পহেলা বৈশাখের রোমান্টিক কবিতা, ছন্দ, আবৃতি, ছড়া বাংলা নববর্ষ ২০২৩
বৈশাখ মাস বাঙালির কাছে একটি অমূল্য পাওয়া। বাংলাদেশের মাতৃভাষা হল বাংলা। বাংলা মাসের প্রথম মাসি হলো বৈশাখ মাস। এই মাসে অনেক কিছুই হয় যেমন- একমাস সময় যাবত মেলা উদযাপন করা হয়। কেউ হাতের কারুকাজ করে মাটির পুতুল, মাটির কলস, নানা রকম খেলনা তৈরি করে থাকেন। এখন আপনারা উপভোগ করতে চলেছেন পহেলা বৈশাখের রোমান্টিক কবিতা, ছন্দ, ছড়া।
আমাদের পক্ষ থেকে বৈশাখ মাসের প্রথম দিকে বৈশাখ নিয়ে কিছু কবিতা আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করব।
পেজ সূচিপত্রঃ-পহেলা বৈশাখের রোমান্টিক কবিতা, ছন্দ, ছড়া
বৈশাখের কবিতা
বৈশাখ মাসের বৈশাখী কবিতা নিয়ে আমাদের বিশেষ আর্টিকেল। "বৈশাখ" কবিতা লিখেছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। বৈশাখের এই কবিতা কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বৈশাখ মাস টাকে বরণ করে নিয়েছে। তার সঙ্গে দুঃখ প্রকাশ করেছে সেইসব ব্যাক্তি বা মানুষের যারা দেশে থেকে নববর্ষ উদযাপন করতে পারছে না। কবিতাটা সঙ্গে আরো অনেক কিছু জড়িয়ে আছে। আপনারা উপভোগ করছেন পহেলা বৈশাখের রোমান্টিক কবিতা, ছন্দ, ছড়া।
বৈশাখ - রবীন্দ্রনাথের নতুন বছরের কবিতা
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
হে ভৈরব, হে রুদ্র বৈশাখ!
ধুলায় ধূসর রুক্ষ উড্ডীন পিঙ্গল জটাজাল,
তপঃক্লিষ্ট তপ্ত তনু, মুখে তুলি বিষাণ ভয়াল
কারে দাও ডাক
হে ভৈরব, হে রুদ্র বৈশাখ!
ছায়ামূর্তি যত অনুচর
দগ্ধতাম্র দিগন্তের কোন্ ছিদ্র হতে ছুটে আসে!
কী ভীষ্ম অদৃশ্য নৃত্যে মাতি উঠে মধ্যাহ্ন-আকাশে
নিঃশব্দ প্রখর
ছায়ামূর্তি তব অনুচর!
মত্তশ্রমে শ্বসিছে হুতাশ।
রহি রহি দহি দহি উগ্রবেগে উঠিছে ঘুরিয়া,
আবর্তিয়া তৃণপর্ণ, ঘূর্ণচ্ছন্দে শূন্যে আলোড়িয়া
চূর্ণরেণুরাশ
মত্তশ্রমে শ্বসিছে হুতাশ।
দীপ্তচক্ষু হে শীর্ণ সন্ন্যাসী,
পদ্মাসনে বস আসি রক্তনেত্র তুলিয়া ললাটে,
শুষ্কজল নদীতীরে শস্যশূন্য তৃষাদীর্ণ মাঠে
উদাসী প্রবাসী—
দীপ্তচক্ষু হে শীর্ণ সন্ন্যাসী!
জ্বলিতেছে সম্মুখে তোমার
লোলুপ চিতাগ্নিশিখা, লেহি লেহি বিরাট অম্বর,
নিখিলের পরিত্যক্ত মৃতস্তূপ বিগত বৎসর
করি ভস্মসার।
চিতা জ্বলে সম্মুখে তোমার।
হে বৈরাগী, করো শান্তিপাঠ।
উদার উদাস কণ্ঠ যাক ছুটে দক্ষিণে ও বামে,
যাক নদী পার হয়ে, যাক চলি গ্রাম হতে গ্রামে,
পূর্ণ করি মাঠ।
হে বৈরাগী, করো শান্তিপাঠ।
সকরুণ তব মন্ত্রসাথে
মর্মভেদী যত দুঃখ বিস্তারিয়া যাক বিশ্ব- ’পরে,
ক্লান্ত কপোতের কণ্ঠে, ক্ষীণ জাহ্নবীর শ্রান্তস্বরে,
অশ্বত্থছায়াতে—
সকরুণ তব মন্ত্রসাথে।
দুঃখ সুখ আশা ও নৈরাশ
তোমার ফুৎকারলুব্ধ ধুলা-সম উড়ুক গগনে,
ভ’রে দিক নিকুঞ্জের স্খলিত ফুলের গন্ধসনে
আকুল আকাশ—
দুঃখ সুখ আশা ও নৈরাশ।
তোমার গেরুয়া বস্ত্রাঞ্চল
দাও পাতি নভস্তলে, বিশাল বৈরাগ্যে আবরিয়া
জরা মৃত্যু ক্ষুধা তৃষ্ণা, লক্ষকোটি নরনারী-হিয়া
চিন্তায় বিকল।
দাও পাতি গেরুয়া অঞ্চল।
ছাড়ো ডাক, হে রুদ্র বৈশাখ!
ভাঙিয়া মধ্যাহ্নতন্দ্রা জাগি উঠি বাহিরিব দ্বারে,
চেয়ে রব প্রাণীশূন্য দগ্ধতৃণ দিগন্তের পারে
নিস্তব্ধ নির্বাক।
হে ভৈরব, হে রুদ্র বৈশাখ!
বাংলা নববর্ষের কবিতা
বাংলা নববর্ষকে বরণ করে নিয়েছে অনেক কবি। তার মধ্যে একটি কবি হলো- এ কে দাস মৃদুল। তিনি লিখেছেন "বর্ষবরণ" কবিতা। কবি এই মাসে গাছের পাতা পরিবর্তন থেকে শুরু করে অনেক কিছু বুঝিয়েছ এই কবিতাতে। আপনারা উপভোগ করছেন পহেলা বৈশাখের রোমান্টিক কবিতা, ছন্দ, ছড়া।
আরো পড়ুনঃ- পহেলা বৈশাখ ২০২২ মেসেজ
আমাদের প্রিয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম কবিতা লিখেছেন বর্ষবরণ নিয়ে তার কবিতার নাম হল "প্রলয়োল্লাস"। কবি এই কবিতায় কালবৈশাখী ঝড় নিয়ে কথা বলেছে। তাছাড়াও এই কবিতা তে রয়েছে অনেক কিছু। আপনি না পড়লে বুঝতে পারবেন না পড়ুন কে জানে আপনার ভাললাগতে পারে। আপনারা উপভোগ করছেন পহেলা বৈশাখের রোমান্টিক কবিতা, ছন্দ, ছড়া।
বর্ষবরণ - বাংলা বর্ষবরণের কবিতা
এ কে দাস মৃদুল
বৈশাখ
এলো রে
ঝড়ো হাওয়া বয়ে
বৃক্ষের ডালে নব পল্লবে,
ঘরে ঘরে আনন্দ ধারা নিয়ে;
পুরাতন ধুয়ে মুছে বৈশাখ এলো রে।
জীর্ণতা
পিছু ফেলে
যা ছিলো অনাদরে
নতুন দিনের তরুণ আলোয়,
হাটে মাঠে সার্বজনীন বরেণ্য উৎসবে;
পান্তা ইলিশের সুবাসে বৈশাখ এলো রে।
আগামীর
চলার পথে
সুনিপুণ স্বপ্ন বুকে
হাজার বছরের ঐতিহ্য লালনে,
বাঙালির ঘরে ঘরে শান্তির বারতায়;
হালখাতার নববর্ষ বরণের বৈশাখ এলো রে।
আনন্দ
মেলার মিছিলে
বাঁশরীয়ার বাঁশির সুরে
মানব মানবীর নব উল্লাসে,
ঢোল ডুগডুগির বাউল সঙ্গীতের নৃত্যে;
মনুষ্যত্বের মিলন মেলার বৈশাখ এলো রে।
আরো পড়ুনঃ- বসন্তের কবিতা স্ট্যাটাস
প্রলয়োল্লাস
কাজী নজরুল ইসলাম
তোরা সব জয়ধ্বনি কর্!
তোরা সব জয়ধ্বনি কর্!!
ঐ নূতনের কেতন ওড়ে কাল্-বোশেখির ঝড়।
তোরা সব জয়ধ্বনি কর্!
তোরা সব জয়ধ্বনি কর্!!
আস্ছে এবার অনাগত প্রলয়-নেশার নৃত্য-পাগল,
সিন্ধু-পারের সিংহ-দ্বারে ধমক হেনে ভাঙ্ল আগল।
মৃত্যু-গহন অন্ধ-কূপে
মহাকালের চণ্ড-রূপে–
ধূম্র-ধূপে
বজ্র-শিখার মশাল জ্বেলে আস্ছে ভয়ঙ্কর–
ওরে ঐ হাস্ছে ভয়ঙ্কর!
তোরা সব জয়ধ্বনি কর্!
তোরা সব জয়ধ্বনি কর্!!
ঝামর তাহার কেশের দোলায় ঝাপ্টা মেরে গগন দুলায়,
সর্বনাশী জ্বালা-মুখী ধূমকেতু তার চামর ঢুলায়!
বিশ্বপাতার বক্ষ-কোলে
রক্ত তাহার কৃপাণ ঝোলে
দোদুল্ দোলে!
অট্টরোলের হট্টগোলে স্তব্ধ চরাচর–
ওরে ঐ স্তব্ধ চরাচর!
তোরা সব জয়ধ্বনি কর্!
তোরা সব জয়ধ্বনি কর্!!
দ্বাদশ রবির বহ্নি-জ্বালা ভয়াল তাহার নয়ন-কটায়,
দিগন্তরের কাঁদন লুটায় পিঙ্গল তার ত্রস্ত জটায়!
বিন্দু তাহার নয়ন-জলে
সপ্ত মহাসিন্ধু দোলে
কপোল-তলে!
বিশ্ব-মায়ের আসন তারি বিপুল বাহুর `পর–
হাঁকে ঐ ’জয় প্রলয়ঙ্কর!
তোরা সব জয়ধ্বনি কর্!
তোরা সব জয়ধ্বনি কর্!!
মাভৈ মাভৈ! জগৎ জুড়ে প্রলয় এবার ঘনিয়ে আসে!
জরায়-মরা মুমূর্ষদের প্রাণ লুকানো ঐ বিনাশে!
এবার মহা-নিশার শেষে
আস্বে ঊষা অরুণ হেসে
করুণ বেশে!
দিগম্বরের জটায় লুটায় শিশু চাঁদের কর,
আলো তার ভর্বে এবার ঘর।
তোরা সব জয়ধ্বনি কর্!
তোরা সব জয়ধ্বনি কর্!!
ঐ সে মহাকাল-সারথি রক্ত-তড়িত-চাবুক হানে,
রণিয়ে ওঠে হ্রেষার কাঁদন বজ্র-গানে ঝড়-তুফানে!
খুরের দাপট তারায় লেগে উল্কা ছুটায় নীল খিলানে!
গগন-তলের নীল খিলানে।
অন্ধ করার বন্ধ কূপে
দেবতা বাঁধা যজ্ঞ-যূপে
পাষাণ স্তূপে!
এই তো রে তার আসার সময় ঐ রথ-ঘর্ঘর–
শোনা যায় ঐ রথ-ঘর্ঘর।
তোরা সব জয়ধ্বনি কর্!
তোরা সব জয়ধ্বনি কর্!!
ধ্বংস দেখে ভয় কেন তোর? –প্রলয় নূতন সৃজন-বেদন!
আসছে নবীন– জীবন-হারা অ-সুন্দরে কর্তে ছেদন!
তাই সে এমন কেশে বেশে
প্রলয় বয়েও আস্ছে হেসে–
মধুর হেসে!
ভেঙে আবার গড়তে জানে সে চির-সুন্দর!
তোরা সব জয়ধ্বনি কর্!
তোরা সব জয়ধ্বনি কর্!!
ঐ ভাঙা-গড়া খেলা যে তার কিসের তবে ডর?
তোরা সব জয়ধ্বনি কর্!–
বধূরা প্রদীপ তুলে ধর্!
কাল ভয়ঙ্করের বেশে এবার ঐ আসে সুন্দর!–
তোরা সব জয়ধ্বনি কর্!
তোরা সব জয়ধ্বনি কর্!!
বৈশাখী প্রেমের কবিতা
বৈশাখ মাসে মেঘলা মেঘলা আকাশের ভাঁজে লুকিয়ে থাকে হাজারো স্বপ্ন। সেই স্বপ্নে থেকে তৈরি হয় এক একটি কবিতা। তেমনি একটি কবিতা লিখেছেন সবুজ আহ্মেদ মিজান তার কবিতাটির নাম হল "বৈশাখী প্রেম"। কবিতাটি পাঠ করে বুঝলাম- সেটা হলো- কবি বৈশাখ মাসে কাউকে ভালোবাসার কথা বলছে। কোন একজনকে আবার ফিরে পাওয়ার কথা বলছেন। আপনি কবিতাটি পড়ে যেটা বুঝবেন সেটা কমেন্ট বক্সে লিখবেন। আপনারা উপভোগ করছেন পহেলা বৈশাখের রোমান্টিক কবিতা, ছন্দ, ছড়া।
বৈশাখী প্রেম
সবুজ আহ্মেদ মিজান
তুমি আমি জীবন নামক সত্য নিয়ে প্রতিদিন বেঁচে থাকি
তুমি আমি মৃত্যু নামক সত্য নিয়ে প্রতিদিন ঘুম পোহাই
তুমি আমি প্রেম, তুমি আমি মিলন নতুবা ক্ষণিক বিচ্ছেদ;
এই ঝড়ো মৌসুমের অপরাহ্ণ ধোঁয়া বৃষ্টিতে আমি হয়ে যাই বেপরোয়া তুমিতে কাতর,
নিভে যাওয়া আলোর সিক্ত সন্ধ্যার ঝড়ো ঘুম কাটিয়ে
আজ অপেক্ষারা ঘুমিয়ে পড়ুক ভালোবাসার পাশ বালিশে...
আমি বরং তোমায় নিয়ে বৈশাখের প্রলয়প্রিয় আকাশ দেখি,
সূর্যাস্তের পরে আমাদের প্রেমাবৃত নামদুটি উড়িয়ে দিই দখিনের খোলা আকাশে
বৃষ্টিথামা ছোটাছুটি জ্যোৎস্নায় ঠোঁট মিশ্রিত আদরে বরণ করি নতুন তুমিকে,
তোমায় ভেবে ভেবে বৃষ্টি শুনি, ঝড়ো বাতাস শুনি
বৃষ্টি শহরে ঝড়ের প্রবাহবার্তায় তোমার প্রেমে পড়ি।
.
আজ বৃষ্টি ছুঁয়ে তুমিও শুনবে এসো
ঝড়ের মতো তুমিও গুনবে এসো আমার তোমাতে মেশার শ্বাস,প্রশ্বাস;
আমরা বৈশাখ ভালোবাসি
বৈশাখে ভালোবাসি,
এই বৈশাখে আমাদের সেই ভালোবাসা আবার এক হয়ে যাক
সেই সে বৈশাখের প্রথম প্রহরের দুটো প্রেম চাতকী মানুষের মতো
সেই বৈশাখের প্রতিটি প্রহরের জ্বলা নেভা অনুভূতির মতো
আমাদের ভালোবাসা ভালোবাসার আবেগ ফিরে পাক
এই বৈশাখী ঝড়ে আমাদের ভালোবাসা অমর হয়ে যাক।
পহেলা বৈশাখের ছন্দ - বৈশাখের কবিতা ও ছবি
পহেলা বৈশাখ এমন একটি উৎসব যেটা ধর্ম গোত্র নির্বিশেষে সবাই একসঙ্গে পালন করে। সবার মাঝেই কমবেশি কবি লুকিয়ে থাকে। ছন্দ সবাই দিতে পারে, আমি যে ছন্দ গুলো এখানে তুলে ধরার চেষ্টা করব সেগুলো ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ইত্যাদি সোশ্যাল মিডিয়া থেকে নেওয়া। আপনারা উপভোগ করছেন পহেলা বৈশাখের রোমান্টিক কবিতা, ছন্দ, ছড়া।
বৈশাখ এলো কাল বৈশাখীর
বাজে ঢোল বাজে ঢাক
ঐ এলো বৈশাখ !!””
মেলা হবে খেলা হবে
হবে কবি গান,,,,
সিঁদুর মেঘের গায়,,
বৈশাখ এলো উগ্রতা নিয়ে
কৃসনো মেঘের নায় !!””
আরো পড়ুনঃ- রোজার সেহরি নিয়ে ছন্দ
বৈশাখে বাঙালির নাচে মন প্রাণ !!””
মন নাচে প্রাণ নাচে
হাসে কবি গুরু
ঝড় এলে বুক কাঁপে
ভয়ে দুরু দুরু !!
পুরনো যত হতাশা, দুঃখ,অবসাদ,
নতুন বছর সেগুলোকে করুক ধূলিস্যাৎ।
সুখ, আনন্দে মুছে যাক সকল যাতনা।
*শুভ পহেলা বৈশাখ*
মুছে ফেলো আজি
চারিদিকে আসছে আওয়াজ
পহেলা বৈশাখের বাজি।
বৈশাখের ছড়া - বাংলা বর্ষবরণের কবিতা
ছড়া সবাই লিখতে পারে তার মধ্যে কিছু বাছাই কিত ছড়া তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। ছড়াটি লিখেছে খালেক বিন জয়েনউদদীন ছড়াটির নাম হল "বৈশাখী"। আপনারা উপভোগ করছেন পহেলা বৈশাখের রোমান্টিক কবিতা, ছন্দ, ছড়া।
বৈশাখী - পহেলা বৈশাখের রোমান্টিক কবিতা
খালেক বিন জয়েনউদদীন
বৈশাখী মেয়ে এলো আমাদের গাঁয়েতে
কপালের টিপপরা রংমাখা পায়েতে।
ধানকুলা হাতে তার বাজে ঢাক-ঢোলক
হাসি-খুশী মুখখানা দোলে নাকে নোলক।
বৈশাখী মেয়ে এলো মেলা বসে মাঠেতে
খোকাখুকুর মন নেই একা একা পাঠেতে।
বাড়ি বাড়ি গান গায় মাতে নববর্ষে—
বরণের ডালাখানি হাতে নিয়ে হর্ষে।
তাই দেখে বৈশাখী হাসে বড় মুচকি—
দই-চিড়ে-সন্দেশ আরো খায় ফুচকি।
সার্কাসের হাতি-ঘোড়া ভালুকের মায়াতে
একবছর থেকে যায় পল্লীর ছায়াতে।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url