২৩টি আর্টিকেল লেখার নিয়ম - আর্টিকেল লিখে টাকা ইনকাম করার নিয়ম
বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম নিয়ে পোস্টটি পড়ুন। বাংলা আর্টিকেল রাইটিং টিপসের এই আর্টিকেলের বা পোস্ট থেকে আপনি শিখতে পারবেন SEO আর্টিকেল লেখার নিয়ম ও কিভাবে প্রফেশনাল বাংলা আর্টিকেল লিখতে হয় এবং পুরো পোস্ট পড়ে শেষ করার পর ৮০০০/- টাকা বেতনে আর্টিকেল লিখে আয় করতে পারবেন ordinaryit.com এ। বিস্তারিত এই ভিডিওটিতে দেখে নেবেন। আর্টিকেল লিখে মাসে কিভাবে লাখ টাকা আয় করবেন তার উপায় প্রমাণসহ এই ভিডিওটিতে দেখুন।
এই ভিডিওতে দেখুন মাসে লাখ টাকা আয়ের আর্টিকেল লেখার নিয়ম
বাংলা বা ইংরেজি আর্টিকেল লেখার নিয়ম
এই পোস্টে বাংলা বা ইংরেজি আর্টিকেল লিখার নিয়ম শিখতে পারবেন। শুরুতে প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সিং কন্টেন্ট রাইটিং টিপস দেখানো হবে। আর শেষে এডভান্স কন্টেন্ট রাইটিং শেখার উপায় উদাহরণসহ উল্লেখ করা হবে।
স্ক্রিনশট নেওয়ার নিয়ম | কন্টেন্ট লেখার নিয়ম
বাংলা কন্টেন্ট রাইটিং জব বা ফ্রিল্যান্সিং কন্টেন্ট রাইটিং করতে হলে প্রফেশনাল স্ক্রিনশট নেওয়ার নিয়ম জানতেই হবে। স্ক্রিনশট পিকচারে কোন অতিরিক্ত অংশ যেন না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে বাংলা কনটেন্ট রাইটিং এর ক্ষেত্রে। ছবিতে অপ্রয়োজনীয় অংশ থাকলে তা কেটে ফেলতে হবে।
এই পোস্ট এবং এই পোস্ট দুটি দেখতে পারেন প্রফেশনাল স্ক্রিনশট কেমন তা স্বচক্ষে দেখতে। স্ক্রিনশট ইমেজের কোন অংশে পাঠকের দৃষ্টি ফোকাস করতে চাচ্ছেন তা লাল কালি দিয়ে মার্ক করে দেখানো খুবই ভাল প্র্যাকটিস।
"আর্টিকেল লেখার নিয়ম" লিখে গুগলে সার্চ করলে অডিনারি আইটির এই পোস্টটি শুরুতে আসে। নিচের ছবিটি দেখুন;
এখন উপরের স্ক্রিনশটটি ভালমত দেখলে বুঝবেন পুরো স্ক্রিনের পিকচারই স্ক্রিনশট হিসেবে দেওয়া হয়েছে যেটা মোটেও দেখতে প্রফেশনাল লাগছে না। উপরের ছবিটির অপ্রয়োজনীয় অংশ কেটে দিলে কেমন লাগবে দেখুন নিচের ছবিতেঃ
ইমেজ সোর্স লিংক করে ছবি যুক্ত করা
বাংলা কন্টেন্ট রাইটিং করার সময় অনেকেই অনলাইন থেকে ছবি ডাউনলোড করে আর্টিকেলের মধ্যে আপলোড করে থাকেন। আবার অনেকেই আছেন যারা ছবি ডাউনলোড না করে ছবির সোর্স লিংকিং করে পোস্টের মধ্যে ব্যবহার করে থাকেন।
এই কাজটি মোটেও করা উচিত না, কারণঃ সোর্স ওয়েবসাইটের মালিক ছবি ডিলিট করে দিলেই আপনার লেখা আর্টিকেলে আর ছবি দেখাবে না। আশা করছি বাংলা আর্টিকেল লেখার এই নিয়মটি বুঝতে পেরেছেন।
ক্রিয়েটিভ কমনস'য়ে বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম
আর্টিকেল লেখার নিয়ম গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো কপিরাইট যুক্ত ছবি ডাউনলোড করে নিজ আর্টিকেলের মধ্যে আপলোড করা যাবে না। ছবি খোঁজার ক্ষেত্রে সব সময় ক্রিয়েটিভ কমনস ফিল্টার ব্যবহার করতে হবে।
উপরের চিত্রটি দেখে আশা করছি নিশ্চয় কনটেন্ট রাইটিং টিপসটি শিখতে পেরেছেন। ছবি খোঁজার ক্ষেত্রে এই রুলটা বুঝতে সমস্যা হলে কমেন্ট করে জানাবেন পোস্টের নিচে।লাইন গ্যাপ দিয়ে বাংলা কনটেন্ট রাইটিং
অনেকেই আছেন দুই প্যারাগ্রাফের মধ্যে কয়েক লাইন গ্যাপ ব্যবহার করেন। এমনটি করা যাবে না। শুদ্ধ বাংলা কন্টেন্ট লেখার নিয়ম হলো সর্বোচ্চ ১ লাইন গ্যাপ ব্যবহার করা। বাংলা কনটেন্ট রাইটিং এর ক্ষেত্রে এই ব্যাপারটি অবশ্যই মনে রাখবেন।
পোস্ট ফরম্যাটিং - কন্টেন্ট রাইটিং শেখার উপায়
বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম হলো সুন্দর করে আর্টিকেল ফরম্যাটিং করা। পুরো আর্টিকেলের লিখার এলাইনমেন্ট জাস্টিফাই ও আর্টিকেলের মধ্যের ছবির এলাইনমেন্ট সেন্টার ব্যবহার করা উচিত। এই ব্যাপারগুলি মনে রাখলে আর্টিকেল রাইটিং জব করতে তেমন সমস্যা পোহাতে হবে না।সূচিপত্র - কনটেন্ট রাইটিং টিপস
কন্টেন্ট রাইটিং শেখার উপায় যতগুলো আছে তার মধ্যে এটি অন্যতম সেরা। এই পোস্টটিতে লক্ষ্য করুন শুরুতেই সূচিপত্র দেওয়া আছে। কোনো আর্টিকেলের শুরুতে সূচিপত্র দেখে আপনি সহজেই পুরো পোস্ট থেকে আপনার প্রয়জনীয় সূচিটি খুঁজে পেতে পারেন এবং উক্ত লিখার ওপর চাপ দিয়েই সেই বিষয়ে পড়তে পারেন। কিভাবে সুচিপত্র তৈরি করবেন তা জানতে এই ভিডিওটি দেখুন।
হেল্পঃ ইউনিক id="anything_linking" এবং লিংকিংঃ https://www.jfksdfjlsdkj.html#anything_linking
আরো পড়ুন সেকশন - ফ্রিল্যান্সিং কন্টেন্ট রাইটিং
বিভিন্ন পোস্টের মধ্যে দেখবেন সেখানে প্রাসঙ্গিক অন্যান্য পোস্টের লিংক করা আছে নিচের ছবির মত করে।
আপনি যে সাইটে পোস্ট লিখছেন সেই সাইটের প্রতিটা পোস্টের মধ্যেই আপনি এভাবে উক্ত সাইটের বিভিন্ন প্রাসঙ্গিক লিংক যুক্ত করে দেবেন। এতে করে পাঠক এক পোস্ট পড়তে গিয়ে আরেক পোস্ট পড়বে। এতে করে পাঠককে একটি লুপের মধ্যে ফেলা দেওয়া সম্ভব। তাতে পাঠক একটি সাইটের ১টা পোস্ট পড়তে এসে অনেক পোস্ট পড়লে সাইটের ইনকাম বৃদ্ধি পাবে। কিভাবে এরকম "আরো পড়ুন" সেকশন তৈরি করবেন তা জানতে এই ভিডিওটি দেখুন।হেল্পঃ <div class="alert info">জক্লজলজলজ</div>
আর্টিকেলে অ্যাট্রাক্টিভ ডাউনলোড লিংক যুক্ত করা
বিভিন্ন আর্টিকেলে দেখবেন অন্য পেইজের লিংক বা ডাউনলোড লিংক ইমেজ বা বাটনের মত দেখায় যা দেখতে খুবই সুন্দর ও মানানসই। আপনিও এভাবে ডাউনলোড লিংক যুক্ত করবেন। যেমনটা নিচের চিত্রে দেখতে পাচ্ছেনঃ
কিভাবে এরকম "ডাউনলোড করুন" সেকশন তৈরি করবেন তা জানতে এই ভিডিওটি দেখুন। আশা করছি অনেকগুলো কনটেন্ট রাইটিং টিপস শিখে ফেলেছেন ইতোমধ্যে।হেল্পঃ <button class="btn btn-block btn-raised btn-secondary">ডাউনলোড করুন</button>
ফোকাস কিওয়ার্ড - কন্টেন্ট রাইটিং শেখার উপায়
ফোকাস কিওয়ার্ড হলো একটি আর্টিকেল বা পোস্টের হ্নদপিন্ড। ফোকাস কিওয়ার্ড ছাড়া কোন আর্টিকেল গুগলে সার্চের প্রথম পেইজে সাধারণত আসে না। এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে ফোকাস কিওয়ার্ড কি জিনিস?
ধরুন; কিভাবে বাংলা আর্টিকেল লিখতে হয় সেই নিয়ম আপনি জানেন না তাহলে তা কিভাবে শিখবেন? নিশ্চয় গুগলে সার্চ দিয়ে শিখে নেবেন তাই না? তো... গুগলে কি লিখে সার্চ দেবেন বলুন দেখি! নিশ্চয় "আর্টিকেল লেখার নিয়ম" বা "বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম" এভাবে লিখে সার্চ দেবেন তাইনা? হ্যাঁ... এটাই হলো ফোকাস কিওয়ার্ড।
তারমানে আপনি যে বিষয়ে পোস্ট লিখছেন সেই ব্যাপারে জানার জন্য যা লিখে মানুষ গুগলে সার্চ করবে সেটাই হলো ফোকাস কিওয়ার্ড। একটি বিষয়ে জানার জন্য অনেকগুলো ফোকাস কিওয়ার্ড মানুষ ব্যবহার করে। যেমন ধরুন জাতীয় পরিচয় পত্র বা ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন থেকে চেক করতে বা ডাউনলোড করতে কি লিখে গুগলে সার্চ করবেন বলুন দেখি? আমি নিচে এ সম্পর্কিত কয়েকটি ফোকাস কিওয়ার্ডের তালিকা নিচে দিচ্ছিঃ
- জাতীয় পরিচয়পত্র ডাউনলোড করার নিয়ম
- আমার ভোটার আইডি কার্ড দেখতে চাই
- ভোটার আইডি কাড দেখার নিয়ম
- ভোটার আইডি কার্ড চেক
- অনলাইন থেকে আপনার আইডি কার্ড সংগ্রহ করুন
- মোবাইলে ভোটার আইডি চেক
- স্মার্ট কার্ড ডাউনলোড
- আইডি কার্ড চেক
- জাতীয় পরিচয়পত্র ডাউনলোড ইত্যাদি।
উপরের সব ক'টা কিওয়ার্ড দিয়ে গুগল সার্চ করলে অর্ডিনারি আইটির এই পোস্টটি শুরুর দিকে দেখা যাবে গুগল সার্চে। তার মানে উপরোক্ত সমস্ত কিওয়ার্ডগুলিকে টার্গেট করে পোস্ট লিখা হয়েছে। মোট কথা হলো উক্ত সমস্ত কিওয়ার্ড একটি পোস্টের মধ্যে রয়েছে।
একটি পোস্টে ১টি ফোকাস কিওয়ার্ড অন্তত ১০/১৫ বার পোস্টের বিভিন্ন অংশে রাখা উচিত। আর একাধিক ফোকাস কিওয়ার্ড যুক্ত কোন পোস্টের মধ্যে প্রতিটি ফোকাস কিওয়ার্ড একাধিকবার রাখতে হবে। ফোকাস কিওয়ার্ড যেন পোস্টের টাইটেল, ফিচার ইমেজ, অন্যান্য ইমেজ, পোস্টের প্রথম প্যারা, অন্যান্য প্যারাগ্রাফ শিরনাম ও প্যারার মধ্যে অবশ্যই থাকে।
ওয়েবসাইট ছাড়া অন্য কোথাও আর্টিকেল লিখে রাখা
অনেকেই মূল ওয়েবসাইটে পোস্ট না লিখে শুরুতে বিভিন্ন জায়গায় লিখে রাখে এরপর সাইটে পেস্ট করে। যেমন কেউ মোবাইলের নোটপ্যাডে লিখে রাখে কেউবা কম্পিউটারে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে লিখে রাখে। পরবর্তীতে সেটা কপি করে ওয়েবসাইটে গিয়ে পেস্ট করে পাবলিশ করে দেয়।
এভাবে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের মত প্রোগ্রামে পোস্ট লিখে সেভ করে রাখলে পরবর্তীতে কপি করার সময় সেখানকার প্রিফরম্যাটও কপি হয়ে যায়। যারফলে ওয়েবসাইটে লিখা পেস্ট করার পর অনেক সময় ফন্ট চেঞ্জ ও ছোটবড় জনিত বিভিন্ন ফরম্যাটিং সমস্যা দেখা দেয়। তাই আপনার প্রতি অনুরোধ থাকবে ওয়েবসাইট ছাড়া অন্য কোথাও পোস্ট লিখে সেভ করে রাখবেন না। এরপরও অন্য কোথাও লিখে সেভ করে পরে সাইটে এসে পেস্ট করার টেকনিক জানতে এই ভিডিওটি দেখুন।
নতুন আর্টিকেলের ইমেইল নটিফিকেশন
প্রতিটি ওয়েবসাইটেই নতুন আর্টিকেল প্রকাশের পর ইমেইল নটিফিকেশন সেন্ড করার ব্যবস্থা থাকতে হবে যাতে পাঠকরা নতুন পোস্টের এলার্ট সহজেই পেয়ে যায়। অর্ডিনারি আইটির সাইটেও এই ব্যবস্থা আছে।
আপনারা যারা অর্ডিনারি আইটির নতুন পোস্টের অপেক্ষায় থাকেন পড়ার জন্য বা শেয়ার করার জন্য তারা ওয়েবসাইটের নিচে গিয়ে এই অংশে ইমেইল ঠিকানা দিয়ে সাবস্ক্রাইব করে নিন। এরপর নতুন কোন পোস্ট সাইটে পাবলিশ হলেই নটিফিকেশন এলার্ট পেয়ে যাবেন ইমেইলে।
আর্টিকেল লেখার নিয়ম | আর্টিকেল লিখে আয় | বাংলা আর্টিকেল রাইটিং
মনে করুন আপনি একজন ব্লগার, ordinary IT টিম আপনাকে ২০১৯ সালের ৫টি সেরা VPN সম্পর্কে একটি বাংলা আর্টিকেলের বা পোস্ট লিখতে বলেছে। তাহলে আপনি এই পোস্টটি কিভাবে লিখবেন? কিভাবে ফরম্যাটিং করবেন? পোস্টের মধ্যে কেমন ভাষা ব্যবহার করবেন? কী ধরণের বর্ণনা পোস্টের মধ্যে রাখবেন?
কি? প্রশ্ন শুনে কনফিউশনে পড়ে গিয়েছেন? তাহলে চলুন আপনার কনফিউশন দূর করা যাক।
আচ্ছা, ধরুন, ২০১৯ সালের ৫টি সেরা VPN সম্পর্কে একটি বাংলা পোস্ট অন্য কেউ লিখে আপনাকে দিয়ে দিল পড়ার জন্য। তাহলে আপনি কিভাবে বুঝবেন তার পোস্টটি পাঠক হিসেবে আপনার কাছে পার্ফেক্ট কি না?
পাঠকের দৃষ্টিতে সেরা আর্টিকেল
আর্টিকেল লেখার সেরা নিয়ম হলো শুরুতে সুন্দর করে ভূমিকা লিখে রাখা যাতে করে পাঠকগণ বুঝতে পারেন নিচের পুরো আর্টিকেলে কি কি থাকছে বা না থাকছে। আর্টিকেল লেখার শুরুতেই যদি ভেতরে কি আছে না আছে সে বিষয়ে যদি পাঠক একটি ক্লিয়ার ধারণা পেয়ে যায় তাহলে তার নিশ্চয় ভাল লাগবে। তাই না?
এরপর যখন আর্টিকেলের বা পোস্ট পড়া শুরু করবেন তখন যদি দেখেন প্রত্যেকটা VPN এর তুলনামূলক বৈশিষ্ট্য সুবিধা অসুবিধাসহ বিস্তারিত উল্লেখ করা আছে এবং সেই সাথে ডাউনলোড লিংকও দেয়া আছে প্রত্যেকটা VPN এর। তাহলে নিশ্চয় আপনার ভাল লাগবে। তাই না? আর পোস্টের শেষে যদি লেখকের ব্যাক্তিগত মতামত দেখতে পান যে, তার কাছে কোন ভিপিএনটি সেরা তাহলে এবার নিশ্চয় আপনার আরো ভাল লাগবে! তাই না?
জ্বি। পাঠক হিসেবে একটি আর্টিকেলের বা পোস্ট থেকে আপনি যা যা আশা করেন সেগুলোই যদি আপনি একটি পোস্টে উপস্থাপন করতে পারেন কেবল তাহলেই আপনার পোস্ট লিখা স্বার্থক হবে।
তাহলে প্রথমেই বলি কিভাবে পোস্ট লিখা শুরু করবেন?
আর্টিকেলের টাইটেল | আর্টিকেল লেখার নিয়ম
একটি আর্টিকেলের বা পোস্টের টাইটেল বা শিরণাম যেন ৫ থেকে ৯ শব্দের মধ্যে হয় এবং পোস্ট শিরণাম পড়েই যেন বোঝা যায় পুরো পোস্টে কি থাকছে? প্রতি ১০ জন পাঠকের মধ্যে ৮ জন পাঠকই শুধুমাত্র পোস্ট শিরনাম পড়েই পোস্ট না পড়ে অন্য কোথাও চলে যায় যদি পোস্ট শিরণাম তাদের পছন্দ না হয়।
কি? কিভাবে? যেভাবে? কিংবা লিস্ট বেইজড শব্দ যেমন ৫টি ১০টি ইত্যাদি পোস্ট শিরণামে রাখলে পাঠকরা পড়তে আকৃষ্ট হয়।
আর্টিকেলের ভূমিকা | আর্টিকেল লিখে আয়
আর্টিকেল লেখার সঠিক নিয়ম হলো কোনো আর্টিকেলের বা পোস্টের শুরুতেই ৪/৫ লাইনের একটি ভুমিকা লিখবেন যাতে পাঠক পোস্টের শুরুর প্যারা বা ভুমিকা পড়েই বুঝতে পারে, পুরো পোস্টে সে কি কি পেতে যাচ্ছে। অনেক পাঠকই শুধুমাত্র ভুমিকা পড়ার পর আর পোস্ট পড়ে না যদি ভূমিকাতে ক্লিয়ার ইনফরম্যাশন না থাকে যে পুরো পোস্টে কি কি থাকছে।
ফিচার ইমেইজ | বাংলা আর্টিকেল রাইটিং
প্রত্যেকটি আর্টিকেলের বা পোস্টের ভেতরেই নুন্যতম একটি প্রাসংগিক ফিচার ইমেজ রাখতে হবে। একটি পিকচার কোন পোস্টকে অনেক অর্থবোধক করে তুলে। পাঠকরা শুধু লাইনের পর লাইন পড়তে চায় না। প্রাসঙ্গিক পিকচারও দেখতে চায়। তাই পোস্টে পিকচার ব্যবহারের ক্ষেত্রে কার্পণ্য করবেন না। টাইটেল ও ফিচার ইমেজের টেক্সটে যেন ভিন্নতা থাকে।
প্যারাগ্রাফ শিরণাম | আর্টিকেল লেখার নিয়ম
তারপর পুরো পোস্টটি আপনি ছোট ছোট প্যারা করে লিখবেন এবং প্যারাগ্রাফ গুলোর শিরণাম দেবেন সাবহেডিং ব্যবহার করে। যাতে পাঠকরা বুঝতে পারে কোন প্যারাতে কি সম্পর্কে লিখা আছে। চেষ্টা করবেন প্রতিটি প্যারাতে গড়ে যেন ৫ লাইন লিখা থাকে। যদি কোন প্যারাতে অনেক বেশি ব্যাখ্যার প্রয়োজন হয় তাহলে সেটি কয়েকটি প্যারাতে ভাগ করে করে লিখুন। একটি প্যারাগ্রাফ শিরণাম বা সাবহেডিং এর মধ্যে ৩টির বেশি প্যারাগ্রাফ রাখা উচিত নয়।
আর্টিকেলের বডি | আর্টিকেল লিখে আয়
একটি পার্ফেক্ট পোস্টে নুন্যতম ৫টি প্যারাগ্রাফ শিরণাম বা সাবহেডিং রাখা উচিত। আর একটি পোস্টে নুন্যতম ১০টি প্যারা রাখা উচিত। একটি পোস্টে সব মিলিয়ে ৬০০ বা তার বেশি শব্দ ব্যবহার করা উচিত। কোন কিছুর বৈশিষ্ট বা সুবিধা অসুবিধা লিখার সময় সেগুলো প্যারাগ্রাফের মত লাইনের পর লাইন না লিখে বুলেট লিস্ট আকারে লিখা উচিত। একটি পোস্টের মধ্যে বেশ কয়েকটি প্রাসংগিক লিংক রাখা উচিত যেন পাঠকরা সে ব্যাপারে আরো বিস্তারিত জানতে পারে।
আর্টিকেলে আপনি, আমি শব্দের ব্যবহার
যখন কোন পোস্ট লিখবেন তখন আপনি/ আমি এধরণের শব্দের ব্যবহার বেশি করবেন যাতে করে পাঠকরা মনে করে আপনি তাদের সাথে গল্প করছেন। আর্টিকেল লেখার নিয়মগুলোর মধ্যে এটি একটি সেরা টিপস।
ফোকাস কিওয়ার্ড | বাংলা আর্টিকেল রাইটিং
পুরো পোস্টের অন্তত একটি এবং সর্বোচ্চ ৩টি ফোকাস কী ওয়ার্ড নির্বাচন করুন। যেমন এই পোস্টের ফোকাস কীওয়ার্ড হলো সেরা VPN. এর পর চেষ্টা করুন সেই ফোকাস কীওয়ার্ডটা যেন পুরো পোস্টে নূন্যতম ১০/১৫ জায়গায় থাকে। লক্ষ করুন মানুষ যখন VPN সম্পর্কে গুগলে সার্চ দেয় তখন অনেকেই বাংলাতে ভিপিএন লিখে আবার অনেকেই ইংরেজিতে VPN লিখে। আপনি যদি মনে করেন যে, আপনি এমন একটি ফোকাস কী ওয়ার্ড পেয়েছেন যেটি লিখে মানুষ গুগলে সার্চ দেয়ার সময় বাংলা ইংরেজি দুই ভাইবেই লিখে তাহলে আপনার পোস্টের মধ্যে সেটি দুই ভাবেই রাখুন। যেমন এই পোস্টে বাংলায় ভিপিএন লিখা আছে ১৫ বার। আর ইংরেজিতে VPN লিখা আছে ২৪ বার।
কেন ফোকাস কিওয়ার্ড গুরুত্বপূর্ণ?
এখন আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে ফোকাস কীওয়ার্ডগুলোকে পোস্টের মধ্যে এতবার লিখতে হবে কেন? উত্তরটা খুব সহজ। মানুষ যখন কোন কিছু লিখে গুগলে সার্চ দেয় তখন গুগল যাচায় করে দেখে তার লিখা ফোকাস কী ওয়ার্ডটি কোন ওয়েবসাইটের পোস্টে বেশি ব্যবহার করা হয়েছে প্রাসংগিকভাবে? তখন গুগল যে ওয়েবসাইটের পোস্টকে বেশি প্রাসংগিক মনে করে সেটিকেই সার্চ রেজাল্টের শুরুতে দেখায়। যেমন কেউ যদি সেরা ৫টি VPN লিখে গুগলে সার্চ দেয় তাহলে এই পোস্টটি শুরুতে দেখাবে। এর কারণ হলো সেরা ৫ এই কথাটি আমাদের পোস্টের টাইটলের সঙ্গে মিল আছে এবং ফোকাস কীওয়ার্ড VPN কথাটি আমাদের পোস্টের মধ্যে অনেক জায়গাতে প্রাসংগিকভাবে লিখা হয়েছে। আশা করছি এবার বুঝতে পেরেছেন কেন ফোকাস কিওয়ার্ডকে কোন পোস্টের মধ্যে এত সংখ্যকবার লিখতে হয়।
আর্টিকেল অ্যালাইনমেন্ট | আর্টিকেল লিখে আয়
পোস্টের ভেতরে পিকচারগুলো সেন্টার অ্যালাইনমেন্টে রাখবেন এবং লিখাগুলোকে জাস্টিফাই অ্যালাইনমেন্টে রাখবেন যাতে দেখতে বইয়ের লিখার মত মনে হয়।
কনক্লুউশন | আর্টিকেল লেখার নিয়ম
পুরো
পোস্ট লিখার শেষে আপনার ব্যাক্তিগত মতামত দিয়ে ৪/৫ লাইনের কনক্লুউশন লিখা
উচিত যাতে করে পোস্টের বিভিন্ন অংশ সম্পর্কে পাঠকরা আপনার বা লেখকের মতামত
পায়। একটি আর্দশ আর্টিকেল দেখতে কেমন তা জানতে এই পোস্টটি পড়ে দেখতে পারেন।
আর্টিকেল লিখে আয় | বাংলা আর্টিকেল রাইটিং
আশা করছি এতক্ষণে আপনি পোস্ট লিখার বেসিক নিয়মগুলো জেনে ফেলেছেন। এখন পোস্ট লিখে আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং চাকরি করতে চান বাড়িতে বসে ৮০০০/- টাকা বেতনে তাহলে ordinaryit.com ওয়েবসাইটে গিয়ে মেনুবার থেকে "চাকরি করুন ঘরে বসে" লিংকে ক্লিক করে আবেদন করে ফেলুন। আবেদন করার ১ সপ্তাহের মধ্যেই অর্ডিনারি আইটি টিম আপনার সাথে যোগাযোগ করবে যদি আপনি জব করার জন্য নির্বাচিত হয়ে থাকেন।
বোনাস বেতন পেতে যা করবেন
আপনি যদি অর্ডিনারি আইটির ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করে জবে আবেদন করেন তাহলে প্রথম মাসের বেতনের সাথে ২০০ টাকা বোনাস পাবেন। বোনাস পাবার জন্য আপনি যে ইমেইল অ্যাকাউন্ট থেকে সাবস্ক্রাইব করেছেন সেই ইমেইল অ্যাড্রেস জব আবেদন ফরম পূরণ করার সময় জমা দেবেন।
আপনি যদি এই ভিডিওটি ফেসবুকে শেয়ার করে ও অর্ডিনারি আইটির ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে জবে আবেদন করেন তাহলে প্রথম মাসের বেতনের সাথে আরো ২০০ টাকা বোনাস পাবেন। বোনাস পাবার জন্য আপনি যে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে লাইক করেছেন সেই ফেসবুক অ্যাড্রেস জব আবেদন ফরম পূরণ করার সময় জমা দেবেন।
আর্টিকেল লেখার নিয়ম | আর্টিকেল লিখে আয় | বাংলা আর্টিকেল রাইটিং
এই আর্টিকেলটি নিয়ে আপনার যদি কোন প্রশ্ন বা মতামত থাকে তাহলে অবশ্যই জানাবেন। আজ এপর্যন্তই শেষ করছি। SEO আর্টিকেল লেখার আরো ১১টি নিয়ম পড়ুন।
বাংলা আর্টিকেল কি
কোন বাংলা ব্লগিং ওয়েবসাইটে যদি বাংলা ভাষায় পোস্ট পাবলিশ করা হয় তাহলে তাকে বাংলা আর্টিকেল বলে।
Thanks for this artical
Very useful
nice . I want to join with ordinary IT
Welcome sir. For details, click this link. 😊
Nice.
আপনাদের সাইটের ফন্টটির নাম কি??
কালপুরুষ
সত্যি খুবই সুন্দর ও দরকারি একটি পোস্ট।