধিকার আদায়ের প্রত্যয় ব্যক্ত করার অভিপ্সা নিয়ে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন ৮ মার্চ ইতিহাসের এই দিনে সম্পর্কে।

৮ মার্চ বিশ্ব নারী দিবস।বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও দিনটি নানান আনুষ্ঠানিকতায় উদযাপিত হয়। নারীর অধিকার রক্ষায় বিশ্বব্যাপী সমতাভিত্তিক সমাজ রাষ্ট্র গড়ার লক্ষ্যে প্রতি বছর এই দিনে দিবসটি উদযাপন করা হয়। নারী দিবস উদযাপনের পেছনে রয়েছেন নারী শ্রমিকের অধিকার আদায়ের সংগ্রামের ইতিহাস। নারীদের সঠিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে এবং নারীদের গুরুত্ব বিবেচনা করেই এই দিবসটি পালন করা হয়। নারীর অধিকার ও গুরুত্ব বিবেচনা করেই এই দিবসটি পালন করা হয়ে থাকে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন ৮ মার্চ বিশ্ব নারী দিবস সম্পর্কে।

৮ মার্চ ইতিহাস সম্পর্কে জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন কারণে পর্বে আলোকপাত করা হবে ৮ মার্চ ইতিহাস সম্পর্কে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক ৮ মার্চ ইতিহাস। ১৯০৯ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি নিউ ইয়র্কের সোশ্যাল ডেমোক্র্যাট নারী সংগঠনের পক্ষ থেকে আয়োজিত নারী সমাবেশ জার্মান সমাজতান্ত্রিক নেত্রী ক্লারা স্কিনের নেতৃত্বে সর্বপ্রথম আন্তর্জাতিক নারী সম্মেলন হয়। এই সম্মেলনে ফ্লোরা প্রতিবছর ৮ মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস হিসেবে পালন করার প্রস্তাব দেন। এরপর ১৯১০ খ্রিস্টাব্দে ডেনমার্কের কোপেনহেগেনে অনুষ্ঠিত হয় দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক নারী সম্মেলন। ১৭টি দেশ থেকে ১০০ জন নারী প্রতিনিধি এতে যোগ দিয়েছিলেন। এটি ছিল মূলত ৮ মার্চ ইতিহাস।

উপরোক্ত আলোচনা সাপেক্ষে এতক্ষণে নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন জাতীয় নারী দিবস - জাতীয় নারী দিবস কবে। নারীদের হেই চোখে না দেখে নারীদের অধিকার তাদের বুঝিয়ে দিতে হবে। তবে এগিয়ে যাবে দেশ এগিয়ে যাবে বিশ্ব।জাতীয় নারী দিবস - জাতীয় নারী দিবস কবে সম্পর্কে আপনার যদি কোন মতামত থেকে থাকে তবে অবশ্যই মন্তব্য করে জানাবেন এবং আজকের পর্বটি ভাল লেগে থাকলে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন। @22882