OrdinaryITPostAd

উইন্ডোজ ১০ টিপস | যে ১৫টি সেটিংস এখনই চেঞ্জ করা উচিত

 

আজ আমি আপনাদের সাথে উইন্ডোজ-১০ এর ১৫টি সেটিংস নিয়ে আলোচনা করবো। এই উইন্ডোজ ১০ টিপস গুলো জেনে থাকাটা আপনার জন্য আনন্দের কারণ হতে পারে।

১. উইন্ডোজ আপডেট সেটিংস

উইন্ডোজ আপডেট কি তা আমরা সবাই জানি তাই আলাদা ভাবে আর বুঝানোর প্রয়োজন নেই। এই অপশনটি পেতে আপনাকে স্টার্ট মেনুতে ক্লিক করে সেটিংসে যেতে হবে। এরপর update and security তে ক্লিক করে advance option এ ক্লিক করুন। এখন choose how updates are delivered এ ক্লিক করে ভেতরে প্রবেশ করুন এবং চিহ্নিত করে দিন আপনার পিসিটি কিভাবে আপডেট করতে চান। এখানে LAN বা লোকালি আপডেট করার অপশন থাকার পাশাপাশি অনলাইন আপডেট করার অপশন রয়েছে। আপনি যদি চান যে আপনার মূল্যবান মেগাবাইট যেন অযথায় খরচ হয়ে না যায়, তাহলে উইন্ডোজ আপডেট বন্ধ করে দিতে পারেন।

২. ওয়াই-ফাই সেটিংস

এর জন্য আপনাকে উইন্ডোজের সেটিংস অংশের network and internet অপশনে যেতে হবে। এরপর wi-fi ট্যাবে ক্লিক করে দেখতে পাবেন দুইটি অপশন hotspots বিষয়ে। একটি নিজের হটস্পটে অপরের পিসিকে এড করার আরেকটি নিজেকে অপরের পিসির hotspots এর সাথে অ্যাড করা নিয়ে। আমি সাধারণ ভাবেই বলবো অপ্রয়োজনে অপরের পিসির সাথে hotspots দ্বারা এড না হওয়ায় ভালো।।

৩. প্রাইভেসি সেটিংস

এর জন্য উইন্ডোজ সেটিংসে গিয়ে privacy অপশনে ক্লিক করে জেনারেল ট্যাবে যেতে হবে। এখানে আপনি ৩টি অপশন পাবেন। প্রথমটি হলো ওয়েবসাইটের অ্যাড অফ/অন করা। দ্বিতীয়টি হলো আপনার ভাষা সেটিংস। তৃতীয়টি হলো বিভিন্ন এপস দ্বারা ট্র্যাক করা অফ/অন করা।

৪.  উইন্ডোজ কর্টানা

এর জন্য উইন্ডোজ সেটিংসে গিয়ে privacy অপশনে ক্লিক করে আপনি speech inking typing ট্যাবে ক্লিক করে চালু করে নিতে পারেন উইন্ডোজ কর্টানা। এর মাধ্যমে আপনার পিসিকে ভাষা ও কাজ শিখাতে পারেন।

৫. লোকেশন

এর জন্য উইন্ডোজ সেটিংসে গিয়ে privacy অপশনে ক্লিক করে লোকেশনে ক্লিক করে লোকেশন চালু করে নিতে পারেন এবং সেই সাথে দেখে নিতে পারেন কোন কোন সফটওয়্যার লোকেশন ট্র্যাকের মাধ্যমে চলে।।

৬. ফিডব্যাক এন্ড ডায়াগোনেস্টিক

এর জন্য উইন্ডোজ সেটিংসে গিয়ে privacy অপশনে ক্লিক করে ফিডব্যাক এন্ড ডায়াগোনেস্টিকে ক্লিক করে একটাই অপশন দেখা যাবে সেটা চালু করে নিতে হবে। এতে আপনার পিসির যেকোনো সমস্যা সমাধান পিসি নিজে থেকেই করতে পারবে।।

৭. নটিফিকেশন

আপনি হয়তো অনেক থার্ড পার্টি সফটওয়্যার ব্যবহার করে আপনার স্মার্টফোনের নোটিফিকেশন পিসিতে বা ল্যাপটপে মিরর করতে বা সিঙ্ক করতে পারবেন, যেমন- এয়ারড্রয়েড, পুশবুলেট ইত্যাদি ব্যবহার করে। তবে আপনি হয়তো অনেক উইন্ডোজ ডিভাইস ইউজারের মতো এখনো জানেন না যে স্মার্টফোন থেকে নোটিফিকেশন সিঙ্ক করার জন্য উইন্ডোজ-১০ এর একটি ডিফল্ট অপশনই আছে এবং এটি অবশ্যই জানেন যে যেকোনো কাজের জন্য থার্ড পার্টি সফটওয়্যার এর থেকে বিল্ট ইন সলুশন থাকলে সেটি আরো ভালো কাজ করে এবং আরো বেশি রিলায়েবল হয়।

আপনার স্মার্টফোন থেকে সব নোটিফিকেশন লাইভ আপনার পিসিতে সিঙ্ক করতে আপনাকে শুধুমাত্র আপনার স্মার্টফোনে মাইক্রোসফট কর্টানা এর এন্ড্রোয়েড ভার্সনটি ইনস্টল করতে হবে এবং আপনার পিসিতে যে মাইক্রোসফট একাউন্টটি লগইন করা আছে, ওই সেম মাইক্রোসফট একাউন্ট আপনার ফোনে কর্টানাতে লগইন করতে হবে। এরপর আপনাকে পিসিতে উইন্ডোজ-১০ এর সেটিংস মেনুতে গিয়ে কর্টানা সেটিংসে যেতে হবে। কর্টানা সেটিংসে একটি অপশন পাবেন যার নাম নোটিফিকেশন সেটিংস। এবার নোটিফিকেশন সেটিংস থেকে আপনাকে জাস্ট Send Notification Between Devices অপশনটি এনাবল করে দিতে হবে।

তাহলেই আপনার ফোনে আসা সকল নোটিফিকেশন আপনি পিসিতে একইসাথে পাবেন। এছাড়া আপনি চাইলে পিসি থেকে আপনার স্মার্টফোনের কোন নটিফিকেশনের মেসেজের রিপ্লাইও দিতে পারবেন। এই ফিচারটি অনেক বেশি দরকারি হয় যখন আপনি পিসিতে কোনো কাজ করবেন এবং আপনার ফোন হাতের কাছে থাকবে না। আর হ্যাঁ, এই ফিচারটি কাজ করতে হলে আপনার পিসি এবং স্মার্টফোন দুটিতেই ইন্টারনেট কানেকশন অন থাকতে হবে। এই ফিচারটির জন্যেও আপনাকে উইন্ডোজ-১০ এর লেটেস্ট ভার্সন অর্থাৎ (নুন্যতম) ক্রিয়েটরস আপডেটের দরকার হবে।

৮. ডে রিমাইন্ডার 

কবে কি দিবস বা কবে কি কাজ আছে কিংবা কবে ছুটির দিন আছে এমন সুবিধা গুলো পেতে আপনাকে উইন্ডোজ-১০ একটি অপশন দিয়েছে। এর জন্য আপনাকে উইন্ডোজের সেটিংসে গিয়ে personalization  এ ক্লিক করে start ট্যাবে ক্লিক করতে হবে। তারপর Occasionally show suggestions in start টি চালু করে দিতে হবে।।

৯. গেম রেকর্ড

এই অপশনটির জন্য আপনাকে প্রথমে উইন্ডোজের সেটিংসে গিয়ে গেমিং এ যেতে হবে। তারপর game DVR এ গিয়ে background recording চালু করে দিলেই আপনি যখন গেম খেলবেন তখন উইন্ডোজের এই অপশনটির দ্বারা গেম রেকর্ড হতে থাকবের

১০. নাইট লাইট 

স্মার্টফোন ব্যাবহারকারীদের কাছে এই ফিচারটি বেশ পরিচিত। নাইট লাইট মূলত এমন একটি ফিচার বা এমন একটি সেটিংস যেটি রাতে আপনার ডিভাইস ইউজ করার সময় আপনার চোখকে প্রটেকশন দেবে বা আপনার চোখের ওপর কম প্রেসার ফেলতে সাহায্য করবে। আপনি উইন্ডোজ-১০ পিসির সেটিংস মেনু থেকে ডিসপ্লে সেকশনে গেলেই নাইট লাইট অপশনটি পেয়ে যাবেন। সেখান থেকে নাইট লাইট অ্যাক্টিভ করে দিলেই আপনি দেখতে পাবেন আপনার ডিসপ্লে তে এক ধরণের অরেঞ্জ কালারের শেড দেওয়া হয়েছে যেটি রাতের বেলা ডিভাইস ইউজ করার সময় আপনার চোখকে কমফোর্ট দেবে। আপনি চাইলে এই শেডটি কতটুকু ডিপ হবে বা লাইট হবে সেটাও নিজের ইচ্ছামতো সেট করতে পারবেন।

আপনার যদি আমার মতো রাত জেগে পিসি বা ল্যাপটপ ব্যবহার করার অভ্যাস থাকে তাহলে আমি বলবো আপনার অবশ্যই নাইট লাইট ব্যবহার করা উচিত। এর ফলে অনেকক্ষণ স্ক্রিনের দিকে তাকানোর পরে আপনার চোখে ব্যাথা করবেনা বা করলেও আগের তুলনায় অনেক কম করবে। আপনি চাইলে নিজের ইচ্ছামতো রুটিনও সেট করে দিতে পারবেন যাতে নাইট লাইট আপনার সুবিধামতো সময়ে নিজে নিজেই অ্যাক্টিভ হবে এবং ডিঅ্যাক্টিভ হবে। তবে এই ফিচারটি শুধুমাত্র উইন্ডোজ-১০ এর লেটেস্ট ক্রিয়েটরস আপডেটেই বিল্ট ইন পাবেন। তবে যদি আপনি ক্রিয়েটরস আপডেট দিতে না চান অথবা আপনার উইন্ডোজ-১০ ভার্সন কিছুটা পুরোনো হয় এবং আপগ্রেড করতে না চান, তাহলে আপনি f.lux সফটওয়্যারটি ব্যবহার করেও নাইট লাইট অ্যাক্টিভ করতে পারবেন।

১১. বিল্ট ইন ডিস্ক ক্লিনার

আমরা অনেকেই পিসিতে অপ্রয়োজনীয় ফাইলস স্ক্যান করে ডিলিট করার জন্য অনেক ধরণের থার্ড পার্টি প্রোগ্রাম ব্যবহার করে থাকি। যেমন সিক্লিনার, পিসি ক্লিনার ইত্যাদি এই ধরণের আরো অনেক জাঙ্ক ক্লিনার এপ্লিকেশন। কিন্তু এই ধরণের প্রোগ্রামগুলো সবসময় ব্যবহার করা উচিত নয়। অনেকক্ষেত্রে এসব দরকারি হলেও থার্ড পার্টি প্রোগ্রাম হওয়ায় ফাইল ক্লিন করার জন্য এগুলো কখনোই উপযুক্ত সল্যুশন নয়। কারণ, অনেকেই জানেন না যে উইন্ডোজ-১০ এ বিল্ট ইন ডিস্ক ক্লিনার আগে থেকেই আছে। আপনাকে শুধুমাত্র উইন্ডোজ-১০ এর সেটিংস মেনুতে গিয়ে সিস্টেম সেটিংস থেকে স্টোরেজ অপশনে যেতে হবে। এখানে আপনি একটি অপশন পাবেন যার নাম Storage Sense। এই অপশনটি এনাবল করে দিলেই আপনাকে আর ডিস্ক ক্লিন করা নিয়ে ভাবতে হবেনা কখনো। যখনই আপনার পিসিতে অপ্রয়োজনীয় ফাইলের সংখ্যা বেড়ে যাবে, উইন্ডোজ নিজেই ডিস্ক ক্লিন করবে এবং সকল অপ্রয়োজনীয় ক্যাশ ফাইল এবং টেম্পোরারি ফাইলস ক্লিন করবে এবং আপনি ম্যানুয়ালি ডিস্ক ক্লিন করতে চাইলে তার জন্যেও উইন্ডোজে ডিফল্ট টুল আছে। আপনাকে শুধুমাত্র স্টার্ট বাটনে ক্লিক করে Disk Cleanup লিখে সার্চ করতে হবে। এরপর আপনার সামনে ডিস্ক ক্লিনআপ টুল ওপেন হবে এবং আপনি সেখান থেকে যেকোনো ড্রাইভ সিলেক্ট করে ফাইল ক্লিন করতে পারবেন।।

১২. ডেক্সটপ স্ক্রিনশট

স্ক্রিনশট কি এবং এটি কেন দরকার হয় এ বিষয়ে আমার মনে হয়না কিছু বলার প্রয়োজন আছে। আমরা সবাই জানি যে স্ক্রিনশট কি এবং এর প্রয়োজনীয়তা কি। যদিও স্মার্টফোনে স্ক্রিনশট নেওয়া অনেক সহজ, কিন্তু ডেক্সটপ/পিসির ক্ষেত্রে ততোটা সহজ নয়। হ্যাঁ, ডেস্কটপে স্ক্রিনশট নেওয়ার কাজটিকে চাইলেই অনেক সহজ করে তোলা যায় বিভিন্ন থার্ড পার্টি স্ক্রিনশট নেওয়ার প্রোগ্রাম ইন্সটল করে। কিন্তু স্ক্রিনশট নেওয়ার জন্য উইন্ডোজের ডিফল্ট ফার্স্ট পার্টি প্রোগ্রামও রয়েছে যদিও এই প্রোগ্রামটি সম্পর্কে অনেক পিসি ব্যাবহারকারী জানেন না।

হ্যাঁ,আপনি হয়ত এটা জানেন যে পিসিতে যেকোনো সময় স্ক্রিনশট নেওয়া যায় কি-বোর্ডের Insert PrintScreen বাটনটি প্রেস করে। কিন্তু, সেক্ষেত্রে আপনি স্ক্রিনশটটি রিসাইজ করতে পারেন না বা একটি ছোট এরিয়া সিলেক্ট করে স্ক্রিনশট নিতে পারেন না। আপনার স্ক্রিনশটটি ক্লিপবোর্ডে কপি হয়ে থাকে এবং আপনাকে সেই স্ক্রিনশটটি আবার কোন ইমেজ এডিটর প্রোগ্রামে পেস্ট করে নিয়ে তারপরে আবার এডিট করতে হয় অথবা সেভ করতে হয়। এই সম্পূর্ণ কাজ করে শেষ করতে দেখা যায় যে একটি স্ক্রিনশট নেওয়া এবং ক্রপ করার মত ছোট কাজ করতেই ৫ মিনিটের বেশি সময় লেগে যায়।

কিন্তু স্ক্রিনশট নেওয়া এবং একই সাথে ক্রপ করে স্ক্রিনশট নেওয়া বা নির্দিষ্ট এরিয়া সিলেক্ট করে স্ক্রিনশট নেওয়ার জন্য উইন্ডোজের ডিফল্ট আরেকটি প্রোগ্রাম রয়েছে, যার নাম Snipping Tool। এই প্রোগ্রামটি আপনি চোখের সামনেই সবসময় পাবেন না। তাই স্ক্রিনশট নেওয়ার আগে আপনাকে উইন্ডোজ স্টার্ট মেনু থেকে সার্চ করে প্রোগ্রামটি ওপেন করতে হবে। স্টার্ট মেনুর সার্চ বারে Snipping ওয়ার্ডটি লেখার পরেই ওপরে সার্চ রেজাল্টের মধ্যে আপনি প্রোগ্রামটি পেয়ে যাবেন। এরপর প্রোগ্রামটি একটি ছোট ওয়াইড উইন্ডোতে ওপেন হবে।

১৩. বিল্ট ইন ইমোজি ইনপুট

উইন্ডোজ পিসি বা ল্যাপটপ ব্যবহার করেন অথচ কোনো টেক্সট ফিল্ডে ইমোজি ইন্টার করা নিয়ে কখনো সমস্যায় পড়েন নি এমন মানুষের সংখ্যা খুবই কম। কারণ, উইন্ডোজ ডিভাইসে আমরা যে ট্রেডিশনাল হার্ডওয়্যার কীবোর্ড ব্যবহার করে টাইপ করি সেখানে ইমোজি ইন্টার করার কোনো অপশন নেই। তাই উইন্ডোজে কোনো টেক্সট ফিল্ডে ইমোজি ইনপুট করতে হলে কোথাও থেকে ইমোজি নিয়ে কপি পেস্ট করা ছাড়া কোনো উপায় ছিলোনা। তবে অনেকেই হয়তো জানেন না যে উইন্ডোজ-১০ এর লেটেস্ট ভার্সন অর্থাৎ ক্রিয়েটরস আপডেট বিল্ট ইন ইমোজি ইনপুট করার অপশন দেওয়া হয়েছে এবং সেটি ফেসবুক, টুইটার এবং যত ওয়েবসাইট আছে বা প্রোগ্রাম আছে সবজায়গাতেই কাজ করে।

সহজ কথায়, উইন্ডোজে যেখানেই কোনোকিছু টাইপ করার জায়গা পাবেন সেখানেই কাজ করবে এটি। এর জন্য আপনাকে শুধুমাত্র টাইপ করার সময় উইন্ডোজ কি এবং ফুল স্টপ কি চাপতে হবে। মানে লেখার সময় কিবোর্ডে উইন্ডোজ লোগো বাটনটি চেপে ধরে রেখে ফুল স্টপ বাটনটি চাপতে হবে। তাহলেই আপনার সামনে ছোট একটি পপআপ উইন্ডো ওপেন হবে যেখানে সব ধরণের ইমোজি থাকবে এবং আপনি সেখান থেকে যেকোনো ইমোজি সিলেক্ট করে টেক্সট ফিল্ডে ইন্টার করতে পারবেন। আপনি চাইলে যে ইমোজি খুঁজছেন সেই ইমোজির নাম লিখে সার্চ করেও ইন্টার কইরতে পারবেন এই পপআপ উইন্ডো থেকে।

১৪. স্পেশাল সাউন্ড

আপনি আপনার হেড ফোনে 3D এর মত স্পেশাল সাউন্ড ইফেক্ট পেতে চাইলে কিংবা গেমিং এর স্বাদ নিতে এই অপশন চালু করতে পারেন। আপনার task বারের হিডেন ট্যাবে ক্লিক করে সাউন্ড অংশে রাইট বাটনে ক্লিক করে স্পেশাল সাউন্ড অন করে দিতে হবে।।

১৫. চ্যারিটি ইঞ্জিন

এটা যদিও চালু অবস্থাতেই থাকে তবে মাঝে মাঝে পিসির হঠাত শাট ডাউনে এটা ডিজেবল হয়ে যায়। এর এনাবল থাকা অবস্থায় এটি একটি ভার্চুয়াল প্রসেসর গাইড হিসেবে ব্যাবহার হয়। তাই একে ডিজেবল থেকে এনাবল করতে পিসির স্টার্ট মেনুতে গিয়ে charity engine (GPU) লিখে সার্চ করে এনাবল করে দিতে হবে।

এই ছিলো উইন্ডোজ-১০ এর ১৫টি স্পেশাল সেটিংস। আশাকরি আপনাদের ভালো লাগবে এবং কোন প্রশ্ন বা জানার থাকলে কিংবা মতামত থাকলে কমেন্টে অবশ্যই জানাবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url