সকল বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি তথ্য ২০২১-২০২২
বাংলাদেশ করোনা ভাইরাসের কারনে সবকিছুর পাশাপাশি শিক্ষা ব্যবস্থাতেও এসেছে নিস্তব্দতা। শিক্ষার্থীদের পড়াশুনা একরকম অনিশ্চয়তার মধ্যে বিরাজ করছে। করোনার কারনে ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের এইচএসসি সমমানের শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা নেওয়াটা অনেক কঠিন হয়ে পড়ে।
যার কারনে শিক্ষার্থীদের সুরক্ষার কথা ভেবে তাদেরকে অটোপাশ দেয়া হয়। কিন্তু এই অটোপাশ দেয়ার কারনে শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা ২০২০-২১ দেয়ার ব্যাপারে নানা উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। শিক্ষার্থীরা মেধার ভিত্তিতে মূল্যায়ন চাচ্ছে। তাদের মতে যেহেতু অটোপাস দেয়া হয়েছে তাই এই জিপিএ এর ভিত্তিতে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি নেয়াটা কোনো সঠিক সিদ্ধান্ত হতে পারেনা। শিক্ষার্থীরা চাচ্ছে পরীক্ষায় প্রাপ্ত নাম্বারই যেনো বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির একমাত্র মাপকাঠি হয়। কিন্তু এইবার ভর্তি পরীক্ষাটা গুচ্ছ পদ্ধতিতে নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ২০টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপচার্য। তাঁদের মতে ভর্তি পরীক্ষা দেয়ার জন্য একটি নূন্যতূম যোগ্যতা থাকতে হবে। শুধুমাত্র তারাই পরীক্ষা দিতে পারবে যাদের ভর্তি পরীক্ষা দেয়ার মত জিপিএ নাম্বার থাকবে। এর মানে হচ্ছে শুধু পাশ করলেই পরীক্ষা দিতে পারবেনা।
২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় গুচ্ছ পদ্ধতিতে কিভাবে পরীক্ষা হবে? বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি তথ্য ২০২০-২১
বাংলাদেশে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, কৃষি, প্রকৌশল ও সাধারণ শিক্ষার জন্য সবমিলিয়ে মোট ৪৬ টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। এর মধ্যে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপচার্যরা বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যে কেন্দ্রীয় পরীক্ষা হবেনা। এর পরিবর্তে “চারটি” গুচ্ছ পদ্ধতিতে পরীক্ষা নেয়া হবে। তিনটি গুচ্ছে সাধারণ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ,কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি ২৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে এবার ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। আর বাকি ১০টিতে সরাসরি ভর্তি পরীক্ষার মাধমে শিক্ষার্থীরা ভর্তি হতে পারবে। এছাড়া বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (University Grants Commission of Bangladesh) এর সদস্যরা এই বৈঠকে আরো সিদ্ধান্ত নেন যে মানবিক, বাণিজ্য এবং বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের বিষয়ভিত্তিক পরীক্ষাগুলো ৩টি ভিন্ন দিনে অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠকে আরো বলা হয়েছে যে , বিশ্ববিদ্যালয় ২০২০-২১ সালের ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের সিলেবাসের ভিত্তিতে তৈরি করা হবে। ২০২০-২১ সালের বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় উচ্চমাধ্যমিকের পাঠ্যসূচির ভিত্তিতে বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা (বাণিজ্য) বিভাগের জন্য আলাদা তিনটি পরীক্ষা হবে। তবে এবার বিগত বছরের মতো বিভাগ পরিবর্তনের জন্য আগের মতো আলাদা পরীক্ষা হবে না। বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি তথ্য ২০২০-২১ এর নিয়মিত আপডেট এই পোস্টে দেওয়া হবে। বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি তথ্য ২০২০-২১
২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় কারা পরীক্ষা দিতে পারবে? বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি তথ্য ২০২০-২১
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন বলেছেন, পরীক্ষা সবাই দিতে পারবে কি পারবেনা তা নির্ভর করছে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্ধারিত আসন সংখ্যার উপর। অর্থ্যাত, নাম্বারে যারা আগে থাকবে তাদেরই পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ বেশি। তবে, ইউজিসি সব বিশ্ববিদ্যালয়কে আসন সংখ্যা বাড়ানোর কথা বলেছেন। তবে এই ব্যাপারে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মীজানুর রহমান বলেন, বিভাগভিত্তিক পরীক্ষাগুলো ভিন্ন ভিন্ন দিনে সবগুলো ক্যাম্পাসে একসাথে অনুষ্ঠিত হবে ।
বহুনির্বাচনী পদ্ধতিতে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। আর এক্ষেত্রে প্রতি বিষয়ে মোট নম্বর থাকবে ১০০। গুচ্ছ পদ্ধতিতে আবেদন করার জন্য ন্যুনতম যোগ্যতা হলো শিক্ষার্থীর অবশ্যই এসএসসি এবং এইচএসসি এই দুই পরীক্ষার প্রত্যেকটিতে সিজিপিএ স্কোর ৩ এর বেশি থাকতে হবে। যেসব শিক্ষার্থীর এই দুইটির মধ্যে একটি পরীক্ষায় যদি এর চেয়ে কম স্কোর থাকে তাহলে তারা বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষাতে অংশ নিতে পারবে না। এক্ষেত্রে বিভিন্ন বিভাগের ক্ষেত্রে বিভিন্নরকমের সিজিপিএ থাকতে হবে। যেমনঃ বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের এসএসসি ও এইচএসসি দুই পরীক্ষা মিলে স্কোর থাকতে হবে ৭, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের জন্য স্কোর থাকতে হবে ৬.৫ এবং মানবিক বিভাগের জন্য ৬ থাকতে হবে। কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া বাকি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরাই শুধুমাত্র এই পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে। পরীক্ষা দেয়ার জন্য শিক্ষার্থীদের যোগ্যতাসম্পন্ন হতে হবে। চলুন দেখে নেয়া যাক কারা কারা আবেদন করতে পারবেন-
১। ২০১৯ অথবা ২০২০ সালে যেসব শিক্ষার্থী এইচএসসি (HSC) বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে তারা ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে।
২। মানবিক (আর্টস) বিভাগের শিক্ষার্থীদের এসএসসি (SSC) এবং এইচএসসি (HSC) বা সমমান পরীক্ষায় সর্বনিম্ন মোট জিপিএ ৬ থাকতে হবে।
৩। ব্যবসা (কমার্স) বিভাগের শিক্ষার্থীদের এসএসসি (SSC) এবং এইচএসসি (HSC) বা সমমান পরীক্ষায় সর্বনিম্ন মোট জিপিএ ৬.৫ থাকতে হবে।
৪। বিজ্ঞান (সায়েন্স) বিভাগের শিক্ষার্থীদের এসএসসি (SSC) এবং এইচএসসি (HSC) বা সমমান পরীক্ষায় সর্বনিম্ন মোট জিপিএ ৭ থাকতে হবে।
দ্রষ্টব্য: যদি কোনো শিক্ষার্থীর যে কোনো পরীক্ষায় (SSC বা HSC) জিপিএ ৩ এর কম থাকে তাহলে তিনি আবেদন করতে পারবেন না।
পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবেন কিভাবে? বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি তথ্য ২০২০-২১
গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা বিষয়ক কমিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়, পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে হলে প্রথমেই গুচ্ছ পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে। এই পদ্ধতিতে পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে হলে প্রথমেই একটি সমন্বিত পরীক্ষায় (গুচ্ছ পদ্ধতিতে) অংশ নিতে হবে। এই পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীদের ০-১০০ এর মধ্যে একটি নম্বর দেয়া হবে। এই নম্বর পাওয়ার পর, প্রত্যেকটি বিশ্ববিদ্যালয় আলাদাভাবে নিজস্ব নিয়ম, বৈশিষ্ট্য এবং শর্ত উল্লেখ করে ভর্তির বিজ্ঞপ্তি দেবে। গুচ্ছ পরীক্ষার নম্বর এবং এসএসসি ও এইচএসসি'র স্কোর মিলে যারা এগিয়ে থাকবেন, ভর্তির ক্ষেত্রে তারাই অগ্রাধিকার পাবেন। বিশ্ববিদ্যালয় ২০২০-২১ সালের শিক্ষার্থীদের প্রাথমিক যোগ্যতা থাকলেও ভর্তি হতে আগ্রহী বা ইচ্ছুক সব পরীক্ষার্থী ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পাবেন না। তবে উল্লেখিত যোগ্যতা অনুযায়ী, বিশ্ববিদ্যালয় ২০২০-২১ ভর্তি ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। প্রাথমিক বাছাইয়ের জন্য আবেদন করার ক্ষেত্রে কোনো টাকার প্রয়োজন নেয়। আবেদন করার পর বাছাইকৃত শিক্ষার্থীরাই শুধুমাত্র পরীক্ষায় অংশগ্রহন করতে পারবে। বিশ্ববিদ্যালয় ২০২০-২১ আবেদন করা প্রার্থীদের স্ক্রিনিং অর্থাৎ যাচাই বাছাই করে নির্দিষ্ট সংখ্যক প্রার্থীদের ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া হবে। এই নির্দিষ্ট সংখ্যক শিক্ষার্থী সংখ্যা নির্ভর করছে বিশ্ববিদ্যালয়ের সংরক্ষিত আসন সংখ্যার উপর। কে কে পরীক্ষা দিতে পারবে তা বাছাই করার পর বাছাইকৃত শিক্ষার্থীদের একটি লিস্ট দেয়া হবে। সেখান থেকে শিক্ষার্থীরা জানতে পারবেন তারা পরীক্ষা দিতে পারবে কি পারবেনা। এরপর বিশ্ববিদ্যালয় ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের যোগ্য প্রার্থীরা ৫০০/- টাকা ফি দিয়ে পুনরায় আবেদন করবেন। এসব শিক্ষার্থীরাই ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন। এক্ষেত্রে ভর্তি হতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা তাঁদের সুবিধামতো কেন্দ্র পছন্দ করতে পারবেন। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে মেধা তালিকা তৈরির ক্ষেত্রে গুচ্ছ পদ্ধতির নম্বর, এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার নম্বর এবং বিভিন্ন বিষয়ে কি পরিমাণ নম্বর ওই শিক্ষার্থী পেয়েছে, সে বিষয়টিও বিবেচনায় নেয়া হবে। এভাবে তৈরি করা মেধা তালিকায় যারা শুরুর দিকে থাকবেন, তারাই সংশ্লিষ্ট ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পড়ার সুযোগ পাবেন। এ বিষয়ে তিনি বলেন যে অনেক বিষয়ে পড়তে গেলে নির্দিষ্ট বিষয়ে সর্বনিম্ন কত নম্বর পেতে হবে, তা অনেক ক্ষেত্রে উল্লেখ করে দেয়া হয়। সেক্ষেত্রে কোন শিক্ষার্থীর মোট নম্বর বেশি থাকলেও যদি ওই নির্দিষ্ট বিষয়ে নির্ধারিত নম্বর না থাকে, তাহলে তিনি ওই বিষয়ে পড়তে পারবেন না।
বিশ্ববিদ্যালয় ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষায় বিভাগ পরিবর্তন করা যাবে ? বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি তথ্য ২০২০-২১
যেহেতু বিশ্ববিদ্যালয় ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষা পদ্ধতিটি আগের মত নয় তাই বিভাগ পরিবর্তন নিয়ে অনেকের মধ্যে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে। তবে ইউজিসি থেকে বলা হয়েছে , সকল বিশ্ববিদ্যালয় বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ থাকবে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভর্তি বিজ্ঞপ্তিতে এই বিষয়ে বিস্তারিত থাকবে। বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি তথ্য ২০২০-২১ আপডেট পেতে পেজে এক্টিভ থাকুন।
২০২০-২০২১ সালের বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণের ক্ষেত্রে সাতটি সুপারিশ ও শর্ত: বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি তথ্য ২০২০-২১
১. কোভিড-১৯ পরিস্থিতির কারণে শিক্ষার্থীদের শিক্ষাজীবনের ক্ষতি কাটাতে একাডেমিক কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ২০২০-২১ সালের বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পারবে।
২. বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, কৃষি, চিকিৎসাসহ অন্যান্য শাখার অসমাপ্ত ব্যবহারিক ক্লাস এবং তার মূল্যায়ন স্বাস্থ্য বিধি মেনে করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি তথ্য ২০২০-২১ পেতে এখানে ক্লিক করুন।
৩. সেমিস্টার পরীক্ষা, ব্যবহারিক ক্লাস ও মূল্যায়ন সম্পন্ন করার ক্ষেত্রে সর্বশেষ সেমিস্টারের অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা অগ্রাধিকার পাবে।
৪. শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলো বন্ধ রাখতে হবে।
৫. পরীক্ষা ও ব্যবহারিক ক্লাসে স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য পরীক্ষা শুরুর এক ঘণ্টা আগে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে প্রবেশ করবে এবং পরীক্ষা শেষে এক ঘণ্টার মধ্যে ক্যাম্পাস ত্যাগ করতে হবে।
৬. করোনাভাইরাসের পরিস্থিতির কারণে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে চলমান অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
৭. করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনাগুলো যথাযথভাবে পালন ও অনুসরণ করতে হবে।
২০২০-২১ সালের বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচিঃ বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি তথ্য ২০২০-২১
দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এবং মেডিকেলে ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষার সম্ভাব্য তারিখ ঠিক করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। চলতি মাসের ২৬ তারিখ থেকে শুরু করে জুলাইয়ের মধ্যে শেষ করা হবে এসব ভর্তি পরীক্ষা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের সংগঠন বিশ্ববিদ্যালয় পরিষদের সব সদস্যদের নিয়ে ২০২১সালের ১৭ই ফেব্রুয়ারিতে একটি সভা অনুষ্ঠিত হয় । সভায় বিশ্ববিদ্যালয় ২০২০-২০২১ ভর্তি পরীক্ষার তারিখ নির্ধারন করা হয়েছে। এই সভায় পরিষদের সভাপতি চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) উপচার্য মোহাম্মদ রফিকুল আলমসহ আরো অনেকে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বলে জানা গেছে। চলুন তাহলে জেনে নেয়া যা ২০২০-২০২১ সালের বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি-
প্রথমবারের মতো বিশ্ববিদ্যালয় ২০২০-২১ ভর্তি পরীক্ষায় গুচ্ছ পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হচ্ছে ।
তিনটি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় হলঃ
১। রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
২। চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশবিদ্যালয়
৩। খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
এই তিনটি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ১২ জুন।
গুচ্ছ পদ্ধতির অধীনে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো ঃ
১। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ
২। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর
৩। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা
৪। সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট
৫। পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী
৬। চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম
৭। খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা
এই কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পরীক্ষা হবে ২৯ মে।
আর প্রথমবারের মতো ২০টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা হবে তিন দিনে।
সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলোঃ
১। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
২। বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর
৩। শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয় (নেত্রকোনা)
৪। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়
৫। বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়
৬। রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়
৭। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
৮। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
৯। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
এবার চলুন দেখে নিই ১১টি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় –
১। শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
২। পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
৩। বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
৪। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়
৫। রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
৬। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ
৭। পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
৮। যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
৯। নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
১০। মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
১১। হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
৯টি সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয় এবং ১১টি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে একসাথে এবং তিন বিভাগের জন্য তিন দিনে।
১। কলা বিভাগের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ১৯ জুন
২। বাণিজ্য বিভাগের অনুষ্ঠিত হবে ২৬ জুন
৩। বিজ্ঞান বিভাগের পরীক্ষা ৩ অথবা ১০ জুলাই।
এই ২০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা হবে বহুনির্বাচনী অথবা এমসিকিউ পদ্ধতিতে যেখানে নম্বর থাকবে ১০০।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষাঃ বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি তথ্য ২০২০-২১
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষ ভর্তি হওয়ার জন্য আবেদনের সময়সীমা শুরু হবে ০৮ মার্চ ২০২১ সোমবার বিকেল চারটায়। শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবে ০১ এপ্রিল ২০২১ বৃহস্পতিবার রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের আবেদন ফি ৪৫০ টাকা ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি ও আসনসংখ্যাঃ ভর্তি তথ্য
ইউনিট | তারিখ | সময় | আসন সংখ্যা |
ক ইউনিট | ২১ মে | ১১.০০-১২.৩০ | ১৭৪০ |
খ ইউনিট | ২২ মে | ১১.০০-১২.৩০ | ২৩৬৩ |
গ ইউনিট | ২৭ মে | ১১.০০-১২.৩০ | ১২৫০ |
ঘ ইউনিট | ২৮ মে | ১১.০০-১২.৩০ | ১৬১০ |
চ ইউনিট | ৫ জুন | ১১.০০-১২.৩০ | ১৩৫ |
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষার মানবন্টন
বৈঠকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার মানবন্টন নিয়েও সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এক্ষেত্রে ‘ক, ‘খ, ‘গ’ও ‘ঘ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় ৬০ নম্বরের MCQ অথবা বহুনির্বাচনী পরীক্ষা এবং ৪০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এই ইউনিটগুলোর জন্য বহুনির্বাচনী অথবা MCQ পরীক্ষার জন্য সময় ৪৫ মিনিট এবং লিখিত পরীক্ষার জন্য ৪৫ মিনিট নির্ধারন করা হয়। অন্যদিকে , ‘চ’ ইউনিটের পরীক্ষার মানবন্টন এবং সময়সীমা একটু আলাদা। এই ইউনিটে মানবন্টন হলো – MCQ অথবা বহুনির্বাচনী পরীক্ষার নাম্বার হলো ৪০ এবং লিখিত পরীক্ষার জন্য ৬০ । এই ইউনিটের পরীক্ষায় বহুনির্বাচনীর জন্য ৩০ মিনিট এবং লিখিতের জন্য ৪৫ মিনিট নির্ধারিত করা হয়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহনে যোগ্যতাঃ
১। যেসব শিক্ষার্থী ‘ক’ ইউনিটে পরীক্ষা দিতে ইচ্ছুক তাদেরকে অবশ্যই মাধ্যমিক/সমমান এবং উচ্চ মাধ্যমিক/সমমান পরীক্ষায় (৪র্থ বিষয়সহ) ন্যূনতম ৮.৫ হবে। এছাড়া আবেদন করার জন্য শিক্ষার্থীকে সমমান এবং উচ্চ মাধ্যমিক / সমমান পরীক্ষায় আলাদা আলাদাভাবে ৩.৫ পেতে হবে।
২। যেসব শিক্ষার্থী ‘খ’ ইউনিটে পরীক্ষা দিবে তাঁদেরকে মাধ্যমিক /সমমান এবং উচ্চ মাধ্যমিক / সমমান পরীক্ষায় ন্যুনতম ৮.০ হতে হবে । তবে আবেদনকারীকে মাধ্যমিক /সমমান এবং উচ্চ মাধ্যমিক / সমমান পরীক্ষায় আলাদাভাবে জিপিএ ৩ পেতে হবে।
৩। এবং যেসব শিক্ষার্থী ‘গ’ ইউনিটের জন্য পরীক্ষা দিবে তাঁদের জিপিএ প্রয়োজন হবে একসাথে ৮.০ । তবে আলাদাভাবে ৩.৫ পেতে হবে ন্যুনতম।
৪। ‘ঘ’ ইউনিটে যেসব শিক্ষার্থী পরীক্ষা দিবে তারা যদি মানবিক শাখার হয় সেক্ষেত্রে জিপিএ-দ্বয়ের যোগফল ন্যূনতম ৮.০ (আলাদাভাবে ৩.০) হতে হবে ও যেসব শিক্ষার্থী বিজ্ঞান শাখা থেকে পরীক্ষা দিবে তাঁদের জিপিএ-দ্বয়ের যোগফল ন্যূনতম ৮.৫ (আলাদাভাবে ৩.৫) পেতে হবে ।
৫। এবং ‘চ ইউনিটের জন্য জিপিএ-দ্বয়ের যোগফল ন্যূনতম ৭.০ (আলাদাভাবে জিপিএ ৩.০) থাকতে হবে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির আবেদনের সময়সীমাঃ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি তথ্য ২০২০-২১
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক আবেদন শুরু হবে ৭ মার্চ ২০২১ সাল থেকে । এই আবেদনের শেষ তারিখ ১৭ মার্চ ২০২১। এসময় শিক্ষার্থীরা ৫৫টাকা ফি দিয়ে আবেদন ফর্ম পূরণ করবে। এই আবেদনের ভিত্তিতে শিক্ষার্থীদের যোগ্যতা অনুসারে প্রতি ইউনিটে ৪৫ হাজার করে মোট ১ লাখ ৩৫ হাজার শিক্ষার্থীকে চূড়ান্ত আবেদনের সুযোগ দেয়া হবে। এরপর বাছাইকৃত শিক্ষার্থীকে ১১০০ টাকা ফি দিয়ে আবার আবেদন করতে হবে। দ্বিতীয় ধাপে আবেদনের সময় শুরু হবে ২৩ মার্চ ২০২১ এ। এই আবেদনের শেষ সময় ৩১ মার্চ ২০২১ সাল। বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি তথ্য ২০২০-২১ আপডেট পেতে এখানে ক্লিক করুন।
এই আবেদনের জন্য শিক্ষার্থীদেরকে http://admission.ru.ac.bd/undergraduate / অথবা http://www.ru.ac.bd/ লিংকে ক্লিক করতে হবে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির আবেদনের যোগ্যতাঃ বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি তথ্য ২০২০-২১
১। ২০২০ সালের এইচএসসি/ সমমান, ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স, বিএফে(প্রাক), বাংলাদেশ কারিগরী শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এইচএসসি (ভকেশনাল), A লেভেল এবং অন্যান্য সমমান পরীক্ষায় [ এইচএসসি সমমান নির্ধারণ কমিটি কতৃক অনুমোদন সাপেক্ষে] উর্ত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরাই কেবল ভর্তি পরীক্ষার জন্য আবেদন করতে পারবে। সনাতন পদ্ধতিতে ও উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী আবেদন করতে পারবেনা। কেবল বিএফএ(প্রাক) ডিগ্রিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের ফলাফল এখনও সনাতন পদ্ধতিতে হওয়ায় তাঁদের আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে, তবে তাঁদের মার্কশিট / সার্টিফিকেট থাকতে হবে।
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের আওতাধীন কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান্সমূহ হতে ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করা শিক্ষার্থীরাও সংশ্লিষ্ট ইউনিটে আবেদন করতে পারবে তবে তাঁদের প্রাপ্ত জিপিএ ৫.০০ স্কেলে নির্ধারিত হবে।
২। জিসিই O লেভেল পরীক্ষার্ ক্ষেত্রে পরীক্ষার্থীদের ৫টি বিষয়ে এবং A লেভেল পরীক্ষার ক্ষেত্রে অন্ততঃ ২টি বিষয়ে উত্তীর্ণ হতে হবে। এছাড়াও উভয় ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের মোট ৭টি বিষয়ের মধ্যে ৪টি বিষয়ে সর্বনিম্ন B গ্রেড এবং ৩টি বিষয়ে কমপক্ষে C গ্রেড পেতে হবে। যারা O লেভেল , A লেভেল এবং ইংলিশ ভার্সন ( ন্যাশনাল কারিকুলাম) পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে তাঁদের প্রশ্ন প্রযোজ্য ক্ষেত্রে ইংরেজীতে অনুবাদ করা হবে। যেসব শিক্ষার্থী ইংরেজী প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দিতে ইচ্ছুক তাদেরকে Application ID ও মোবাইল নম্বর উল্লেখসহ ৩১-০৩-২০২১ তারিখের মধ্যে অবশ্যই ইমেইল (ru_admission@ru.ac.bd)- এর মাধ্যমে জানাতে হবে।
যেসব শিক্ষার্থী মানবিক , বাণিজ্য ও বিজ্ঞান শাখা হতে ২০২০ সালের এইচএসসি/ সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে তারা A,B,ও C তিনটি ইউনিটেই যোগ্যতা অনুযায়ী আবেদন করতে পারবে। আবেদনকারী যে ইউনিটে আবেদন করুন না কেন সে যে শাখা থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সেই শাখার জন্য নির্ধারিত যোগ্যতা তার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে।
তবে এই বছর শুধুমাত্র ২০২০ সালে যেসব শিক্ষার্থী পাস করেছে তারা পরীক্ষায় অংশগ্রহন করতে পারে। অর্থ্যাৎ, এবার সেকেন্ড টাইমাররা পরীক্ষা দিতে পারবেনা।
অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি তথ্যঃ বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি তথ্যঃ
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষাঃ বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি তথ্য ২০২০-২১
এই বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পরীক্ষা হবে ১০ জুন। এর সার্কুলার পেতে এখানে ক্লিক করুন।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষাঃ
এই বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা হবে ৬ থেকে ১৮ জুন এবং ২০ জুন। এর সার্কুলার পেতে এখানে ক্লিক করুন। বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি তথ্য ২০২০-২১
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম ইউনিভার্সিটিতে ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষাঃ বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি তথ্য ২০২০-২১
এই ইউনিভার্সিটিতে পরীক্ষা হবে ৪ থেকে ৫ জুন। সার্কুলার পেতে এখানে ক্লিক করুন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অ্যাভিয়েশন অ্যান্ড অ্যারোস্পেস বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষাঃ
এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা হবে ২৭ জুন। সার্কুলার পেতে এখানে ক্লিক করুন।
টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষা
টেক্সটাইলে ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা হবে ১৮ জুন । সার্কুলার পেতে এখানে ক্লিক করুন।
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি প্রফেশনালসের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষাঃ
এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা হবে ২৬ ও ২৭ ফেব্রুয়ারি। বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি তথ্য ২০২০-২১
এবং মেডিকেলের এমবিবিএসের ভর্তি পরীক্ষা হবে ২ এপ্রিল এবং ডেন্টালের পরীক্ষা হবে ৩০ এপ্রিল।
আশা করি আপনাদের বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি তথ্য ২০২০-২১ সংক্রান্ত এই পোস্টটি অনেক উপকারে আসবে। অনলাইন থেকে সংগ্রহীত তথ্য হওয়ার কারনে ভুল ত্রুটি হতে পারে। ক্ষমাসুলভ দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রইল।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url